ফিচার ডেস্ক
বয়সের ওপর এখন হৃদ্রোগ নির্ভর করে না। তরুণদের মধ্যেও এর প্রভাব বাড়ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, হৃদ্রোগে মৃত্যুহার সবচেয়ে বেশি। অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং খাদ্যাভ্যাসকে এ রোগের প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এগুলোর পরিবর্তন আমাদের হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে পারে। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্প্রতি প্রকাশিত হওয়া এক গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্রোটিনের সামান্য পরিবর্তন আনলেই হৃদ্রোগের ঝুঁকি ২৭ শতাংশ কমানো সম্ভব।
৩০ বছর ধরে প্রায় ২ লাখ মানুষ নিয়ে পরিচালিত এ গবেষণায় গবেষকেরা দেখেছেন, যদি খাদ্যতালিকায় প্রাণিজ প্রোটিনের পরিবর্তে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন রাখা যায়, তবে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমানো যায়।
‘আমেরিকান জার্নাল অব ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন’-এ প্রকাশিত এই গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, যাঁরা প্রাণিজ প্রোটিনের পরিবর্তে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন বেশি খান, তাঁদের মধ্যে হৃদ্রোগের ঝুঁকি ১৯ শতাংশ এবং করোনারি হার্ট ডিজিজের ঝুঁকি কমে ২৭ শতাংশ।
সাধারণত মানবদেহের জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন মাছ, মাংস, ডিম, দুধের মতো প্রাণিজ খাবার থেকে পাওয়া যায়। আর নিরামিষভোজীরা প্রোটিন পান ডাল, বাদাম ইত্যাদি উদ্ভিজ্জ খাবার থেকে।
গবেষণার প্রধান গবেষক আন্দ্রেয়া গ্লেন বলেছেন, ‘আমেরিকার খাদ্যাভ্যাসে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন এবং প্রাণিজ প্রোটিনের অনুপাত গড়ে ১: ৩। কিন্তু আমাদের গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, যদি এই অনুপাত ১: ২ করা যায়, তাহলে হৃদ্রোগের ঝুঁকি অনেকটা কমে যায়।’
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, শুধু মাংসের পরিমাণ কমালেই হবে না, এর বদলে কোন ধরনের খাবার তালিকায় রাখা হচ্ছে, সেটিও গুরুত্বপূর্ণ। রেড মিট এবং প্রক্রিয়াজাত মাংসের পরিবর্তে উদ্ভিজ্জ প্রোটিনসমৃদ্ধ বীজ, ডাল ইত্যাদি খাদ্যদ্রব্য বেশি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এই উদ্ভিজ্জ প্রোটিনে থাকা আঁশ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন, খনিজ এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং শরীরে প্রদাহ কমায়।
সূত্র: মেডিকেল নিউজ টুডে
বয়সের ওপর এখন হৃদ্রোগ নির্ভর করে না। তরুণদের মধ্যেও এর প্রভাব বাড়ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, হৃদ্রোগে মৃত্যুহার সবচেয়ে বেশি। অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং খাদ্যাভ্যাসকে এ রোগের প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এগুলোর পরিবর্তন আমাদের হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে পারে। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্প্রতি প্রকাশিত হওয়া এক গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্রোটিনের সামান্য পরিবর্তন আনলেই হৃদ্রোগের ঝুঁকি ২৭ শতাংশ কমানো সম্ভব।
৩০ বছর ধরে প্রায় ২ লাখ মানুষ নিয়ে পরিচালিত এ গবেষণায় গবেষকেরা দেখেছেন, যদি খাদ্যতালিকায় প্রাণিজ প্রোটিনের পরিবর্তে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন রাখা যায়, তবে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমানো যায়।
‘আমেরিকান জার্নাল অব ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন’-এ প্রকাশিত এই গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, যাঁরা প্রাণিজ প্রোটিনের পরিবর্তে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন বেশি খান, তাঁদের মধ্যে হৃদ্রোগের ঝুঁকি ১৯ শতাংশ এবং করোনারি হার্ট ডিজিজের ঝুঁকি কমে ২৭ শতাংশ।
সাধারণত মানবদেহের জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন মাছ, মাংস, ডিম, দুধের মতো প্রাণিজ খাবার থেকে পাওয়া যায়। আর নিরামিষভোজীরা প্রোটিন পান ডাল, বাদাম ইত্যাদি উদ্ভিজ্জ খাবার থেকে।
গবেষণার প্রধান গবেষক আন্দ্রেয়া গ্লেন বলেছেন, ‘আমেরিকার খাদ্যাভ্যাসে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন এবং প্রাণিজ প্রোটিনের অনুপাত গড়ে ১: ৩। কিন্তু আমাদের গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, যদি এই অনুপাত ১: ২ করা যায়, তাহলে হৃদ্রোগের ঝুঁকি অনেকটা কমে যায়।’
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, শুধু মাংসের পরিমাণ কমালেই হবে না, এর বদলে কোন ধরনের খাবার তালিকায় রাখা হচ্ছে, সেটিও গুরুত্বপূর্ণ। রেড মিট এবং প্রক্রিয়াজাত মাংসের পরিবর্তে উদ্ভিজ্জ প্রোটিনসমৃদ্ধ বীজ, ডাল ইত্যাদি খাদ্যদ্রব্য বেশি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এই উদ্ভিজ্জ প্রোটিনে থাকা আঁশ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন, খনিজ এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং শরীরে প্রদাহ কমায়।
সূত্র: মেডিকেল নিউজ টুডে
চলতি বছরের শুরু থেকে ডিসেম্বরের প্রায় তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত দেশে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত পাঁচজনের সবার মৃত্যু হয়েছে। সে হিসাবে এ বছর প্রাণঘাতী ভাইরাসটিতে মৃত্যুর হার ১০০ শতাংশ। গত বছর এতে মৃত্যুর হার ছিল ৭৭ শতাংশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহাখালীতে রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে...
২১ ঘণ্টা আগেদ্রুত ওজন কমানোর জনপ্রিয় ডায়েট ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং। দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকতে হয় এই ডায়েটে। ফলে শক্তির জন্য চর্বি পোড়াতে শুরু করে শরীর এবং ওজন কমতে শুরু করে। তবে এই ডায়েটের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। এটি চুলের গজানো হার ধীর করে দেয়, ফলে চুলের বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হয়। এমনকি মাথায় টাকও পড়তে পারে।
১ দিন আগেমানুষের হারানো দাঁত আবার গজাতে পারে—এমনই সম্ভাবনা নিয়ে কাজ করছেন জাপানি গবেষকেরা। তাঁরা একটি নতুন ওষুধও পরীক্ষা করছেন। এই পরীক্ষা সফল হলে দাঁত হারানোর সমস্যার সমাধানে ডেনচার বা ইমপ্লান্টের বিকল্প হতে পারে ওষুধটি।
৫ দিন আগেদীর্ঘ সময় কাজের চাপে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ধরে রাখা কঠিন হয়ে যায়। এমন সময় স্বাস্থ্যকর স্ন্যাক্স হতে পারে আপনার সেরা সঙ্গী। এগুলো শুধু ক্ষুধা মেটাবে না, বরং মস্তিষ্ককে উদ্দীপিত করে মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
৫ দিন আগে