অনলাইন ডেস্ক
নির্বাচনী প্রচারণায় বারবার অভিবাসীদের দেশ থেকে ‘তাড়িয়ে’ দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগামী ২০ জানুয়ারি শপথ নেবেন তিনি। এদিনই সীমান্ত সুরক্ষা এবং অভিবাসন নিয়ে নির্বাহী আদেশ দেবেন। এবার ট্রাম্প অন্য দেশগুলোকেও হুমকি দিলেন। তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি এমন দেশগুলোর সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক রাখবেন না, যারা অভিবাসীদের ফিরিয়ে নিতে অস্বীকৃতি জানায়।
মার্কিন সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিনের ২০২৪ সালের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব নির্বাচিত হওয়ার পর দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ হুঁশিয়ারি দেন ট্রাম্প। দ্বিতীয়বারের মতো টাইম ম্যাগাজিনে স্থান পেলেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমি তাদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে বের করে দিতে চাই। দেশগুলোকে তাদের ফিরিয়ে নিতে হবে। যদি তারা না নেয়, তাহলে আমরা সেই দেশগুলোর সঙ্গে ব্যবসা করব না। তাদের ওপর বড় অঙ্কের শুল্ক আরোপ করব।’
তিনি আরও বলেন, অভিবাসীদের ফিরিয়ে নিতে না চাইলে দেশগুলোর জন্য ব্যবসা খুব কঠিন করে তোলা হবে। তাদের ওপর চড়া শুল্ক আরোপ করা হবে।
ট্রাম্প বলেন, ‘অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে যা করার দরকার, আমি করব। আমার কোনো সমস্যা নেই। সত্যিই, যাই লাগুক না কেন। তবে আমি সবকিছুই দেশের আইন মেনেই করব। যদি নতুন ক্যাম্পের (আশ্রয় শিবির) প্রয়োজন হয়, তবে আমি আশা করি খুব বেশি ক্যাম্পের প্রয়োজন হবে না, কারণ আমি তাদের বের করে দিতে চাই এবং তাদের ২০ বছর ধরে ক্যাম্পে রেখে দিতে চাই না।’
ট্রাম্প আরও বলেন, অভিবাসীরা পরিবারের থেকে আলাদা হয়ে যাক আমি চাই না। তাই তাদের সবাইকে একসঙ্গে অর্থাৎ, বাবা-মা-সন্তানকে একসঙ্গে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
ট্রাম্প এনবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘আমি পরিবারগুলো ভাঙতে চাই না। তাই একমাত্র উপায়, সবাইকে একসঙ্গে তাঁদের দেশে ফেরত পাঠানো। অর্থাৎ, আইনি প্রক্রিয়ায় এই ধরনের নাগরিকদেরও পরিবারের সঙ্গে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে কেবল বৈধ উপায়ে প্রবেশের সুযোগ থাকবে। আমরা চাই না কারাগার থেকে লোকজন এখানে আসুক। আমরা ভেনেজুয়েলা এবং অন্য দেশগুলোর কারাগার খালি করে আমাদের দেশে লোক পাঠানোর অনুমতি দিই না। আমরা তাদের হাজতিদের, অপরাধীদের বা মানসিক রোগীদের গ্রহণ করব না।’
অবৈধ অভিবাসীদের প্রত্যাবাসনে প্রয়োজনে সামরিক শক্তি ব্যবহার করবেন বলেও জানান ট্রাম্প।
এর আগে ট্রাম্প জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। মার্কিন সংবিধানের ১৪ তম সংশোধনী অনুযায়ী, ‘যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী এবং নাগরিকত্বের শর্ত পূরণকারী সব ব্যক্তি দেশটির এবং যে অঙ্গরাজ্যে জন্মগ্রহণ করেছেন ওই রাজ্যের নাগরিক হবেন।’ ১৫০ বছরেরও বেশি পুরোনো এ বিধান ট্রাম্পের কাছে ‘হাস্যকর’। প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম মেয়াদেও এই আইনের বিরুদ্ধে বলেছিলেন। যদিও শেষ পর্যন্ত পরিবর্তন করেননি।
নির্বাচনী প্রচারণায় বারবার অভিবাসীদের দেশ থেকে ‘তাড়িয়ে’ দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগামী ২০ জানুয়ারি শপথ নেবেন তিনি। এদিনই সীমান্ত সুরক্ষা এবং অভিবাসন নিয়ে নির্বাহী আদেশ দেবেন। এবার ট্রাম্প অন্য দেশগুলোকেও হুমকি দিলেন। তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি এমন দেশগুলোর সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক রাখবেন না, যারা অভিবাসীদের ফিরিয়ে নিতে অস্বীকৃতি জানায়।
মার্কিন সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিনের ২০২৪ সালের বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব নির্বাচিত হওয়ার পর দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ হুঁশিয়ারি দেন ট্রাম্প। দ্বিতীয়বারের মতো টাইম ম্যাগাজিনে স্থান পেলেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমি তাদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে বের করে দিতে চাই। দেশগুলোকে তাদের ফিরিয়ে নিতে হবে। যদি তারা না নেয়, তাহলে আমরা সেই দেশগুলোর সঙ্গে ব্যবসা করব না। তাদের ওপর বড় অঙ্কের শুল্ক আরোপ করব।’
তিনি আরও বলেন, অভিবাসীদের ফিরিয়ে নিতে না চাইলে দেশগুলোর জন্য ব্যবসা খুব কঠিন করে তোলা হবে। তাদের ওপর চড়া শুল্ক আরোপ করা হবে।
ট্রাম্প বলেন, ‘অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে যা করার দরকার, আমি করব। আমার কোনো সমস্যা নেই। সত্যিই, যাই লাগুক না কেন। তবে আমি সবকিছুই দেশের আইন মেনেই করব। যদি নতুন ক্যাম্পের (আশ্রয় শিবির) প্রয়োজন হয়, তবে আমি আশা করি খুব বেশি ক্যাম্পের প্রয়োজন হবে না, কারণ আমি তাদের বের করে দিতে চাই এবং তাদের ২০ বছর ধরে ক্যাম্পে রেখে দিতে চাই না।’
ট্রাম্প আরও বলেন, অভিবাসীরা পরিবারের থেকে আলাদা হয়ে যাক আমি চাই না। তাই তাদের সবাইকে একসঙ্গে অর্থাৎ, বাবা-মা-সন্তানকে একসঙ্গে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
ট্রাম্প এনবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘আমি পরিবারগুলো ভাঙতে চাই না। তাই একমাত্র উপায়, সবাইকে একসঙ্গে তাঁদের দেশে ফেরত পাঠানো। অর্থাৎ, আইনি প্রক্রিয়ায় এই ধরনের নাগরিকদেরও পরিবারের সঙ্গে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে কেবল বৈধ উপায়ে প্রবেশের সুযোগ থাকবে। আমরা চাই না কারাগার থেকে লোকজন এখানে আসুক। আমরা ভেনেজুয়েলা এবং অন্য দেশগুলোর কারাগার খালি করে আমাদের দেশে লোক পাঠানোর অনুমতি দিই না। আমরা তাদের হাজতিদের, অপরাধীদের বা মানসিক রোগীদের গ্রহণ করব না।’
অবৈধ অভিবাসীদের প্রত্যাবাসনে প্রয়োজনে সামরিক শক্তি ব্যবহার করবেন বলেও জানান ট্রাম্প।
এর আগে ট্রাম্প জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। মার্কিন সংবিধানের ১৪ তম সংশোধনী অনুযায়ী, ‘যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী এবং নাগরিকত্বের শর্ত পূরণকারী সব ব্যক্তি দেশটির এবং যে অঙ্গরাজ্যে জন্মগ্রহণ করেছেন ওই রাজ্যের নাগরিক হবেন।’ ১৫০ বছরেরও বেশি পুরোনো এ বিধান ট্রাম্পের কাছে ‘হাস্যকর’। প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম মেয়াদেও এই আইনের বিরুদ্ধে বলেছিলেন। যদিও শেষ পর্যন্ত পরিবর্তন করেননি।
ইন্দোনেশিয়ার বালিতে এক নারী সহ একটি হেরোইন পাচারকারী চক্রের ৯ সদস্য ধরা পড়েছিলেন। পরে তারা ‘বালি-নাইন গ্যাং’ নামে কুখ্যাতি পান। রোববার সিএনএন জানিয়েছে, দুই দশক ধরে বন্দী ওই গ্যাংয়ের অবশিষ্ট পাঁচ অস্ট্রেলিয়ানকে মুক্তি দিয়ে দেশে ফেরত পাঠিয়েছে ইন্দোনেশিয়া।
১২ মিনিট আগেগাজায় মানবিক সহায়তা পাঠানোর হার উদ্বেগজনকভাবে কমে গেছে। যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা দিয়েছিল, গাজায় মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে না দিলে তারা ইসরায়েলের কাছে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করে দেবে। কিন্তু এরপরেও পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন হয়নি। দ্য ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে আজ রোববার এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।
১৮ মিনিট আগে৮ ডিসেম্বর, ২০২৪। রাজধানী দামেস্ক দখলে নিতে শুরু করেছে বিদ্রোহী এইচটিএসের (হায়াত তাহরির আল শামস) সদস্যরা। এদিকে খবর এল, পালিয়ে গেছেন প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ। এত দ্রুত ঘটনাগুলো ঘটেছে যে সিরিয়াবাসী এবং গোটা বিশ্বকে ধাতস্থ হতে বেগ পেতে হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগেবঙ্গোপসাগরে ভারত–বাংলাদেশ সমুদ্রসীমার (আইএমবিএল) কাছে মাছ শিকার এড়িয়ে চলছেন ভারতীয় মৎস্যজীবীরা। ফলে রপ্তানিযোগ্য বিভিন্ন প্রজাতির মাছ, যেমন—ইল, সিলভার পমফ্রেট এবং চিংড়ির জোগান অনেক কমে গেছে। বাংলাদেশের কোস্ট গার্ডের হাতে ধরা পড়ার হওয়ার ভয়ে তাঁরা এখন এই এলাকায় মাছ ধরতে যাচ্ছেন না।
১ ঘণ্টা আগে