অনলাইন ডেস্ক
ডোনাল্ড ট্রাম্পের সময় বাতিল হওয়া পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে আবার আলোচনা শুরু করতে উদ্যোগী হতে চায় জাপান। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেন আমির আব্দুল্লাহিয়ান জাপানি বার্তা সংস্থা কিয়োদো নিউজকে এমনটিই জানিয়েছেন।
২০১৫ সালে ইরানের সঙ্গে সেই পারমাণবিক চুক্তিটিতে স্বাক্ষর করেছিল— ইরান, ব্রিটেন, চীন, ফ্রান্স, জার্মানি, রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র।
আব্দুল্লাহিয়ানের বরাত দিয়ে কিয়োদো নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের স্বার্থের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ হলে জাপানের যেকোনো পদক্ষেপকে ইতিবাচকভাবে দেখবে তেহরান। পারমাণবিক চুক্তি পুনরুজ্জীবিত করতে জাপানের গঠনমূলক ভূমিকাকে ইরান সমর্থন করে।
জাপানের বার্তা সংস্থাকে ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গত মাসে টোকিও সফরকালে তিনি জাপান সরকারের কাছ থেকে এই প্রস্তাব পান। প্রধানমন্ত্রী কিশিদা ফুমিও এবং সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী হায়াশি ইয়োশিমাসার সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। সেখানে পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে জাপানের আগ্রহের কথা জানানো হয়।
ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেন আমির আব্দুল্লাহিয়ান বলেন, পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে আলোচনার অগ্রগতিতে দীর্ঘসূত্রতার কারণ হলো— যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ফ্রান্স এবং জার্মানির অতিরিক্ত চাহিদা। এ ছাড়া ইরানের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে, বিশেষ করে গত বছর মাহসা আমিনির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভের বিষয়ে অন্য দেশের হস্তক্ষেপের কারণে এ সংক্রান্ত আলোচনায় বিলম্ব হচ্ছে।
২০১৫ সালের চুক্তি অনুসারে, ইরান মাঝারি–সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুত শূন্যে নামিয়ে আনতে রাজি হয়েছিল। এ ছাড়া নিম্ন–সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুত ৯৮ শতাংশ হ্রাস করতে এবং দেশটির গ্যাস সেন্ট্রিফিউজের সংখ্যা ১৩ বছরের জন্য দুই–তৃতীয়াংশ কমিয়ে আনতে করতে সম্মত হয়েছিল। পাশাপাশি আগামী ১৫ বছরের জন্য ইউরেনিয়াম মাত্র ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ সমৃদ্ধ করতে সম্মত হয় তেহরান।
কিন্তু ২০১৮ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসে। ট্রাম্প অভিযোগ করেন, এ চুক্তিতে ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি এবং এ অঞ্চলে ইরানের ছায়া যুদ্ধের কোনো উল্লেখ নেই। ফলে ইরানের সঙ্গে এ ধরনের চুক্তির কোনো মূল্য নেই।
বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনের নেতৃত্বে চুক্তিতে পুনরুত্থানের বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
গত ২০ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে এক বৈঠকে কিশিদা ও ইরানি প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি নিরাপত্তা, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেন। কিশিদা বলেন, চুক্তির সমর্থনে জাপান সব সময় অবিচল ছিল এবং ইরানকে গঠনমূলক পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করেছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের সময় বাতিল হওয়া পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে আবার আলোচনা শুরু করতে উদ্যোগী হতে চায় জাপান। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেন আমির আব্দুল্লাহিয়ান জাপানি বার্তা সংস্থা কিয়োদো নিউজকে এমনটিই জানিয়েছেন।
২০১৫ সালে ইরানের সঙ্গে সেই পারমাণবিক চুক্তিটিতে স্বাক্ষর করেছিল— ইরান, ব্রিটেন, চীন, ফ্রান্স, জার্মানি, রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র।
আব্দুল্লাহিয়ানের বরাত দিয়ে কিয়োদো নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের স্বার্থের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ হলে জাপানের যেকোনো পদক্ষেপকে ইতিবাচকভাবে দেখবে তেহরান। পারমাণবিক চুক্তি পুনরুজ্জীবিত করতে জাপানের গঠনমূলক ভূমিকাকে ইরান সমর্থন করে।
জাপানের বার্তা সংস্থাকে ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গত মাসে টোকিও সফরকালে তিনি জাপান সরকারের কাছ থেকে এই প্রস্তাব পান। প্রধানমন্ত্রী কিশিদা ফুমিও এবং সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী হায়াশি ইয়োশিমাসার সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। সেখানে পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে জাপানের আগ্রহের কথা জানানো হয়।
ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেন আমির আব্দুল্লাহিয়ান বলেন, পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে আলোচনার অগ্রগতিতে দীর্ঘসূত্রতার কারণ হলো— যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ফ্রান্স এবং জার্মানির অতিরিক্ত চাহিদা। এ ছাড়া ইরানের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে, বিশেষ করে গত বছর মাহসা আমিনির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভের বিষয়ে অন্য দেশের হস্তক্ষেপের কারণে এ সংক্রান্ত আলোচনায় বিলম্ব হচ্ছে।
২০১৫ সালের চুক্তি অনুসারে, ইরান মাঝারি–সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুত শূন্যে নামিয়ে আনতে রাজি হয়েছিল। এ ছাড়া নিম্ন–সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুত ৯৮ শতাংশ হ্রাস করতে এবং দেশটির গ্যাস সেন্ট্রিফিউজের সংখ্যা ১৩ বছরের জন্য দুই–তৃতীয়াংশ কমিয়ে আনতে করতে সম্মত হয়েছিল। পাশাপাশি আগামী ১৫ বছরের জন্য ইউরেনিয়াম মাত্র ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ সমৃদ্ধ করতে সম্মত হয় তেহরান।
কিন্তু ২০১৮ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসে। ট্রাম্প অভিযোগ করেন, এ চুক্তিতে ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি এবং এ অঞ্চলে ইরানের ছায়া যুদ্ধের কোনো উল্লেখ নেই। ফলে ইরানের সঙ্গে এ ধরনের চুক্তির কোনো মূল্য নেই।
বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনের নেতৃত্বে চুক্তিতে পুনরুত্থানের বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
গত ২০ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে এক বৈঠকে কিশিদা ও ইরানি প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি নিরাপত্তা, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেন। কিশিদা বলেন, চুক্তির সমর্থনে জাপান সব সময় অবিচল ছিল এবং ইরানকে গঠনমূলক পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করেছে।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি দাবি করেছেন, ইমরান খানের সরকার পতনের পেছনে সৌদি আরবের ভূমিকা ছিল। কারাবন্দী ইমরান খানের স্ত্রী এক বিরল ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ভিডিওতে আগামী ২৪ নভেম্বর ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিক্ষোভ মিছিলে ইমরান খানের দল পাকিস
৩ ঘণ্টা আগেপোল্যান্ডে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ঘাঁটি ‘পারমাণবিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ানোর’ কারণ হতে পারে বলে সতর্ক করেছে রাশিয়া। পাশাপাশি বলেছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এখন রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ, রাশিয়া প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় এই ঘাঁটিতে হামলা চা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে নিজের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ম্যাট গেটজ। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএসের প্রতিবেদন থেকে
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান নিশ্চিত করেছেন, আগামী ২৪ নভেম্বর তাঁর দল রাজধানী ইসলামাবাদে যে বিক্ষোভের পরিকল্পনা করেছে তা স্থগিত করলে, তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে বলে ‘প্রস্তাব’ এসেছে। পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের কাছে পাকিস্তান সরকার এই প্রস্তাব দিয়েছে
৩ ঘণ্টা আগে