ফিচার ডেস্ক
বর্তমানে ডেঙ্গু জ্বর এক আতঙ্কের নাম। ভয়াবহ গতিতে ছড়াচ্ছে এই রোগ। এতে মৃত্যুর হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা বেশি। তবে সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে খুব সহজে ডেঙ্গু জ্বর ভালো হয়ে যায়। কিন্তু চিকিৎসা নিতে দেরি করলে বিপদের আশঙ্কা থাকে।
ডেঙ্গু হলে খাদ্যতালিকার ওপর বেশি জোর দিতে হবে। এই খাবার ব্যবস্থাপনার মূল উদ্দেশ্য থাকে শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী করা, যেন শরীর ভাইরাসের বিরুদ্ধে দ্রুত অ্যান্টিবডি তৈরি করে ভাইরাস ধ্বংস করতে পারে। ডেঙ্গুতে যেহেতু অস্থিমজ্জা আক্রান্ত হয়, তাই এর স্বাভাবিক কাজ ত্বরান্বিত করে এমন খাবার তালিকায় রাখতে হবে।
অস্থিমজ্জা সুস্থ রাখতে পারে এমন খাদ্য উপাদান হচ্ছে প্রোটিন, ভিটামিন বি১২, ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন সি, আয়রন, ভিটামিন ডি, জিংক, ফসফরাস ইত্যাদি। ডিম, সামুদ্রিক মাছ, ব্রকলি, ফুলকপি, ক্যাপসিকাম, পালংশাক, বাদাম, বিট, মটরশুঁটি, কলা, তরমুজ, পেঁপে, লেবু, মাল্টা ইত্যাদি খাদ্য এসব উপাদানের ভালো উৎস। এ ছাড়া খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে চিকেন ভেজিটেবল স্যুপ, টক দই, পেঁপের জুস, ভাতের মাড়, জাম্বুরার জুস, আনারের জুস, স্যালাইন, কচি ডাবের পানি। ফলিক অ্যাসিড এবং ভিটামিন বি১২ প্লাটিলেট তৈরিতে সহায়তা করে।
বর্তমানে ডেঙ্গু জ্বর এক আতঙ্কের নাম। ভয়াবহ গতিতে ছড়াচ্ছে এই রোগ। এতে মৃত্যুর হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা বেশি। তবে সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে খুব সহজে ডেঙ্গু জ্বর ভালো হয়ে যায়। কিন্তু চিকিৎসা নিতে দেরি করলে বিপদের আশঙ্কা থাকে।
ডেঙ্গু হলে খাদ্যতালিকার ওপর বেশি জোর দিতে হবে। এই খাবার ব্যবস্থাপনার মূল উদ্দেশ্য থাকে শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী করা, যেন শরীর ভাইরাসের বিরুদ্ধে দ্রুত অ্যান্টিবডি তৈরি করে ভাইরাস ধ্বংস করতে পারে। ডেঙ্গুতে যেহেতু অস্থিমজ্জা আক্রান্ত হয়, তাই এর স্বাভাবিক কাজ ত্বরান্বিত করে এমন খাবার তালিকায় রাখতে হবে।
অস্থিমজ্জা সুস্থ রাখতে পারে এমন খাদ্য উপাদান হচ্ছে প্রোটিন, ভিটামিন বি১২, ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন সি, আয়রন, ভিটামিন ডি, জিংক, ফসফরাস ইত্যাদি। ডিম, সামুদ্রিক মাছ, ব্রকলি, ফুলকপি, ক্যাপসিকাম, পালংশাক, বাদাম, বিট, মটরশুঁটি, কলা, তরমুজ, পেঁপে, লেবু, মাল্টা ইত্যাদি খাদ্য এসব উপাদানের ভালো উৎস। এ ছাড়া খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে চিকেন ভেজিটেবল স্যুপ, টক দই, পেঁপের জুস, ভাতের মাড়, জাম্বুরার জুস, আনারের জুস, স্যালাইন, কচি ডাবের পানি। ফলিক অ্যাসিড এবং ভিটামিন বি১২ প্লাটিলেট তৈরিতে সহায়তা করে।
ব্যথা উপশম এবং প্রদাহ কমানোর জন্য প্রাকৃতিক প্রতিকারের কথা বলতে গেলে অ্যাসপিরিনের মতো ওভার-দ্য-কাউন্টার ওষুধের তুলনায় লবঙ্গ কম নয়। এটি কার্যকর বিকল্প হতে পারে বলে অনেকে মত দিচ্ছেন এখন। লবঙ্গ একটি ছোট্ট, কিন্তু শক্তিশালী মসলা। এটি শত শত বছর ধরে বিশ্বব্যাপী রান্নার কাজে...
৮ ঘণ্টা আগে৩-৪ মাস আগে থেকে আমার মাসিক চলাকালীন স্তনের পাশে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। আমার বয়স ৩৩ বছর। এর আগে কখনো এমন সমস্যা হয়নি। আমার একটি সন্তান আছে। তার বয়স ৭ বছর। অর্থাৎ আমার ক্ষেত্রে ব্রেস্ট ফিডিংয়ের বিষয় নেই এখন। হঠাৎ করে ব্যথা হওয়ায় কী করব বুঝতে পারছি না...
৮ ঘণ্টা আগেকাঁধে ব্যথার অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম রোটেটর কাফ সিনড্রোম। এর একটি অংশ হলো ফ্রোজেন শোল্ডার...
৯ ঘণ্টা আগেঅনেকের ধারণা, শুধু গরমকালে পানিশূন্যতা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, শীতকালেও ডিহাইড্রেশন বা শরীরে পানির অভাব হতে পারে। শীতের শুরুতে আমরা নানা শারীরিক সমস্যার মুখোমুখি হই, যেমন ত্বক বা চুলের সমস্যা এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যজনিত জটিলতা। এর মধ্যে অন্যতম পানিশূন্যতা, যা শীতকালে কম গুরুত্ব দেওয়া হয়।
৯ ঘণ্টা আগে