অনলাইন ডেস্ক
ক্যানসারের মতো প্রাণঘাতী অসুখ চিরতরে বিদায় করতে বিজ্ঞানীদের প্রচেষ্টার অন্ত নেই। সেই প্রচেষ্টায় আশার আলো দেখালেন একদল চীনা বিশেষজ্ঞ। শরীর থেকে ক্যানসার দূর করতে তারা 'অ্যাশচেরিয়া কোলি' নামে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া তৈরি করেছেন।
চীনের শেনঝেন ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিন-এর ওই বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, তাদের তৈরি নতুন ব্যাকটেরিয়া ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে হারিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। প্রাথমিকভাবে এই ব্যাকটেরিয়া তারা ইঁদুরের ওপর প্রয়োগ করে আশাতীত ফল পেয়েছেন। এ বিষয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন হলেও বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভবিষ্যতে এই ব্যাকটেরিয়াল থেরাপিই হতে পারে বাস্তবতা।
ক্যানসার নির্মূলকারী ব্যাকটেরিয়ার ধারণা নিয়ে গত কয়েক দশক ধরেই কাজ চলছে। কিছু ব্যাকটেরিয়া প্রাকৃতিকভাবেই ক্যানসার কোষকে সংক্রমিত করে মেরে ফেলার ক্ষমতা রাখে। তাদের ক্ষুদ্র আকার এবং অন্যান্য কিছু বৈশিষ্ট্য এই চিকিৎসায় যুগান্তকারী হতে পারে।
তবে মানুষের ওপর ব্যাকটেরিয়া প্রয়োগ করে ক্যানসার চিকিৎসায় কিছু প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে। বিশেষ করে এর নিরাপদ ব্যবহারের ক্ষেত্রে। এ বিষয়ে চীনা বিজ্ঞানীরা বলছেন, এসব সমস্যারও সমাধান দিতে পারবেন তারা।
সোমবার 'সেল রিপোর্টস মেডিসিন' নামে একটি চিকিৎসা বিষয়ক সাময়িকীতে গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, জিন প্রকৌশলের মাধ্যমে অ্যাশচেরিয়া কোলি নামে ব্যাকটেরিয়াটির দুটি প্রজাতি তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। এর একটির নাম এমপি ১০৫, অন্যটি এম ৬০০১। এর মধ্যে এমপি ১০৫ কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শিরায় শিরায় গিয়ে ক্যানসার কোষগুলোকে শনাক্ত করে লড়াই শুরু করে। একই সঙ্গে এটি ক্যানসার নয় এমন কোষগুলোকে সুরক্ষিত রাখতে কাজ করে। এ ছাড়া এম ৬০০১ নামে ব্যাকটেরিয়ার অন্য ধরনটিকে এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যেন এটি দীর্ঘ সময় ধরে শরীরে কাজ করে। এ সময় এটি সেন্সরের মাধ্যমে শনাক্ত হওয়া ক্যানসারগুলোকে শরীর থেকে বিতাড়িত করবে।
বলা হচ্ছে, কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি ছাড়াই শরীরের ক্যানসার আক্রান্ত স্থানে ব্যাকটেরিয়াগুলোকে প্রয়োগ করা যাবে। ল্যাবের মধ্যে ইঁদুরের ওপর এভাবেই পরীক্ষা চালিয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। তারা দেখেছেন, ইঁদুরের ক্যানসার স্থলে দুটি ওষুধ একসঙ্গে প্রয়োগ করে কোনো স্বাস্থ্যঝুঁকি ছাড়াই ভালো ফল পাওয়া গেছে।
গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, ক্যানসার দূর করার এই পদ্ধতিটি এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র ইঁদুরের ওপরই প্রয়োগ করা হয়েছে। মানুষের ওপর প্রয়োগের আগে আরও বিস্তৃত গবেষণা করা হবে।
ক্যানসারের মতো প্রাণঘাতী অসুখ চিরতরে বিদায় করতে বিজ্ঞানীদের প্রচেষ্টার অন্ত নেই। সেই প্রচেষ্টায় আশার আলো দেখালেন একদল চীনা বিশেষজ্ঞ। শরীর থেকে ক্যানসার দূর করতে তারা 'অ্যাশচেরিয়া কোলি' নামে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া তৈরি করেছেন।
চীনের শেনঝেন ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিন-এর ওই বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, তাদের তৈরি নতুন ব্যাকটেরিয়া ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে হারিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। প্রাথমিকভাবে এই ব্যাকটেরিয়া তারা ইঁদুরের ওপর প্রয়োগ করে আশাতীত ফল পেয়েছেন। এ বিষয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন হলেও বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভবিষ্যতে এই ব্যাকটেরিয়াল থেরাপিই হতে পারে বাস্তবতা।
ক্যানসার নির্মূলকারী ব্যাকটেরিয়ার ধারণা নিয়ে গত কয়েক দশক ধরেই কাজ চলছে। কিছু ব্যাকটেরিয়া প্রাকৃতিকভাবেই ক্যানসার কোষকে সংক্রমিত করে মেরে ফেলার ক্ষমতা রাখে। তাদের ক্ষুদ্র আকার এবং অন্যান্য কিছু বৈশিষ্ট্য এই চিকিৎসায় যুগান্তকারী হতে পারে।
তবে মানুষের ওপর ব্যাকটেরিয়া প্রয়োগ করে ক্যানসার চিকিৎসায় কিছু প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে। বিশেষ করে এর নিরাপদ ব্যবহারের ক্ষেত্রে। এ বিষয়ে চীনা বিজ্ঞানীরা বলছেন, এসব সমস্যারও সমাধান দিতে পারবেন তারা।
সোমবার 'সেল রিপোর্টস মেডিসিন' নামে একটি চিকিৎসা বিষয়ক সাময়িকীতে গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, জিন প্রকৌশলের মাধ্যমে অ্যাশচেরিয়া কোলি নামে ব্যাকটেরিয়াটির দুটি প্রজাতি তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা। এর একটির নাম এমপি ১০৫, অন্যটি এম ৬০০১। এর মধ্যে এমপি ১০৫ কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শিরায় শিরায় গিয়ে ক্যানসার কোষগুলোকে শনাক্ত করে লড়াই শুরু করে। একই সঙ্গে এটি ক্যানসার নয় এমন কোষগুলোকে সুরক্ষিত রাখতে কাজ করে। এ ছাড়া এম ৬০০১ নামে ব্যাকটেরিয়ার অন্য ধরনটিকে এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যেন এটি দীর্ঘ সময় ধরে শরীরে কাজ করে। এ সময় এটি সেন্সরের মাধ্যমে শনাক্ত হওয়া ক্যানসারগুলোকে শরীর থেকে বিতাড়িত করবে।
বলা হচ্ছে, কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি ছাড়াই শরীরের ক্যানসার আক্রান্ত স্থানে ব্যাকটেরিয়াগুলোকে প্রয়োগ করা যাবে। ল্যাবের মধ্যে ইঁদুরের ওপর এভাবেই পরীক্ষা চালিয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। তারা দেখেছেন, ইঁদুরের ক্যানসার স্থলে দুটি ওষুধ একসঙ্গে প্রয়োগ করে কোনো স্বাস্থ্যঝুঁকি ছাড়াই ভালো ফল পাওয়া গেছে।
গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, ক্যানসার দূর করার এই পদ্ধতিটি এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র ইঁদুরের ওপরই প্রয়োগ করা হয়েছে। মানুষের ওপর প্রয়োগের আগে আরও বিস্তৃত গবেষণা করা হবে।
রোগে-শোকে মানুষকে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু ওষুধ খেতে হয়। নিত্যপণ্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে যেখানে সাধারণ মানুষের তিনবেলা আহারের জোগান দেওয়াই কষ্টকর, সেখানে জীবন রক্ষার জন্য দ্বিগুণ-তিনগুণ দামে ওধুষ কিনতে গিয়ে জীবন আরও ওষ্ঠাগত। দেশে এখন নিম্নআয়ের ৪০ শতাংশ মানুষের মোট আয়ের ২০ শতাংশ খরচ হচ্ছে ওষুধ কিনতেই।
১ দিন আগেদেশে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা না থাকায় ও ডাক্তারের ওপর আস্থা না থাকায় বিদেশে চিকিৎসা নিতে প্রতিবছর দেশের মানুষ ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। স্বাস্থ্যেসেবার উন্নয়ন না হলে এর পরিমাণ দিন দিন আরও বাড়বে।
১ দিন আগেআমাদের দেশে শীত উপভোগ্য মৌসুম। কিন্তু অনেকের ঠান্ডা, কাশি, জ্বর, গলাব্যথা, অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা যাদের আছে, তাদের এই মৌসুমে কষ্ট বেড়ে যায়।
২ দিন আগেত্বক অভ্যন্তরীণ অঙ্গের সংক্রমণ এবং যেকোনো ক্ষতি থেকে সুরক্ষা দেয়। তাই এর যত্নে বিশেষ মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। শীতকালে ত্বক শুষ্ক ও টানটান হলে দুশ্চিন্তা করবেন না। চুলকানি হলেও চিন্তার কোনো কারণ নেই। শীতের শুষ্ক আবহাওয়া ত্বকের প্রতিরক্ষামূলক তেল কমিয়ে দেয়।
২ দিন আগে