ইউনিসেফের প্রতিবেদন
আজ ১ ডিসেম্বর, বিশ্ব এইডস দিবস। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘অধিকার নিশ্চিত হলে, এইচআইভি/এইডস যাবে চলে’। গতকাল শনিবার জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সী এইডস আক্রান্তদের মধ্যে ৭০ শতাংশই নারী। এর মধ্যে সাব–সাহারা আফ্রিকায় এই হার ৯০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। জরুরি পদক্ষেপ না নেওয়া হলে এইডস মোকাবিলায় বিশ্বের যতটুকু অগ্রগতি, তা ব্যর্থ হতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত দশকে বিশ্বব্যাপী এইচআইভি আক্রান্ত শিশু এবং কিশোর–কিশোরীর সংখ্যা কমলেও, কিশোরীদের এখনো যথাযথ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও সহায়তা পেতে বেগ পেতে হচ্ছে। ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের এইচআইভি আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা ব্যাপকভাবে বাড়ছে, বিশেষ করে সাব–সাহারা আফ্রিকায়।
ইউনিসেফ জানিয়েছে, গত বছর বিশ্বব্যাপী এইডস আক্রান্তদের মধ্যে ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সী মেয়ে ছিল ৯৬ হাজার এবং ছেলে ৪১ হাজার। এ ছাড়া শূন্য থেকে ১৯ বছর বয়সীদের মধ্যে এইচআইভি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৫০ হাজার। সে হিসাবে বর্তমানে বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রজন্মের ২৪ লাখ জন এইডস আক্রান্ত।
গত বছর ৯০ হাজারেরও বেশি শিশু–কিশোর এইডস সংক্রান্ত জটিলতায় মারা যায়, যাদের ৭৩ শতাংশের বয়স ১০ বছরের কম। ১৪ বছর বা এর কম বয়সী এইচআইভি আক্রান্তের সংখ্যা মাত্র ৩ শতাংশ হলেও ২০২৩ সালে এইডসে মৃত্যুর ১২ শতাংশ এই বয়সী শিশু।
ইউনিসেফ জানিয়েছে, এইচআইভি আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ৭৭ শতাংশ মানুষ এইডস রোগের প্রতিষেধক হিসেবে অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল থেরাপি পাচ্ছেন। তবে ১৪ বছর ও এর চেয়ে কম বয়সী শিশুদের মধ্যে মাত্র ৫৭ শতাংশ এবং ১৫–১৯ বছর বয়সীদের মধ্যে ৬৫ শতাংশ কিশোর–কিশোরী এ থেরাপি পাচ্ছেন।
ইউনিসেফের এইচআইভি/এইডস বিষয়ক সহযোগী পরিচালক অনুরিতা বেইন্স বলেন, অনেক দেশ এইডস নির্মূলে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও শিশু–কিশোরেরা ঠিকমতো উন্নত চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ সুবিধা পাচ্ছে না। এইচআইভি আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসার অগ্রাধিকার দিতে হবে। প্রযুক্তি উন্নত করা এবং সবার জন্য চিকিৎসা সুযোগ বাড়াতে হবে।
আজ ১ ডিসেম্বর, বিশ্ব এইডস দিবস। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘অধিকার নিশ্চিত হলে, এইচআইভি/এইডস যাবে চলে’। গতকাল শনিবার জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সী এইডস আক্রান্তদের মধ্যে ৭০ শতাংশই নারী। এর মধ্যে সাব–সাহারা আফ্রিকায় এই হার ৯০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। জরুরি পদক্ষেপ না নেওয়া হলে এইডস মোকাবিলায় বিশ্বের যতটুকু অগ্রগতি, তা ব্যর্থ হতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত দশকে বিশ্বব্যাপী এইচআইভি আক্রান্ত শিশু এবং কিশোর–কিশোরীর সংখ্যা কমলেও, কিশোরীদের এখনো যথাযথ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও সহায়তা পেতে বেগ পেতে হচ্ছে। ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের এইচআইভি আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা ব্যাপকভাবে বাড়ছে, বিশেষ করে সাব–সাহারা আফ্রিকায়।
ইউনিসেফ জানিয়েছে, গত বছর বিশ্বব্যাপী এইডস আক্রান্তদের মধ্যে ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সী মেয়ে ছিল ৯৬ হাজার এবং ছেলে ৪১ হাজার। এ ছাড়া শূন্য থেকে ১৯ বছর বয়সীদের মধ্যে এইচআইভি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৫০ হাজার। সে হিসাবে বর্তমানে বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রজন্মের ২৪ লাখ জন এইডস আক্রান্ত।
গত বছর ৯০ হাজারেরও বেশি শিশু–কিশোর এইডস সংক্রান্ত জটিলতায় মারা যায়, যাদের ৭৩ শতাংশের বয়স ১০ বছরের কম। ১৪ বছর বা এর কম বয়সী এইচআইভি আক্রান্তের সংখ্যা মাত্র ৩ শতাংশ হলেও ২০২৩ সালে এইডসে মৃত্যুর ১২ শতাংশ এই বয়সী শিশু।
ইউনিসেফ জানিয়েছে, এইচআইভি আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ৭৭ শতাংশ মানুষ এইডস রোগের প্রতিষেধক হিসেবে অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল থেরাপি পাচ্ছেন। তবে ১৪ বছর ও এর চেয়ে কম বয়সী শিশুদের মধ্যে মাত্র ৫৭ শতাংশ এবং ১৫–১৯ বছর বয়সীদের মধ্যে ৬৫ শতাংশ কিশোর–কিশোরী এ থেরাপি পাচ্ছেন।
ইউনিসেফের এইচআইভি/এইডস বিষয়ক সহযোগী পরিচালক অনুরিতা বেইন্স বলেন, অনেক দেশ এইডস নির্মূলে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও শিশু–কিশোরেরা ঠিকমতো উন্নত চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ সুবিধা পাচ্ছে না। এইচআইভি আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসার অগ্রাধিকার দিতে হবে। প্রযুক্তি উন্নত করা এবং সবার জন্য চিকিৎসা সুযোগ বাড়াতে হবে।
পেস্তাবাদাম। পুরো পৃথিবীতে এই বাদাম বেশ জনপ্রিয়। দুবাইয়ে পেস্তাবাদামের চকলেট বারও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মিষ্টান্ন, আইসক্রিম, বিশেষ ডিশ সাজাতে পেস্তাবাদামের ব্যবহার বেড়েছে। খাবারের সৌন্দর্য আর পুষ্টি—দুটিরই পাওয়ারহাউস এই বাদাম। অল্প খেলেই পাওয়া যায় অনেক পুষ্টি।
২ দিন আগেপুরুষদের জন্য নতুন এক জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। এটিতে কোনো হরমোন নেই। আরও সহজ করে বললে, এই ওষুধ খাওয়ার পর পুরুষের হরমোনে সেই অর্থে কোনো পরিবর্তন আসবে না। এর নাম ওয়াইসিটি-৫২৯। ওষুধটির ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হয়েছে। বিজ্ঞান বিষয়ক সংবাদমাধ্যম সায়েন্স অ্যালার্টের প্রতিবেদন থেকে এ...
২ দিন আগেএকসময়কার আভিজাত্যের প্রতীক সেই ভুঁড়িই এখন চিন্তার কারণ। ভারতে বাড়ছে স্থূলতা সমস্যা। আর আপাত নিরীহ সেই ভুঁড়িই হয়তো সবচেয়ে বড় বিপদ ডেকে আনছে। ২০২১ সালে ভারতে ১৮ কোটি মানুষ ছিলেন স্থূল বা অতিরিক্ত ওজনের। বিশ্বে স্থূল মানুষের সংখ্যার দিক থেকে ভারতের অবস্থা ছিল দ্বিতীয়।
২ দিন আগেবিশ্বজুড়ে প্রাপ্তবয়স্কদের মৃত্যুর বড় কারণ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোক। তবে সম্প্রতি ব্রিটিশ একদল গবেষক এমন এক ধরনের রক্ত পরীক্ষার পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন, যাতে আগেভাগেই জানা যাবে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোকসহ হৃৎপিণ্ডসংক্রান্ত বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি। আর এতে খরচ পড়বে মাত্র ৫ পাউন্ড স্টারলিং বা বাংলাদেশি মুদ্রায় প
৩ দিন আগে