অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেন একটি হাতে লেখা চিঠি প্রকাশ করেছে। কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে নিহত উত্তর কোরিয়ার এক সৈনিকের দেহে ওই চিঠিটি পাওয়া গেছে।
বৃহস্পতিবার রেডিও ফ্রি এশিয়া জানিয়েছে, যুদ্ধক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের উপস্থিতির সর্বশেষ প্রমাণ হিসেবে এবার হাতের লেখা প্রকাশ করেছে ইউক্রেন।
এর আগে আমেরিকা, দক্ষিণ কোরিয়া ও ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষ দাবি করেছিল, রাশিয়ায় উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১২ হাজার সৈন্য রয়েছেন। তাঁরা মূলত রাশিয়ার কুরস্ক থেকে ইউক্রেনের বাহিনীকে বিতাড়িত করতে রুশ বাহিনীকে সহায়তা করছেন।
গত সোমবার ইউক্রেন দাবি করেছিল, উত্তর কোরিয়ার তিন হাজারের বেশি সৈন্য রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে নিহত বা আহত হয়েছে। অন্যদিকে দক্ষিণ কোরিয়া অনুমান করেছিল, সেখানে উত্তর কোরিয়ার হতাহত সৈনিকের সংখ্যা কমপক্ষে ১ হাজার ১০০।
সর্বশেষ প্রমাণ হিসেবে প্রকাশিত উত্তর কোরিয়ার নিহত সৈনিকের চিঠিতে লেখা রয়েছে, ‘প্রিয় সং জি-মিওং, আমার সবচেয়ে কাছের সহযোদ্ধা, যে তার জন্মদিন রাশিয়ার এই ভূমিতে কাটাচ্ছে, আমাদের প্রিয় চোসন (উত্তর কোরিয়া) এবং তার স্নেহময় বাবা-মায়ের ভালোবাসা থেকে দূরে। আমি আপনার সুস্থতা এবং সুখী জন্মদিন কামনা করি।’
চিঠিটি কালো বলপয়েন্ট পেন দিয়ে লেখা ছিল। ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর মতে, সৈন্যটির পরিচয়পত্রে লেখা নাম ছিল জং কিয়ং-হং। ধারণা করা হচ্ছে, চিঠিটি হয়তো পৌঁছানো যায়নি বা এটি একটি খসড়া চিঠি ছিল। কারণ, এটি ৯ ডিসেম্বর তারিখে লেখা হয়েছিল।
ইউক্রেনের একটি বিশেষ বাহিনী চিঠিটির একটি ছবি প্রকাশ করেছে। চিঠিটি কোরিয়ান ভাষায় লেখা ছিল। তবে রেডিও ফ্রি এশিয়া এই ছবির সত্যতা স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি।
এদিকে একটি পৃথক বিবৃতিতে ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কুরস্কে রাশিয়ার সৈন্যদের সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের উপস্থিতি এখন পর্যন্ত যুদ্ধের গতিপথে বড় কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি।
সংবাদ সংস্থা এএফপিকে ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা বিভাগের মুখপাত্র ইউভগেন ইয়েরিন জানান, যুদ্ধের গতিপথে প্রভাব ফেলতে না পারলেও উত্তর কোরিয়ার সৈনিকেরা প্রতিনিয়ত প্রশিক্ষিত হয়ে উঠছে।
ইয়েরিন বলেন, ‘আমরা শত্রুকে অবহেলা করতে পারি না।’
এক সপ্তাহ আগে দক্ষিণ কোরিয়ার গুপ্তচর সংস্থার দেওয়া তথ্যের প্রতিক্রিয়া হিসেবে এসব কথা বলেছিলেন ইয়েরিন। দক্ষিণ কোরিয়া দাবি করেছিল, উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের আধুনিক যুদ্ধের অভিজ্ঞতা কম। এই বিষয়টি তাঁদের ব্যাপক হতাহতের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল—উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের যুদ্ধের সামনের সারিতে আক্রমণের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। আর এটি এমন একটি যুদ্ধক্ষেত্র যেখানকার পরিবেশ সম্পর্কে ওই সৈন্যরা খুবই কম জানেন। শুধু তা–ই নয়, ড্রোন হামলা মোকাবিলা করার মতো বিষয়গুলোতেও তাঁরা এখনো দুর্বল।
এদিকে পুতিন বা উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং–উন উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের রাশিয়ায় পাঠানোর বিষয়টি এখনো নিশ্চিত করেননি। তবে প্রতিবেদনগুলো ইঙ্গিত করছে, দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার গুপ্তচর সংস্থা জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার সামরিক বাহিনী সম্ভবত আরও সৈন্য এবং আত্মঘাতী ড্রোনের মতো সামরিক সরঞ্জাম রাশিয়ায় পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
ইউক্রেন একটি হাতে লেখা চিঠি প্রকাশ করেছে। কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে নিহত উত্তর কোরিয়ার এক সৈনিকের দেহে ওই চিঠিটি পাওয়া গেছে।
বৃহস্পতিবার রেডিও ফ্রি এশিয়া জানিয়েছে, যুদ্ধক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের উপস্থিতির সর্বশেষ প্রমাণ হিসেবে এবার হাতের লেখা প্রকাশ করেছে ইউক্রেন।
এর আগে আমেরিকা, দক্ষিণ কোরিয়া ও ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষ দাবি করেছিল, রাশিয়ায় উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১২ হাজার সৈন্য রয়েছেন। তাঁরা মূলত রাশিয়ার কুরস্ক থেকে ইউক্রেনের বাহিনীকে বিতাড়িত করতে রুশ বাহিনীকে সহায়তা করছেন।
গত সোমবার ইউক্রেন দাবি করেছিল, উত্তর কোরিয়ার তিন হাজারের বেশি সৈন্য রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে নিহত বা আহত হয়েছে। অন্যদিকে দক্ষিণ কোরিয়া অনুমান করেছিল, সেখানে উত্তর কোরিয়ার হতাহত সৈনিকের সংখ্যা কমপক্ষে ১ হাজার ১০০।
সর্বশেষ প্রমাণ হিসেবে প্রকাশিত উত্তর কোরিয়ার নিহত সৈনিকের চিঠিতে লেখা রয়েছে, ‘প্রিয় সং জি-মিওং, আমার সবচেয়ে কাছের সহযোদ্ধা, যে তার জন্মদিন রাশিয়ার এই ভূমিতে কাটাচ্ছে, আমাদের প্রিয় চোসন (উত্তর কোরিয়া) এবং তার স্নেহময় বাবা-মায়ের ভালোবাসা থেকে দূরে। আমি আপনার সুস্থতা এবং সুখী জন্মদিন কামনা করি।’
চিঠিটি কালো বলপয়েন্ট পেন দিয়ে লেখা ছিল। ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর মতে, সৈন্যটির পরিচয়পত্রে লেখা নাম ছিল জং কিয়ং-হং। ধারণা করা হচ্ছে, চিঠিটি হয়তো পৌঁছানো যায়নি বা এটি একটি খসড়া চিঠি ছিল। কারণ, এটি ৯ ডিসেম্বর তারিখে লেখা হয়েছিল।
ইউক্রেনের একটি বিশেষ বাহিনী চিঠিটির একটি ছবি প্রকাশ করেছে। চিঠিটি কোরিয়ান ভাষায় লেখা ছিল। তবে রেডিও ফ্রি এশিয়া এই ছবির সত্যতা স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি।
এদিকে একটি পৃথক বিবৃতিতে ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কুরস্কে রাশিয়ার সৈন্যদের সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের উপস্থিতি এখন পর্যন্ত যুদ্ধের গতিপথে বড় কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি।
সংবাদ সংস্থা এএফপিকে ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা বিভাগের মুখপাত্র ইউভগেন ইয়েরিন জানান, যুদ্ধের গতিপথে প্রভাব ফেলতে না পারলেও উত্তর কোরিয়ার সৈনিকেরা প্রতিনিয়ত প্রশিক্ষিত হয়ে উঠছে।
ইয়েরিন বলেন, ‘আমরা শত্রুকে অবহেলা করতে পারি না।’
এক সপ্তাহ আগে দক্ষিণ কোরিয়ার গুপ্তচর সংস্থার দেওয়া তথ্যের প্রতিক্রিয়া হিসেবে এসব কথা বলেছিলেন ইয়েরিন। দক্ষিণ কোরিয়া দাবি করেছিল, উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের আধুনিক যুদ্ধের অভিজ্ঞতা কম। এই বিষয়টি তাঁদের ব্যাপক হতাহতের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল—উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের যুদ্ধের সামনের সারিতে আক্রমণের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। আর এটি এমন একটি যুদ্ধক্ষেত্র যেখানকার পরিবেশ সম্পর্কে ওই সৈন্যরা খুবই কম জানেন। শুধু তা–ই নয়, ড্রোন হামলা মোকাবিলা করার মতো বিষয়গুলোতেও তাঁরা এখনো দুর্বল।
এদিকে পুতিন বা উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং–উন উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের রাশিয়ায় পাঠানোর বিষয়টি এখনো নিশ্চিত করেননি। তবে প্রতিবেদনগুলো ইঙ্গিত করছে, দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার গুপ্তচর সংস্থা জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার সামরিক বাহিনী সম্ভবত আরও সৈন্য এবং আত্মঘাতী ড্রোনের মতো সামরিক সরঞ্জাম রাশিয়ায় পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
দ্য ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পক্ষ থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণের জন্য ভারতের কাছে করা অনুরোধটি বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রত্যর্পণ চুক্তির সীমাবদ্ধতাও রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেকেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় মনমোহন সিং একবার শেক্সপিয়ারের জন্মস্থান স্ট্রাটফোর্ড-আপন-অ্যাভনে গিয়ে একটি নাটক দেখেন। নাটকের বিরতিতে একজন সুদর্শন ব্যক্তি তাঁর কাছে এসে বলেন, ‘আমরা পাকিস্তানে হিন্দু এবং শিখদের মিস করি।’
৮ ঘণ্টা আগেট্রেনের বগির নিচে ঝুলে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার ভ্রমণ করেছেন এক ব্যক্তি। গত মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) মধ্যপ্রদেশের ইতারসি থেকে ছাড়া জবলপুর-দানাপুর এক্সপ্রেসে এই ঘটনা ঘটে। ট্রেনটি জবলপুর স্টেশনের কাছে পৌঁছালে, রেলওয়ের কর্মীরা নিয়মিত পরিদর্শনের সময় ট্রেনের দুই চাকার মাঝে এক ব্যক্তিকে শুয়ে থাকতে দেখেন।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রচণ্ড ভিড়ের কারণে শীতকালে পর্যটকদের প্রবেশ সীমিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপানের ইয়ামাগাটা অঞ্চলের বিখ্যাত হট স্প্রিং শহর গিনজান অনসেন। অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য জনপ্রিয় এই শহর এখন অতিরিক্ত পর্যটনের সমাধান নিয়ে ভাবছে।
১০ ঘণ্টা আগে