অনলাইন ডেস্ক
করোনাকালে অর্থনৈতিক সংকট ও অনিশ্চিত জীবন নিয়ে ভীতি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করেছে বহু মানুষকে। নেদারল্যান্ডসভিত্তিক ‘হেলিয়ন’ সাময়িকীতে গত বছর প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী, করোনা মহামারির মধ্যে উদ্বেগ ও বিষণ্নতাজনিত সমস্যায় আক্রান্তের দিক দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ। এ বিপর্যয়ের হাত থেকে রেহাই পায়নি শিশু-কিশোরেরাও। করোনা মহামারি তাদের মননেও গভীর ক্ষত তৈরি করেছে। যার ফলে করোনাকালে কম বয়সীদের মাঝেও আত্মহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এমন প্রেক্ষাপটে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ১৩-১৯ বছর বয়সীদের সচেতনতা বাড়াতে ‘মেন্টাল হেলথ কেয়ার’ নামে একটি অলাভজনক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন ইডেন মহিলা কলেজের মনোবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী কাশফিয়া কাওসার মীম। ২০২০ সালের ২৫ জুন যাত্রা করা সংগঠনটি এ বছর পা রেখেছে তৃতীয় বর্ষে। গত দুই বছরে সারা দেশের ছয় হাজারের বেশি কিশোর-কিশোরীকে বিনা মূল্যে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দিয়েছে সংগঠনটি।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, নিজেদের কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য মেন্টাল হেলথ কেয়ারের রয়েছে শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ। দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সদস্যরা রয়েছেন সেই পরিষদে। সংগঠনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন গোলাম মোর্শেদ রাতুল। রাজধানী ঢাকার পাশাপাশি বন্দরনগরী চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, বগুড়া ও ময়মনসিংহেও সংগঠনটির কার্যক্রমের বিস্তার ঘটেছে।
মাঠপর্যায়ের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এরই মধ্যে ৪০ জনের বেশি শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া আত্মহত্যা প্রবণ কিশোর-কিশোরীদের তাৎক্ষণিকভাবে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দিতে কাজ করছেন আরও ৪০ জনের মতো মেন্টাল হেলথ অ্যাডভোকেট।
গত দুই বছরে অনলাইন এবং অফলাইনে একাধিক কর্মশালা ও প্রজেক্টের আয়োজন করেছে মেন্টাল হেলথ কেয়ার। এর উল্লেখযোগ্য একটি উদ্যোগের নাম ‘প্রজেক্ট লাইফ কেয়ার’। এ কার্যক্রমের আওতায় মাঠপর্যায়ের অন্তত দেড় হাজার শিক্ষার্থীকে মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে নানা শিক্ষা দেওয়া হয়েছে।
সংগঠনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীম জানান, মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে প্রচলিত কুসংস্কার, মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত রোগ এবং মানসিক স্বাস্থ্যের যত্নে কি করণীয় সেসব বিষয়ে শিশু-কিশোরদের সচেতন করার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। দ্বিতীয় বর্ষপূর্তিতে সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।
করোনাকালে অর্থনৈতিক সংকট ও অনিশ্চিত জীবন নিয়ে ভীতি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করেছে বহু মানুষকে। নেদারল্যান্ডসভিত্তিক ‘হেলিয়ন’ সাময়িকীতে গত বছর প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী, করোনা মহামারির মধ্যে উদ্বেগ ও বিষণ্নতাজনিত সমস্যায় আক্রান্তের দিক দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ। এ বিপর্যয়ের হাত থেকে রেহাই পায়নি শিশু-কিশোরেরাও। করোনা মহামারি তাদের মননেও গভীর ক্ষত তৈরি করেছে। যার ফলে করোনাকালে কম বয়সীদের মাঝেও আত্মহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এমন প্রেক্ষাপটে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ১৩-১৯ বছর বয়সীদের সচেতনতা বাড়াতে ‘মেন্টাল হেলথ কেয়ার’ নামে একটি অলাভজনক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন ইডেন মহিলা কলেজের মনোবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী কাশফিয়া কাওসার মীম। ২০২০ সালের ২৫ জুন যাত্রা করা সংগঠনটি এ বছর পা রেখেছে তৃতীয় বর্ষে। গত দুই বছরে সারা দেশের ছয় হাজারের বেশি কিশোর-কিশোরীকে বিনা মূল্যে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দিয়েছে সংগঠনটি।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, নিজেদের কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য মেন্টাল হেলথ কেয়ারের রয়েছে শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ। দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সদস্যরা রয়েছেন সেই পরিষদে। সংগঠনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন গোলাম মোর্শেদ রাতুল। রাজধানী ঢাকার পাশাপাশি বন্দরনগরী চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, বগুড়া ও ময়মনসিংহেও সংগঠনটির কার্যক্রমের বিস্তার ঘটেছে।
মাঠপর্যায়ের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এরই মধ্যে ৪০ জনের বেশি শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া আত্মহত্যা প্রবণ কিশোর-কিশোরীদের তাৎক্ষণিকভাবে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দিতে কাজ করছেন আরও ৪০ জনের মতো মেন্টাল হেলথ অ্যাডভোকেট।
গত দুই বছরে অনলাইন এবং অফলাইনে একাধিক কর্মশালা ও প্রজেক্টের আয়োজন করেছে মেন্টাল হেলথ কেয়ার। এর উল্লেখযোগ্য একটি উদ্যোগের নাম ‘প্রজেক্ট লাইফ কেয়ার’। এ কার্যক্রমের আওতায় মাঠপর্যায়ের অন্তত দেড় হাজার শিক্ষার্থীকে মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে নানা শিক্ষা দেওয়া হয়েছে।
সংগঠনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীম জানান, মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে প্রচলিত কুসংস্কার, মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত রোগ এবং মানসিক স্বাস্থ্যের যত্নে কি করণীয় সেসব বিষয়ে শিশু-কিশোরদের সচেতন করার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। দ্বিতীয় বর্ষপূর্তিতে সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।
আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে ওই রোগী খাদ্যাভ্যাসের ব্যাপারে সচেতন ছিলেন না। তাঁর নিয়মিত খাদ্যতালিকায় প্রধানত ছিল প্রক্রিয়াজাত খাবার। সবজি বা ফলে তেমন খেতেন না। কখনো কখনো সঠিক সময়ে খাবার গ্রহণ করতেন না। তিনি গ্যাস্ট্রিক বাইপাস সার্জারির পর নির্ধারিত ভিটামিন এবং খনিজের সাপ্লিমেন্টও গ্রহণ করা বন্ধ করে দিয়ে
১ দিন আগেদেশের প্রায় ৫০ লাখ শিশু বিভিন্ন পর্যায়ের কিডনি রোগে ভুগছে। এসব রোগীর মধ্যে আড়াই লাখ দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগে ভুগছে। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালের বহির্বিভাগের আগত শিশু রোগীদের প্রায় ৫ শতাংশ কিডনির সমস্যা নিয়ে আসে। শিশুর কিডনি বিকল রোগে পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিস শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা ব
৩ দিন আগেরক্তচাপ কমাতে দৈনিক একটি বিশেষ ‘সুপারফুড’–এর ডোজ গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। প্রতিদিন ২৫০ মিলি বিটরুট জুস রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে বলে দাবি করছেন বিজ্ঞানীরা।
৩ দিন আগেনারী, গর্ভপাত, স্বাস্থ্য, পরিসংখ্যান, কন্যাশিশু, ভ্রূণ, পরিসংখ্যা ব্যুরো
৪ দিন আগে