
গত প্রায় ৬ মাস যাবৎ ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের কারখানায় অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে জনসন অ্যান্ড জনসনের কয়েক কোটি করোনা টিকা। যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোর শহরের ওই কারখানায় পড়ে থাকা টিকাগুলোর মার্কিন টিকা নীতিনির্ধারকদের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত দুটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এমনটি জানিয়েছে।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ নিয়ন্ত্রণবিষয়ক সর্বোচ্চ সংস্থা এফডিএ বলছে, ওই কোম্পানির টিকা যথেষ্ট মানসম্পন্ন কি না-তা যাচাইয়ের কাজ এখনও শেষ হয়নি।
সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রায় ৩ থেকে ৫ কোটি জনসনের টিকা অব্যবহৃত হয়ে পড়ে আছে।
ইমারজেন্ট সলিউশনের দুই কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, যদি নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে, সে ক্ষেত্রে বছর শেষ হওয়ার আগে জাতীয় টিকাদান কর্মসূচিতে অন্তত ৫ কোটি ডোজ টিকা সরবরাহ করতে পারবে ইমারজেন্ট বায়োসলিউশন।
গত এপ্রিল মাসে জনসন অ্যান্ড জনসন বাল্টিমোরের ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের সাইটে টিকার উৎপাদন বন্ধ করা হয়েছিল। তখন সেই একই সাইটে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণের উৎপাদনের কাজ চলছিল। ফলে জনসনের টিকার মধ্যে অপ্রয়োজনীয় উপকরণ মিশে সেগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। এই সমস্যার জেরে জাতীয় টিকাদান কর্মসূচিতে ইমারজেন্ট সলিউশন কোম্পানির প্রস্তুতকৃত সব টিকার ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেয় এফডিএ।
এফডিএর এই নিষেধাজ্ঞার ফলে যুক্তরাষ্ট্রের টিকাদান কর্মসূচি থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ জনসনের টিকা।
ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের কোম্পানির দুই কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ প্রস্তুতকৃত টিকার ডোজের পাশাপাশি কারখানাটিতে বিপুল পরিমাণ ওষুধ তরল অবস্থা রয়েছে। সেগুলো এখনো শিশিবন্দি করা হয়নি।
এ বিষয়ে মন্তব্য চেয়ে এফডিএর সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স।
এক বিবৃতিতে এ সম্পর্কে এফডিএ বলেছে, কোম্পানির বাল্টিমোরের কারখানায় এই টিকাগুলো প্রস্তুত করা হয়েছে। এফডিএ সেই কারখানা পরিদর্শন করেছে। কারখানাটির পরিবেশগত পরিচ্ছন্নতা, নিরাপত্তা ও টিকার প্রস্তুত প্রক্রিয়া যথেষ্ট মানসম্পন্ন নয়।
যুক্তরাষ্ট্র ২০২০ সালের মার্চে জনসনের ১০ কোটি ডোজ টিকা কেনার চুক্তি করে। গত মার্চে জনসনের সঙ্গে আরও ১০ কোটি ডোজ কেনার চুক্তি করে যুক্তরাষ্ট্র।
গত সপ্তাহে এফডিএ জনসনের টিকাকে যুক্তরাষ্ট্রের জনগণকে বুস্টার ডোজ হিসেবে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেয়। এফডিএর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ১৮ বছরের ওপরে যে কেউ বুস্টার ডোজ হিসেবে জনসনের টিকা নিতে পারবেন।
জনসনে টিকা গ্রহণের পর রক্ত জমাট বাঁধার কয়েকটি ঘটনা সামনে আসায় যুক্তরাষ্ট্রে এই ভ্যাকসিন প্রয়োগের পরিমাণ কমে যায়।

গত প্রায় ৬ মাস যাবৎ ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের কারখানায় অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে জনসন অ্যান্ড জনসনের কয়েক কোটি করোনা টিকা। যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোর শহরের ওই কারখানায় পড়ে থাকা টিকাগুলোর মার্কিন টিকা নীতিনির্ধারকদের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত দুটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এমনটি জানিয়েছে।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ নিয়ন্ত্রণবিষয়ক সর্বোচ্চ সংস্থা এফডিএ বলছে, ওই কোম্পানির টিকা যথেষ্ট মানসম্পন্ন কি না-তা যাচাইয়ের কাজ এখনও শেষ হয়নি।
সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রায় ৩ থেকে ৫ কোটি জনসনের টিকা অব্যবহৃত হয়ে পড়ে আছে।
ইমারজেন্ট সলিউশনের দুই কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, যদি নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে, সে ক্ষেত্রে বছর শেষ হওয়ার আগে জাতীয় টিকাদান কর্মসূচিতে অন্তত ৫ কোটি ডোজ টিকা সরবরাহ করতে পারবে ইমারজেন্ট বায়োসলিউশন।
গত এপ্রিল মাসে জনসন অ্যান্ড জনসন বাল্টিমোরের ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের সাইটে টিকার উৎপাদন বন্ধ করা হয়েছিল। তখন সেই একই সাইটে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণের উৎপাদনের কাজ চলছিল। ফলে জনসনের টিকার মধ্যে অপ্রয়োজনীয় উপকরণ মিশে সেগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। এই সমস্যার জেরে জাতীয় টিকাদান কর্মসূচিতে ইমারজেন্ট সলিউশন কোম্পানির প্রস্তুতকৃত সব টিকার ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেয় এফডিএ।
এফডিএর এই নিষেধাজ্ঞার ফলে যুক্তরাষ্ট্রের টিকাদান কর্মসূচি থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ জনসনের টিকা।
ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের কোম্পানির দুই কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ প্রস্তুতকৃত টিকার ডোজের পাশাপাশি কারখানাটিতে বিপুল পরিমাণ ওষুধ তরল অবস্থা রয়েছে। সেগুলো এখনো শিশিবন্দি করা হয়নি।
এ বিষয়ে মন্তব্য চেয়ে এফডিএর সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স।
এক বিবৃতিতে এ সম্পর্কে এফডিএ বলেছে, কোম্পানির বাল্টিমোরের কারখানায় এই টিকাগুলো প্রস্তুত করা হয়েছে। এফডিএ সেই কারখানা পরিদর্শন করেছে। কারখানাটির পরিবেশগত পরিচ্ছন্নতা, নিরাপত্তা ও টিকার প্রস্তুত প্রক্রিয়া যথেষ্ট মানসম্পন্ন নয়।
যুক্তরাষ্ট্র ২০২০ সালের মার্চে জনসনের ১০ কোটি ডোজ টিকা কেনার চুক্তি করে। গত মার্চে জনসনের সঙ্গে আরও ১০ কোটি ডোজ কেনার চুক্তি করে যুক্তরাষ্ট্র।
গত সপ্তাহে এফডিএ জনসনের টিকাকে যুক্তরাষ্ট্রের জনগণকে বুস্টার ডোজ হিসেবে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেয়। এফডিএর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ১৮ বছরের ওপরে যে কেউ বুস্টার ডোজ হিসেবে জনসনের টিকা নিতে পারবেন।
জনসনে টিকা গ্রহণের পর রক্ত জমাট বাঁধার কয়েকটি ঘটনা সামনে আসায় যুক্তরাষ্ট্রে এই ভ্যাকসিন প্রয়োগের পরিমাণ কমে যায়।

গত প্রায় ৬ মাস যাবৎ ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের কারখানায় অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে জনসন অ্যান্ড জনসনের কয়েক কোটি করোনা টিকা। যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোর শহরের ওই কারখানায় পড়ে থাকা টিকাগুলোর মার্কিন টিকা নীতিনির্ধারকদের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত দুটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এমনটি জানিয়েছে।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ নিয়ন্ত্রণবিষয়ক সর্বোচ্চ সংস্থা এফডিএ বলছে, ওই কোম্পানির টিকা যথেষ্ট মানসম্পন্ন কি না-তা যাচাইয়ের কাজ এখনও শেষ হয়নি।
সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রায় ৩ থেকে ৫ কোটি জনসনের টিকা অব্যবহৃত হয়ে পড়ে আছে।
ইমারজেন্ট সলিউশনের দুই কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, যদি নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে, সে ক্ষেত্রে বছর শেষ হওয়ার আগে জাতীয় টিকাদান কর্মসূচিতে অন্তত ৫ কোটি ডোজ টিকা সরবরাহ করতে পারবে ইমারজেন্ট বায়োসলিউশন।
গত এপ্রিল মাসে জনসন অ্যান্ড জনসন বাল্টিমোরের ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের সাইটে টিকার উৎপাদন বন্ধ করা হয়েছিল। তখন সেই একই সাইটে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণের উৎপাদনের কাজ চলছিল। ফলে জনসনের টিকার মধ্যে অপ্রয়োজনীয় উপকরণ মিশে সেগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। এই সমস্যার জেরে জাতীয় টিকাদান কর্মসূচিতে ইমারজেন্ট সলিউশন কোম্পানির প্রস্তুতকৃত সব টিকার ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেয় এফডিএ।
এফডিএর এই নিষেধাজ্ঞার ফলে যুক্তরাষ্ট্রের টিকাদান কর্মসূচি থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ জনসনের টিকা।
ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের কোম্পানির দুই কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ প্রস্তুতকৃত টিকার ডোজের পাশাপাশি কারখানাটিতে বিপুল পরিমাণ ওষুধ তরল অবস্থা রয়েছে। সেগুলো এখনো শিশিবন্দি করা হয়নি।
এ বিষয়ে মন্তব্য চেয়ে এফডিএর সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স।
এক বিবৃতিতে এ সম্পর্কে এফডিএ বলেছে, কোম্পানির বাল্টিমোরের কারখানায় এই টিকাগুলো প্রস্তুত করা হয়েছে। এফডিএ সেই কারখানা পরিদর্শন করেছে। কারখানাটির পরিবেশগত পরিচ্ছন্নতা, নিরাপত্তা ও টিকার প্রস্তুত প্রক্রিয়া যথেষ্ট মানসম্পন্ন নয়।
যুক্তরাষ্ট্র ২০২০ সালের মার্চে জনসনের ১০ কোটি ডোজ টিকা কেনার চুক্তি করে। গত মার্চে জনসনের সঙ্গে আরও ১০ কোটি ডোজ কেনার চুক্তি করে যুক্তরাষ্ট্র।
গত সপ্তাহে এফডিএ জনসনের টিকাকে যুক্তরাষ্ট্রের জনগণকে বুস্টার ডোজ হিসেবে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেয়। এফডিএর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ১৮ বছরের ওপরে যে কেউ বুস্টার ডোজ হিসেবে জনসনের টিকা নিতে পারবেন।
জনসনে টিকা গ্রহণের পর রক্ত জমাট বাঁধার কয়েকটি ঘটনা সামনে আসায় যুক্তরাষ্ট্রে এই ভ্যাকসিন প্রয়োগের পরিমাণ কমে যায়।

গত প্রায় ৬ মাস যাবৎ ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের কারখানায় অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে জনসন অ্যান্ড জনসনের কয়েক কোটি করোনা টিকা। যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোর শহরের ওই কারখানায় পড়ে থাকা টিকাগুলোর মার্কিন টিকা নীতিনির্ধারকদের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত দুটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এমনটি জানিয়েছে।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ নিয়ন্ত্রণবিষয়ক সর্বোচ্চ সংস্থা এফডিএ বলছে, ওই কোম্পানির টিকা যথেষ্ট মানসম্পন্ন কি না-তা যাচাইয়ের কাজ এখনও শেষ হয়নি।
সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রায় ৩ থেকে ৫ কোটি জনসনের টিকা অব্যবহৃত হয়ে পড়ে আছে।
ইমারজেন্ট সলিউশনের দুই কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, যদি নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে, সে ক্ষেত্রে বছর শেষ হওয়ার আগে জাতীয় টিকাদান কর্মসূচিতে অন্তত ৫ কোটি ডোজ টিকা সরবরাহ করতে পারবে ইমারজেন্ট বায়োসলিউশন।
গত এপ্রিল মাসে জনসন অ্যান্ড জনসন বাল্টিমোরের ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের সাইটে টিকার উৎপাদন বন্ধ করা হয়েছিল। তখন সেই একই সাইটে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণের উৎপাদনের কাজ চলছিল। ফলে জনসনের টিকার মধ্যে অপ্রয়োজনীয় উপকরণ মিশে সেগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। এই সমস্যার জেরে জাতীয় টিকাদান কর্মসূচিতে ইমারজেন্ট সলিউশন কোম্পানির প্রস্তুতকৃত সব টিকার ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেয় এফডিএ।
এফডিএর এই নিষেধাজ্ঞার ফলে যুক্তরাষ্ট্রের টিকাদান কর্মসূচি থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ জনসনের টিকা।
ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের কোম্পানির দুই কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ প্রস্তুতকৃত টিকার ডোজের পাশাপাশি কারখানাটিতে বিপুল পরিমাণ ওষুধ তরল অবস্থা রয়েছে। সেগুলো এখনো শিশিবন্দি করা হয়নি।
এ বিষয়ে মন্তব্য চেয়ে এফডিএর সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স।
এক বিবৃতিতে এ সম্পর্কে এফডিএ বলেছে, কোম্পানির বাল্টিমোরের কারখানায় এই টিকাগুলো প্রস্তুত করা হয়েছে। এফডিএ সেই কারখানা পরিদর্শন করেছে। কারখানাটির পরিবেশগত পরিচ্ছন্নতা, নিরাপত্তা ও টিকার প্রস্তুত প্রক্রিয়া যথেষ্ট মানসম্পন্ন নয়।
যুক্তরাষ্ট্র ২০২০ সালের মার্চে জনসনের ১০ কোটি ডোজ টিকা কেনার চুক্তি করে। গত মার্চে জনসনের সঙ্গে আরও ১০ কোটি ডোজ কেনার চুক্তি করে যুক্তরাষ্ট্র।
গত সপ্তাহে এফডিএ জনসনের টিকাকে যুক্তরাষ্ট্রের জনগণকে বুস্টার ডোজ হিসেবে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেয়। এফডিএর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ১৮ বছরের ওপরে যে কেউ বুস্টার ডোজ হিসেবে জনসনের টিকা নিতে পারবেন।
জনসনে টিকা গ্রহণের পর রক্ত জমাট বাঁধার কয়েকটি ঘটনা সামনে আসায় যুক্তরাষ্ট্রে এই ভ্যাকসিন প্রয়োগের পরিমাণ কমে যায়।

দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) ও ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। পাসের হার ৬৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ প্রাপ্ত নম্বর ৯১ দশমিক ২৫।
৬ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই হাড়কাঁপানো শীত। আর শীত মানেই খাবারের উৎসব। খেজুরের রস, পিঠা পায়েসের কমতি হয় না এ ঋতুতে। কনকনে ঠান্ডার বিপক্ষে যুদ্ধে আমাদের প্রধান হাতিয়ার খাবার। তবে সঠিক খাবার বাছাই করা না গেলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
২ দিন আগে
চিকিৎসাবিজ্ঞানে সব বন্ধ্যত্বের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশের জন্য পুরুষের সমস্যা দায়ী। এ ছাড়া পুরুষের বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে গেলে, শুক্রাণুর গতি কম থাকলে কিংবা একেবারেই শুক্রাণু না পাওয়া গেলে এবং স্বামী-স্ত্রী নিয়মিত সহবাসের পরও যদি এক বছরের মধ্যে গর্ভধারণ না হয়, তাহলে সেটিকে বলা হয় পুরুষ বন্ধ্যত্ব।
২ দিন আগে
শীতকাল মানেই শুষ্ক, ঠান্ডা আবহাওয়া এবং তার সঙ্গে রোগজীবাণুর সহজ সংক্রমণ। এ সময় প্রধানত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত শ্বাসতন্ত্রের রোগগুলো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে আমাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কিছুটা দুর্বল হয় এবং বদ্ধ জায়গায় মানুষ কাছাকাছি থাকায় রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) ও ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। পাসের হার ৬৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ প্রাপ্ত নম্বর ৯১ দশমিক ২৫।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে এ ফলাফল স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর প্রকাশ করে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভর্তি পরীক্ষায় পাস করা পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮১ হাজার ৬৪২ জন। তাঁদের মধ্যে পুরুষ পরীক্ষার্থী ৩১ হাজার ১২৮ জন এবং নারী পরীক্ষার্থী ৫০ হাজার ৫১৪ জন। ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর এবং এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ হতে নম্বর যোগ করে অর্জিত স্কোরের ভিত্তিতে মেধা ও পছন্দক্রম অনুযায়ী ৫ হাজার ৬৪৫ জন প্রার্থীকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত করা হয়েছে।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর বলছে, সরকারি ৩৭টি মেডিকেল কলেজ, ঢাকা ডেন্টাল কলেজ, আটটি মেডিকেল কলেজ ডেন্টাল ইউনিটসমূহের ৫ হাজার ৬৪৫টি আসনের জন্য নির্বাচিত নারী পরীক্ষার্থী ৩ হাজার ৬০৩ জন ও পুরুষ পরীক্ষার্থী ২ হাজার ৪২ জন।
গত শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত দেশের ১৭টি কেন্দ্র ও ৪৯টি ভেন্যুতে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলোতে আসনসংখ্যা ৫ হাজার ৬৪৫টি; যার মধ্যে এমবিবিএসের ৫ হাজার ১০০ ও বিডিএসের ৫৪৫টি।
বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলোতে আসনসংখ্যা ৭ হাজার ৩৬১টি; যার মধ্যে এমবিসিএসের ৬ হাজার ১ ও বিডিএসের ১ হাজার ৩৬০টি। মোট ১৩ হাজার ৬টি আসনের বিপরীতে এ বছর মোট আবেদনকারী ১ লাখ ২২ হাজার ৬৩২ জন। ভর্তি পরীক্ষায় ১ লাখ ২০ হাজার ৪৪০ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল।

দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) ও ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। পাসের হার ৬৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ প্রাপ্ত নম্বর ৯১ দশমিক ২৫।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে এ ফলাফল স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর প্রকাশ করে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভর্তি পরীক্ষায় পাস করা পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮১ হাজার ৬৪২ জন। তাঁদের মধ্যে পুরুষ পরীক্ষার্থী ৩১ হাজার ১২৮ জন এবং নারী পরীক্ষার্থী ৫০ হাজার ৫১৪ জন। ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর এবং এসএসসি বা সমমান ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ হতে নম্বর যোগ করে অর্জিত স্কোরের ভিত্তিতে মেধা ও পছন্দক্রম অনুযায়ী ৫ হাজার ৬৪৫ জন প্রার্থীকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত করা হয়েছে।
স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তর বলছে, সরকারি ৩৭টি মেডিকেল কলেজ, ঢাকা ডেন্টাল কলেজ, আটটি মেডিকেল কলেজ ডেন্টাল ইউনিটসমূহের ৫ হাজার ৬৪৫টি আসনের জন্য নির্বাচিত নারী পরীক্ষার্থী ৩ হাজার ৬০৩ জন ও পুরুষ পরীক্ষার্থী ২ হাজার ৪২ জন।
গত শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত দেশের ১৭টি কেন্দ্র ও ৪৯টি ভেন্যুতে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলোতে আসনসংখ্যা ৫ হাজার ৬৪৫টি; যার মধ্যে এমবিবিএসের ৫ হাজার ১০০ ও বিডিএসের ৫৪৫টি।
বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলোতে আসনসংখ্যা ৭ হাজার ৩৬১টি; যার মধ্যে এমবিসিএসের ৬ হাজার ১ ও বিডিএসের ১ হাজার ৩৬০টি। মোট ১৩ হাজার ৬টি আসনের বিপরীতে এ বছর মোট আবেদনকারী ১ লাখ ২২ হাজার ৬৩২ জন। ভর্তি পরীক্ষায় ১ লাখ ২০ হাজার ৪৪০ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল।

গত প্রায় ৬ মাস যাবৎ ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের কারখানায় অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে জনসন অ্যান্ড জনসনের কয়েক কোটি করোনা টিকা। যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোর শহরের ওই কারখানায় পড়ে থাকা টিকাগুলোর মার্কিন টিকা নীতিনির্ধারকদের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত দুটি সূত্র বার্
২৮ অক্টোবর ২০২১
ডিসেম্বর মানেই হাড়কাঁপানো শীত। আর শীত মানেই খাবারের উৎসব। খেজুরের রস, পিঠা পায়েসের কমতি হয় না এ ঋতুতে। কনকনে ঠান্ডার বিপক্ষে যুদ্ধে আমাদের প্রধান হাতিয়ার খাবার। তবে সঠিক খাবার বাছাই করা না গেলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
২ দিন আগে
চিকিৎসাবিজ্ঞানে সব বন্ধ্যত্বের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশের জন্য পুরুষের সমস্যা দায়ী। এ ছাড়া পুরুষের বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে গেলে, শুক্রাণুর গতি কম থাকলে কিংবা একেবারেই শুক্রাণু না পাওয়া গেলে এবং স্বামী-স্ত্রী নিয়মিত সহবাসের পরও যদি এক বছরের মধ্যে গর্ভধারণ না হয়, তাহলে সেটিকে বলা হয় পুরুষ বন্ধ্যত্ব।
২ দিন আগে
শীতকাল মানেই শুষ্ক, ঠান্ডা আবহাওয়া এবং তার সঙ্গে রোগজীবাণুর সহজ সংক্রমণ। এ সময় প্রধানত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত শ্বাসতন্ত্রের রোগগুলো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে আমাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কিছুটা দুর্বল হয় এবং বদ্ধ জায়গায় মানুষ কাছাকাছি থাকায় রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।
২ দিন আগেমো. ইকবাল হোসেন

ডিসেম্বর মানেই হাড়কাঁপানো শীত। আর শীত মানেই খাবারের উৎসব। খেজুরের রস, পিঠা পায়েসের কমতি হয় না এ ঋতুতে। কনকনে ঠান্ডার বিপক্ষে যুদ্ধে আমাদের প্রধান হাতিয়ার খাবার। তবে সঠিক খাবার বাছাই করা না গেলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
মানুষের শরীরের গঠন অন্যান্য প্রাণীর চেয়ে কিছুটা ভিন্ন। পৃথিবীর বেশির ভাগ প্রাণীর চেয়ে মানুষের খাদ্যাভ্যাস ভিন্ন। আমাদের শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গের জন্য আলাদা পুষ্টির প্রয়োজন হয়। যেমন চোখের যত্নে ভিটামিন এ, ত্বকের যত্নে ভিটামিন বি, হাড়ের যত্নে ভিটামিন ডি ইত্যাদি। এসব চাহিদা পূরণ করে খাবার খেলে শরীরে সুখের হরমোনের নিঃসরণ বেড়ে যায় এবং আমাদের সুখানুভূতি হয়, মন শান্ত থাকে।
মন ভালো রাখার অন্যতম হরমোন ডোপামিন। এটি নিঃসরণে খাবারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। আমাদের অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা যত বাড়বে, ডোপামিনের নিঃসরণও তত বাড়বে। তাই অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়াতে গুড ফ্যাট বা ভালো চর্বিসমৃদ্ধ, গাঁজানো এবং আঁশসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
সে ক্ষেত্রে চমৎকার খাবার হতে পারে শীতকালীন বিভিন্ন শাকসবজি। শিমের বিচি, মটরশুঁটি, বরবটিসহ অন্যান্য শাকসবজি ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়াতে চমৎকার কাজ করে। এ ছাড়া সামুদ্রিক মাছ, মাছের তেল, অলিভ অয়েল, টক দই ইত্যাদি খাবারও পর্যাপ্ত খেতে হবে। আঁশের উৎস হিসেবে লালশাক, পালংশাক, সবুজ শাক খেতে হবে। ভাজাপোড়া, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং ডুবোতেলে ভাজা খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে।
আমাদের মন ভালো রাখার আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ হরমোন হচ্ছে সেরোটোনিন। ৯০ শতাংশ সেরোটোনিন উৎপন্ন হয় অন্ত্রের এন্টেরোক্রমাফিন কোষের এন্টেরিক নার্ভাস সিস্টেম থেকে। এ জন্য অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখা বেশি জরুরি। অন্ত্রের পেশি নড়াচড়ায় সেরোটোনিন সাহায্য করে। মাত্র ১ শতাংশ সেরোটোনিন মস্তিষ্কে নিঃসৃত হয়। এই ১ শতাংশ সেরোটোনিন মুড, ঘুম, স্মৃতি, ক্ষুধা, মন ভালো থাকা ইত্যাদির ওপর প্রভাব বিস্তার করে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, আয়রন এবং আঁশসমৃদ্ধ খাবার, ভিটামিন বি-১২ এবং ভিটামিন ডি সেরোটোনিনের নিঃসরণ বাড়ায়। খাবারের পাশাপাশি রাতে ভালো ঘুম সেরোটোনিনের নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয়। সে ক্ষেত্রে পরিমিত রেডমিট, ব্রকলি, বাঁধাকপি, শিম, গাজরসহ সব ধরনের শীতকালীন সবজি এবং শীতের মিষ্টি রোদ দারুণ কাজ করে।
এ ছাড়া অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি গুণসমৃদ্ধ খাবার, যেমন দারুচিনি, লবঙ্গ, হলুদ, ফ্ল্যাক্স সিড, চিয়া সিড খাদ্যতালিকায় যোগ করতে হবে।
শীতে শরীরে ব্যথার প্রকোপ কিছুটা হলেও বেড়ে যায়। তবে এন্ডোরফিন নামক হরমোন প্রাকৃতিকভাবে ব্যথা উপশম করে। শারীরিক বা মানসিকভাবে আহত হলে এন্ডোরফিন সক্রিয় হয়ে আমাদের ব্যথা নিরাময় করে। অতিরিক্ত ওজন, বিষণ্নতা, উচ্চ রক্তচাপ এন্ডোরফিনের নিঃসরণ কমিয়ে দেয়। তবে কিছু খাবার আছে; যেগুলো খেলে এন্ডোরফিন হরমোনের নিঃসরণ বাড়ে। ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ খাবারগুলো শরীরে ভিটামিন সি-এর চাহিদা পূরণের পাশাপাশি এন্ডোরফিন নিঃসরণে সহযোগিতা করে। তাই শীতে মন ভালো রাখতে পর্যাপ্ত পাতিলেবু, মোসাম্বি, পেয়ারা, কলা, জাম্বুরা ও কমলা খেতে হবে।
এর পাশাপাশি টমেটো, কাঁচা মরিচ, ক্যাপসিকাম ও পালংশাক শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি-এর জোগান দিতে পারে; সঙ্গে মেটায় আঁশ, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতিও।
এ ছাড়া শীতকালীন প্রায় সব শাকসবজি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর এবং ক্যানসার প্রতিরোধী গুণসমৃদ্ধ। এগুলো যদি নিয়মিত খাওয়া যায়, তাহলে শরীরে বাড়ে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা। শীতকালীন পালংশাক, গাজর, টমেটো, বিটরুট, ক্যাপসিকাম, ব্রকলি হয়ে উঠতে পারে সুস্থ থাকার অন্যতম হাতিয়ার। শীতকালীন সবজি ভালো কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দিতে এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে অত্যন্ত উপযোগী। তাই শীতকালে সুস্থতার অন্যতম চাবিকাঠি হতে পারে এসব সবজি।
আমাদের শরীরের অবহেলিত অঙ্গ ক্ষুদ্রান্ত্র। আমরা বিভিন্ন রকমের অস্বাস্থ্যকর খাবার খাই। সেসবের প্রভাব পড়ে ক্ষুদ্রান্ত্রের ওপর। এসব অস্বাস্থ্যকর খাবারের ফলে আমাদের ক্ষুদ্রান্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা কমতে থাকে।
ফলে গ্যাসের সমস্যা, ফ্যাটি লিভার, কোলেস্টেরল, কোষ্ঠকাঠিন্য বা কিডনি সমস্যার ঝুঁকি বাড়ে। আবার বিভিন্ন ধরনের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও কমে যায় এসব ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা। তাই সুস্থ থাকতে এবং মন ভালো রাখতে শীতকাল হতে পারে আপনার জীবনের সেরা সময়।
খাবার খাওয়ার পাশাপাশি আরও কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে—
পুষ্টিবিদ ও জ্যেষ্ঠ পুষ্টি কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল

ডিসেম্বর মানেই হাড়কাঁপানো শীত। আর শীত মানেই খাবারের উৎসব। খেজুরের রস, পিঠা পায়েসের কমতি হয় না এ ঋতুতে। কনকনে ঠান্ডার বিপক্ষে যুদ্ধে আমাদের প্রধান হাতিয়ার খাবার। তবে সঠিক খাবার বাছাই করা না গেলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
মানুষের শরীরের গঠন অন্যান্য প্রাণীর চেয়ে কিছুটা ভিন্ন। পৃথিবীর বেশির ভাগ প্রাণীর চেয়ে মানুষের খাদ্যাভ্যাস ভিন্ন। আমাদের শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গের জন্য আলাদা পুষ্টির প্রয়োজন হয়। যেমন চোখের যত্নে ভিটামিন এ, ত্বকের যত্নে ভিটামিন বি, হাড়ের যত্নে ভিটামিন ডি ইত্যাদি। এসব চাহিদা পূরণ করে খাবার খেলে শরীরে সুখের হরমোনের নিঃসরণ বেড়ে যায় এবং আমাদের সুখানুভূতি হয়, মন শান্ত থাকে।
মন ভালো রাখার অন্যতম হরমোন ডোপামিন। এটি নিঃসরণে খাবারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। আমাদের অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা যত বাড়বে, ডোপামিনের নিঃসরণও তত বাড়বে। তাই অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়াতে গুড ফ্যাট বা ভালো চর্বিসমৃদ্ধ, গাঁজানো এবং আঁশসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
সে ক্ষেত্রে চমৎকার খাবার হতে পারে শীতকালীন বিভিন্ন শাকসবজি। শিমের বিচি, মটরশুঁটি, বরবটিসহ অন্যান্য শাকসবজি ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়াতে চমৎকার কাজ করে। এ ছাড়া সামুদ্রিক মাছ, মাছের তেল, অলিভ অয়েল, টক দই ইত্যাদি খাবারও পর্যাপ্ত খেতে হবে। আঁশের উৎস হিসেবে লালশাক, পালংশাক, সবুজ শাক খেতে হবে। ভাজাপোড়া, প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং ডুবোতেলে ভাজা খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে।
আমাদের মন ভালো রাখার আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ হরমোন হচ্ছে সেরোটোনিন। ৯০ শতাংশ সেরোটোনিন উৎপন্ন হয় অন্ত্রের এন্টেরোক্রমাফিন কোষের এন্টেরিক নার্ভাস সিস্টেম থেকে। এ জন্য অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখা বেশি জরুরি। অন্ত্রের পেশি নড়াচড়ায় সেরোটোনিন সাহায্য করে। মাত্র ১ শতাংশ সেরোটোনিন মস্তিষ্কে নিঃসৃত হয়। এই ১ শতাংশ সেরোটোনিন মুড, ঘুম, স্মৃতি, ক্ষুধা, মন ভালো থাকা ইত্যাদির ওপর প্রভাব বিস্তার করে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, আয়রন এবং আঁশসমৃদ্ধ খাবার, ভিটামিন বি-১২ এবং ভিটামিন ডি সেরোটোনিনের নিঃসরণ বাড়ায়। খাবারের পাশাপাশি রাতে ভালো ঘুম সেরোটোনিনের নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয়। সে ক্ষেত্রে পরিমিত রেডমিট, ব্রকলি, বাঁধাকপি, শিম, গাজরসহ সব ধরনের শীতকালীন সবজি এবং শীতের মিষ্টি রোদ দারুণ কাজ করে।
এ ছাড়া অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি গুণসমৃদ্ধ খাবার, যেমন দারুচিনি, লবঙ্গ, হলুদ, ফ্ল্যাক্স সিড, চিয়া সিড খাদ্যতালিকায় যোগ করতে হবে।
শীতে শরীরে ব্যথার প্রকোপ কিছুটা হলেও বেড়ে যায়। তবে এন্ডোরফিন নামক হরমোন প্রাকৃতিকভাবে ব্যথা উপশম করে। শারীরিক বা মানসিকভাবে আহত হলে এন্ডোরফিন সক্রিয় হয়ে আমাদের ব্যথা নিরাময় করে। অতিরিক্ত ওজন, বিষণ্নতা, উচ্চ রক্তচাপ এন্ডোরফিনের নিঃসরণ কমিয়ে দেয়। তবে কিছু খাবার আছে; যেগুলো খেলে এন্ডোরফিন হরমোনের নিঃসরণ বাড়ে। ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ খাবারগুলো শরীরে ভিটামিন সি-এর চাহিদা পূরণের পাশাপাশি এন্ডোরফিন নিঃসরণে সহযোগিতা করে। তাই শীতে মন ভালো রাখতে পর্যাপ্ত পাতিলেবু, মোসাম্বি, পেয়ারা, কলা, জাম্বুরা ও কমলা খেতে হবে।
এর পাশাপাশি টমেটো, কাঁচা মরিচ, ক্যাপসিকাম ও পালংশাক শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি-এর জোগান দিতে পারে; সঙ্গে মেটায় আঁশ, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতিও।
এ ছাড়া শীতকালীন প্রায় সব শাকসবজি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর এবং ক্যানসার প্রতিরোধী গুণসমৃদ্ধ। এগুলো যদি নিয়মিত খাওয়া যায়, তাহলে শরীরে বাড়ে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা। শীতকালীন পালংশাক, গাজর, টমেটো, বিটরুট, ক্যাপসিকাম, ব্রকলি হয়ে উঠতে পারে সুস্থ থাকার অন্যতম হাতিয়ার। শীতকালীন সবজি ভালো কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দিতে এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে অত্যন্ত উপযোগী। তাই শীতকালে সুস্থতার অন্যতম চাবিকাঠি হতে পারে এসব সবজি।
আমাদের শরীরের অবহেলিত অঙ্গ ক্ষুদ্রান্ত্র। আমরা বিভিন্ন রকমের অস্বাস্থ্যকর খাবার খাই। সেসবের প্রভাব পড়ে ক্ষুদ্রান্ত্রের ওপর। এসব অস্বাস্থ্যকর খাবারের ফলে আমাদের ক্ষুদ্রান্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা কমতে থাকে।
ফলে গ্যাসের সমস্যা, ফ্যাটি লিভার, কোলেস্টেরল, কোষ্ঠকাঠিন্য বা কিডনি সমস্যার ঝুঁকি বাড়ে। আবার বিভিন্ন ধরনের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও কমে যায় এসব ভালো ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা। তাই সুস্থ থাকতে এবং মন ভালো রাখতে শীতকাল হতে পারে আপনার জীবনের সেরা সময়।
খাবার খাওয়ার পাশাপাশি আরও কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে—
পুষ্টিবিদ ও জ্যেষ্ঠ পুষ্টি কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল

গত প্রায় ৬ মাস যাবৎ ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের কারখানায় অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে জনসন অ্যান্ড জনসনের কয়েক কোটি করোনা টিকা। যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোর শহরের ওই কারখানায় পড়ে থাকা টিকাগুলোর মার্কিন টিকা নীতিনির্ধারকদের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত দুটি সূত্র বার্
২৮ অক্টোবর ২০২১
দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) ও ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। পাসের হার ৬৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ প্রাপ্ত নম্বর ৯১ দশমিক ২৫।
৬ ঘণ্টা আগে
চিকিৎসাবিজ্ঞানে সব বন্ধ্যত্বের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশের জন্য পুরুষের সমস্যা দায়ী। এ ছাড়া পুরুষের বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে গেলে, শুক্রাণুর গতি কম থাকলে কিংবা একেবারেই শুক্রাণু না পাওয়া গেলে এবং স্বামী-স্ত্রী নিয়মিত সহবাসের পরও যদি এক বছরের মধ্যে গর্ভধারণ না হয়, তাহলে সেটিকে বলা হয় পুরুষ বন্ধ্যত্ব।
২ দিন আগে
শীতকাল মানেই শুষ্ক, ঠান্ডা আবহাওয়া এবং তার সঙ্গে রোগজীবাণুর সহজ সংক্রমণ। এ সময় প্রধানত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত শ্বাসতন্ত্রের রোগগুলো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে আমাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কিছুটা দুর্বল হয় এবং বদ্ধ জায়গায় মানুষ কাছাকাছি থাকায় রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।
২ দিন আগেডা. অবন্তি ঘোষ

চিকিৎসাবিজ্ঞানে সব বন্ধ্যত্বের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশের জন্য পুরুষের সমস্যা দায়ী। এ ছাড়া পুরুষের বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে গেলে, শুক্রাণুর গতি কম থাকলে কিংবা একেবারেই শুক্রাণু না পাওয়া গেলে এবং স্বামী-স্ত্রী নিয়মিত সহবাসের পরও যদি এক বছরের মধ্যে গর্ভধারণ না হয়, তাহলে সেটিকে বলা হয় পুরুষ বন্ধ্যত্ব।
বীর্য পরীক্ষার পর শুক্রাণুর সংখ্যা, গতি, আকৃতি, পরিমাণ ইত্যাদি
দেখা হয়।
চিকিৎসা নির্ভর করে সমস্যা কেমন এবং কোন স্তরে রয়েছে, তার ওপর। সাধারণভাবে চিকিৎসা কয়েকটি ধাপে করা হয়।
শুক্রাণুর সংখ্যা ও গতি উন্নত করতে কিছু পুষ্টি উপাদান এবং ভিটামিন দেওয়া হয়, যেমন:
ওষুধ শুরুর পর রোগীকে তিন মাস পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। কারণ, নতুন শুক্রাণু তৈরিতে প্রায় ৭৫ দিন লাগে।
ওষুধে উন্নতি হলে স্বামী-স্ত্রী স্বাভাবিক পদ্ধতিতে গর্ভধারণের চেষ্টা করতে পারেন। প্রয়োজনে স্ত্রীকে ডিম্বাণু উৎপাদন বাড়ানোর ওষুধ দেওয়া হয়।
ভেরিকোসিল কিংবা শুক্রনালির ব্লকেজ থাকলে সার্জারির প্রয়োজন হতে পারে।
যাঁদের বীর্যে একেবারেই শুক্রাণু পাওয়া যায় না, যাকে অ্যাজোস্পার্মিয়া বলা হয়, তাঁদের ক্ষেত্রে অণ্ডকোষ থেকে সরাসরি শুক্রাণু সংগ্রহ করে আইসিএসআই করাই সবচেয়ে কার্যকর।
গাইনি, প্রসূতি ও বন্ধ্যাত্ব রোগ বিশেষজ্ঞ, আলোক হেলথকেয়ার, মিরপুর-১০

চিকিৎসাবিজ্ঞানে সব বন্ধ্যত্বের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশের জন্য পুরুষের সমস্যা দায়ী। এ ছাড়া পুরুষের বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে গেলে, শুক্রাণুর গতি কম থাকলে কিংবা একেবারেই শুক্রাণু না পাওয়া গেলে এবং স্বামী-স্ত্রী নিয়মিত সহবাসের পরও যদি এক বছরের মধ্যে গর্ভধারণ না হয়, তাহলে সেটিকে বলা হয় পুরুষ বন্ধ্যত্ব।
বীর্য পরীক্ষার পর শুক্রাণুর সংখ্যা, গতি, আকৃতি, পরিমাণ ইত্যাদি
দেখা হয়।
চিকিৎসা নির্ভর করে সমস্যা কেমন এবং কোন স্তরে রয়েছে, তার ওপর। সাধারণভাবে চিকিৎসা কয়েকটি ধাপে করা হয়।
শুক্রাণুর সংখ্যা ও গতি উন্নত করতে কিছু পুষ্টি উপাদান এবং ভিটামিন দেওয়া হয়, যেমন:
ওষুধ শুরুর পর রোগীকে তিন মাস পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। কারণ, নতুন শুক্রাণু তৈরিতে প্রায় ৭৫ দিন লাগে।
ওষুধে উন্নতি হলে স্বামী-স্ত্রী স্বাভাবিক পদ্ধতিতে গর্ভধারণের চেষ্টা করতে পারেন। প্রয়োজনে স্ত্রীকে ডিম্বাণু উৎপাদন বাড়ানোর ওষুধ দেওয়া হয়।
ভেরিকোসিল কিংবা শুক্রনালির ব্লকেজ থাকলে সার্জারির প্রয়োজন হতে পারে।
যাঁদের বীর্যে একেবারেই শুক্রাণু পাওয়া যায় না, যাকে অ্যাজোস্পার্মিয়া বলা হয়, তাঁদের ক্ষেত্রে অণ্ডকোষ থেকে সরাসরি শুক্রাণু সংগ্রহ করে আইসিএসআই করাই সবচেয়ে কার্যকর।
গাইনি, প্রসূতি ও বন্ধ্যাত্ব রোগ বিশেষজ্ঞ, আলোক হেলথকেয়ার, মিরপুর-১০

গত প্রায় ৬ মাস যাবৎ ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের কারখানায় অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে জনসন অ্যান্ড জনসনের কয়েক কোটি করোনা টিকা। যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোর শহরের ওই কারখানায় পড়ে থাকা টিকাগুলোর মার্কিন টিকা নীতিনির্ধারকদের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত দুটি সূত্র বার্
২৮ অক্টোবর ২০২১
দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) ও ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। পাসের হার ৬৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ প্রাপ্ত নম্বর ৯১ দশমিক ২৫।
৬ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই হাড়কাঁপানো শীত। আর শীত মানেই খাবারের উৎসব। খেজুরের রস, পিঠা পায়েসের কমতি হয় না এ ঋতুতে। কনকনে ঠান্ডার বিপক্ষে যুদ্ধে আমাদের প্রধান হাতিয়ার খাবার। তবে সঠিক খাবার বাছাই করা না গেলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
২ দিন আগে
শীতকাল মানেই শুষ্ক, ঠান্ডা আবহাওয়া এবং তার সঙ্গে রোগজীবাণুর সহজ সংক্রমণ। এ সময় প্রধানত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত শ্বাসতন্ত্রের রোগগুলো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে আমাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কিছুটা দুর্বল হয় এবং বদ্ধ জায়গায় মানুষ কাছাকাছি থাকায় রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।
২ দিন আগেডা. কাকলী হালদার

শীতকাল মানেই শুষ্ক, ঠান্ডা আবহাওয়া এবং তার সঙ্গে রোগজীবাণুর সহজ সংক্রমণ। এ সময় প্রধানত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত শ্বাসতন্ত্রের রোগগুলো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে আমাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কিছুটা দুর্বল হয় এবং বদ্ধ জায়গায় মানুষ কাছাকাছি থাকায় রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।
সাধারণ সর্দি-কাশি: রাইনোভাইরাস দিয়ে সংক্রমণ হলে হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়া এবং হালকা গলাব্যথা পর্যন্ত হতে পারে।
ইনফ্লুয়েঞ্জা: ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের সংক্রমণ হলে সাধারণ সর্দির চেয়ে গুরুতর সমস্যা দেখা যায়। এর লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে উচ্চ জ্বর, শরীর ও পেশিতে প্রচণ্ড ব্যথা, ক্লান্তি এবং গাঢ় কাশি।
রেসপিরেটরি সিনসিশিয়াল ভাইরাস বা আরএসভি: এটি শিশুদের মধ্যে ব্রঙ্কিওলাইটিসের মতো গুরুতর শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ ঘটায়।
এ ধরনের রোগ নিউমোনিয়া অথবা স্ট্রেপটোকক্কাসজনিত গলাব্যথার মতো কিছু ক্ষেত্রে গুরুতর ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের দিকে মোড় নিতে পারে, যা অ্যান্টিবায়োটিকের মাধ্যমে চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।
সংক্রমণ এড়াতে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে কিছু সহজ পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে। যেমন—
ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা: নিয়মিত সাবান ও পানি দিয়ে খাওয়ার আগে, টয়লেট ব্যবহারের পরে, হাঁচি-কাশি দেওয়ার পরে, অপরিচ্ছন্ন কিছু স্পর্শ করার পর হাত ধোয়া জরুরি। হাঁচি-কাশির সময় রুমাল বা টিস্যু ব্যবহার করা এবং ব্যবহৃত টিস্যু নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা উচিত।
পুষ্টিকর খাবার খাওয়া এবং পানি পান করা: পর্যাপ্ত ভিটামিন ‘সি’সমৃদ্ধ ফল; যেমন লেবু, কমলা, আমলকী ইত্যাদি এবং শাকসবজি খেয়ে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে হবে। পানিশূন্যতা এড়াতে হালকা গরম পানি পান করুন।
উষ্ণতা বজায় রাখা: কান, মাথা ও গলা ঢেকে গরম জামাকাপড় পরুন। ঘর উষ্ণ রাখুন এবং সরাসরি ঠান্ডা বাতাস এড়িয়ে চলুন।
ভিড় এড়িয়ে চলা: অসুস্থতা চলাকালে যেকোনো ভিড় অথবা জনসমাগমপূর্ণ স্থানে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
টিকা নেওয়া: শিশু, বয়স্ক বা দীর্ঘমেয়াদি রোগীদের মতো ঝুঁকিপূর্ণ মানুষ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং নিউমোনিয়ার টিকা নিতে পারেন।
সহকারী অধ্যাপক, মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ।

শীতকাল মানেই শুষ্ক, ঠান্ডা আবহাওয়া এবং তার সঙ্গে রোগজীবাণুর সহজ সংক্রমণ। এ সময় প্রধানত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত শ্বাসতন্ত্রের রোগগুলো দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে আমাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কিছুটা দুর্বল হয় এবং বদ্ধ জায়গায় মানুষ কাছাকাছি থাকায় রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।
সাধারণ সর্দি-কাশি: রাইনোভাইরাস দিয়ে সংক্রমণ হলে হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়া এবং হালকা গলাব্যথা পর্যন্ত হতে পারে।
ইনফ্লুয়েঞ্জা: ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের সংক্রমণ হলে সাধারণ সর্দির চেয়ে গুরুতর সমস্যা দেখা যায়। এর লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে উচ্চ জ্বর, শরীর ও পেশিতে প্রচণ্ড ব্যথা, ক্লান্তি এবং গাঢ় কাশি।
রেসপিরেটরি সিনসিশিয়াল ভাইরাস বা আরএসভি: এটি শিশুদের মধ্যে ব্রঙ্কিওলাইটিসের মতো গুরুতর শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ ঘটায়।
এ ধরনের রোগ নিউমোনিয়া অথবা স্ট্রেপটোকক্কাসজনিত গলাব্যথার মতো কিছু ক্ষেত্রে গুরুতর ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের দিকে মোড় নিতে পারে, যা অ্যান্টিবায়োটিকের মাধ্যমে চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।
সংক্রমণ এড়াতে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে কিছু সহজ পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে। যেমন—
ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা: নিয়মিত সাবান ও পানি দিয়ে খাওয়ার আগে, টয়লেট ব্যবহারের পরে, হাঁচি-কাশি দেওয়ার পরে, অপরিচ্ছন্ন কিছু স্পর্শ করার পর হাত ধোয়া জরুরি। হাঁচি-কাশির সময় রুমাল বা টিস্যু ব্যবহার করা এবং ব্যবহৃত টিস্যু নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা উচিত।
পুষ্টিকর খাবার খাওয়া এবং পানি পান করা: পর্যাপ্ত ভিটামিন ‘সি’সমৃদ্ধ ফল; যেমন লেবু, কমলা, আমলকী ইত্যাদি এবং শাকসবজি খেয়ে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে হবে। পানিশূন্যতা এড়াতে হালকা গরম পানি পান করুন।
উষ্ণতা বজায় রাখা: কান, মাথা ও গলা ঢেকে গরম জামাকাপড় পরুন। ঘর উষ্ণ রাখুন এবং সরাসরি ঠান্ডা বাতাস এড়িয়ে চলুন।
ভিড় এড়িয়ে চলা: অসুস্থতা চলাকালে যেকোনো ভিড় অথবা জনসমাগমপূর্ণ স্থানে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
টিকা নেওয়া: শিশু, বয়স্ক বা দীর্ঘমেয়াদি রোগীদের মতো ঝুঁকিপূর্ণ মানুষ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং নিউমোনিয়ার টিকা নিতে পারেন।
সহকারী অধ্যাপক, মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ।

গত প্রায় ৬ মাস যাবৎ ইমারজেন্ট বায়োসলিউশনের কারখানায় অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে জনসন অ্যান্ড জনসনের কয়েক কোটি করোনা টিকা। যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোর শহরের ওই কারখানায় পড়ে থাকা টিকাগুলোর মার্কিন টিকা নীতিনির্ধারকদের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত দুটি সূত্র বার্
২৮ অক্টোবর ২০২১
দেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) ও ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি (বিডিএস) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। পাসের হার ৬৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ প্রাপ্ত নম্বর ৯১ দশমিক ২৫।
৬ ঘণ্টা আগে
ডিসেম্বর মানেই হাড়কাঁপানো শীত। আর শীত মানেই খাবারের উৎসব। খেজুরের রস, পিঠা পায়েসের কমতি হয় না এ ঋতুতে। কনকনে ঠান্ডার বিপক্ষে যুদ্ধে আমাদের প্রধান হাতিয়ার খাবার। তবে সঠিক খাবার বাছাই করা না গেলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
২ দিন আগে
চিকিৎসাবিজ্ঞানে সব বন্ধ্যত্বের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশের জন্য পুরুষের সমস্যা দায়ী। এ ছাড়া পুরুষের বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে গেলে, শুক্রাণুর গতি কম থাকলে কিংবা একেবারেই শুক্রাণু না পাওয়া গেলে এবং স্বামী-স্ত্রী নিয়মিত সহবাসের পরও যদি এক বছরের মধ্যে গর্ভধারণ না হয়, তাহলে সেটিকে বলা হয় পুরুষ বন্ধ্যত্ব।
২ দিন আগে