নাইজেরিয়ার রাজধানী আবুজা থেকে অপহৃত হওয়ার ২০ দিন পর পাঁচ বোনকে দেশটির সেনা ও পুলিশের এক যৌথ অভিযানের মাধ্যমে উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় একটি জঙ্গল থেকে বোনদের উদ্ধার করা হয়।
এ বিষয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২ জানুয়ারি আবুজা থেকে ৬ বোনকে অপহরণ করেছিল দুষ্কৃতকারীরা। পরে তাঁদের মধ্য থেকে একজন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। গতকাল শনিবার রাতে বাকি পাঁচ বোনকে মুক্ত করা হয়েছে।
অপহরণের পর বোনদের জন্য মুক্তিপণ দাবি করেছিল অপহরণকারীরা। তবে মুক্তিপণের দাবি সংবলিত ওই বিবৃতিতে এক বোনের নাম অনুপস্থিত ছিল। তখন থেকেই ধারণা করা হচ্ছিল, ৬ বোনের মধ্যে একজনের মৃত্যুর বিষয়টি।
নাইজেরিয়ার পুলিশ জানিয়েছে, অভিযান সফল হওয়ার পর ৫ বোন তাঁদের পরিবারের কাছে ফিরে গেছে। দেশটির কাডুনা রাজ্যের কাজুরু জঙ্গলে স্থানীয় সময় শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ওই অভিযান সম্পন্ন হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপহৃত ৬ বোনের মধ্যে সদ্য কিশোরী থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২৩ বছর বয়সী ছিলেন একজন। আবুজার একটি শহরতলিতে নিজ বাড়ি থেকে বাবাসহ তাঁদের জিম্মি করা হয়েছিল।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, অপহরণের সময় মেয়েদের চাচা সাহায্যের প্রত্যাশায় দৌড়াতে শুরু করলে অপহরণকারীরা তাঁকে গুলি করে হত্যা করে। এ সময় তিন পুলিশ সদস্যও নিহত হন।
পরবর্তীতে মেয়েদের রেখে বাবাকে মুক্তিপণ সংগ্রহ করার শর্তে ছেড়ে দিয়েছিল অপহরণকারীরা। তবে তাঁর অপহৃত কন্যাদের মধ্যে ২১ বছর বয়সী নাবিহাকে অপহরণকারীরা হত্যা করেছিল সতর্ক করার জন্য। নাবিহা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফাইনাল ইয়ারের শিক্ষার্থী ছিলেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অপহরণ উদ্বেগজন হারে বেড়ে গেছে নাইজেরিয়ায়। অপরাধী চক্রগুলো এটিকে টাকা কামানোর সহজ পথ হিসেবে দেখে। দেশটির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় এলাকায় সবচেয়ে বেশি অপহরণের ঘটনা ঘটে।
৬ বোনকে অপহরণের ঘটনাটি দেশজুড়ে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। পরে তাঁদেরকে মুক্ত করার শপথ করেছিল দেশটির সরকার।
অপহরণকারী ৫ বোনকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মুক্তিপণ হিসেবে সাড়ে ৬ কোটি নাইজেরিয়ান মুদ্রা দাবি করেছিল। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৭৪ লাখ টাকা। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছিল যে, নাইজেরিয়ার অসংখ্য মানুষ এই মুক্তিপণের জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে শুরু করেছিলেন। এ অবস্থায় নাইজেরিয়ার ফার্স্টল্যাডি নিরাপত্তা সংস্থাগুলোকে তাদের সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করে মেয়েদের মুক্ত করার জন্য তাড়া দিয়েছিলেন।
নাইজেরিয়ার রাজধানী আবুজা থেকে অপহৃত হওয়ার ২০ দিন পর পাঁচ বোনকে দেশটির সেনা ও পুলিশের এক যৌথ অভিযানের মাধ্যমে উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় একটি জঙ্গল থেকে বোনদের উদ্ধার করা হয়।
এ বিষয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২ জানুয়ারি আবুজা থেকে ৬ বোনকে অপহরণ করেছিল দুষ্কৃতকারীরা। পরে তাঁদের মধ্য থেকে একজন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। গতকাল শনিবার রাতে বাকি পাঁচ বোনকে মুক্ত করা হয়েছে।
অপহরণের পর বোনদের জন্য মুক্তিপণ দাবি করেছিল অপহরণকারীরা। তবে মুক্তিপণের দাবি সংবলিত ওই বিবৃতিতে এক বোনের নাম অনুপস্থিত ছিল। তখন থেকেই ধারণা করা হচ্ছিল, ৬ বোনের মধ্যে একজনের মৃত্যুর বিষয়টি।
নাইজেরিয়ার পুলিশ জানিয়েছে, অভিযান সফল হওয়ার পর ৫ বোন তাঁদের পরিবারের কাছে ফিরে গেছে। দেশটির কাডুনা রাজ্যের কাজুরু জঙ্গলে স্থানীয় সময় শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ওই অভিযান সম্পন্ন হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপহৃত ৬ বোনের মধ্যে সদ্য কিশোরী থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২৩ বছর বয়সী ছিলেন একজন। আবুজার একটি শহরতলিতে নিজ বাড়ি থেকে বাবাসহ তাঁদের জিম্মি করা হয়েছিল।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, অপহরণের সময় মেয়েদের চাচা সাহায্যের প্রত্যাশায় দৌড়াতে শুরু করলে অপহরণকারীরা তাঁকে গুলি করে হত্যা করে। এ সময় তিন পুলিশ সদস্যও নিহত হন।
পরবর্তীতে মেয়েদের রেখে বাবাকে মুক্তিপণ সংগ্রহ করার শর্তে ছেড়ে দিয়েছিল অপহরণকারীরা। তবে তাঁর অপহৃত কন্যাদের মধ্যে ২১ বছর বয়সী নাবিহাকে অপহরণকারীরা হত্যা করেছিল সতর্ক করার জন্য। নাবিহা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফাইনাল ইয়ারের শিক্ষার্থী ছিলেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অপহরণ উদ্বেগজন হারে বেড়ে গেছে নাইজেরিয়ায়। অপরাধী চক্রগুলো এটিকে টাকা কামানোর সহজ পথ হিসেবে দেখে। দেশটির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় এলাকায় সবচেয়ে বেশি অপহরণের ঘটনা ঘটে।
৬ বোনকে অপহরণের ঘটনাটি দেশজুড়ে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। পরে তাঁদেরকে মুক্ত করার শপথ করেছিল দেশটির সরকার।
অপহরণকারী ৫ বোনকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মুক্তিপণ হিসেবে সাড়ে ৬ কোটি নাইজেরিয়ান মুদ্রা দাবি করেছিল। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৭৪ লাখ টাকা। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছিল যে, নাইজেরিয়ার অসংখ্য মানুষ এই মুক্তিপণের জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে শুরু করেছিলেন। এ অবস্থায় নাইজেরিয়ার ফার্স্টল্যাডি নিরাপত্তা সংস্থাগুলোকে তাদের সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করে মেয়েদের মুক্ত করার জন্য তাড়া দিয়েছিলেন।
জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনার পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আরও কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে ভারত। বুধবার একাধিক কঠোর পদক্ষেপ ঘোষণার পর আজ বৃহস্পতিবার আরও বড় পদক্ষেপ নিয়েছে নয়াদিল্লি। এবার পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য ইস্যু করা সব ধরনের ভিসা বাতিল ও নতুন ভিসা পরিষেবা
৭ মিনিট আগেজম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলায় জড়িত সন্দেহে তিন ব্যক্তির নাম প্রকাশ করেছে। এই হামলায় ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছিলেন। পুলিশ সন্দেহভাজনদের মধ্যে দুজনকে পাকিস্তানি নাগরিক হিসেবে শনাক্ত করেছে। এ ছাড়া তাঁদের গ্রেপ্তারে সহায়তা করলে বা ধরিয়ে দিতে পারলে ২০ লাখ রুপি পুরস্কার ঘোষ
১ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজার ৯০ শতাংশ বাড়িই হয় ধ্বংস হয়েছে, নয়তো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মূলত, গাজায় দেড় বছরের বেশি সময় ধরে চলা ইসরায়েলের নির্বিচার হামলার কারণেই, এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। জাতিসংঘের মানবিক সমন্বয় দপ্তর-ওসিএইচএ এর তথ্যের বরাত দিয়ে এ কথা জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা আইওএম।
২ ঘণ্টা আগেভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, তাঁর দেশ কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলায় জড়িত ব্যক্তদের খুঁজে বের করে কল্পনাতীত শাস্তি দেবে। তিনি বলেছেন, এই হামলায় মদদদাতাদেরও শাস্তি দেওয়া হবে। আজ বৃহস্পতিবার বিহারের মধুবানিতে এক অনুষ্ঠানে এই মন্তব্য করেন মোদি।
৩ ঘণ্টা আগে