অনলাইন ডেস্ক
টানা দ্বিতীয় বছরের মতো সুশাসন সূচকে বিশ্বের শীর্ষ দেশ হয়েছে সিঙ্গাপুর। শ্যান্ডলার গুড গভর্নমেন্ট ইনডেক্স (সিজিজিআই) সাতটি মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে সুশাসন বা সুশাসন পরিমাপ করে থাকে। ১১৩টি দেশের সরকারের ওপর মানদণ্ডগুলোর নিরিখে সিজিজিআই গতকাল বুধবার প্রকাশ করেছে এই তালিকা।
সিঙ্গাপুরের পরই এই তালিকার চারটি দেশ হচ্ছে যথাক্রমে ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড ও নরওয়ে। তালিকার শীর্ষ ২০-এর মধ্যে এশিয়ার আর মাত্র একটি দেশই আছে, সেটা হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। তাদের অবস্থান ২০তম। সুশাসনের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান শেষ দিকে, ৯১তম।
সুশাসন পরিমাপের জন্য সাতটি মানদণ্ড ব্যবহার করে সিজিজিআই। এর তিনটিতেই প্রথম হয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে সিঙ্গাপুর। সেগুলো হলো—নেতৃত্ব ও দূরদর্শিতা, যা দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিভঙ্গিসহ নীতিগত অবস্থান এবং পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারার সক্ষমতা বোঝায়; শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান, যেমন মন্ত্রণালয়, সরকারি দপ্তর; এবং আকর্ষণীয় বাজারব্যবস্থা, যার মধ্যে রয়েছে চাকরি ও উদ্ভাবনের সুযোগ।
আরেকটি মানদণ্ড হচ্ছে আর্থিক বিষয়াদির তদারক করা। সরকার কীভাবে সরকারি তহবিল অর্জন, বরাদ্দ ও বিতরণ করে, তা মূল্যায়ন করা হয় এখানে। এই মানদণ্ডে দ্বিতীয় হয়েছে সিঙ্গাপুর।
জনসাধারণের উত্থানে সরকার কীভাবে সাহায্য করে, সেই মানদণ্ডে সিঙ্গাপুরের অবস্থান চতুর্থ। শক্তিশালী নীতি ও আইনে সিঙ্গাপুর নবম এবং বিশ্বব্যাপী প্রভাব ও খ্যাতিতে ২৬তম। গত বছরের তুলনায় অধিকাংশ মানদণ্ডেই এগিয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশ।
এই তালিকায় কেনিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে ৯১তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্বব্যাপী প্রভাব ও খ্যাতির মানদণ্ডে বাংলাদেশের স্কোর নিতান্তই সামান্য। এ ছাড়া, নেতৃত্ব ও দূরদর্শিতা, শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান এবং শক্তিশালী নীতি ও আইন—এই তিন মানদণ্ডেও গড়পড়তার চেয়ে কম স্কোর বাংলাদেশের।
এই সূচকটি তৈরি করেছে সিঙ্গাপুরে অবস্থিত অলাভজনক সংস্থা শ্যান্ডলার ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স। ৩৫টি সূচককে সাতটি মানদণ্ড সংকলিত করে তার ভিত্তিতে স্কোর দেওয়া হয়েছে দেশগুলোকে। জাতিসংঘ, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা, ওয়ার্ল্ড জাস্টিস প্রজেক্ট এবং ইয়েল ইউনিভার্সিটিসহ ৫০টির বেশি বৈশ্বিক উৎস থেকে ডেটা সংগ্রহ করেছে সিজিজিআই। আর এই তালিকায় থাকা ১১৩টি দেশ বিশ্বের প্রায় ৯০ শতাংশ জনসংখ্যাকে প্রতিনিধিত্ব করে।
২০২৪ সালে সিজিজিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সূচকটির প্রথম তিন সংস্করণে করোনা-১৯ মহামারির সময় এবং পরে সরকারগুলো কীভাবে তাদের সক্ষমতাগুলোর উন্নতি ঘটিয়েছিল তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আর এই সর্বশেষ সংস্করণে ভূরাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, আর্থসামাজিক উন্নয়ন, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এবং পরিবেশগত পরিবর্তনকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
সিজিজিআই বলেছে, সুশাসন আগের চেয়ে আরও জটিল এবং অনিশ্চিত ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে। একই সময়ে নতুন সুযোগ এবং শাসনের নতুন নতুন উপায়ও উদ্ভূত হচ্ছে।
টানা দ্বিতীয় বছরের মতো সুশাসন সূচকে বিশ্বের শীর্ষ দেশ হয়েছে সিঙ্গাপুর। শ্যান্ডলার গুড গভর্নমেন্ট ইনডেক্স (সিজিজিআই) সাতটি মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে সুশাসন বা সুশাসন পরিমাপ করে থাকে। ১১৩টি দেশের সরকারের ওপর মানদণ্ডগুলোর নিরিখে সিজিজিআই গতকাল বুধবার প্রকাশ করেছে এই তালিকা।
সিঙ্গাপুরের পরই এই তালিকার চারটি দেশ হচ্ছে যথাক্রমে ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড ও নরওয়ে। তালিকার শীর্ষ ২০-এর মধ্যে এশিয়ার আর মাত্র একটি দেশই আছে, সেটা হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। তাদের অবস্থান ২০তম। সুশাসনের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান শেষ দিকে, ৯১তম।
সুশাসন পরিমাপের জন্য সাতটি মানদণ্ড ব্যবহার করে সিজিজিআই। এর তিনটিতেই প্রথম হয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে সিঙ্গাপুর। সেগুলো হলো—নেতৃত্ব ও দূরদর্শিতা, যা দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিভঙ্গিসহ নীতিগত অবস্থান এবং পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারার সক্ষমতা বোঝায়; শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান, যেমন মন্ত্রণালয়, সরকারি দপ্তর; এবং আকর্ষণীয় বাজারব্যবস্থা, যার মধ্যে রয়েছে চাকরি ও উদ্ভাবনের সুযোগ।
আরেকটি মানদণ্ড হচ্ছে আর্থিক বিষয়াদির তদারক করা। সরকার কীভাবে সরকারি তহবিল অর্জন, বরাদ্দ ও বিতরণ করে, তা মূল্যায়ন করা হয় এখানে। এই মানদণ্ডে দ্বিতীয় হয়েছে সিঙ্গাপুর।
জনসাধারণের উত্থানে সরকার কীভাবে সাহায্য করে, সেই মানদণ্ডে সিঙ্গাপুরের অবস্থান চতুর্থ। শক্তিশালী নীতি ও আইনে সিঙ্গাপুর নবম এবং বিশ্বব্যাপী প্রভাব ও খ্যাতিতে ২৬তম। গত বছরের তুলনায় অধিকাংশ মানদণ্ডেই এগিয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশ।
এই তালিকায় কেনিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে ৯১তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্বব্যাপী প্রভাব ও খ্যাতির মানদণ্ডে বাংলাদেশের স্কোর নিতান্তই সামান্য। এ ছাড়া, নেতৃত্ব ও দূরদর্শিতা, শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান এবং শক্তিশালী নীতি ও আইন—এই তিন মানদণ্ডেও গড়পড়তার চেয়ে কম স্কোর বাংলাদেশের।
এই সূচকটি তৈরি করেছে সিঙ্গাপুরে অবস্থিত অলাভজনক সংস্থা শ্যান্ডলার ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স। ৩৫টি সূচককে সাতটি মানদণ্ড সংকলিত করে তার ভিত্তিতে স্কোর দেওয়া হয়েছে দেশগুলোকে। জাতিসংঘ, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা, ওয়ার্ল্ড জাস্টিস প্রজেক্ট এবং ইয়েল ইউনিভার্সিটিসহ ৫০টির বেশি বৈশ্বিক উৎস থেকে ডেটা সংগ্রহ করেছে সিজিজিআই। আর এই তালিকায় থাকা ১১৩টি দেশ বিশ্বের প্রায় ৯০ শতাংশ জনসংখ্যাকে প্রতিনিধিত্ব করে।
২০২৪ সালে সিজিজিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সূচকটির প্রথম তিন সংস্করণে করোনা-১৯ মহামারির সময় এবং পরে সরকারগুলো কীভাবে তাদের সক্ষমতাগুলোর উন্নতি ঘটিয়েছিল তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আর এই সর্বশেষ সংস্করণে ভূরাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, আর্থসামাজিক উন্নয়ন, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এবং পরিবেশগত পরিবর্তনকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
সিজিজিআই বলেছে, সুশাসন আগের চেয়ে আরও জটিল এবং অনিশ্চিত ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে। একই সময়ে নতুন সুযোগ এবং শাসনের নতুন নতুন উপায়ও উদ্ভূত হচ্ছে।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি দাবি করেছেন, ইমরান খানের সরকার পতনের পেছনে সৌদি আরবের ভূমিকা ছিল। কারাবন্দী ইমরান খানের স্ত্রী এক বিরল ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ভিডিওতে আগামী ২৪ নভেম্বর ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিক্ষোভ মিছিলে ইমরান খানের দল পাকিস
৪ ঘণ্টা আগেপোল্যান্ডে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ঘাঁটি ‘পারমাণবিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ানোর’ কারণ হতে পারে বলে সতর্ক করেছে রাশিয়া। পাশাপাশি বলেছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এখন রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ, রাশিয়া প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় এই ঘাঁটিতে হামলা চা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে নিজের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ম্যাট গেটজ। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএসের প্রতিবেদন থেকে
৪ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান নিশ্চিত করেছেন, আগামী ২৪ নভেম্বর তাঁর দল রাজধানী ইসলামাবাদে যে বিক্ষোভের পরিকল্পনা করেছে তা স্থগিত করলে, তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে বলে ‘প্রস্তাব’ এসেছে। পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের কাছে পাকিস্তান সরকার এই প্রস্তাব দিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগে