অনলাইন ডেস্ক
চীনের স্কুল ও হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। আজ শুক্রবার সতর্কতা জারি করেছে দেশটির সরকার। তবে নতুন এ রোগ বিস্তারের ডেটা বিশ্লেষণ করে কোনো অপরিচিত জীবাণু পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯-এর কঠোর বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার পর প্রথম পূর্ণ শীতকালে প্রবেশ করেছে চীন। এর মধ্যেই দেশটিতে শ্বাসকষ্টজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। বেইজিং ও লিয়াওনিং প্রদেশের মতো উত্তরের এলাকাগুলোতে শিশুরা সাধারণত এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। পরিস্থিতি দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে বলে সতর্ক করছেন স্থানীয় চিকিৎসকেরা।
স্টেট কাউন্সিল (কেন্দ্র সরকার) বলছে, এ শীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার প্রকোপ বাড়তে পারে এবং ভবিষ্যতে কয়েকটি এলাকায় মাইকোপ্লাজমা নিউমোনিয়ের (নিউমোনিয়ার জীবাণু) সংক্রমণ বাড়তে থাকবে। এ ছাড়া কোভিড সংক্রমণ আবার বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি নিয়ে সতর্ক করেছে তারা। সেই সঙ্গে সময়মতো এবং নির্ভুল তথ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে সব অঞ্চলে সংক্রামক রোগ সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রম জোরদার করার কথা বলেছে।
শিশুদের মধ্যে শনাক্ত হয়নি এমন নিউমোনিয়ার হার নিয়ে প্রোগ্রাম ফর মনিটরিং ইমার্জিং ডিজিজেসের (প্রোমেড) এক প্রতিবেদনকে উদ্ধৃত করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চীনের কাছে বিস্তারিত তথ্য চাওয়ার পর উদ্ভূত এ পরিস্থিতি সবার নজরে আসে।
২০১৯ সালের শেষ নাগাদ চীনের উহানে নভেল করোনাভাইরাসের প্রাথমিক সংক্রমণ নিয়ে চীন ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছিল।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, তাদের অনুরোধে চীন বিস্তারিত তথ্য দিয়েছে এবং তাদের উপাত্ত অনুসারে, নতুন সংক্রমণগুলো কোভিড বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার পাশাপাশি মাইকোপ্লাজমা নিউমোনিয়ের মতো জীবাণুর বিস্তারের সঙ্গে সম্পর্কিত। মাইকোপ্লাজমা নিউমোনিয়ে একধরনের ব্যাকটেরিয়া, যা সাধারণত শিশুদের মধ্যে দেখা যায়। চীনে গত মে মাস থেকেই এ রোগটির বিস্তার লক্ষ করা গেছে।
চলতি মাস থেকে নানা স্বাস্থ্য পরামর্শ দেওয়া শুরু করে চীনা কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং মানুষকে সতর্ক করছে সরকার। তবে করোনা মহামারিতে মাস্ক পরা বা স্কুল বন্ধের মতো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলথ সায়েন্স স্কুলের প্রধান ব্রুস থমসন বলেন, ‘প্রাথমিক পর্যায়ের তথ্যতে অস্বাভাবিক কিছু নজরে পড়েনি।’ তিনি বলেন, ‘এ পর্যায়ে এটি কোভিডের নতুন কোনো ভ্যারিয়েন্ট কি না বলা যাচ্ছে না। তবে স্বস্তির বিষয় হলো, নজরদারি প্রক্রিয়াটি কাজ করছে।’
আজ শুক্রবার সাংহাইয়ের অভিভাবকেরা বলেন, তাঁরা এ রোগের বিস্তার নিয়ে অত বেশি উদ্বিগ্ন নন। রোগটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়লেও তাঁরা আশা করছেন, শিগগিরই এর বিস্তার কমে যাবে।
একটি শিশু হাসপাতালের বাইরে এমিলি উ বলেন, ‘সারা বিশ্বেই সর্দি-জ্বর হয়। আশা করি, মানুষ করোনা মহামারির কারণে এতেও ভয় পাবে না এবং বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখবে।’
আরেক অভিভাবক ফেঙ জিসান বলেন, তিনি তাঁর আট বছর বয়সী ছেলেকে মাস্ক পরাচ্ছেন এবং বেশি বেশি হাত ধোয়াচ্ছেন। ‘এটি এত খারাপ পরিস্থিতি নয়। এখন আরও অনেক শিশুই অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এটি প্রধানত সুরক্ষার বিষয়।’ যোগ করেন তিনি।
চীনের স্কুল ও হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। আজ শুক্রবার সতর্কতা জারি করেছে দেশটির সরকার। তবে নতুন এ রোগ বিস্তারের ডেটা বিশ্লেষণ করে কোনো অপরিচিত জীবাণু পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯-এর কঠোর বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার পর প্রথম পূর্ণ শীতকালে প্রবেশ করেছে চীন। এর মধ্যেই দেশটিতে শ্বাসকষ্টজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। বেইজিং ও লিয়াওনিং প্রদেশের মতো উত্তরের এলাকাগুলোতে শিশুরা সাধারণত এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। পরিস্থিতি দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে বলে সতর্ক করছেন স্থানীয় চিকিৎসকেরা।
স্টেট কাউন্সিল (কেন্দ্র সরকার) বলছে, এ শীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার প্রকোপ বাড়তে পারে এবং ভবিষ্যতে কয়েকটি এলাকায় মাইকোপ্লাজমা নিউমোনিয়ের (নিউমোনিয়ার জীবাণু) সংক্রমণ বাড়তে থাকবে। এ ছাড়া কোভিড সংক্রমণ আবার বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি নিয়ে সতর্ক করেছে তারা। সেই সঙ্গে সময়মতো এবং নির্ভুল তথ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে সব অঞ্চলে সংক্রামক রোগ সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ কার্যক্রম জোরদার করার কথা বলেছে।
শিশুদের মধ্যে শনাক্ত হয়নি এমন নিউমোনিয়ার হার নিয়ে প্রোগ্রাম ফর মনিটরিং ইমার্জিং ডিজিজেসের (প্রোমেড) এক প্রতিবেদনকে উদ্ধৃত করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চীনের কাছে বিস্তারিত তথ্য চাওয়ার পর উদ্ভূত এ পরিস্থিতি সবার নজরে আসে।
২০১৯ সালের শেষ নাগাদ চীনের উহানে নভেল করোনাভাইরাসের প্রাথমিক সংক্রমণ নিয়ে চীন ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছিল।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, তাদের অনুরোধে চীন বিস্তারিত তথ্য দিয়েছে এবং তাদের উপাত্ত অনুসারে, নতুন সংক্রমণগুলো কোভিড বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার পাশাপাশি মাইকোপ্লাজমা নিউমোনিয়ের মতো জীবাণুর বিস্তারের সঙ্গে সম্পর্কিত। মাইকোপ্লাজমা নিউমোনিয়ে একধরনের ব্যাকটেরিয়া, যা সাধারণত শিশুদের মধ্যে দেখা যায়। চীনে গত মে মাস থেকেই এ রোগটির বিস্তার লক্ষ করা গেছে।
চলতি মাস থেকে নানা স্বাস্থ্য পরামর্শ দেওয়া শুরু করে চীনা কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং মানুষকে সতর্ক করছে সরকার। তবে করোনা মহামারিতে মাস্ক পরা বা স্কুল বন্ধের মতো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলথ সায়েন্স স্কুলের প্রধান ব্রুস থমসন বলেন, ‘প্রাথমিক পর্যায়ের তথ্যতে অস্বাভাবিক কিছু নজরে পড়েনি।’ তিনি বলেন, ‘এ পর্যায়ে এটি কোভিডের নতুন কোনো ভ্যারিয়েন্ট কি না বলা যাচ্ছে না। তবে স্বস্তির বিষয় হলো, নজরদারি প্রক্রিয়াটি কাজ করছে।’
আজ শুক্রবার সাংহাইয়ের অভিভাবকেরা বলেন, তাঁরা এ রোগের বিস্তার নিয়ে অত বেশি উদ্বিগ্ন নন। রোগটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়লেও তাঁরা আশা করছেন, শিগগিরই এর বিস্তার কমে যাবে।
একটি শিশু হাসপাতালের বাইরে এমিলি উ বলেন, ‘সারা বিশ্বেই সর্দি-জ্বর হয়। আশা করি, মানুষ করোনা মহামারির কারণে এতেও ভয় পাবে না এবং বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখবে।’
আরেক অভিভাবক ফেঙ জিসান বলেন, তিনি তাঁর আট বছর বয়সী ছেলেকে মাস্ক পরাচ্ছেন এবং বেশি বেশি হাত ধোয়াচ্ছেন। ‘এটি এত খারাপ পরিস্থিতি নয়। এখন আরও অনেক শিশুই অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এটি প্রধানত সুরক্ষার বিষয়।’ যোগ করেন তিনি।
রোগে-শোকে মানুষকে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ওষুধ খেতে হয়। নিত্যপণ্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে যেখানে সাধারণ মানুষের তিনবেলা আহারের জোগান দেওয়াই কষ্টকর, সেখানে জীবন রক্ষার জন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে ওধুষ কিনতে গিয়ে জীবন আরও ওষ্ঠাগত। দেশে এখন নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশ মানুষের মোট আয়ের ২০ শতাংশ খরচ হচ্ছে ওষুধ কিনতেই।
১ দিন আগেদেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না থাকায় ও ডাক্তারের ওপর আস্থা না থাকায় বিদেশে চিকিৎসা নিতে প্রতিবছর দেশের মানুষ ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। স্বাস্থ্যেসেবার উন্নয়ন না হলে এর পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে।
১ দিন আগেআমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
১ দিন আগেত্বক অভ্যন্তরীণ অঙ্গের সংক্রমণ এবং যেকোনো ক্ষতি থেকে সুরক্ষা দেয়। তাই এর যত্নে বিশেষ মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। শীতকালে ত্বক শুষ্ক ও টানটান হলে দুশ্চিন্তা করবেন না। চুলকানি হলেও চিন্তার কোনো কারণ নেই। শীতের শুষ্ক আবহাওয়া ত্বকের প্রতিরক্ষামূলক তেল কমিয়ে দেয়।
১ দিন আগে