অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের নিকট প্রতিবেশী মিয়ানমারে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১৩। ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দেশটির প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট বন্যায় এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। এরই মধ্যে বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে স্বেচ্ছাসেবীরা সাহায্য নিয়ে যেতে শুরু করেছেন। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত সপ্তাহের শুরুর দিকে এই অঞ্চলে আঘাত হানা টাইফুন ইয়াগির প্রভাবে মিয়ানমার, ভিয়েতনাম, লাওস ও থাইল্যান্ডে বন্যা ও ভূমিধসে ৪০০ জনেরও বেশি লোক নিহত হয়েছে। তবে মিয়ানমারে সড়ক ও সেতু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এবং ফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে না সেইভাবে।
মিয়ানমারের জান্তা সরকার জানিয়েছে, গত শনিবার রাত নাগাদ নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১৩। এর আগে সেই সংখ্যা ছিল ৭৪। জান্তা সরকারের মুখপাত্র জাও মিন তুন জানিয়েছেন, সারা দেশে বন্যায় অন্তত ৩ লাখ ২০ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। তাদের বিভিন্ন অস্থায়ী আশ্রয়শিবিরে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে, দেশটির প্রশাসনিক রাজধানী নেপিডোতে বন্যার প্রভাব পড়েছে। সেখানে শত শত মানুষ আটকা পড়েছে। নেপিডোর তাতকন টাউনশিপে বন্যায় ঘরবাড়ি প্লাবিত হওয়ায় অনেকে গাছে আশ্রয় নিয়েছে। সেখান থেকেই অনেকে ফেসবুকে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে। একজন ফেসবুকে লিখেছেন, ‘পানির স্তর দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় আমাদের জিনিসপত্র সরানোর সময় ছিল না এবং বাধ্য হয়ে দ্রুত ছাদে উঠতে হয়েছিল। বন্যার পানির স্রোত খুব শক্তিশালী।’
অন্যদিকে, গত বৃহস্পতিবার মিয়ানমারে জান্তা বাহিনীর সরকার ঘোষণা করেছে, ইয়াঙ্গুন ও মান্দালয়ের মধ্যকার রেল পরিবহন সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে গেছে। কারণ মান্দালয়ের পিয়াবওয়ে শহরের একটি রেল সেতু বন্যায় ভেসে গেছে। জান্তা বলেছে, নেপিডোর পুরোনো ইয়াঙ্গুন-মান্দালয় মহাসড়কও পানিতে ডুবে গেছে। ফলে যানবাহন চলাচলও স্থবির হয়ে পড়েছে।
আবহাওয়াবিদ ইউ উইন নাইং দ্য ইরাবতীকে বলেছেন, টাইফুন ইয়াগির পরিপ্রেক্ষিতে মান্দালয়, সাগাইন ও মগওয়ে অঞ্চলে আরও ভারী বৃষ্টিপাত হবে। এর আগে গত জুলাই মাসে ইরাবতী নদীর তীরবর্তী শহর ও গ্রামের হাজার হাজার মানুষও প্রবল বন্যার শিকার হয়। কারণ উজান থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে পানি বিপৎসীমা ছাড়িয়ে গিয়েছিল।
বাংলাদেশের নিকট প্রতিবেশী মিয়ানমারে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১৩। ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দেশটির প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট বন্যায় এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। এরই মধ্যে বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে স্বেচ্ছাসেবীরা সাহায্য নিয়ে যেতে শুরু করেছেন। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত সপ্তাহের শুরুর দিকে এই অঞ্চলে আঘাত হানা টাইফুন ইয়াগির প্রভাবে মিয়ানমার, ভিয়েতনাম, লাওস ও থাইল্যান্ডে বন্যা ও ভূমিধসে ৪০০ জনেরও বেশি লোক নিহত হয়েছে। তবে মিয়ানমারে সড়ক ও সেতু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এবং ফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে না সেইভাবে।
মিয়ানমারের জান্তা সরকার জানিয়েছে, গত শনিবার রাত নাগাদ নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১৩। এর আগে সেই সংখ্যা ছিল ৭৪। জান্তা সরকারের মুখপাত্র জাও মিন তুন জানিয়েছেন, সারা দেশে বন্যায় অন্তত ৩ লাখ ২০ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। তাদের বিভিন্ন অস্থায়ী আশ্রয়শিবিরে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে, দেশটির প্রশাসনিক রাজধানী নেপিডোতে বন্যার প্রভাব পড়েছে। সেখানে শত শত মানুষ আটকা পড়েছে। নেপিডোর তাতকন টাউনশিপে বন্যায় ঘরবাড়ি প্লাবিত হওয়ায় অনেকে গাছে আশ্রয় নিয়েছে। সেখান থেকেই অনেকে ফেসবুকে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে। একজন ফেসবুকে লিখেছেন, ‘পানির স্তর দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় আমাদের জিনিসপত্র সরানোর সময় ছিল না এবং বাধ্য হয়ে দ্রুত ছাদে উঠতে হয়েছিল। বন্যার পানির স্রোত খুব শক্তিশালী।’
অন্যদিকে, গত বৃহস্পতিবার মিয়ানমারে জান্তা বাহিনীর সরকার ঘোষণা করেছে, ইয়াঙ্গুন ও মান্দালয়ের মধ্যকার রেল পরিবহন সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে গেছে। কারণ মান্দালয়ের পিয়াবওয়ে শহরের একটি রেল সেতু বন্যায় ভেসে গেছে। জান্তা বলেছে, নেপিডোর পুরোনো ইয়াঙ্গুন-মান্দালয় মহাসড়কও পানিতে ডুবে গেছে। ফলে যানবাহন চলাচলও স্থবির হয়ে পড়েছে।
আবহাওয়াবিদ ইউ উইন নাইং দ্য ইরাবতীকে বলেছেন, টাইফুন ইয়াগির পরিপ্রেক্ষিতে মান্দালয়, সাগাইন ও মগওয়ে অঞ্চলে আরও ভারী বৃষ্টিপাত হবে। এর আগে গত জুলাই মাসে ইরাবতী নদীর তীরবর্তী শহর ও গ্রামের হাজার হাজার মানুষও প্রবল বন্যার শিকার হয়। কারণ উজান থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে পানি বিপৎসীমা ছাড়িয়ে গিয়েছিল।
ইউক্রেনের ‘আকাশে ও সমুদ্রে’ এক মাসের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছে ফ্রান্স ও ব্রিটেন। গতকাল রোববার লন্ডনে সংকট বৈঠকের পর ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এ কথা জানান। সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৫ মিনিট আগেরাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে কূটনৈতিক আলোচনার নিয়ন্ত্রণ যুক্তরাষ্ট্রের হাত থেকে ছিনিয়ে নিতে উদ্যোগী হয়েছেন ইউরোপের নেতারা। এই লক্ষ্যে আজ রোববার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার লন্ডনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনের আয়োজন করেন।
৯ ঘণ্টা আগে‘প্রেসিডেন্ট অ্যাট ওয়ার’ নামে নতুন একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। এই বইয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কীভাবে একাধিক মার্কিন প্রেসিডেন্টের জীবন ও শাসনকে প্রভাবিত করেছিল, তা বিশদভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া বইটিতে জন এফ কেনেডির প্রেমজীবনের একটি বিতর্কিত অধ্যায় তুলে ধরেছেন লেখক স্টিভেন এম গিলন। ইনগা আরভাদ নামে একজন
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর জানিয়েছে, দেশটির দক্ষিণ সীমান্তে আরও প্রায় ৩ হাজার সেনা মোতায়েন করা হবে। গতকাল শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের নর্দার্ন কমান্ড (নর্থকম) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দ্বিতীয় স্ট্রাইকার ব্রিগেড কমব্যাট টিম (এসবিসিটি) থেকে প্রায় ২ হাজার ৪০০ সেনা এবং তৃতীয় কমব্যাট এভিয়েশন ব্রিগেড থেকে ৫০০
১০ ঘণ্টা আগে