নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অটিজমসহ সকল এনডিডি (নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅ্যাবিলিটি) বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুদের চিকিৎসায় সমন্বিত উদ্যোগের বিকল্প নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এ জন্য সেবা নিশ্চিতকরণে সকল পেশাজীবীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।
আজ রোববার রাজধানীর শ্যামলীর একটি হোটেলে দেশে প্রথমবারের মতো অটিজমসহ সকল এনডিডি বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুর ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সংশ্লিষ্ট সব পেশাজীবী ও তাদের অভিভাবকদের নিয়ে গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ থেরাপি অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন ফাউন্ডেশন (বিটিআরএফ) এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এনডিডি সুরক্ষা ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও যুগ্ম সচিব মো. শাহ আলম উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া স্পিচ অ্যান্ড ল্যাঙ্গুয়েজ থেরাপিস্ট, অকুপেশনাল থেরাপিস্ট, পুষ্টিবিদ, সাইকোলজিস্ট, ফিজিওথেরাপিস্ট, শিশুস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞগণসহ বিভিন্ন পেশাজীবীরা এতে অংশ নেন।
অনুষ্ঠানের সভাপতি ও বিটিআরএফ’র নির্বাহী পরিচালক ফিদা আল-শামস বলেন, ‘একজন এনডিডি বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশু আজীবন বিশেষ স্কুলেই যাবেন তা হতে পারে না। এ ক্ষেত্রে সেই শিশুটির প্রতিবন্ধিতার মাত্রা ও দক্ষতা অনুযায়ী স্কুল নির্বাচন জরুরি। সমন্বিতভাবে পেশাজীবীদের অ্যাসেসমেন্ট ছাড়া ও চিকিৎসা প্রদান ছাড়া এটা সম্ভব নয়।’
ফিদা আল-শামস বলেন, ‘বর্তমান সরকার যেভাবে বিভিন্ন আইন ও নীতিমালার প্রয়োগের মাধ্যমে একটি কাঠামোর ভেতর এনে এই সেবাগুলোকে ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছে বিটিআরএফ সরকারকে এই বিষয়গুলোতে সহযোগিতা করতে চায়। বিশেষ স্কুলের মনিটরিং সেলে বিটিআরএফ’র যোগ্য প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্তকরণ, এনডিডি স্কুলের ইআইপি’র আদর্শ কার্যক্রমকে একটি মডেল সেবা হিসেবে অন্যান্য সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল ও বিশেষ শিক্ষাকেন্দ্রে ছড়িয়ে দিতে হবে। এই ব্যাপারে সরকারের সহযোগিতা আশা করছি।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. শাহ আলম বলেন, ‘কোনো ধরনের কাঠামো ব্যতীত বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যত্রতত্র মানহীন থেরাপিস্ট হওয়ার সনদ প্রদান করছে। কিছু ইনস্টিটিউট বিভিন্ন মেয়াদে বিভিন্ন শিক্ষা এবং পেশার ব্যক্তিকে সনদ দিয়ে ভুয়া থেরাপিস্ট হিসেবে প্র্যাকটিসের সুযোগ করছে তা অত্যন্ত দুঃখজনক। কোনো ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা ব্যতীত এনডিডি বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশু ও ব্যক্তিদের শিক্ষা ও চিকিৎসা চলতে পারে না।’
মো. শাহ আলম বলেন, বিটিআরএফ’র মতো প্রতিষ্ঠানগুলো যদি তাদের যৌক্তিক উপস্থাপনার মাধ্যমে শিক্ষা ও সেবা কার্যক্রম তুলে ধরে, তবে সরকার অবশ্যই তা বিশেষ বিবেচনায় রাখবে।
এ সময় সমন্বিতভাবে থেরাপি চিকিৎসার সুফল তুলে ধরে স্পিচ অ্যান্ড ল্যাঙ্গুয়েজ থেরাপি বিশেষজ্ঞ হিমিকা আরজুমান বলেন, বিটিআরএফ ২০১৭ সাল থেকেই অটিজমসহ অন্যান্য এনডিডি বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুদের পাশাপাশি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের চিকিৎসা এবং পুনর্বাসনপ্রাপ্তি নিশ্চিতকরণে কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমানে সংস্থাটি ‘স্বনির্ভর’ নামে একটি এনডিডি বিদ্যালয়, সমন্বিত পুনর্বাসনসেবা নিশ্চিতকরণে একটি আধুনিক উপকরণ সমৃদ্ধ থেরাপি ইউনিট ও বিশেষ শিক্ষক ও অভিভাবকদের জন্য একটি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালাচ্ছে।
অনুষ্ঠানে রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালের শিশু বিকাশ কেন্দ্রে প্রধান ফারজানা ইসলাম, সিনিয়র সাইকোলজিস্ট তারানা আনিস ও ফায়াজা আহমেদ, আইসিডিডিআরবি’র পুষ্টিবিদ জেরিন তাসনিম, অকুপেশনাল থেরাপি বিশেষজ্ঞ তৌফিকসহ আরও অনেক উপস্থিত ছিলেন।
অটিজমসহ সকল এনডিডি (নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅ্যাবিলিটি) বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুদের চিকিৎসায় সমন্বিত উদ্যোগের বিকল্প নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এ জন্য সেবা নিশ্চিতকরণে সকল পেশাজীবীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।
আজ রোববার রাজধানীর শ্যামলীর একটি হোটেলে দেশে প্রথমবারের মতো অটিজমসহ সকল এনডিডি বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুর ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সংশ্লিষ্ট সব পেশাজীবী ও তাদের অভিভাবকদের নিয়ে গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ থেরাপি অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন ফাউন্ডেশন (বিটিআরএফ) এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এনডিডি সুরক্ষা ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও যুগ্ম সচিব মো. শাহ আলম উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া স্পিচ অ্যান্ড ল্যাঙ্গুয়েজ থেরাপিস্ট, অকুপেশনাল থেরাপিস্ট, পুষ্টিবিদ, সাইকোলজিস্ট, ফিজিওথেরাপিস্ট, শিশুস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞগণসহ বিভিন্ন পেশাজীবীরা এতে অংশ নেন।
অনুষ্ঠানের সভাপতি ও বিটিআরএফ’র নির্বাহী পরিচালক ফিদা আল-শামস বলেন, ‘একজন এনডিডি বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশু আজীবন বিশেষ স্কুলেই যাবেন তা হতে পারে না। এ ক্ষেত্রে সেই শিশুটির প্রতিবন্ধিতার মাত্রা ও দক্ষতা অনুযায়ী স্কুল নির্বাচন জরুরি। সমন্বিতভাবে পেশাজীবীদের অ্যাসেসমেন্ট ছাড়া ও চিকিৎসা প্রদান ছাড়া এটা সম্ভব নয়।’
ফিদা আল-শামস বলেন, ‘বর্তমান সরকার যেভাবে বিভিন্ন আইন ও নীতিমালার প্রয়োগের মাধ্যমে একটি কাঠামোর ভেতর এনে এই সেবাগুলোকে ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছে বিটিআরএফ সরকারকে এই বিষয়গুলোতে সহযোগিতা করতে চায়। বিশেষ স্কুলের মনিটরিং সেলে বিটিআরএফ’র যোগ্য প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্তকরণ, এনডিডি স্কুলের ইআইপি’র আদর্শ কার্যক্রমকে একটি মডেল সেবা হিসেবে অন্যান্য সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল ও বিশেষ শিক্ষাকেন্দ্রে ছড়িয়ে দিতে হবে। এই ব্যাপারে সরকারের সহযোগিতা আশা করছি।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. শাহ আলম বলেন, ‘কোনো ধরনের কাঠামো ব্যতীত বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যত্রতত্র মানহীন থেরাপিস্ট হওয়ার সনদ প্রদান করছে। কিছু ইনস্টিটিউট বিভিন্ন মেয়াদে বিভিন্ন শিক্ষা এবং পেশার ব্যক্তিকে সনদ দিয়ে ভুয়া থেরাপিস্ট হিসেবে প্র্যাকটিসের সুযোগ করছে তা অত্যন্ত দুঃখজনক। কোনো ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা ব্যতীত এনডিডি বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশু ও ব্যক্তিদের শিক্ষা ও চিকিৎসা চলতে পারে না।’
মো. শাহ আলম বলেন, বিটিআরএফ’র মতো প্রতিষ্ঠানগুলো যদি তাদের যৌক্তিক উপস্থাপনার মাধ্যমে শিক্ষা ও সেবা কার্যক্রম তুলে ধরে, তবে সরকার অবশ্যই তা বিশেষ বিবেচনায় রাখবে।
এ সময় সমন্বিতভাবে থেরাপি চিকিৎসার সুফল তুলে ধরে স্পিচ অ্যান্ড ল্যাঙ্গুয়েজ থেরাপি বিশেষজ্ঞ হিমিকা আরজুমান বলেন, বিটিআরএফ ২০১৭ সাল থেকেই অটিজমসহ অন্যান্য এনডিডি বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুদের পাশাপাশি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের চিকিৎসা এবং পুনর্বাসনপ্রাপ্তি নিশ্চিতকরণে কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমানে সংস্থাটি ‘স্বনির্ভর’ নামে একটি এনডিডি বিদ্যালয়, সমন্বিত পুনর্বাসনসেবা নিশ্চিতকরণে একটি আধুনিক উপকরণ সমৃদ্ধ থেরাপি ইউনিট ও বিশেষ শিক্ষক ও অভিভাবকদের জন্য একটি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালাচ্ছে।
অনুষ্ঠানে রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালের শিশু বিকাশ কেন্দ্রে প্রধান ফারজানা ইসলাম, সিনিয়র সাইকোলজিস্ট তারানা আনিস ও ফায়াজা আহমেদ, আইসিডিডিআরবি’র পুষ্টিবিদ জেরিন তাসনিম, অকুপেশনাল থেরাপি বিশেষজ্ঞ তৌফিকসহ আরও অনেক উপস্থিত ছিলেন।
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
৩ দিন আগেবিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
৪ দিন আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
৫ দিন আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
৬ দিন আগে