অনলাইন ডেস্ক
টিকার কার্যকারিতা বাড়াতে যুক্তরাজ্যে মানবদেহে করা হচ্ছে করোনা পরীক্ষা। আর এ জন্য আরও স্বেচ্ছাসেবক চেয়েছে দেশটির অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি বলছে, এতে টিকার কার্যকর আরও বাড়বে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছরের এপ্রিলে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে মানবদেহে করোনাভাইরাসের পরীক্ষা শুরু হয়। এর তিন মাস আগেই ব্রিটেনে পরীক্ষা চালানোর জন্য স্বেচ্ছায় করোনায় আক্রান্ত হওয়ার অনুমোদন দেওয়া হয়।
গত মঙ্গলবার একটি বিবৃতিতে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, গবেষণাটি এখন প্রথম ধাপে রয়েছে। যেখানে দেখা হবে সংক্রমন ছড়াতে কতটুকু ভাইরাসের প্রয়োজন হয়। দ্বিতীয় ধাপে দেখা হবে এই ভাইরাস দেখা হবে একজনকে ভাইরাস থেকে মুক্ত করতে কতটুকু রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার দরকার হয়।
গবেষকরা জানান, তাঁরা করোনার সবচেয়ে দুর্বল ভাইরাস উন্মোচিত করার কাছাকাছি। এটির সংস্পর্শে আসা প্রায় অর্ধেক মানুষই উপসর্গহীন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
ট্রায়ালের জন্য বেছে নেওয়া হচ্ছে এমন স্বেচ্ছাসেবকদের যারা আগেই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। অথবা তাঁরা করোনার দুটি টিকা নিয়ে ফেলেছেন।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্যাকসিনোলজির অধ্যাপক তথা এই ট্রায়ালের প্রধান হেলেন ম্যাকশেন বলেন, ‘করোনাভাইরাসের হাত থেকে মুক্তি পেতে মানবদেহে কতটা প্রতিরোধ ক্ষমতা জরুরি, তা জানার পর আমরা সেই মাত্রায় অ্যান্টিবডি নতুন কোভিড টিকায় যোগ করতে পারব।’
পরীক্ষা চলাকালীন কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার ফলে স্বেচ্ছাসেবকেরা যাতে জীবনের ঝুঁকি দেখা না দেয়, সে দিকেও লক্ষ্য রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন গবেষকেরা গবেষকদের। তাঁরা জানিয়েছেন, চ্যালেঞ্জ ট্রায়ালের স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সি সুস্থসবলদের বেছে নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, তাঁদের বাধ্যতামূলকভাবে অন্তত ১৭ দিনের আইসোলেশনে থাকতে হবে। কোনও উপসর্গ দেখা দিলেও স্বেচ্ছাসেবকদের মোনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি ট্রিটমেন্ট করানো হবে বলেও জানিয়েছেন অক্সফোর্ডের গবেষকেরা।
টিকার কার্যকারিতা বাড়াতে যুক্তরাজ্যে মানবদেহে করা হচ্ছে করোনা পরীক্ষা। আর এ জন্য আরও স্বেচ্ছাসেবক চেয়েছে দেশটির অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি বলছে, এতে টিকার কার্যকর আরও বাড়বে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছরের এপ্রিলে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে মানবদেহে করোনাভাইরাসের পরীক্ষা শুরু হয়। এর তিন মাস আগেই ব্রিটেনে পরীক্ষা চালানোর জন্য স্বেচ্ছায় করোনায় আক্রান্ত হওয়ার অনুমোদন দেওয়া হয়।
গত মঙ্গলবার একটি বিবৃতিতে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, গবেষণাটি এখন প্রথম ধাপে রয়েছে। যেখানে দেখা হবে সংক্রমন ছড়াতে কতটুকু ভাইরাসের প্রয়োজন হয়। দ্বিতীয় ধাপে দেখা হবে এই ভাইরাস দেখা হবে একজনকে ভাইরাস থেকে মুক্ত করতে কতটুকু রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার দরকার হয়।
গবেষকরা জানান, তাঁরা করোনার সবচেয়ে দুর্বল ভাইরাস উন্মোচিত করার কাছাকাছি। এটির সংস্পর্শে আসা প্রায় অর্ধেক মানুষই উপসর্গহীন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
ট্রায়ালের জন্য বেছে নেওয়া হচ্ছে এমন স্বেচ্ছাসেবকদের যারা আগেই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। অথবা তাঁরা করোনার দুটি টিকা নিয়ে ফেলেছেন।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্যাকসিনোলজির অধ্যাপক তথা এই ট্রায়ালের প্রধান হেলেন ম্যাকশেন বলেন, ‘করোনাভাইরাসের হাত থেকে মুক্তি পেতে মানবদেহে কতটা প্রতিরোধ ক্ষমতা জরুরি, তা জানার পর আমরা সেই মাত্রায় অ্যান্টিবডি নতুন কোভিড টিকায় যোগ করতে পারব।’
পরীক্ষা চলাকালীন কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার ফলে স্বেচ্ছাসেবকেরা যাতে জীবনের ঝুঁকি দেখা না দেয়, সে দিকেও লক্ষ্য রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন গবেষকেরা গবেষকদের। তাঁরা জানিয়েছেন, চ্যালেঞ্জ ট্রায়ালের স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সি সুস্থসবলদের বেছে নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, তাঁদের বাধ্যতামূলকভাবে অন্তত ১৭ দিনের আইসোলেশনে থাকতে হবে। কোনও উপসর্গ দেখা দিলেও স্বেচ্ছাসেবকদের মোনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি ট্রিটমেন্ট করানো হবে বলেও জানিয়েছেন অক্সফোর্ডের গবেষকেরা।
দিনে কতবার মলত্যাগ করা হলো—সেটাকে আমরা বেশ গুরুত্ব দিয়ে থাকি। একেবারে না হওয়া কিংবা অতিরিক্ত হওয়া বিভিন্ন রোগের উপসর্গ হিসেবে ধরে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এটি নির্ভর করে কিছু ব্যক্তিগত ও শারীরিক বিষয়ের ওপর। কিন্তু প্রস্রাবের হার কি একই রকম কোনো নির্ধারিত নিয়মের মধ্যে পড়ে?
২১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) প্রথমবারের মতো ওষুধ জেপবাউন্ডকে ঘুমের অসুখের (স্লিপ অ্যাপনিয়া-ওএসএ) চিকিৎসার জন্য অনুমোদন দিয়েছে। গতকাল শুক্রবার এফডিএ ঘোষণা দিয়েছে, ইলাই লিলি অ্যান্ড কোং নির্মিত এই ওষুধটি প্রাপ্তবয়স্কদের স্থূলতা এবং মাঝারি থেকে তীব্র পর্যায়ের ওএসএ চিকিৎসা
১ দিন আগেএখনকার মানুষ অনেক স্বাস্থ্যসচেতন। ফলে খাবারে বৈচিত্র্য এসেছে। ভাত-রুটি খাওয়ার প্রবণতা কমেছে। এবার এমন একটি খাবারের কথা জেনে রাখুন, যা শরীরে পুষ্টির ভারসাম্য বজায় রাখবে। তাতে শরীর থাকবে রোগমুক্ত। খাবারটি হলো স্প্রাউট বা অঙ্কুরিত বীজ। এই বীজ খাওয়া শুরু করা উচিত শীতেই।
২ দিন আগেশারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে খাবার গ্রহণের গুরুত্বের বিষয়টি সবার জানা। তবে এটা জানতে হবে, মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও খাবারের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিন থেকে এ বিষয়ে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়।
২ দিন আগে