কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
এক দেশ থেকে অন্য দেশে লোক ফেরাতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চুক্তি রয়েছে। এ চুক্তির আওতায় কাউকে ফেরত চাইতেই পারে। তবে চুক্তিতে কিছু শর্ত আছে। চুক্তির আওতায় কাউকে নিতে হলে শর্তগুলো মেনেই হতে হয়।
অন্য আরেকটি দিক থেকেও বিষয়গুলো দেখা যেতে পারে। তা হলো সাধারণ আর্থিক অপরাধে জড়িত ব্যক্তি হলে ফেরত দেওয়ার বিষয়টি এক রকম, আর রাজনৈতিক বিষয় হলে ব্যাপারটি অন্য রকম হয়ে যায়।
শেখ হাসিনা একজন রাজনীতিক। তাঁকে ফেরত চাইছে বাংলাদেশ। এখানে একটি দিক হলো, বাংলাদেশে পুলিশের (আইনি) প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া। অন্যদিকে আমাদের (ভারত সরকার) আইন বিশেষজ্ঞরাও নিশ্চয়ই সবকিছু ঠিক করে দেখবেন। এ কারণে বিষয়টি দুই দিকের (বাংলাদেশ সরকার ও ভারত সরকার) জন্য খুবই জটিল একটি ব্যাপার। কাজেই এটা নিশ্চিত করে বলা যায়, তাঁকে ফেরত দেওয়ার ব্যাপারটি রাতারাতি ঘটবে না।
আর শেখ হাসিনাকে ফেরত দেওয়ার ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কের ওপর প্রভাবের একটি জায়গা আছে। যেমন ধরুন, (তিব্বতের) দালাইলামাকে জায়গা দিয়েছে ভারত। একই সঙ্গে চীনের সঙ্গেও সম্পর্ক রেখে চলেছে।
এখন আসুন বাংলাদেশের বিষয়ে। বাংলাদেশ সরকার জানে, কেন শেখ হাসিনা এখানে (দিল্লি) এসেছেন। তাই বাংলাদেশ সরকার এ বিষয়ে বাস্তবমুখী অবস্থান নেবে। কারণ বিষয়টির সঙ্গে রাজনীতি আছে।
ড. শ্রীরাধা দত্ত, অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক বিষয়, ওপি জিন্দাল গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি, ভারত
এক দেশ থেকে অন্য দেশে লোক ফেরাতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চুক্তি রয়েছে। এ চুক্তির আওতায় কাউকে ফেরত চাইতেই পারে। তবে চুক্তিতে কিছু শর্ত আছে। চুক্তির আওতায় কাউকে নিতে হলে শর্তগুলো মেনেই হতে হয়।
অন্য আরেকটি দিক থেকেও বিষয়গুলো দেখা যেতে পারে। তা হলো সাধারণ আর্থিক অপরাধে জড়িত ব্যক্তি হলে ফেরত দেওয়ার বিষয়টি এক রকম, আর রাজনৈতিক বিষয় হলে ব্যাপারটি অন্য রকম হয়ে যায়।
শেখ হাসিনা একজন রাজনীতিক। তাঁকে ফেরত চাইছে বাংলাদেশ। এখানে একটি দিক হলো, বাংলাদেশে পুলিশের (আইনি) প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া। অন্যদিকে আমাদের (ভারত সরকার) আইন বিশেষজ্ঞরাও নিশ্চয়ই সবকিছু ঠিক করে দেখবেন। এ কারণে বিষয়টি দুই দিকের (বাংলাদেশ সরকার ও ভারত সরকার) জন্য খুবই জটিল একটি ব্যাপার। কাজেই এটা নিশ্চিত করে বলা যায়, তাঁকে ফেরত দেওয়ার ব্যাপারটি রাতারাতি ঘটবে না।
আর শেখ হাসিনাকে ফেরত দেওয়ার ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কের ওপর প্রভাবের একটি জায়গা আছে। যেমন ধরুন, (তিব্বতের) দালাইলামাকে জায়গা দিয়েছে ভারত। একই সঙ্গে চীনের সঙ্গেও সম্পর্ক রেখে চলেছে।
এখন আসুন বাংলাদেশের বিষয়ে। বাংলাদেশ সরকার জানে, কেন শেখ হাসিনা এখানে (দিল্লি) এসেছেন। তাই বাংলাদেশ সরকার এ বিষয়ে বাস্তবমুখী অবস্থান নেবে। কারণ বিষয়টির সঙ্গে রাজনীতি আছে।
ড. শ্রীরাধা দত্ত, অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক বিষয়, ওপি জিন্দাল গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি, ভারত
সংস্কারের জন্য অনেকগুলো কমিশন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধানের দায়িত্ব পেয়েছেন সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার। আজ বুধবার প্রতিবেদন দিচ্ছে তারা। কমিশনের কাজ নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন...
১৬ দিন আগেপ্রধান উপদেষ্টা মনে করেন, সংস্কার ও বছরের শেষ নাগাদ বা আগামী বছরের প্রথমার্ধে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে রাজনৈতিক পক্ষগুলোর সঙ্গে তাঁর বোঝাপড়ার কোনো ঘাটতি নেই। গত ২৯ ডিসেম্বর (২০২৪) ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন তিনি। ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় বাং
২৩ দিন আগেনেপাল, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আন্তসীমান্ত জ্বালানি বাণিজ্য সবার জন্যই লাভজনক হবে বলে মনে করেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেছেন, দেশগুলোর মধ্যে জ্বালানি বিনিময় আরও গতিশীল হলেই বাজার পরিপক্ব হবে। তখন সবার জন্যই লাভজনক...
০২ জানুয়ারি ২০২৫সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা, ব্র্যাকের চেয়ারম্যান ও পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান। তিনি সার্ক পোভার্টি কমিশনের সদস্য এবং বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক, ইউএসএআইডি, জাইকাসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় পরামর্শক ছিলেন।
০২ জানুয়ারি ২০২৫