অনলাইন ডেস্ক
ভারতের স্থানীয় একটি আদালত সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমীন (এআইএমআইএম) দলের প্রধান ও লোকসভার সদস্য আসাদউদ্দিন ওয়াইসিকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। সংসদে ‘ফিলিস্তিনপন্থী’ স্লোগান দেওয়ায় সংবিধান লঙ্ঘনের অভিযোগে এনে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
আইনজীবী বীরেন্দ্র গুপ্তা অভিযোগ করেন, আসাদউদ্দিন ওয়াইসি সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণের সময় ফিলিস্তিনের পক্ষে স্লোগান দেন। যা সংবিধান ও আইনগত মূল্যবোধের পরিপন্থী। বীরেন্দ্র গুপ্তা আদালতে এই মর্মে একটি আবেদন করেন এবং জানান, এই স্লোগান তাঁর অনুভূতিতে আঘাত করেছে।
বীরেন্দ্র গুপ্তা জানান, প্রথমে জুলাই মাসে এমপি বা এমএলএ আদালতে এই পিটিশন জমা দেওয়া হলে তা প্রত্যাখ্যান করা হয়। পরে তিনি জেলা আদালতে পুনর্বিবেচনার আবেদন করেন।
জেলা বিচারক সুধীর এই পিটিশন গ্রহণ করে আসাদউদ্দিন ওয়াইসিকে ৭ জানুয়ারি আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন।
জানা যায়, আসাদউদ্দিন ওয়াইসি গত ২৫ জুন হায়দ্রাবাদ থেকে এমপি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। সাদা কুর্তা পরে শপথ মঞ্চে ওঠা ওয়াইসি উর্দু ভাষায় শপথ পাঠ করেন। তিনি বলেন, ‘আমি আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। লোকসভা সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছি। আল্লাহর নামে শপথ করছি যে, আমি ভারতের সংবিধানের প্রতি অনুগত থাকব। আমি ভারতের আধিপত্য ও অখণ্ডতা রক্ষা করব। আমার ওপর অর্পিত দায়িত্বগুলো আনুগত্যের সঙ্গে পালন করব।’
শপথ শেষে তিনি ‘জয় ভীম, জয় মীম, জয় তেলেঙ্গানা, জয় ফিলিস্তিন’ বলে স্লোগান দেন। এ সময় সংসদের চেয়ারম্যান তাঁর এই স্লোগান বক্তব্যের রেকর্ড থেকে মুছে ফেলার নির্দেশ দেন।
তবে সংসদ ভবনের বাইরে এসে ওয়াইসি সাংবাদিকদের জানান, তাঁর বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি নেই। তিনি দাবি করেন, তাঁর স্লোগান সবসময় শান্তি ও ন্যায়ের পক্ষে।
‘জয় ভীম’ স্লোগান মূলত ভারতের দলিত সম্প্রদায়ের প্রতি সমর্থনের প্রতীক। ভীমরাও আম্বেদকর, যিনি দেশের সংবিধান প্রণেতা ও দলিত অধিকার প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ছিলেন, তাঁর নামের সঙ্গে এই স্লোগানটি জড়িত।
‘জয় মীম’ স্লোগানে ওয়াইসি মূলত তার দল এআইএমআইএমকে নির্দেশ করেছেন বলে মনে করা হয়। মীম উর্দু বর্ণমালার একটি হরফ, যা দলের সংক্ষিপ্ত রূপ।
আসাদউদ্দিন ওয়াইসি হায়দরাবাদ থেকে পাঁচবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য। একটি রাজনৈতিক পরিবারে তাঁর জন্ম। তাঁর বাবা সালাহউদ্দিন ওয়াইসি ছয়বার হায়দরাবাদের এমপি ছিলেন। ২০০৮ সাল থেকে এআইএমআইএমের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
ওয়াইসির দল সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমীন (এআইএমআইএম) মুসলমানদের অধিকার রক্ষা, দলিত এবং অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে। সংসদে জ্বালাময়ী বক্তব্য এবং বিজেপি ও কংগ্রেস উভয়ের প্রতি সমালোচনামুখর হওয়ায় তিনি পরিচিত।
ভারতের স্থানীয় একটি আদালত সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমীন (এআইএমআইএম) দলের প্রধান ও লোকসভার সদস্য আসাদউদ্দিন ওয়াইসিকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। সংসদে ‘ফিলিস্তিনপন্থী’ স্লোগান দেওয়ায় সংবিধান লঙ্ঘনের অভিযোগে এনে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
আইনজীবী বীরেন্দ্র গুপ্তা অভিযোগ করেন, আসাদউদ্দিন ওয়াইসি সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণের সময় ফিলিস্তিনের পক্ষে স্লোগান দেন। যা সংবিধান ও আইনগত মূল্যবোধের পরিপন্থী। বীরেন্দ্র গুপ্তা আদালতে এই মর্মে একটি আবেদন করেন এবং জানান, এই স্লোগান তাঁর অনুভূতিতে আঘাত করেছে।
বীরেন্দ্র গুপ্তা জানান, প্রথমে জুলাই মাসে এমপি বা এমএলএ আদালতে এই পিটিশন জমা দেওয়া হলে তা প্রত্যাখ্যান করা হয়। পরে তিনি জেলা আদালতে পুনর্বিবেচনার আবেদন করেন।
জেলা বিচারক সুধীর এই পিটিশন গ্রহণ করে আসাদউদ্দিন ওয়াইসিকে ৭ জানুয়ারি আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন।
জানা যায়, আসাদউদ্দিন ওয়াইসি গত ২৫ জুন হায়দ্রাবাদ থেকে এমপি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। সাদা কুর্তা পরে শপথ মঞ্চে ওঠা ওয়াইসি উর্দু ভাষায় শপথ পাঠ করেন। তিনি বলেন, ‘আমি আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। লোকসভা সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছি। আল্লাহর নামে শপথ করছি যে, আমি ভারতের সংবিধানের প্রতি অনুগত থাকব। আমি ভারতের আধিপত্য ও অখণ্ডতা রক্ষা করব। আমার ওপর অর্পিত দায়িত্বগুলো আনুগত্যের সঙ্গে পালন করব।’
শপথ শেষে তিনি ‘জয় ভীম, জয় মীম, জয় তেলেঙ্গানা, জয় ফিলিস্তিন’ বলে স্লোগান দেন। এ সময় সংসদের চেয়ারম্যান তাঁর এই স্লোগান বক্তব্যের রেকর্ড থেকে মুছে ফেলার নির্দেশ দেন।
তবে সংসদ ভবনের বাইরে এসে ওয়াইসি সাংবাদিকদের জানান, তাঁর বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি নেই। তিনি দাবি করেন, তাঁর স্লোগান সবসময় শান্তি ও ন্যায়ের পক্ষে।
‘জয় ভীম’ স্লোগান মূলত ভারতের দলিত সম্প্রদায়ের প্রতি সমর্থনের প্রতীক। ভীমরাও আম্বেদকর, যিনি দেশের সংবিধান প্রণেতা ও দলিত অধিকার প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ছিলেন, তাঁর নামের সঙ্গে এই স্লোগানটি জড়িত।
‘জয় মীম’ স্লোগানে ওয়াইসি মূলত তার দল এআইএমআইএমকে নির্দেশ করেছেন বলে মনে করা হয়। মীম উর্দু বর্ণমালার একটি হরফ, যা দলের সংক্ষিপ্ত রূপ।
আসাদউদ্দিন ওয়াইসি হায়দরাবাদ থেকে পাঁচবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য। একটি রাজনৈতিক পরিবারে তাঁর জন্ম। তাঁর বাবা সালাহউদ্দিন ওয়াইসি ছয়বার হায়দরাবাদের এমপি ছিলেন। ২০০৮ সাল থেকে এআইএমআইএমের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
ওয়াইসির দল সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমীন (এআইএমআইএম) মুসলমানদের অধিকার রক্ষা, দলিত এবং অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে। সংসদে জ্বালাময়ী বক্তব্য এবং বিজেপি ও কংগ্রেস উভয়ের প্রতি সমালোচনামুখর হওয়ায় তিনি পরিচিত।
পরিবেশবান্ধব জ্বালানি খাতসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) এখন আফ্রিকায় সবচেয়ে বড় বিদেশি বিনিয়োগকারী। চীন ও পশ্চিমা দেশগুলোর বিনিয়োগ হ্রাসের ফলে ইউএই এই স্থান দখল করেছে। ২০১৯-২০২৩ সালের মধ্যে ১১০ বিলিয়ন ডলারের প্রকল্প ঘোষণা করেছে দেশটি, যার মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে...
১ ঘণ্টা আগেবল্ড ইগল’ এখন আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় পাখি। স্থানীয় সময় বুধবার ক্রিসমাস ইভে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন একটি আইনে স্বাক্ষর করে সাদা মাথা ও হলুদ ঠোঁটযুক্ত শিকারি এই পাখিকে জাতীয় সম্মান দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেতুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তৈয়ব এরদোয়ান সতর্ক করে বলেছেন, সিরিয়ায় কুর্দি যোদ্ধারা অস্ত্র ত্যাগ না করলে ‘তাদের কবর রচনা হবে’। বুধবার এই খবর জানিয়েছে আমিরাত-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৩ ঘণ্টা আগেজীবনের বেশির ভাগ সময় নিজেকে এক হতভাগ্য মানুষ ভেবে এসেছেন ডিক্সন হ্যান্ডশো হাতশা। জন্মের পরপরই তাঁকে দত্তক নেওয়া হয়েছিল, জানতেন না আসল বাবা-মার পরিচয়। সাত দশকেরও বেশি সময় পর সম্প্রতি তিনি জানতে পারেন, তাঁর বেশ কয়েকজন ভাইবোন রয়েছে। বড়দিনের ঠিক আগে ৭৫ বছর বয়সী ডিক্সন তাঁর জীবিত ভাইবোনদের সঙ্গে দেখাও কর
৬ ঘণ্টা আগে