এম এ হক, পিএইচডি (স্বাস্থ্য)
আধুনিক জীবনে ক্যানসার এক মরণব্যাধি। তবে ক্রমশ ক্যানসার রোগটি নিরাময়ে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ আবিষ্কার হয়ে চলেছে।
স্তনের কোনো অংশ শক্ত হওয়া অথবা টিউমার হওয়াকে ব্রেস্ট টিউমার বলে। স্তনে দুই ধরনের টিউমার হতে পারে—ক্যানসার বিহীন বিনাইল টিউমার এবং ক্যানসার যুক্ত ম্যালিগন্যান্ট টিউমার। বিনাইল টিউমারের অবস্থান তার উৎপত্তি স্থলে সীমাবদ্ধ থাকলেও ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের আগ্রাসী ভূমিকা রক্তপ্রবাহের মাধ্যমে অন্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বা গ্রন্থিকেও আক্রান্ত করতে পারে। বর্তমানে যেসব নারী ব্রেস্ট ক্যানসারের চিকিৎসার জন্য আসেন, তাঁদের অনেকের বয়স ৪০ বছরেরও কম। আর এ হার আজকাল বেড়ে যাওয়া রীতিমতো দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্তন ক্যানসারের কারণ
লক্ষণ
চিকিৎসা পদ্ধতি
স্তন ক্যানসারের অ্যালোপ্যাথিক ও শল্য চিকিৎসার পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাও আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক বিস্ময়কর অবদান। হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ভান্ডারে স্তন ক্যানসারের চিকিৎসায় কার্সিনোসিন, টিউবারকুলিনাম, সোরিনাম, সিফিলিনাম, মেডোরিনাম, কার্বো-অ্যানিমেলস, আর্সেনিক অ্যালবাম, আর্সেনিক আয়োড, অ্যাসিড নাইট্রিক, ন্যাট্রাম সালফ, ফাইটোলক্কার মতো অসংখ্য কার্যকরী ওষুধ রয়েছে। এসব ওষুধের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত অসংখ্য রোগী আরোগ্য লাভ করছেন। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবার মাধ্যমে স্তন ক্যানসারের রোগীদের বিনা কষ্টে স্বল্প সময়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে এখন। এ কারণে সচেতন নাগরিকেরা স্তন ক্যানসারের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণের দিকে ঝুঁকছেন প্রতিনিয়ত।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা প্রদানের পাশাপাশি রোগীর দ্রুত উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় কাউন্সেলিং, নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন পদ্ধতি, সঠিক খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ঘুম, ব্যায়াম, মানসিক চাপমুক্ত জীবনযাপন ইত্যাদি বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।
লেখকের চেম্বার: ড. হক হোমিও ট্রিটমেন্ট এন্ড রিসার্চ সেন্টার, বিটিআই সেন্ট্রাল গ্র্যান্ড ভবন, গ্রাউন্ড ফ্লোর ফার্মগেট, ঢাকা
আধুনিক জীবনে ক্যানসার এক মরণব্যাধি। তবে ক্রমশ ক্যানসার রোগটি নিরাময়ে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ আবিষ্কার হয়ে চলেছে।
স্তনের কোনো অংশ শক্ত হওয়া অথবা টিউমার হওয়াকে ব্রেস্ট টিউমার বলে। স্তনে দুই ধরনের টিউমার হতে পারে—ক্যানসার বিহীন বিনাইল টিউমার এবং ক্যানসার যুক্ত ম্যালিগন্যান্ট টিউমার। বিনাইল টিউমারের অবস্থান তার উৎপত্তি স্থলে সীমাবদ্ধ থাকলেও ম্যালিগন্যান্ট টিউমারের আগ্রাসী ভূমিকা রক্তপ্রবাহের মাধ্যমে অন্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বা গ্রন্থিকেও আক্রান্ত করতে পারে। বর্তমানে যেসব নারী ব্রেস্ট ক্যানসারের চিকিৎসার জন্য আসেন, তাঁদের অনেকের বয়স ৪০ বছরেরও কম। আর এ হার আজকাল বেড়ে যাওয়া রীতিমতো দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্তন ক্যানসারের কারণ
লক্ষণ
চিকিৎসা পদ্ধতি
স্তন ক্যানসারের অ্যালোপ্যাথিক ও শল্য চিকিৎসার পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাও আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক বিস্ময়কর অবদান। হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ভান্ডারে স্তন ক্যানসারের চিকিৎসায় কার্সিনোসিন, টিউবারকুলিনাম, সোরিনাম, সিফিলিনাম, মেডোরিনাম, কার্বো-অ্যানিমেলস, আর্সেনিক অ্যালবাম, আর্সেনিক আয়োড, অ্যাসিড নাইট্রিক, ন্যাট্রাম সালফ, ফাইটোলক্কার মতো অসংখ্য কার্যকরী ওষুধ রয়েছে। এসব ওষুধের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত অসংখ্য রোগী আরোগ্য লাভ করছেন। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবার মাধ্যমে স্তন ক্যানসারের রোগীদের বিনা কষ্টে স্বল্প সময়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে এখন। এ কারণে সচেতন নাগরিকেরা স্তন ক্যানসারের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণের দিকে ঝুঁকছেন প্রতিনিয়ত।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা প্রদানের পাশাপাশি রোগীর দ্রুত উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় কাউন্সেলিং, নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন পদ্ধতি, সঠিক খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ঘুম, ব্যায়াম, মানসিক চাপমুক্ত জীবনযাপন ইত্যাদি বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।
লেখকের চেম্বার: ড. হক হোমিও ট্রিটমেন্ট এন্ড রিসার্চ সেন্টার, বিটিআই সেন্ট্রাল গ্র্যান্ড ভবন, গ্রাউন্ড ফ্লোর ফার্মগেট, ঢাকা
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
৩ দিন আগেবিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
৪ দিন আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
৫ দিন আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
৬ দিন আগে