
২০২৪ সালের এপ্রিল মাসেও বিমান শিল্প তার ঊর্ধ্বমুখী গতি অব্যাহত রেখেছে। এ মাসেও বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দর হিসেবে নিজ অবস্থান বজায় রেখেছে আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল)। দ্য অফিশিয়াল অ্যাভিয়েশন গাইড অব দ্য এয়ারওয়েজের প্রতিবেদনে অন্যান্য যেসব বিমানবন্দর বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দরের তালিকায় নাম লিখিয়েছে সেসব সম্পর্কে বলা হয়েছে। বিমানবন্দরগুলো সম্পর্কে জানা যাক।
১। আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল)
আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল) ব্যস্ততম বৈশ্বিক বিমানবন্দর হিসেবে তার মুকুট ধরে রেখেছে। ২০২৪ সালের এপ্রিলে প্রায় ৫২ লাখ আসন পরিবেশন করেছে বিমানবন্দরটি। আগের মাসের চেয়ে এপ্রিলে বিমানবন্দরটিতে যাত্রীর সংখ্যা বেড়েছে ৩ শতাংশ। ডেল্টা এয়ারলাইনসের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র হিসেবে এটিএল বিশ্বব্যাপী যাত্রীদের যাতায়াত নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ডেলটা এয়ারলাইনস ছাড়াও বিমানবন্দরটিতে আরও যেসব উল্লেখযোগ্য এয়ারলাইনস রয়েছে সেসব হলো—সাউথওয়েস্ট এয়ারলাইনস, ইউনাইটেড এয়ারলাইনস, আমেরিকান এয়ারলাইনস, ফ্রন্টিয়ার এয়ারলাইনস এবং স্পিরিট এয়ারলাইনস।
২। দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিএক্সবি)
এই তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে আছে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। শুধুমাত্র এপ্রিল মাসেই প্রায় ৪৯ লাখ আসন পরিবেশন করেছে এই বিমানবন্দর। আকাশপথে যাতায়াতের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু এই বিমানবন্দরে আগের মাসের চেয়ে এপ্রিলে যাত্রীসংখ্যা ২২ শতাংশ কম হলেও সারা বিশ্বের দর্শনার্থী এবং ট্রানজিট যাত্রীদের আকর্ষণ করে চলেছে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট।
বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ থাকলেও মধ্যপ্রাচ্যের বিমানবন্দরটি আধুনিক অবকাঠামো এবং ব্যাপক সংযোগের সুযোগ বিস্তৃত করায় ধারাবাহিকভাবে সাফল্য ধরে রেখেছে।
৩। টোকিও হানেদা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এইচএনডি)
টোকিও হানেদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে প্রায় ৪৫ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। জাপানের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত এইচএনডি অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক উভয় যাতায়াতের কেন্দ্র হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। জাপান এয়ারলাইনস (জেএল) এবং অল নিপ্পন এয়ারওয়েজ (এনএইচ) এর মতো বিশিষ্ট এয়ারলাইনসের উপস্থিতির সঙ্গে এইচএনডি এশিয়া এবং তার বাইরেও ব্যাপক সংযোগের ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করছে।
৪। লন্ডন হিথ্রো এয়ারপোর্ট (এলএইচআর)
ইউরোপের ব্যস্ততম এই বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে প্রায় ৪৩ লাখ যাত্রীকে সেবা দিয়েছে। ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ (বিএ) এবং ভার্জিন আটলান্টিক (ভিএস) এর মতো গুরুত্বপূর্ণ এয়ারলাইনস নিয়ে এলএইচআর যুক্তরাজ্য এবং তার বাইরেও একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশদ্বার হিসেবে রয়ে গেছে।
৫। ডালাস/ফোর্ট ওয়ার্থ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিএফডব্লিউ)
ডালাস/ফোর্ট ওয়ার্থ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিএফডব্লিউ) ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে প্রায় ৪১ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। আমেরিকান এয়ারলাইনসের (এএ) একটি প্রধান কেন্দ্র হিসেবে ডিএফডব্লিউ যুক্তরাষ্ট্র এবং দূরপাল্লার রুটে যাত্রীদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
এর সঙ্গে, ফ্রন্টিয়ার এয়ারলাইনস (এফ নাইন) এবং স্পিরিট এয়ারলাইনস (এনকে) ডিএফডব্লিউ-এর মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ গন্তব্যে বৃহৎ অবদান রাখে।
৬। ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট (আইএসটি)
এপ্রিল মাসে দুর্দান্ত পারফরমেন্স দেখিয়েছে আইএসটি। আগের মাসের তুলনায় বিমানবন্দরটির যাত্রীসংখ্যা এপ্রিলে বেড়েছে ১০ শতাংশ। প্রতিদিনই আসন বৃদ্ধি আইএসটির ক্রমবর্ধমান নেটওয়ার্ক এবং বৈশ্বিক বিমান চলাচলের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে এর তাৎপর্যকে তুলে ধরে।
৭। গুয়াংজু বাইয়ুন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (সিএএন)
চীনের গুয়াংজু বাইয়ুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে প্রায় ৪০ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। দক্ষিণ চীনের একটি অত্যাবশ্যক প্রবেশদ্বার হিসেবে সিএএন শত শত অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক রুটকে সহজতর করেছে, যা এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সংযোগে অবদান রাখছে।
৮। ডেনভার ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিইএন)
ডেনভার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও (ডিইএন) এপ্রিল মাসে প্রায় ৪০ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। যুক্তরাষ্ট্রে বিমান যাত্রীদের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু এই বিমানবন্দর অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক নানা গন্তব্যের সংযোগ প্রদান করে।
৯। শিকাগো ও’হারা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ওআরডি)
শিকাগো ও’হারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর গত এপ্রিল মাসে প্রায় ৩৯ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। আগের মাসের তুলনায় ওআরডি প্রতিদিন ৭ শতাংশ আসন যোগ করেছে এবং এই বৃদ্ধি বিমানবন্দরটির ক্রমবর্ধমান গুরুত্বকে তুলে ধরে।
১০। সাংহাই পাডং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (পিভিজি)
সাংহাই পাডং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে ৩৮ লাখেরও বেশি আসন পরিবেশন করে বিশ্বব্যাপী ব্যস্ততম বিমানবন্দরগুলোর তালিকায় এসেছে। ২০২৩ সালে ২৯ তম র্যাঙ্কিং থেকে এ বছর শীর্ষ দশে চলে আসা বিমানবন্দরটির ক্রমবর্ধমান চাহিদাকেই প্রকাশ করে। পিভিজির এই উত্থান চীনের ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধার করা বিমান শিল্প এবং পূর্ব চীনের একটি প্রধান প্রবেশদ্বার হিসেবেও বিমানবন্দরটির ভূমিকাকে তুলে ধরে।

২০২৪ সালের এপ্রিল মাসেও বিমান শিল্প তার ঊর্ধ্বমুখী গতি অব্যাহত রেখেছে। এ মাসেও বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দর হিসেবে নিজ অবস্থান বজায় রেখেছে আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল)। দ্য অফিশিয়াল অ্যাভিয়েশন গাইড অব দ্য এয়ারওয়েজের প্রতিবেদনে অন্যান্য যেসব বিমানবন্দর বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দরের তালিকায় নাম লিখিয়েছে সেসব সম্পর্কে বলা হয়েছে। বিমানবন্দরগুলো সম্পর্কে জানা যাক।
১। আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল)
আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল) ব্যস্ততম বৈশ্বিক বিমানবন্দর হিসেবে তার মুকুট ধরে রেখেছে। ২০২৪ সালের এপ্রিলে প্রায় ৫২ লাখ আসন পরিবেশন করেছে বিমানবন্দরটি। আগের মাসের চেয়ে এপ্রিলে বিমানবন্দরটিতে যাত্রীর সংখ্যা বেড়েছে ৩ শতাংশ। ডেল্টা এয়ারলাইনসের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র হিসেবে এটিএল বিশ্বব্যাপী যাত্রীদের যাতায়াত নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ডেলটা এয়ারলাইনস ছাড়াও বিমানবন্দরটিতে আরও যেসব উল্লেখযোগ্য এয়ারলাইনস রয়েছে সেসব হলো—সাউথওয়েস্ট এয়ারলাইনস, ইউনাইটেড এয়ারলাইনস, আমেরিকান এয়ারলাইনস, ফ্রন্টিয়ার এয়ারলাইনস এবং স্পিরিট এয়ারলাইনস।
২। দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিএক্সবি)
এই তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে আছে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। শুধুমাত্র এপ্রিল মাসেই প্রায় ৪৯ লাখ আসন পরিবেশন করেছে এই বিমানবন্দর। আকাশপথে যাতায়াতের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু এই বিমানবন্দরে আগের মাসের চেয়ে এপ্রিলে যাত্রীসংখ্যা ২২ শতাংশ কম হলেও সারা বিশ্বের দর্শনার্থী এবং ট্রানজিট যাত্রীদের আকর্ষণ করে চলেছে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট।
বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ থাকলেও মধ্যপ্রাচ্যের বিমানবন্দরটি আধুনিক অবকাঠামো এবং ব্যাপক সংযোগের সুযোগ বিস্তৃত করায় ধারাবাহিকভাবে সাফল্য ধরে রেখেছে।
৩। টোকিও হানেদা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এইচএনডি)
টোকিও হানেদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে প্রায় ৪৫ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। জাপানের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত এইচএনডি অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক উভয় যাতায়াতের কেন্দ্র হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। জাপান এয়ারলাইনস (জেএল) এবং অল নিপ্পন এয়ারওয়েজ (এনএইচ) এর মতো বিশিষ্ট এয়ারলাইনসের উপস্থিতির সঙ্গে এইচএনডি এশিয়া এবং তার বাইরেও ব্যাপক সংযোগের ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করছে।
৪। লন্ডন হিথ্রো এয়ারপোর্ট (এলএইচআর)
ইউরোপের ব্যস্ততম এই বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে প্রায় ৪৩ লাখ যাত্রীকে সেবা দিয়েছে। ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ (বিএ) এবং ভার্জিন আটলান্টিক (ভিএস) এর মতো গুরুত্বপূর্ণ এয়ারলাইনস নিয়ে এলএইচআর যুক্তরাজ্য এবং তার বাইরেও একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশদ্বার হিসেবে রয়ে গেছে।
৫। ডালাস/ফোর্ট ওয়ার্থ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিএফডব্লিউ)
ডালাস/ফোর্ট ওয়ার্থ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিএফডব্লিউ) ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে প্রায় ৪১ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। আমেরিকান এয়ারলাইনসের (এএ) একটি প্রধান কেন্দ্র হিসেবে ডিএফডব্লিউ যুক্তরাষ্ট্র এবং দূরপাল্লার রুটে যাত্রীদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
এর সঙ্গে, ফ্রন্টিয়ার এয়ারলাইনস (এফ নাইন) এবং স্পিরিট এয়ারলাইনস (এনকে) ডিএফডব্লিউ-এর মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ গন্তব্যে বৃহৎ অবদান রাখে।
৬। ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট (আইএসটি)
এপ্রিল মাসে দুর্দান্ত পারফরমেন্স দেখিয়েছে আইএসটি। আগের মাসের তুলনায় বিমানবন্দরটির যাত্রীসংখ্যা এপ্রিলে বেড়েছে ১০ শতাংশ। প্রতিদিনই আসন বৃদ্ধি আইএসটির ক্রমবর্ধমান নেটওয়ার্ক এবং বৈশ্বিক বিমান চলাচলের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে এর তাৎপর্যকে তুলে ধরে।
৭। গুয়াংজু বাইয়ুন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (সিএএন)
চীনের গুয়াংজু বাইয়ুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে প্রায় ৪০ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। দক্ষিণ চীনের একটি অত্যাবশ্যক প্রবেশদ্বার হিসেবে সিএএন শত শত অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক রুটকে সহজতর করেছে, যা এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সংযোগে অবদান রাখছে।
৮। ডেনভার ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিইএন)
ডেনভার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও (ডিইএন) এপ্রিল মাসে প্রায় ৪০ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। যুক্তরাষ্ট্রে বিমান যাত্রীদের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু এই বিমানবন্দর অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক নানা গন্তব্যের সংযোগ প্রদান করে।
৯। শিকাগো ও’হারা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ওআরডি)
শিকাগো ও’হারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর গত এপ্রিল মাসে প্রায় ৩৯ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। আগের মাসের তুলনায় ওআরডি প্রতিদিন ৭ শতাংশ আসন যোগ করেছে এবং এই বৃদ্ধি বিমানবন্দরটির ক্রমবর্ধমান গুরুত্বকে তুলে ধরে।
১০। সাংহাই পাডং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (পিভিজি)
সাংহাই পাডং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে ৩৮ লাখেরও বেশি আসন পরিবেশন করে বিশ্বব্যাপী ব্যস্ততম বিমানবন্দরগুলোর তালিকায় এসেছে। ২০২৩ সালে ২৯ তম র্যাঙ্কিং থেকে এ বছর শীর্ষ দশে চলে আসা বিমানবন্দরটির ক্রমবর্ধমান চাহিদাকেই প্রকাশ করে। পিভিজির এই উত্থান চীনের ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধার করা বিমান শিল্প এবং পূর্ব চীনের একটি প্রধান প্রবেশদ্বার হিসেবেও বিমানবন্দরটির ভূমিকাকে তুলে ধরে।

২০২৪ সালের এপ্রিল মাসেও বিমান শিল্প তার ঊর্ধ্বমুখী গতি অব্যাহত রেখেছে। এ মাসেও বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দর হিসেবে নিজ অবস্থান বজায় রেখেছে আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল)। দ্য অফিশিয়াল অ্যাভিয়েশন গাইড অব দ্য এয়ারওয়েজের প্রতিবেদনে অন্যান্য যেসব বিমানবন্দর বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দরের তালিকায় নাম লিখিয়েছে সেসব সম্পর্কে বলা হয়েছে। বিমানবন্দরগুলো সম্পর্কে জানা যাক।
১। আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল)
আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল) ব্যস্ততম বৈশ্বিক বিমানবন্দর হিসেবে তার মুকুট ধরে রেখেছে। ২০২৪ সালের এপ্রিলে প্রায় ৫২ লাখ আসন পরিবেশন করেছে বিমানবন্দরটি। আগের মাসের চেয়ে এপ্রিলে বিমানবন্দরটিতে যাত্রীর সংখ্যা বেড়েছে ৩ শতাংশ। ডেল্টা এয়ারলাইনসের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র হিসেবে এটিএল বিশ্বব্যাপী যাত্রীদের যাতায়াত নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ডেলটা এয়ারলাইনস ছাড়াও বিমানবন্দরটিতে আরও যেসব উল্লেখযোগ্য এয়ারলাইনস রয়েছে সেসব হলো—সাউথওয়েস্ট এয়ারলাইনস, ইউনাইটেড এয়ারলাইনস, আমেরিকান এয়ারলাইনস, ফ্রন্টিয়ার এয়ারলাইনস এবং স্পিরিট এয়ারলাইনস।
২। দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিএক্সবি)
এই তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে আছে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। শুধুমাত্র এপ্রিল মাসেই প্রায় ৪৯ লাখ আসন পরিবেশন করেছে এই বিমানবন্দর। আকাশপথে যাতায়াতের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু এই বিমানবন্দরে আগের মাসের চেয়ে এপ্রিলে যাত্রীসংখ্যা ২২ শতাংশ কম হলেও সারা বিশ্বের দর্শনার্থী এবং ট্রানজিট যাত্রীদের আকর্ষণ করে চলেছে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট।
বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ থাকলেও মধ্যপ্রাচ্যের বিমানবন্দরটি আধুনিক অবকাঠামো এবং ব্যাপক সংযোগের সুযোগ বিস্তৃত করায় ধারাবাহিকভাবে সাফল্য ধরে রেখেছে।
৩। টোকিও হানেদা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এইচএনডি)
টোকিও হানেদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে প্রায় ৪৫ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। জাপানের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত এইচএনডি অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক উভয় যাতায়াতের কেন্দ্র হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। জাপান এয়ারলাইনস (জেএল) এবং অল নিপ্পন এয়ারওয়েজ (এনএইচ) এর মতো বিশিষ্ট এয়ারলাইনসের উপস্থিতির সঙ্গে এইচএনডি এশিয়া এবং তার বাইরেও ব্যাপক সংযোগের ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করছে।
৪। লন্ডন হিথ্রো এয়ারপোর্ট (এলএইচআর)
ইউরোপের ব্যস্ততম এই বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে প্রায় ৪৩ লাখ যাত্রীকে সেবা দিয়েছে। ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ (বিএ) এবং ভার্জিন আটলান্টিক (ভিএস) এর মতো গুরুত্বপূর্ণ এয়ারলাইনস নিয়ে এলএইচআর যুক্তরাজ্য এবং তার বাইরেও একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশদ্বার হিসেবে রয়ে গেছে।
৫। ডালাস/ফোর্ট ওয়ার্থ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিএফডব্লিউ)
ডালাস/ফোর্ট ওয়ার্থ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিএফডব্লিউ) ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে প্রায় ৪১ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। আমেরিকান এয়ারলাইনসের (এএ) একটি প্রধান কেন্দ্র হিসেবে ডিএফডব্লিউ যুক্তরাষ্ট্র এবং দূরপাল্লার রুটে যাত্রীদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
এর সঙ্গে, ফ্রন্টিয়ার এয়ারলাইনস (এফ নাইন) এবং স্পিরিট এয়ারলাইনস (এনকে) ডিএফডব্লিউ-এর মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ গন্তব্যে বৃহৎ অবদান রাখে।
৬। ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট (আইএসটি)
এপ্রিল মাসে দুর্দান্ত পারফরমেন্স দেখিয়েছে আইএসটি। আগের মাসের তুলনায় বিমানবন্দরটির যাত্রীসংখ্যা এপ্রিলে বেড়েছে ১০ শতাংশ। প্রতিদিনই আসন বৃদ্ধি আইএসটির ক্রমবর্ধমান নেটওয়ার্ক এবং বৈশ্বিক বিমান চলাচলের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে এর তাৎপর্যকে তুলে ধরে।
৭। গুয়াংজু বাইয়ুন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (সিএএন)
চীনের গুয়াংজু বাইয়ুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে প্রায় ৪০ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। দক্ষিণ চীনের একটি অত্যাবশ্যক প্রবেশদ্বার হিসেবে সিএএন শত শত অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক রুটকে সহজতর করেছে, যা এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সংযোগে অবদান রাখছে।
৮। ডেনভার ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিইএন)
ডেনভার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও (ডিইএন) এপ্রিল মাসে প্রায় ৪০ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। যুক্তরাষ্ট্রে বিমান যাত্রীদের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু এই বিমানবন্দর অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক নানা গন্তব্যের সংযোগ প্রদান করে।
৯। শিকাগো ও’হারা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ওআরডি)
শিকাগো ও’হারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর গত এপ্রিল মাসে প্রায় ৩৯ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। আগের মাসের তুলনায় ওআরডি প্রতিদিন ৭ শতাংশ আসন যোগ করেছে এবং এই বৃদ্ধি বিমানবন্দরটির ক্রমবর্ধমান গুরুত্বকে তুলে ধরে।
১০। সাংহাই পাডং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (পিভিজি)
সাংহাই পাডং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে ৩৮ লাখেরও বেশি আসন পরিবেশন করে বিশ্বব্যাপী ব্যস্ততম বিমানবন্দরগুলোর তালিকায় এসেছে। ২০২৩ সালে ২৯ তম র্যাঙ্কিং থেকে এ বছর শীর্ষ দশে চলে আসা বিমানবন্দরটির ক্রমবর্ধমান চাহিদাকেই প্রকাশ করে। পিভিজির এই উত্থান চীনের ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধার করা বিমান শিল্প এবং পূর্ব চীনের একটি প্রধান প্রবেশদ্বার হিসেবেও বিমানবন্দরটির ভূমিকাকে তুলে ধরে।

২০২৪ সালের এপ্রিল মাসেও বিমান শিল্প তার ঊর্ধ্বমুখী গতি অব্যাহত রেখেছে। এ মাসেও বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দর হিসেবে নিজ অবস্থান বজায় রেখেছে আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল)। দ্য অফিশিয়াল অ্যাভিয়েশন গাইড অব দ্য এয়ারওয়েজের প্রতিবেদনে অন্যান্য যেসব বিমানবন্দর বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দরের তালিকায় নাম লিখিয়েছে সেসব সম্পর্কে বলা হয়েছে। বিমানবন্দরগুলো সম্পর্কে জানা যাক।
১। আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল)
আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল) ব্যস্ততম বৈশ্বিক বিমানবন্দর হিসেবে তার মুকুট ধরে রেখেছে। ২০২৪ সালের এপ্রিলে প্রায় ৫২ লাখ আসন পরিবেশন করেছে বিমানবন্দরটি। আগের মাসের চেয়ে এপ্রিলে বিমানবন্দরটিতে যাত্রীর সংখ্যা বেড়েছে ৩ শতাংশ। ডেল্টা এয়ারলাইনসের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র হিসেবে এটিএল বিশ্বব্যাপী যাত্রীদের যাতায়াত নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ডেলটা এয়ারলাইনস ছাড়াও বিমানবন্দরটিতে আরও যেসব উল্লেখযোগ্য এয়ারলাইনস রয়েছে সেসব হলো—সাউথওয়েস্ট এয়ারলাইনস, ইউনাইটেড এয়ারলাইনস, আমেরিকান এয়ারলাইনস, ফ্রন্টিয়ার এয়ারলাইনস এবং স্পিরিট এয়ারলাইনস।
২। দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিএক্সবি)
এই তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে আছে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। শুধুমাত্র এপ্রিল মাসেই প্রায় ৪৯ লাখ আসন পরিবেশন করেছে এই বিমানবন্দর। আকাশপথে যাতায়াতের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু এই বিমানবন্দরে আগের মাসের চেয়ে এপ্রিলে যাত্রীসংখ্যা ২২ শতাংশ কম হলেও সারা বিশ্বের দর্শনার্থী এবং ট্রানজিট যাত্রীদের আকর্ষণ করে চলেছে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট।
বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ থাকলেও মধ্যপ্রাচ্যের বিমানবন্দরটি আধুনিক অবকাঠামো এবং ব্যাপক সংযোগের সুযোগ বিস্তৃত করায় ধারাবাহিকভাবে সাফল্য ধরে রেখেছে।
৩। টোকিও হানেদা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এইচএনডি)
টোকিও হানেদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে প্রায় ৪৫ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। জাপানের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত এইচএনডি অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক উভয় যাতায়াতের কেন্দ্র হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। জাপান এয়ারলাইনস (জেএল) এবং অল নিপ্পন এয়ারওয়েজ (এনএইচ) এর মতো বিশিষ্ট এয়ারলাইনসের উপস্থিতির সঙ্গে এইচএনডি এশিয়া এবং তার বাইরেও ব্যাপক সংযোগের ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করছে।
৪। লন্ডন হিথ্রো এয়ারপোর্ট (এলএইচআর)
ইউরোপের ব্যস্ততম এই বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে প্রায় ৪৩ লাখ যাত্রীকে সেবা দিয়েছে। ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ (বিএ) এবং ভার্জিন আটলান্টিক (ভিএস) এর মতো গুরুত্বপূর্ণ এয়ারলাইনস নিয়ে এলএইচআর যুক্তরাজ্য এবং তার বাইরেও একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশদ্বার হিসেবে রয়ে গেছে।
৫। ডালাস/ফোর্ট ওয়ার্থ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিএফডব্লিউ)
ডালাস/ফোর্ট ওয়ার্থ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিএফডব্লিউ) ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে প্রায় ৪১ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। আমেরিকান এয়ারলাইনসের (এএ) একটি প্রধান কেন্দ্র হিসেবে ডিএফডব্লিউ যুক্তরাষ্ট্র এবং দূরপাল্লার রুটে যাত্রীদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
এর সঙ্গে, ফ্রন্টিয়ার এয়ারলাইনস (এফ নাইন) এবং স্পিরিট এয়ারলাইনস (এনকে) ডিএফডব্লিউ-এর মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ গন্তব্যে বৃহৎ অবদান রাখে।
৬। ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট (আইএসটি)
এপ্রিল মাসে দুর্দান্ত পারফরমেন্স দেখিয়েছে আইএসটি। আগের মাসের তুলনায় বিমানবন্দরটির যাত্রীসংখ্যা এপ্রিলে বেড়েছে ১০ শতাংশ। প্রতিদিনই আসন বৃদ্ধি আইএসটির ক্রমবর্ধমান নেটওয়ার্ক এবং বৈশ্বিক বিমান চলাচলের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে এর তাৎপর্যকে তুলে ধরে।
৭। গুয়াংজু বাইয়ুন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (সিএএন)
চীনের গুয়াংজু বাইয়ুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে প্রায় ৪০ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। দক্ষিণ চীনের একটি অত্যাবশ্যক প্রবেশদ্বার হিসেবে সিএএন শত শত অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক রুটকে সহজতর করেছে, যা এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সংযোগে অবদান রাখছে।
৮। ডেনভার ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ডিইএন)
ডেনভার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও (ডিইএন) এপ্রিল মাসে প্রায় ৪০ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। যুক্তরাষ্ট্রে বিমান যাত্রীদের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু এই বিমানবন্দর অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক নানা গন্তব্যের সংযোগ প্রদান করে।
৯। শিকাগো ও’হারা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (ওআরডি)
শিকাগো ও’হারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর গত এপ্রিল মাসে প্রায় ৩৯ লাখ আসন পরিবেশন করেছে। আগের মাসের তুলনায় ওআরডি প্রতিদিন ৭ শতাংশ আসন যোগ করেছে এবং এই বৃদ্ধি বিমানবন্দরটির ক্রমবর্ধমান গুরুত্বকে তুলে ধরে।
১০। সাংহাই পাডং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (পিভিজি)
সাংহাই পাডং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এপ্রিল মাসে ৩৮ লাখেরও বেশি আসন পরিবেশন করে বিশ্বব্যাপী ব্যস্ততম বিমানবন্দরগুলোর তালিকায় এসেছে। ২০২৩ সালে ২৯ তম র্যাঙ্কিং থেকে এ বছর শীর্ষ দশে চলে আসা বিমানবন্দরটির ক্রমবর্ধমান চাহিদাকেই প্রকাশ করে। পিভিজির এই উত্থান চীনের ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধার করা বিমান শিল্প এবং পূর্ব চীনের একটি প্রধান প্রবেশদ্বার হিসেবেও বিমানবন্দরটির ভূমিকাকে তুলে ধরে।

ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
৩৩ মিনিট আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
১ ঘণ্টা আগে
মাহভাশ সিদ্দিকি চেন্নাই কনস্যুলেটকে এইচ-১বি ভিসা জালিয়াতির ‘বিশ্ব রাজধানী’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি জানান, ২০০৫ থেকে ২০০৭ সালে চেন্নাইয়ে বছরে ১ লাখ আবেদন পড়ত। এখন তা বছরে ৪ লাখ ছাড়িয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ নোবেল ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে সুইডেনে একটি ফৌজদারি অভিযোগ করেছেন। ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদোকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তিনি এই অভিযোগ করেন।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক নাটকীয় ভিডিওতে দেখা গেছে, ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে ট্যাংকারটি ভয়াবহ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, নিরপেক্ষ জলসীমায় এটি প্রথমবারের মতো ইউক্রেনের সরাসরি সামরিক আঘাত। এর আগে ইউক্রেন শুধু কৃষ্ণসাগরে রুশ জাহাজের ওপর ড্রোন হামলার দায় স্বীকার করেছিল।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস জানিয়েছে, আক্রান্ত জাহাজটির নাম ‘কেনডিল’। এটি রাশিয়ার তথাকথিত ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অংশ বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এসব জাহাজ সাধারণত নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে রুশ তেল পরিবহনে ব্যবহৃত হয় বলে অভিযোগ পশ্চিমা দেশগুলোর। হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না বলে ইউক্রেন দাবি করেছে। এর ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে ট্যাংকারটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুতে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল। ফেরার পথেই ভূমধ্যসাগরে হামলার চালানো হয়।
এই হামলাকে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের একটি নতুন ও তাৎপর্যপূর্ণ মোড় হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় এমন অভিযান ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক আইন, নৌ নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক জ্বালানি পরিবহন নিয়ে নতুন উদ্বেগ তৈরি করতে পারে। যদিও রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই ঘটনায় তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি, তবু হামলার ভিডিও প্রকাশ যুদ্ধের পরিধি ও কৌশল নিয়ে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক নাটকীয় ভিডিওতে দেখা গেছে, ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে ট্যাংকারটি ভয়াবহ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, নিরপেক্ষ জলসীমায় এটি প্রথমবারের মতো ইউক্রেনের সরাসরি সামরিক আঘাত। এর আগে ইউক্রেন শুধু কৃষ্ণসাগরে রুশ জাহাজের ওপর ড্রোন হামলার দায় স্বীকার করেছিল।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস জানিয়েছে, আক্রান্ত জাহাজটির নাম ‘কেনডিল’। এটি রাশিয়ার তথাকথিত ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অংশ বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এসব জাহাজ সাধারণত নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে রুশ তেল পরিবহনে ব্যবহৃত হয় বলে অভিযোগ পশ্চিমা দেশগুলোর। হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না বলে ইউক্রেন দাবি করেছে। এর ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে ট্যাংকারটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুতে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল। ফেরার পথেই ভূমধ্যসাগরে হামলার চালানো হয়।
এই হামলাকে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের একটি নতুন ও তাৎপর্যপূর্ণ মোড় হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় এমন অভিযান ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক আইন, নৌ নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক জ্বালানি পরিবহন নিয়ে নতুন উদ্বেগ তৈরি করতে পারে। যদিও রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই ঘটনায় তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি, তবু হামলার ভিডিও প্রকাশ যুদ্ধের পরিধি ও কৌশল নিয়ে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

২০২৪ সালের এপ্রিল মাসেও বিমান শিল্প তার ঊর্ধ্বমুখী গতি অব্যাহত রেখেছে। এ মাসেও বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দর হিসেবে নিজ অবস্থান বজায় রেখেছে আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল)। দ্য অফিশিয়াল অ্যাভিয়েশন গাইড অব দ্য এয়ারওয়েজের প্রতিবেদনে অন্যান্য যেসব বিমানবন্দর বিশ্বের ব্যস্ততম
০২ মে ২০২৪
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
১ ঘণ্টা আগে
মাহভাশ সিদ্দিকি চেন্নাই কনস্যুলেটকে এইচ-১বি ভিসা জালিয়াতির ‘বিশ্ব রাজধানী’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি জানান, ২০০৫ থেকে ২০০৭ সালে চেন্নাইয়ে বছরে ১ লাখ আবেদন পড়ত। এখন তা বছরে ৪ লাখ ছাড়িয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ নোবেল ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে সুইডেনে একটি ফৌজদারি অভিযোগ করেছেন। ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদোকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তিনি এই অভিযোগ করেন।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
সম্প্রতি এক সমাবেশে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকারীদের ভারতে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ করেন হাসনাত আবদুল্লাহ। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ নাউয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শত শত ওয়াইটিএফ কর্মী রাজপথে নেমে হাসনাত আবদুল্লাহর ওই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। এ সময় তাঁরা বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা সতর্ক করে বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ওপর যেন বাংলাদেশ ‘কুদৃষ্টি’ না দেয়।
বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশ সরকারকে মনে করিয়ে দেন, ১৯৭১ সালে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী ও ভারতের অবদান কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
যুব টিপরা ফেডারেশনের সভাপতি সুরজ দেববর্মা সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের ভুলে যাওয়া উচিত নয় যে সংকটের সময়ে আমাদের দেশ তাদের পাশে পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়েছিল। ভারতের অমূল্য অবদানেই আজকের বাংলাদেশের অস্তিত্ব তৈরি হয়েছে।’
বিক্ষোভ সমাবেশে সুরজ দেববর্মা আক্রমণাত্মক মন্তব্য করে বলেন, ‘বাংলাদেশ যদি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে তাদের ভূখণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করার স্বপ্ন দেখে, তবে এই অঞ্চলের মানুষও সমুদ্রে যাওয়ার পথ চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে অনেক মানুষ বসবাস করেন, যাদের জাতিগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয় ত্রিপুরার মানুষের সঙ্গে মিলে যায়। বাংলাদেশ যদি উত্তর-পূর্ব ভারতকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেয়, তবে আমরাও ভারতের সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রামকে যুক্ত করার দাবি তুলতে পারি।’
আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে গত বছরের ডিসেম্বরে অনাকাঙ্ক্ষিত হামলার বিষয়টি মাথায় রেখে আজকে বিক্ষোভ চলাকালে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল। পশ্চিম ত্রিপুরার পুলিশ সুপার নমিত পাঠক জানিয়েছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ত্রিপুরা স্টেট রাইফেলস (টিএসআর) এবং সিআরপিএফ মোতায়েন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ঢাকায় এক সমাবেশে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছিলেন, ভারত যদি বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়, তবে বাংলাদেশও ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীদের আশ্রয় দিয়ে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোকে (সেভেন সিস্টার্স) ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে।

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
সম্প্রতি এক সমাবেশে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকারীদের ভারতে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ করেন হাসনাত আবদুল্লাহ। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ নাউয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শত শত ওয়াইটিএফ কর্মী রাজপথে নেমে হাসনাত আবদুল্লাহর ওই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। এ সময় তাঁরা বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা সতর্ক করে বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ওপর যেন বাংলাদেশ ‘কুদৃষ্টি’ না দেয়।
বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশ সরকারকে মনে করিয়ে দেন, ১৯৭১ সালে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী ও ভারতের অবদান কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
যুব টিপরা ফেডারেশনের সভাপতি সুরজ দেববর্মা সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের ভুলে যাওয়া উচিত নয় যে সংকটের সময়ে আমাদের দেশ তাদের পাশে পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়েছিল। ভারতের অমূল্য অবদানেই আজকের বাংলাদেশের অস্তিত্ব তৈরি হয়েছে।’
বিক্ষোভ সমাবেশে সুরজ দেববর্মা আক্রমণাত্মক মন্তব্য করে বলেন, ‘বাংলাদেশ যদি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে তাদের ভূখণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করার স্বপ্ন দেখে, তবে এই অঞ্চলের মানুষও সমুদ্রে যাওয়ার পথ চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে অনেক মানুষ বসবাস করেন, যাদের জাতিগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয় ত্রিপুরার মানুষের সঙ্গে মিলে যায়। বাংলাদেশ যদি উত্তর-পূর্ব ভারতকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেয়, তবে আমরাও ভারতের সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রামকে যুক্ত করার দাবি তুলতে পারি।’
আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে গত বছরের ডিসেম্বরে অনাকাঙ্ক্ষিত হামলার বিষয়টি মাথায় রেখে আজকে বিক্ষোভ চলাকালে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল। পশ্চিম ত্রিপুরার পুলিশ সুপার নমিত পাঠক জানিয়েছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ত্রিপুরা স্টেট রাইফেলস (টিএসআর) এবং সিআরপিএফ মোতায়েন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ঢাকায় এক সমাবেশে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছিলেন, ভারত যদি বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়, তবে বাংলাদেশও ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীদের আশ্রয় দিয়ে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোকে (সেভেন সিস্টার্স) ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে।

২০২৪ সালের এপ্রিল মাসেও বিমান শিল্প তার ঊর্ধ্বমুখী গতি অব্যাহত রেখেছে। এ মাসেও বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দর হিসেবে নিজ অবস্থান বজায় রেখেছে আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল)। দ্য অফিশিয়াল অ্যাভিয়েশন গাইড অব দ্য এয়ারওয়েজের প্রতিবেদনে অন্যান্য যেসব বিমানবন্দর বিশ্বের ব্যস্ততম
০২ মে ২০২৪
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
৩৩ মিনিট আগে
মাহভাশ সিদ্দিকি চেন্নাই কনস্যুলেটকে এইচ-১বি ভিসা জালিয়াতির ‘বিশ্ব রাজধানী’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি জানান, ২০০৫ থেকে ২০০৭ সালে চেন্নাইয়ে বছরে ১ লাখ আবেদন পড়ত। এখন তা বছরে ৪ লাখ ছাড়িয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ নোবেল ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে সুইডেনে একটি ফৌজদারি অভিযোগ করেছেন। ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদোকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তিনি এই অভিযোগ করেন।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন কূটনীতিক মাহভাশ সিদ্দিকি এইচ-১বি ভিসা নিয়ে একটি বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, ভারতীয়রা এইচ-১বি ভিসা পেতে জালিয়াতি ও ঘুষ লেনদেন করছেন। তাঁর মতে, অযোগ্য প্রার্থীরা এই ব্যবস্থাকে কাজে লাগিয়ে দক্ষ মার্কিন কর্মীদের কর্মসংস্থান দখল করছেন। এই দুর্নীতির তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি এইচ-১বি ভিসা কার্যক্রম অবিলম্বে স্থগিত রাখারও আহ্বান জানিয়েছেন।
অ্যান্টি ইমিগ্রেশন থিংকট্যাংক সেন্টার ফর ইমিগ্রেশন স্টাডিজে (সিআইএস) লেখা এক নিবন্ধে মাহভাশ সিদ্দিকি ২০০৫ থেকে ২০০৭ সালে চেন্নাইয়ের মার্কিন কনস্যুলেটে জুনিয়র অফিসার হিসেবে তাঁর কাজ করার অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেন।
এর আগে এক পডকাস্টে মাহভাশ সিদ্দিকি বলেন, চেন্নাইয়ে তিনি ১৫ জন জুনিয়র ভিসা কর্মকর্তার একজন ছিলেন। তিনি চেন্নাই কনস্যুলেটকে এইচ-১বি ভিসা জালিয়াতির ‘বিশ্ব রাজধানী’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি জানান, ২০০৫ থেকে ২০০৭ সালে চেন্নাইয়ে বছরে ১ লাখ আবেদন পড়ত, এখন তা বছরে ৪ লাখ ছাড়িয়ে গেছে।
মাহভাশ সিদ্দিকি অভিযোগ করেন, অধিকাংশ আবেদনকারীর কম্পিউটার সায়েন্সের ডিগ্রি থাকলেও তাঁদের মৌলিক কোডিং জ্ঞান নেই। হায়দরাবাদের আমিরপেট এলাকায় জাল ডিগ্রি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও জাল ম্যারেজ সার্টিফিকেট বিক্রির একটি ‘শিল্প’ গড়ে উঠেছে বলে তিনি দাবি করেন।
মাহভাশ সিদ্দিকির মতে, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র উভয় স্থানেই দুর্নীতিবাজ এইচআর কর্মকর্তারা জাল চাকরির চিঠি তৈরি করতে সহায়তা করেন। তিনি একে একটি ‘ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজড সিস্টেম’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
মাহভাশ সিদ্দিকির দাবি অনুযায়ী, এই ভিসাব্যবস্থার অপব্যবহার মার্কিন কর্মীদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। যেমন—ভারতীয়দের জালিয়াতির ফলে যোগ্য মার্কিন আইটি গ্র্যাজুয়েটদের সরিয়ে কম যোগ্য এইচ-১বি কর্মীদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।
ভারতীয় লবিস্ট ও সিলিকন ভ্যালির শীর্ষ নির্বাহীদের বিরুদ্ধেও অভিযোগ তুলেছেন মাহভাশ সিদ্দিকি। তাঁর দাবি, তাঁরা মার্কিন কর্মীদের অদক্ষ হিসেবে তুলে ধরতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বিভ্রান্তিমূলক প্রচার চালাচ্ছেন। তিনি বলেন, মার্কিন কংগ্রেস বাস্তব পরিস্থিতি সম্পর্কে অনেক সময়ই অবগত নয় এবং ভুল তথ্যের মাধ্যমে বিভ্রান্ত হচ্ছে।
যদিও এইচ-১বি কর্মসূচির উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন দেশের দক্ষ কর্মীদের যুক্তরাষ্ট্রে কাজের সুযোগ দেওয়া, মাহভাশ সিদ্দিকির মতে, এটি কার্যত একটি দেশের আধিপত্যে পরিণত হয়ে অভিবাসনের শর্টকাটে রূপ নিয়েছে।
তবে কেবল আইটি সেক্টরেই নয়, বরং চিকিৎসাক্ষেত্রের ভিসা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। মাহভাশ সিদ্দিকির দাবি, ভারতের অনেক মেডিকেল গ্র্যাজুয়েট কোটা বা ঘুষের মাধ্যমে মেডিকেলে ভর্তি হয়ে জে-১ ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আসছেন এবং মার্কিন চিকিৎসকদের তুলনায় নিম্নমানের দক্ষতা নিয়ে চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন।
বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তিনি মার্কিন সরকারকে বেশ কিছু কঠোর পদক্ষেপ নিতে পরামর্শ দিয়েছেন। সুপারিশ হিসেবে তিনি এইচ-১বি ভিসা কর্মসূচির আওতায় নতুন ভিসা প্রদান সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা, ডিগ্রি ও দক্ষতা যাচাই, পর্যাপ্ত আমেরিকান কর্মী থাকলে সেই সেক্টরে বিদেশি নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা ও জালিয়াতি ধরা পড়লে জরিমানা এবং আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন কূটনীতিক মাহভাশ সিদ্দিকি এইচ-১বি ভিসা নিয়ে একটি বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, ভারতীয়রা এইচ-১বি ভিসা পেতে জালিয়াতি ও ঘুষ লেনদেন করছেন। তাঁর মতে, অযোগ্য প্রার্থীরা এই ব্যবস্থাকে কাজে লাগিয়ে দক্ষ মার্কিন কর্মীদের কর্মসংস্থান দখল করছেন। এই দুর্নীতির তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি এইচ-১বি ভিসা কার্যক্রম অবিলম্বে স্থগিত রাখারও আহ্বান জানিয়েছেন।
অ্যান্টি ইমিগ্রেশন থিংকট্যাংক সেন্টার ফর ইমিগ্রেশন স্টাডিজে (সিআইএস) লেখা এক নিবন্ধে মাহভাশ সিদ্দিকি ২০০৫ থেকে ২০০৭ সালে চেন্নাইয়ের মার্কিন কনস্যুলেটে জুনিয়র অফিসার হিসেবে তাঁর কাজ করার অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেন।
এর আগে এক পডকাস্টে মাহভাশ সিদ্দিকি বলেন, চেন্নাইয়ে তিনি ১৫ জন জুনিয়র ভিসা কর্মকর্তার একজন ছিলেন। তিনি চেন্নাই কনস্যুলেটকে এইচ-১বি ভিসা জালিয়াতির ‘বিশ্ব রাজধানী’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি জানান, ২০০৫ থেকে ২০০৭ সালে চেন্নাইয়ে বছরে ১ লাখ আবেদন পড়ত, এখন তা বছরে ৪ লাখ ছাড়িয়ে গেছে।
মাহভাশ সিদ্দিকি অভিযোগ করেন, অধিকাংশ আবেদনকারীর কম্পিউটার সায়েন্সের ডিগ্রি থাকলেও তাঁদের মৌলিক কোডিং জ্ঞান নেই। হায়দরাবাদের আমিরপেট এলাকায় জাল ডিগ্রি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও জাল ম্যারেজ সার্টিফিকেট বিক্রির একটি ‘শিল্প’ গড়ে উঠেছে বলে তিনি দাবি করেন।
মাহভাশ সিদ্দিকির মতে, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র উভয় স্থানেই দুর্নীতিবাজ এইচআর কর্মকর্তারা জাল চাকরির চিঠি তৈরি করতে সহায়তা করেন। তিনি একে একটি ‘ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজড সিস্টেম’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
মাহভাশ সিদ্দিকির দাবি অনুযায়ী, এই ভিসাব্যবস্থার অপব্যবহার মার্কিন কর্মীদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। যেমন—ভারতীয়দের জালিয়াতির ফলে যোগ্য মার্কিন আইটি গ্র্যাজুয়েটদের সরিয়ে কম যোগ্য এইচ-১বি কর্মীদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।
ভারতীয় লবিস্ট ও সিলিকন ভ্যালির শীর্ষ নির্বাহীদের বিরুদ্ধেও অভিযোগ তুলেছেন মাহভাশ সিদ্দিকি। তাঁর দাবি, তাঁরা মার্কিন কর্মীদের অদক্ষ হিসেবে তুলে ধরতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বিভ্রান্তিমূলক প্রচার চালাচ্ছেন। তিনি বলেন, মার্কিন কংগ্রেস বাস্তব পরিস্থিতি সম্পর্কে অনেক সময়ই অবগত নয় এবং ভুল তথ্যের মাধ্যমে বিভ্রান্ত হচ্ছে।
যদিও এইচ-১বি কর্মসূচির উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন দেশের দক্ষ কর্মীদের যুক্তরাষ্ট্রে কাজের সুযোগ দেওয়া, মাহভাশ সিদ্দিকির মতে, এটি কার্যত একটি দেশের আধিপত্যে পরিণত হয়ে অভিবাসনের শর্টকাটে রূপ নিয়েছে।
তবে কেবল আইটি সেক্টরেই নয়, বরং চিকিৎসাক্ষেত্রের ভিসা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। মাহভাশ সিদ্দিকির দাবি, ভারতের অনেক মেডিকেল গ্র্যাজুয়েট কোটা বা ঘুষের মাধ্যমে মেডিকেলে ভর্তি হয়ে জে-১ ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আসছেন এবং মার্কিন চিকিৎসকদের তুলনায় নিম্নমানের দক্ষতা নিয়ে চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন।
বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তিনি মার্কিন সরকারকে বেশ কিছু কঠোর পদক্ষেপ নিতে পরামর্শ দিয়েছেন। সুপারিশ হিসেবে তিনি এইচ-১বি ভিসা কর্মসূচির আওতায় নতুন ভিসা প্রদান সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা, ডিগ্রি ও দক্ষতা যাচাই, পর্যাপ্ত আমেরিকান কর্মী থাকলে সেই সেক্টরে বিদেশি নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা ও জালিয়াতি ধরা পড়লে জরিমানা এবং আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

২০২৪ সালের এপ্রিল মাসেও বিমান শিল্প তার ঊর্ধ্বমুখী গতি অব্যাহত রেখেছে। এ মাসেও বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দর হিসেবে নিজ অবস্থান বজায় রেখেছে আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল)। দ্য অফিশিয়াল অ্যাভিয়েশন গাইড অব দ্য এয়ারওয়েজের প্রতিবেদনে অন্যান্য যেসব বিমানবন্দর বিশ্বের ব্যস্ততম
০২ মে ২০২৪
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
৩৩ মিনিট আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
১ ঘণ্টা আগে
উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ নোবেল ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে সুইডেনে একটি ফৌজদারি অভিযোগ করেছেন। ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদোকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তিনি এই অভিযোগ করেন।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ নোবেল ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে সুইডেনে একটি ফৌজদারি অভিযোগ করেছেন। ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদোকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তিনি এই অভিযোগ করেন। অ্যাসাঞ্জের দাবি, এই পুরস্কার দিয়ে নোবেল তহবিলের ‘চরম অপব্যবহার’ করা হয়েছে এবং সুইডিশ আইনের আওতায় এটি যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধে সহায়তার শামিল।
অভিযোগে অ্যাসাঞ্জ বলেন, শান্তির প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত নোবেল পুরস্কারকে এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ‘যুদ্ধের হাতিয়ারে’ পরিণত করা হয়েছে। তিনি মাচাদোর হাতে পুরস্কারের অর্থ হিসেবে বরাদ্দ ১ কোটি ১০ লাখ সুইডিশ ক্রোনা (প্রায় ১৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা) হস্তান্তর স্থগিত করার আবেদন জানিয়েছেন। অভিযোগপত্রে নোবেল ফাউন্ডেশনের নেতৃত্বসহ সংশ্লিষ্ট ৩০ জনের বিরুদ্ধে তহবিল অপব্যবহার, যুদ্ধাপরাধ ও আগ্রাসী অপরাধে অর্থায়নের অভিযোগ আনা হয়েছে।
চলতি বছরের অক্টোবরে নোবেল কমিটি মারিয়া কোরিনা মাচাদোকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দেয়। তাদের বক্তব্য ছিল—মাচাদো ভেনেজুয়েলায় গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং স্বৈরতন্ত্র থেকে শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য কাজ করেছেন। তবে এই সিদ্ধান্ত শুরু থেকেই বিতর্কের জন্ম দেয়। বিশেষ করে, গাজায় চলমান ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রতি মাচাদোর প্রকাশ্য সমর্থন এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে তাঁর ফোনালাপ ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে। মাচাদো ক্ষমতায় গেলে ভেনেজুয়েলার দূতাবাস জেরুজালেমে স্থানান্তরের অঙ্গীকারও করেছেন।
অ্যাসাঞ্জ দাবি করেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর বিরুদ্ধে সামরিক চাপ প্রয়োগের যে নীতিকে মাচাদো সমর্থন করেছেন, তা তাঁকে শান্তিতে নোবেল পাওয়ার যোগ্যতা থেকে ‘সম্পূর্ণভাবে বাদ’ দেয়। তাঁর অভিযোগ অনুযায়ী, এই সামরিক অভিযানে ইতিমধ্যে বহু প্রাণহানি ঘটেছে এবং ভেনেজুয়েলায় আগ্রাসনের আশঙ্কা বাড়ছে।
আলফ্রেড নোবেলের উইলের কথা উল্লেখ করে অ্যাসাঞ্জ বলেন, ১৮৯৫ সালে আলফ্রেড নোবেল স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছিলেন—শান্তিতে নোবেল পুরস্কার সেই ব্যক্তিকে দিতে হবে, যিনি মানবজাতির কল্যাণে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন এবং জাতিগুলোর মধ্যে ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠায় কাজ করেছেন। উইকিলিকসের পক্ষ থেকেও আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে, পুরস্কারের অর্থ মানবিক উদ্দেশ্যের বদলে আগ্রাসন ও যুদ্ধাপরাধে ব্যবহৃত হতে পারে।
নরওয়ের অসলোতে একটি কমিটি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দিলেও অ্যাসাঞ্জ যুক্তি দিয়েছেন—সুইডেনের স্টকহোমভিত্তিক নোবেল ফাউন্ডেশনকেই এই পুরস্কারের আর্থিক দায়ভার নিতে হবে। সুইডিশ পুলিশ জানিয়েছে, তারা অ্যাসাঞ্জের অভিযোগ গ্রহণ করেছে এবং বিষয়টি পর্যালোচনা করা হচ্ছে।

উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ নোবেল ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে সুইডেনে একটি ফৌজদারি অভিযোগ করেছেন। ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদোকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তিনি এই অভিযোগ করেন। অ্যাসাঞ্জের দাবি, এই পুরস্কার দিয়ে নোবেল তহবিলের ‘চরম অপব্যবহার’ করা হয়েছে এবং সুইডিশ আইনের আওতায় এটি যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধে সহায়তার শামিল।
অভিযোগে অ্যাসাঞ্জ বলেন, শান্তির প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত নোবেল পুরস্কারকে এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ‘যুদ্ধের হাতিয়ারে’ পরিণত করা হয়েছে। তিনি মাচাদোর হাতে পুরস্কারের অর্থ হিসেবে বরাদ্দ ১ কোটি ১০ লাখ সুইডিশ ক্রোনা (প্রায় ১৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা) হস্তান্তর স্থগিত করার আবেদন জানিয়েছেন। অভিযোগপত্রে নোবেল ফাউন্ডেশনের নেতৃত্বসহ সংশ্লিষ্ট ৩০ জনের বিরুদ্ধে তহবিল অপব্যবহার, যুদ্ধাপরাধ ও আগ্রাসী অপরাধে অর্থায়নের অভিযোগ আনা হয়েছে।
চলতি বছরের অক্টোবরে নোবেল কমিটি মারিয়া কোরিনা মাচাদোকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দেয়। তাদের বক্তব্য ছিল—মাচাদো ভেনেজুয়েলায় গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং স্বৈরতন্ত্র থেকে শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য কাজ করেছেন। তবে এই সিদ্ধান্ত শুরু থেকেই বিতর্কের জন্ম দেয়। বিশেষ করে, গাজায় চলমান ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রতি মাচাদোর প্রকাশ্য সমর্থন এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে তাঁর ফোনালাপ ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে। মাচাদো ক্ষমতায় গেলে ভেনেজুয়েলার দূতাবাস জেরুজালেমে স্থানান্তরের অঙ্গীকারও করেছেন।
অ্যাসাঞ্জ দাবি করেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর বিরুদ্ধে সামরিক চাপ প্রয়োগের যে নীতিকে মাচাদো সমর্থন করেছেন, তা তাঁকে শান্তিতে নোবেল পাওয়ার যোগ্যতা থেকে ‘সম্পূর্ণভাবে বাদ’ দেয়। তাঁর অভিযোগ অনুযায়ী, এই সামরিক অভিযানে ইতিমধ্যে বহু প্রাণহানি ঘটেছে এবং ভেনেজুয়েলায় আগ্রাসনের আশঙ্কা বাড়ছে।
আলফ্রেড নোবেলের উইলের কথা উল্লেখ করে অ্যাসাঞ্জ বলেন, ১৮৯৫ সালে আলফ্রেড নোবেল স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছিলেন—শান্তিতে নোবেল পুরস্কার সেই ব্যক্তিকে দিতে হবে, যিনি মানবজাতির কল্যাণে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন এবং জাতিগুলোর মধ্যে ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠায় কাজ করেছেন। উইকিলিকসের পক্ষ থেকেও আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে, পুরস্কারের অর্থ মানবিক উদ্দেশ্যের বদলে আগ্রাসন ও যুদ্ধাপরাধে ব্যবহৃত হতে পারে।
নরওয়ের অসলোতে একটি কমিটি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দিলেও অ্যাসাঞ্জ যুক্তি দিয়েছেন—সুইডেনের স্টকহোমভিত্তিক নোবেল ফাউন্ডেশনকেই এই পুরস্কারের আর্থিক দায়ভার নিতে হবে। সুইডিশ পুলিশ জানিয়েছে, তারা অ্যাসাঞ্জের অভিযোগ গ্রহণ করেছে এবং বিষয়টি পর্যালোচনা করা হচ্ছে।

২০২৪ সালের এপ্রিল মাসেও বিমান শিল্প তার ঊর্ধ্বমুখী গতি অব্যাহত রেখেছে। এ মাসেও বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দর হিসেবে নিজ অবস্থান বজায় রেখেছে আটলান্টা হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট (এটিএল)। দ্য অফিশিয়াল অ্যাভিয়েশন গাইড অব দ্য এয়ারওয়েজের প্রতিবেদনে অন্যান্য যেসব বিমানবন্দর বিশ্বের ব্যস্ততম
০২ মে ২০২৪
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
৩৩ মিনিট আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
১ ঘণ্টা আগে
মাহভাশ সিদ্দিকি চেন্নাই কনস্যুলেটকে এইচ-১বি ভিসা জালিয়াতির ‘বিশ্ব রাজধানী’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি জানান, ২০০৫ থেকে ২০০৭ সালে চেন্নাইয়ে বছরে ১ লাখ আবেদন পড়ত। এখন তা বছরে ৪ লাখ ছাড়িয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগে