অনলাইন ডেস্ক
ক্যানসারের ভয়াবহতার ক্ষেত্রেও ধনী ও দরিদ্র দেশগুলোর মধ্যে বৈষম্য প্রকট হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ক্যানসার গবেষণা এজেন্সি। গতকাল বৃহস্পতিবার সংস্থাটি বলেছে, ২০২২ সালে আনুমানিক ২ কোটি মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছে এবং মৃত্যুবরণ করেছে প্রায় ৯৭ লাখ। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যানসার (আইএআরসি) এক বিবৃতিতে বলেছে, প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন তাদের জীবদ্দশায় ক্যানসারে আক্রান্ত হয়। এই রোগে আক্রান্ত ৯ জন পুরুষের মধ্যে একজন এবং ১২ জন নারীর মধ্যে একজন মারা যায়।
কিন্তু ১৮৫টি দেশ এবং ৩৬ ধরনের ক্যানসার থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আইএআরসি তার দ্বিবার্ষিক প্রতিবেদনে বলেছে, ক্যানসারের হুমকি কতটা ভয়াবহ হবে সেটাও অনেকটাই নির্ভর করে রোগীর অবস্থানের ওপর। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, সবচেয়ে উন্নত দেশগুলোতে প্রতি ১২ জন নারীর মধ্যে একজন তাঁদের জীবদ্দশায় স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হন। আর প্রতি ৭১ জনের মধ্যে একজন নারী এই ক্যানসারে মারা যান।
মানব উন্নয়ন সূচকে যে দেশগুলোর অবস্থান নিচে, সেখানে প্রতি ২৭ জনের মধ্যে একজন নারী আক্রান্ত হন স্তন ক্যানসারে। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, জনসংখ্যার গড় বয়স কম হওয়া এবং অতিরিক্ত ওজনের মতো ঝুঁকির পরিমাণ কম থাকার কথা। তার পরও এই দেশগুলোতে প্রতি ৪৮ জনের মধ্যে একজন নারী মারা যান এই ক্যানসারে।
আইএআরসির ক্যানসার সার্ভেল্যান্স ব্রাঞ্চের উপপ্রধান ইসাবেল সোরজোমাতারম বলেন, এই দেশগুলোর (দরিদ্র দেশ) নারীদের ক্যানসার নির্ণয়ের হার কম। আর হলেও সেটা ধরা পড়ে দেরিতে। মানসম্পন্ন চিকিৎসার অভাবে ক্যানসারে এই দেশগুলোতে মৃত্যুর হার বেশি।
জীবনধারার পরিবর্তনের কারণেও বিভিন্ন ধরনের ক্যানসারের পরিমাণ বাড়ছে বলে জানায় আইএআরসি। বলা হয়েছে, সবচেয়ে বেশি যে ক্যানসারে মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে, সেই তালিকার ৩ নম্বরে রয়েছে কোলোরেক্টাল ক্যানসার। মৃত্যুর দিক থেকে এই ক্যানসারের অবস্থান দ্বিতীয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে ওজন বেড়ে যাওয়া এবং ধূমপান ও অ্যালকোহল ব্যবহারে বাড়ে এই ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি।
এই তালিকায় সবার ওপরে আছে ফুসফুসের ক্যানসার। এই ক্যানসারে মৃত্যুও হয় সবচেয়ে বেশি।। ২০২২ সালে ২৫ লাখ মানুষ ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছে। মৃত্যুর সংখ্যা ১৮ লাখ। আইএআরসির মতে, এশিয়ায় তামাকের ক্রমবর্ধমান ব্যবহারের সঙ্গে আক্রান্ত ও মৃত্যুর এই সংখ্যা জড়িত।
সংস্থাটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছে, করোনা মহামারির সঙ্গে যুক্ত বিধিনিষেধগুলো ক্যানসার নির্ণয় ও নিরাময়কে প্রভাবিত করেছে।
আইএআরসির মতে, জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ২০৫০ সালের মধ্যে ক্যানসারে আক্রান্তের সংখ্যা ৭৭ শতাংশ বেড়ে ৩ কোটি ৫০ লাখে যেতে পারে। তবে এর প্রভাব অসমই থেকে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। দরিদ্র দেশগুলোতে ক্যানসারে আক্রান্তের পরিমাণ বাড়বে ১৪২ শতাংশ। আর মৃত্যুর হার হবে দ্বিগুণ।
ক্যানসারের ভয়াবহতার ক্ষেত্রেও ধনী ও দরিদ্র দেশগুলোর মধ্যে বৈষম্য প্রকট হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ক্যানসার গবেষণা এজেন্সি। গতকাল বৃহস্পতিবার সংস্থাটি বলেছে, ২০২২ সালে আনুমানিক ২ কোটি মানুষ ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছে এবং মৃত্যুবরণ করেছে প্রায় ৯৭ লাখ। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যানসার (আইএআরসি) এক বিবৃতিতে বলেছে, প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন তাদের জীবদ্দশায় ক্যানসারে আক্রান্ত হয়। এই রোগে আক্রান্ত ৯ জন পুরুষের মধ্যে একজন এবং ১২ জন নারীর মধ্যে একজন মারা যায়।
কিন্তু ১৮৫টি দেশ এবং ৩৬ ধরনের ক্যানসার থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আইএআরসি তার দ্বিবার্ষিক প্রতিবেদনে বলেছে, ক্যানসারের হুমকি কতটা ভয়াবহ হবে সেটাও অনেকটাই নির্ভর করে রোগীর অবস্থানের ওপর। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, সবচেয়ে উন্নত দেশগুলোতে প্রতি ১২ জন নারীর মধ্যে একজন তাঁদের জীবদ্দশায় স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হন। আর প্রতি ৭১ জনের মধ্যে একজন নারী এই ক্যানসারে মারা যান।
মানব উন্নয়ন সূচকে যে দেশগুলোর অবস্থান নিচে, সেখানে প্রতি ২৭ জনের মধ্যে একজন নারী আক্রান্ত হন স্তন ক্যানসারে। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, জনসংখ্যার গড় বয়স কম হওয়া এবং অতিরিক্ত ওজনের মতো ঝুঁকির পরিমাণ কম থাকার কথা। তার পরও এই দেশগুলোতে প্রতি ৪৮ জনের মধ্যে একজন নারী মারা যান এই ক্যানসারে।
আইএআরসির ক্যানসার সার্ভেল্যান্স ব্রাঞ্চের উপপ্রধান ইসাবেল সোরজোমাতারম বলেন, এই দেশগুলোর (দরিদ্র দেশ) নারীদের ক্যানসার নির্ণয়ের হার কম। আর হলেও সেটা ধরা পড়ে দেরিতে। মানসম্পন্ন চিকিৎসার অভাবে ক্যানসারে এই দেশগুলোতে মৃত্যুর হার বেশি।
জীবনধারার পরিবর্তনের কারণেও বিভিন্ন ধরনের ক্যানসারের পরিমাণ বাড়ছে বলে জানায় আইএআরসি। বলা হয়েছে, সবচেয়ে বেশি যে ক্যানসারে মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে, সেই তালিকার ৩ নম্বরে রয়েছে কোলোরেক্টাল ক্যানসার। মৃত্যুর দিক থেকে এই ক্যানসারের অবস্থান দ্বিতীয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে ওজন বেড়ে যাওয়া এবং ধূমপান ও অ্যালকোহল ব্যবহারে বাড়ে এই ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি।
এই তালিকায় সবার ওপরে আছে ফুসফুসের ক্যানসার। এই ক্যানসারে মৃত্যুও হয় সবচেয়ে বেশি।। ২০২২ সালে ২৫ লাখ মানুষ ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছে। মৃত্যুর সংখ্যা ১৮ লাখ। আইএআরসির মতে, এশিয়ায় তামাকের ক্রমবর্ধমান ব্যবহারের সঙ্গে আক্রান্ত ও মৃত্যুর এই সংখ্যা জড়িত।
সংস্থাটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছে, করোনা মহামারির সঙ্গে যুক্ত বিধিনিষেধগুলো ক্যানসার নির্ণয় ও নিরাময়কে প্রভাবিত করেছে।
আইএআরসির মতে, জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ২০৫০ সালের মধ্যে ক্যানসারে আক্রান্তের সংখ্যা ৭৭ শতাংশ বেড়ে ৩ কোটি ৫০ লাখে যেতে পারে। তবে এর প্রভাব অসমই থেকে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। দরিদ্র দেশগুলোতে ক্যানসারে আক্রান্তের পরিমাণ বাড়বে ১৪২ শতাংশ। আর মৃত্যুর হার হবে দ্বিগুণ।
ব্যথা উপশম এবং প্রদাহ কমানোর জন্য প্রাকৃতিক প্রতিকারের কথা বলতে গেলে অ্যাসপিরিনের মতো ওভার-দ্য-কাউন্টার ওষুধের তুলনায় লবঙ্গ কম নয়। এটি কার্যকর বিকল্প হতে পারে বলে অনেকে মত দিচ্ছেন এখন। লবঙ্গ একটি ছোট্ট, কিন্তু শক্তিশালী মসলা। এটি শত শত বছর ধরে বিশ্বব্যাপী রান্নার কাজে...
২১ ঘণ্টা আগে৩-৪ মাস আগে থেকে আমার মাসিক চলাকালীন স্তনের পাশে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। আমার বয়স ৩৩ বছর। এর আগে কখনো এমন সমস্যা হয়নি। আমার একটি সন্তান আছে। তার বয়স ৭ বছর। অর্থাৎ আমার ক্ষেত্রে ব্রেস্ট ফিডিংয়ের বিষয় নেই এখন। হঠাৎ করে ব্যথা হওয়ায় কী করব বুঝতে পারছি না...
২১ ঘণ্টা আগেকাঁধে ব্যথার অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম রোটেটর কাফ সিনড্রোম। এর একটি অংশ হলো ফ্রোজেন শোল্ডার...
২১ ঘণ্টা আগেঅনেকের ধারণা, শুধু গরমকালে পানিশূন্যতা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, শীতকালেও ডিহাইড্রেশন বা শরীরে পানির অভাব হতে পারে। শীতের শুরুতে আমরা নানা শারীরিক সমস্যার মুখোমুখি হই, যেমন ত্বক বা চুলের সমস্যা এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যজনিত জটিলতা। এর মধ্যে অন্যতম পানিশূন্যতা, যা শীতকালে কম গুরুত্ব দেওয়া হয়।
২১ ঘণ্টা আগে