অনলাইন ডেস্ক
চীনে শিশুদের মধ্যে শ্বাসযন্ত্রের রোগ বেড়ে যাওয়া নিয়ে বিস্তারিত তথ্য চেয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। এই রোগকে ‘রহস্যজনক’ নিউমোনিয়া বলা হচ্ছে। রোগটির কারণ এখনও শনাক্ত হয়নি, তবে বেশ কিছু উপসর্গ নিউমোনিয়ার সঙ্গে মিলে যায়।
গত বুধবার চীনের কাছে রোগটির ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে তথ্যের জন্য অনুরোধ জানিয়েছে এই বৈশ্বিক সংস্থা। আজ বৃহস্পতিবার ডব্লিউএইচওর চীনের দপ্তর এই পদক্ষেপকে ‘রুটিন চেক’ হিসেবে অভিহিত করেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন গত ১৩ নভেম্বর শ্বাসযন্ত্রের রোগের প্রকোপ বৃদ্ধির বিষয়ে একটি সংবাদ সম্মেলন করেছিল। সেখানে কর্তৃপক্ষ জানায়, কোভিড-১৯ এর বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার ফলে ইনফ্লুয়েঞ্জা, শিশুদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা যাওয়া মাইক্রোপ্লাজমা নিউমোনিয়া, শ্বাসতন্ত্রের সিনসিসিয়াল ভাইরাস এবং করোনার জন্য দায়ী সার্স-কোভ ২ ভাইরাস; এসবের যে কোনো একটি বা একাধিক কারণ রহস্যজনক এই নিউমোনিয়ার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার জন্য দায়ী।
গতকাল বুধবার ডব্লিউএইচও বলেছে যে, উত্তর চীনে শিশুদের মধ্যে নির্ণয় করা যায়নি এমন নিউমোনিয়ার প্রকোপ দেখা গিয়েছে। এর আগেও চীনে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ বৃদ্ধির ব্যাপারে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। ডব্লিউএইচও বলেছে, এবারের অনির্ণীত বা রহস্যজনক এই নিউমোনিয়ার সঙ্গে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের সামগ্রিক বৃদ্ধি যুক্ত কিনা তা স্পষ্ট নয়।
ডব্লিউএইচও বলেছে যে, আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বিধির মাধ্যমে আক্রান্ত শিশুদের নিয়ে করা ল্যাবরেটরি রিপোর্টের পাশাপাশি চীনের কাছ থেকে মহামারি সম্পর্কিত ও স্বাস্থ্যগত প্রতিবেদন চেয়েছে তারা। দেশটির বর্তমান আবহাওয়ায় পরিচিত রোগজীবাণু সঞ্চালনের প্রবণতা সম্পর্কেও তথ্য চাওয়া হয়েছে। সংস্থাটি আরও বলেছে যে, চীনে বিদ্যমান প্রযুক্তিগত অংশীদারত্ব এবং নেটওয়ার্কের মাধ্যমে চিকিৎসক এবং বিজ্ঞানীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস অনুসারে, রোগটিকে রহস্যজনক নিউমোনিয়া বলার কারণ হচ্ছে-নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীরা যেমন শ্বাসকষ্টে ভোগেন, অজানা এই রোগটিতে আক্রান্ত শিশুদের মধ্যেও সেই উপসর্গের উপস্থিতি দেখা গেছে। তবে নিউমোনিয়ার রোগীদের শ্বাসকষ্ট ছাড়াও কফ ও বুকে শব্দ হয়। তবে এবার আক্রান্ত শিশুদের ক্ষেত্রে তা দেখা যায়নি। শ্বাসকষ্টের সঙ্গে উচ্চমাত্রার জ্বরের মতো উপসর্গ রয়েছে আক্রান্ত শিশুদের। এ ছাড়া আক্রান্ত শিশুদের পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ফুসফুসে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ফোসকা পাওয়া গেছে। জলবসন্ত রোগে মানুষের শরীরে ওঠা ফোসকার সঙ্গে সেসবের মিল রয়েছে।
২০১৯ সালের শেষ দিকে মধ্য চীনের শহর উহান থেকে ছড়িয়েছিল কোভিড-১৯। সে সময়ে রোগটির বিস্তার এবং প্রকৃতি সম্পর্কিত প্রতিবেদনের স্বচ্ছতা এবং সহযোগিতার অভাব নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছিল চীন এবং ডব্লিউএইচও।
চীনে শিশুদের মধ্যে শ্বাসযন্ত্রের রোগ বেড়ে যাওয়া নিয়ে বিস্তারিত তথ্য চেয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। এই রোগকে ‘রহস্যজনক’ নিউমোনিয়া বলা হচ্ছে। রোগটির কারণ এখনও শনাক্ত হয়নি, তবে বেশ কিছু উপসর্গ নিউমোনিয়ার সঙ্গে মিলে যায়।
গত বুধবার চীনের কাছে রোগটির ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে তথ্যের জন্য অনুরোধ জানিয়েছে এই বৈশ্বিক সংস্থা। আজ বৃহস্পতিবার ডব্লিউএইচওর চীনের দপ্তর এই পদক্ষেপকে ‘রুটিন চেক’ হিসেবে অভিহিত করেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন গত ১৩ নভেম্বর শ্বাসযন্ত্রের রোগের প্রকোপ বৃদ্ধির বিষয়ে একটি সংবাদ সম্মেলন করেছিল। সেখানে কর্তৃপক্ষ জানায়, কোভিড-১৯ এর বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার ফলে ইনফ্লুয়েঞ্জা, শিশুদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা যাওয়া মাইক্রোপ্লাজমা নিউমোনিয়া, শ্বাসতন্ত্রের সিনসিসিয়াল ভাইরাস এবং করোনার জন্য দায়ী সার্স-কোভ ২ ভাইরাস; এসবের যে কোনো একটি বা একাধিক কারণ রহস্যজনক এই নিউমোনিয়ার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার জন্য দায়ী।
গতকাল বুধবার ডব্লিউএইচও বলেছে যে, উত্তর চীনে শিশুদের মধ্যে নির্ণয় করা যায়নি এমন নিউমোনিয়ার প্রকোপ দেখা গিয়েছে। এর আগেও চীনে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ বৃদ্ধির ব্যাপারে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। ডব্লিউএইচও বলেছে, এবারের অনির্ণীত বা রহস্যজনক এই নিউমোনিয়ার সঙ্গে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের সামগ্রিক বৃদ্ধি যুক্ত কিনা তা স্পষ্ট নয়।
ডব্লিউএইচও বলেছে যে, আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বিধির মাধ্যমে আক্রান্ত শিশুদের নিয়ে করা ল্যাবরেটরি রিপোর্টের পাশাপাশি চীনের কাছ থেকে মহামারি সম্পর্কিত ও স্বাস্থ্যগত প্রতিবেদন চেয়েছে তারা। দেশটির বর্তমান আবহাওয়ায় পরিচিত রোগজীবাণু সঞ্চালনের প্রবণতা সম্পর্কেও তথ্য চাওয়া হয়েছে। সংস্থাটি আরও বলেছে যে, চীনে বিদ্যমান প্রযুক্তিগত অংশীদারত্ব এবং নেটওয়ার্কের মাধ্যমে চিকিৎসক এবং বিজ্ঞানীদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস অনুসারে, রোগটিকে রহস্যজনক নিউমোনিয়া বলার কারণ হচ্ছে-নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীরা যেমন শ্বাসকষ্টে ভোগেন, অজানা এই রোগটিতে আক্রান্ত শিশুদের মধ্যেও সেই উপসর্গের উপস্থিতি দেখা গেছে। তবে নিউমোনিয়ার রোগীদের শ্বাসকষ্ট ছাড়াও কফ ও বুকে শব্দ হয়। তবে এবার আক্রান্ত শিশুদের ক্ষেত্রে তা দেখা যায়নি। শ্বাসকষ্টের সঙ্গে উচ্চমাত্রার জ্বরের মতো উপসর্গ রয়েছে আক্রান্ত শিশুদের। এ ছাড়া আক্রান্ত শিশুদের পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ফুসফুসে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ফোসকা পাওয়া গেছে। জলবসন্ত রোগে মানুষের শরীরে ওঠা ফোসকার সঙ্গে সেসবের মিল রয়েছে।
২০১৯ সালের শেষ দিকে মধ্য চীনের শহর উহান থেকে ছড়িয়েছিল কোভিড-১৯। সে সময়ে রোগটির বিস্তার এবং প্রকৃতি সম্পর্কিত প্রতিবেদনের স্বচ্ছতা এবং সহযোগিতার অভাব নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছিল চীন এবং ডব্লিউএইচও।
ব্যথা উপশম এবং প্রদাহ কমানোর জন্য প্রাকৃতিক প্রতিকারের কথা বলতে গেলে অ্যাসপিরিনের মতো ওভার-দ্য-কাউন্টার ওষুধের তুলনায় লবঙ্গ কম নয়। এটি কার্যকর বিকল্প হতে পারে বলে অনেকে মত দিচ্ছেন এখন। লবঙ্গ একটি ছোট্ট, কিন্তু শক্তিশালী মসলা। এটি শত শত বছর ধরে বিশ্বব্যাপী রান্নার কাজে...
৮ ঘণ্টা আগে৩-৪ মাস আগে থেকে আমার মাসিক চলাকালীন স্তনের পাশে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। আমার বয়স ৩৩ বছর। এর আগে কখনো এমন সমস্যা হয়নি। আমার একটি সন্তান আছে। তার বয়স ৭ বছর। অর্থাৎ আমার ক্ষেত্রে ব্রেস্ট ফিডিংয়ের বিষয় নেই এখন। হঠাৎ করে ব্যথা হওয়ায় কী করব বুঝতে পারছি না...
৮ ঘণ্টা আগেকাঁধে ব্যথার অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম রোটেটর কাফ সিনড্রোম। এর একটি অংশ হলো ফ্রোজেন শোল্ডার...
৯ ঘণ্টা আগেঅনেকের ধারণা, শুধু গরমকালে পানিশূন্যতা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, শীতকালেও ডিহাইড্রেশন বা শরীরে পানির অভাব হতে পারে। শীতের শুরুতে আমরা নানা শারীরিক সমস্যার মুখোমুখি হই, যেমন ত্বক বা চুলের সমস্যা এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যজনিত জটিলতা। এর মধ্যে অন্যতম পানিশূন্যতা, যা শীতকালে কম গুরুত্ব দেওয়া হয়।
৯ ঘণ্টা আগে