অনলাইন ডেস্ক
শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিতা হেরাথ জানিয়েছেন, দেশটিতে প্রস্তাবিত ৩৭০ কোটি ডলারের তেল শোধনাগার দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য চীনের রাষ্ট্রীয় জ্বালানি কোম্পানি সিনোপেকের সঙ্গে একটি চুক্তি হয়েছে। এই শোধনাগারটি শ্রীলঙ্কার দক্ষিণাঞ্চলীয় বন্দর নগরী হামবানটোটায় নির্মিত হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেরাথ বলেছেন, ‘এটি শ্রীলঙ্কার অন্যতম বৃহত্তম বিদেশি বিনিয়োগ প্রকল্প এবং এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই প্রকল্প নিয়ে দুই দেশের মধ্যে বহু বছর ধরে আলোচনা হয়েছে এবং আমরা এটি বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা যত দ্রুত সম্ভব কাজ শুরু করতে চাই।’
এই বিষয়ে ভয়েস অব আমেরিকা ও অ্যাসোসিয়েট প্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শোধনাগারে শোধন করা জ্বালানির কত অংশ রপ্তানি হবে, তা যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেবে চীন ও শ্রীলঙ্কা।
শ্রীলঙ্কা সম্পূর্ণভাবে আমদানি করা তেলের ওপর নির্ভরশীল। এর ফলে প্রতিবছরই দেশটির বিপুল অর্থ তেল আমদানির পেছনেই ব্যয় হয়ে যায়। এর মধ্যে ২০২২ সালে দেশটির অর্থনীতি ভয়াবহ বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে ভেঙে পড়েছিল। তবে ২০২৩ সালে ২.৯ বিলিয়ন ডলারের একটি আইএমএফ কর্মসূচি গ্রহণের পর থেকেই দেশটি আবার দ্রুত ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়নে জমি, কর ও পানি সংক্রান্ত বিষয়গুলো এক মাসের মধ্যে সমাধান করা হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী হেরাথ। তিনি আরও জানান, এই শোধনাগারটি চীনের নির্মিত হামবানটোটা বন্দরের কার্যক্রমে সহায়তা করবে এবং বাংকারিং পরিষেবার মাধ্যমে এটি একটি কেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে।
উল্লেখ্য, গত সপ্তাহেই চীন ও শ্রীলঙ্কা ১৫টি সহযোগিতা চুক্তি সই করেছে। এসব চুক্তির মধ্যে অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত উন্নয়ন সংক্রান্ত চুক্তি অন্তর্ভুক্ত। সম্প্রতি নির্বাচিত শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনুরা কুমার দিসানায়েক বেইজিং সফরে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
হামবানটোটায় সিনোপেকের শোধনাগার নির্মাণ চীনের জন্য ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করবে। বিষয়টি ভারতের জন্য সরাসরি প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র সৃষ্টি করবে। প্রকল্পটি শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিতা হেরাথ জানিয়েছেন, দেশটিতে প্রস্তাবিত ৩৭০ কোটি ডলারের তেল শোধনাগার দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য চীনের রাষ্ট্রীয় জ্বালানি কোম্পানি সিনোপেকের সঙ্গে একটি চুক্তি হয়েছে। এই শোধনাগারটি শ্রীলঙ্কার দক্ষিণাঞ্চলীয় বন্দর নগরী হামবানটোটায় নির্মিত হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেরাথ বলেছেন, ‘এটি শ্রীলঙ্কার অন্যতম বৃহত্তম বিদেশি বিনিয়োগ প্রকল্প এবং এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই প্রকল্প নিয়ে দুই দেশের মধ্যে বহু বছর ধরে আলোচনা হয়েছে এবং আমরা এটি বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা যত দ্রুত সম্ভব কাজ শুরু করতে চাই।’
এই বিষয়ে ভয়েস অব আমেরিকা ও অ্যাসোসিয়েট প্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শোধনাগারে শোধন করা জ্বালানির কত অংশ রপ্তানি হবে, তা যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেবে চীন ও শ্রীলঙ্কা।
শ্রীলঙ্কা সম্পূর্ণভাবে আমদানি করা তেলের ওপর নির্ভরশীল। এর ফলে প্রতিবছরই দেশটির বিপুল অর্থ তেল আমদানির পেছনেই ব্যয় হয়ে যায়। এর মধ্যে ২০২২ সালে দেশটির অর্থনীতি ভয়াবহ বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে ভেঙে পড়েছিল। তবে ২০২৩ সালে ২.৯ বিলিয়ন ডলারের একটি আইএমএফ কর্মসূচি গ্রহণের পর থেকেই দেশটি আবার দ্রুত ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়নে জমি, কর ও পানি সংক্রান্ত বিষয়গুলো এক মাসের মধ্যে সমাধান করা হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী হেরাথ। তিনি আরও জানান, এই শোধনাগারটি চীনের নির্মিত হামবানটোটা বন্দরের কার্যক্রমে সহায়তা করবে এবং বাংকারিং পরিষেবার মাধ্যমে এটি একটি কেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে।
উল্লেখ্য, গত সপ্তাহেই চীন ও শ্রীলঙ্কা ১৫টি সহযোগিতা চুক্তি সই করেছে। এসব চুক্তির মধ্যে অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত উন্নয়ন সংক্রান্ত চুক্তি অন্তর্ভুক্ত। সম্প্রতি নির্বাচিত শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনুরা কুমার দিসানায়েক বেইজিং সফরে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
হামবানটোটায় সিনোপেকের শোধনাগার নির্মাণ চীনের জন্য ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করবে। বিষয়টি ভারতের জন্য সরাসরি প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র সৃষ্টি করবে। প্রকল্পটি শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসে পুরোনো নিষেধাজ্ঞাগুলোকে পুনর্বহাল করার পথে হাঁটছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ধারণা করা হচ্ছে, এবারও তিনি আরব ও মুসলিম দেশগুলোর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপের পথে হাঁটছেন। সোমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর তাঁর জারি করা একটি আদেশ থেকে এ ধরনের
১ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলার শুরু থেকে সাহায্য করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলিদের রক্ষার নাম করে অস্ত্র-অর্থ—সবই দিয়েছে মার্কিন প্রশাসন। এবার যুক্তরাষ্ট্রের দুই টেক জায়ান্টের নাম এল। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো বলছে, এই হামলায় ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে মাইক্রোসফট ও গুগল।
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনায় বসার তাগাদা দিয়ে রাশিয়াকে নিষেধাজ্ঞার হুমকিও দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৃহস্পতিবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, ট্রাম্পের হুমকির প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে রুশ কর্তৃপক্ষ। ক্রেমলিনের বিবৃতিতে বলা হয়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেবাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় পুরো রাষ্ট্র ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছিল। নতুন শাসকগোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস) দেশটিকে নতুনভাবে গড়ার চেষ্টা করছে। এই অবস্থায় তারা পুলিশ পুনর্গঠনে ইসলামি শিক্ষা ও আইনের দ্বারস্থ হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে