অনলাইন ডেস্ক
চীনের নতুন দুটি যুদ্ধবিমানের অস্পষ্ট ছবি অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে। আপাতদৃষ্টিতে এগুলোতে স্টিলথ প্রযুক্তির (রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম) বৈশিষ্ট্য দেখা যাচ্ছে। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এগুলো স্পষ্টতই উন্নত নকশা। তবে বিস্তারিত তথ্যের অভাবে সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারছেন না কেউই।
দুটি বিমানেরই ডিজাইন টেইল লেস, অর্থাৎ এগুলোর উল্লম্ব স্ট্যাবিলাইজার নেই যা নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে সহায়তা করে। এমন যুদ্ধবিমানের ভারসাম্য সাধারণত কম্পিউটারের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয়।
এর মধ্যে বড় আকারের যুদ্ধবিমানটি প্রায় হীরক আকৃতির। এর ইঞ্জিনের জন্য তিনটি এয়ার ইনটেক রয়েছে—দুটি ফিউসলেজের পাশে এবং একটি ওপরে, এটি অত্যন্ত ব্যতিক্রমধর্মী কনফিগারেশন। ছোটটি তুলনামূলকভাবে প্রচলিত নকশার, তবে এটিরও টেইল (লেজ) নেই।
উভয় যুদ্ধবিমানের ডিজাইনে ৯০ ডিগ্রি কোণের অনুপস্থিতি রয়েছে, এটি স্টিলথ আকৃতির একটি বৈশিষ্ট্য। রাডারের সাহায্যে যাতে সহজে শনাক্ত করা না যায় সে উদ্দেশ্যে এমন ডিজাইন করা হয়।
চীন বহুদিন ধরেই সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়ন অব্যাহত রেখেছে। নতুন ডিজাইন দুটি চীনের যুদ্ধবিমান শিল্পের পরীক্ষামূলক প্রচেষ্টা ও উদ্ভাবন ইচ্ছাকেই প্রতিফলিত করে, এমনটাই বলেছেন অস্ট্রেলিয়া ভিত্তিক স্ট্র্যাটেজিক পলিসি ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক ইওয়ান গ্রাহাম।
তিনি বলেন, এর কার্যকারিতা যাই হোক না কেন, এটি স্পষ্টতই একটি অত্যন্ত মৌলিক নকশা। এর জন্য তারা প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য এবং এটি যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের যে সব সময় অগ্রগামী হিসেবে বিবেচিত হয়, সেই ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে।
চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ বলেছে, তারা এই প্রতিবেদন সম্পর্কে অবগত। তবে চীনের সামরিক বাহিনী সম্পর্কিত তাদের বার্ষিক প্রতিবেদনে যা বলা হয়েছে, এর বাইরে অতিরিক্ত কোনো মন্তব্য নেই।
ষষ্ঠ প্রজন্মের ফাইটার জেট
যুক্তরাষ্ট্র তাদের নেক্সট জেনারেশন এয়ার ডমিনেন্স (এনজিএডি) কর্মসূচি নিয়ে কয়েক বছর ধরে কাজ করছে। এই প্রকল্পের আওতায় ষষ্ঠ প্রজন্মের একটি ফাইটার জেট তৈরি করা হচ্ছে। তবে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনে এই উদ্যোগ কোন পথে যাবে, সেটি স্পষ্ট নয়।
ইউরোপ ও এশিয়া গ্লোবাল কমব্যাট এয়ার প্রোগ্রামের অধীনে একটি যৌথ ষষ্ঠ প্রজন্মের বিমান তৈরির কাজ চলছে। সম্প্রতি একটি ব্রিটিশ–জাপানি যৌথ সংস্থা এই ঘোষণা দিয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স চীনের চেংডু এলাকার আকাশে বড় যুদ্ধবিমানের উড়ন্ত একটি ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেছে। স্যাটেলাইট ছবি ও ফাইল ছবি সঙ্গে কাছাকাছি ভবন, সাইনবোর্ড, লোগো এবং গাছপালার মিল পাওয়া গেছে। তবে সেই উড্ডয়নের তারিখটি স্বাধীনভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
অনলাইনে প্রকাশিত চীনের লেজবিহীন যুদ্ধবিমানের নকশার ছবি অবশ্য নতুন নয়। নর্থরপ গ্রুম্যানের বি–২ এবং বি–১২ স্টিলথ বোমারু বিমান উভয়েরই শুধু ফ্লাইং উইং আছে এবং বেশ কয়েকটি ক্রু–বিহীন বিমান যেমন: লকহিড মার্টিনের আরকিউ–১৭০ এবং চীনের সিএইচ–৭ যুদ্ধবিমানের লেজ নেই।
এই দুটি চীনা যুদ্ধবিমানের কোনো অফিশিয়াল নাম এখনো প্রকাশিত হয়নি। যদিও এই ডিজাইনগুলো চীনের অন্যান্য বিমানের তুলনায় অনন্য। তবে এগুলোর স্টিলথ সক্ষমতা, গতি বা কৌশলগত দক্ষতা সম্পর্কে কিছু বলা সম্ভব নয়।
গ্রিফিথ এশিয়া ইনস্টিটিউটের প্রতিরক্ষা ও বিমান বিশেষজ্ঞ পিটার লেটন বলেন, চীনের বিমানের ক্ষেত্রে পঞ্চম প্রজন্মের বলে শনাক্ত করা কঠিন। কারণ এগুলোর ডিজাইনে এমন কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা কখনো দেখা যায় না।
চীনের জে–২০ এবং জে–৩৫ বিমানের স্টিলথ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তবে এগুলোর সক্ষমতা জনসাধারণের কাছে অজানা এবং শুধু জে–২০ বর্তমানে চীনা বহরে রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র ইন্দো–প্যাসিফিক অঞ্চলে চীনকে প্রতিহত করতে উন্নত ক্ষেপণাস্ত্র এবং অন্যান্য ব্যবস্থা তৈরিতে প্রচুর বিনিয়োগ করছে। সম্প্রতি তারা গুয়ামের মতো কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ স্থানে উন্নত রাডার দিয়ে একটি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধ ব্যবস্থা পরীক্ষা করেছে।
চীনের নতুন ডিজাইনের বিমান দিনের বেলা জনসমক্ষে উড়ানো ‘কৌতূহলজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্র–ভিত্তিক স্টিমসন সেন্টারের সিনিয়র ফেলো কেলি গ্রিয়েকো।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের এনজিএডি নিয়ে চলমান আলোচনার সময় এটি বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে সেই বিতর্ককে প্রভাবিত করার একটি প্রচেষ্টা হতে পারে।
আজ শুক্রবার চীনের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, পিপলস লিবারেশন আর্মি নেভি তাদের নতুন অ্যামফিবিয়াস অ্যাসল্ট শিপ চালু করেছে।
চীনের নতুন দুটি যুদ্ধবিমানের অস্পষ্ট ছবি অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে। আপাতদৃষ্টিতে এগুলোতে স্টিলথ প্রযুক্তির (রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম) বৈশিষ্ট্য দেখা যাচ্ছে। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এগুলো স্পষ্টতই উন্নত নকশা। তবে বিস্তারিত তথ্যের অভাবে সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারছেন না কেউই।
দুটি বিমানেরই ডিজাইন টেইল লেস, অর্থাৎ এগুলোর উল্লম্ব স্ট্যাবিলাইজার নেই যা নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে সহায়তা করে। এমন যুদ্ধবিমানের ভারসাম্য সাধারণত কম্পিউটারের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হয়।
এর মধ্যে বড় আকারের যুদ্ধবিমানটি প্রায় হীরক আকৃতির। এর ইঞ্জিনের জন্য তিনটি এয়ার ইনটেক রয়েছে—দুটি ফিউসলেজের পাশে এবং একটি ওপরে, এটি অত্যন্ত ব্যতিক্রমধর্মী কনফিগারেশন। ছোটটি তুলনামূলকভাবে প্রচলিত নকশার, তবে এটিরও টেইল (লেজ) নেই।
উভয় যুদ্ধবিমানের ডিজাইনে ৯০ ডিগ্রি কোণের অনুপস্থিতি রয়েছে, এটি স্টিলথ আকৃতির একটি বৈশিষ্ট্য। রাডারের সাহায্যে যাতে সহজে শনাক্ত করা না যায় সে উদ্দেশ্যে এমন ডিজাইন করা হয়।
চীন বহুদিন ধরেই সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়ন অব্যাহত রেখেছে। নতুন ডিজাইন দুটি চীনের যুদ্ধবিমান শিল্পের পরীক্ষামূলক প্রচেষ্টা ও উদ্ভাবন ইচ্ছাকেই প্রতিফলিত করে, এমনটাই বলেছেন অস্ট্রেলিয়া ভিত্তিক স্ট্র্যাটেজিক পলিসি ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক ইওয়ান গ্রাহাম।
তিনি বলেন, এর কার্যকারিতা যাই হোক না কেন, এটি স্পষ্টতই একটি অত্যন্ত মৌলিক নকশা। এর জন্য তারা প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য এবং এটি যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের যে সব সময় অগ্রগামী হিসেবে বিবেচিত হয়, সেই ধারণাকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে।
চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ বলেছে, তারা এই প্রতিবেদন সম্পর্কে অবগত। তবে চীনের সামরিক বাহিনী সম্পর্কিত তাদের বার্ষিক প্রতিবেদনে যা বলা হয়েছে, এর বাইরে অতিরিক্ত কোনো মন্তব্য নেই।
ষষ্ঠ প্রজন্মের ফাইটার জেট
যুক্তরাষ্ট্র তাদের নেক্সট জেনারেশন এয়ার ডমিনেন্স (এনজিএডি) কর্মসূচি নিয়ে কয়েক বছর ধরে কাজ করছে। এই প্রকল্পের আওতায় ষষ্ঠ প্রজন্মের একটি ফাইটার জেট তৈরি করা হচ্ছে। তবে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনে এই উদ্যোগ কোন পথে যাবে, সেটি স্পষ্ট নয়।
ইউরোপ ও এশিয়া গ্লোবাল কমব্যাট এয়ার প্রোগ্রামের অধীনে একটি যৌথ ষষ্ঠ প্রজন্মের বিমান তৈরির কাজ চলছে। সম্প্রতি একটি ব্রিটিশ–জাপানি যৌথ সংস্থা এই ঘোষণা দিয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স চীনের চেংডু এলাকার আকাশে বড় যুদ্ধবিমানের উড়ন্ত একটি ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেছে। স্যাটেলাইট ছবি ও ফাইল ছবি সঙ্গে কাছাকাছি ভবন, সাইনবোর্ড, লোগো এবং গাছপালার মিল পাওয়া গেছে। তবে সেই উড্ডয়নের তারিখটি স্বাধীনভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
অনলাইনে প্রকাশিত চীনের লেজবিহীন যুদ্ধবিমানের নকশার ছবি অবশ্য নতুন নয়। নর্থরপ গ্রুম্যানের বি–২ এবং বি–১২ স্টিলথ বোমারু বিমান উভয়েরই শুধু ফ্লাইং উইং আছে এবং বেশ কয়েকটি ক্রু–বিহীন বিমান যেমন: লকহিড মার্টিনের আরকিউ–১৭০ এবং চীনের সিএইচ–৭ যুদ্ধবিমানের লেজ নেই।
এই দুটি চীনা যুদ্ধবিমানের কোনো অফিশিয়াল নাম এখনো প্রকাশিত হয়নি। যদিও এই ডিজাইনগুলো চীনের অন্যান্য বিমানের তুলনায় অনন্য। তবে এগুলোর স্টিলথ সক্ষমতা, গতি বা কৌশলগত দক্ষতা সম্পর্কে কিছু বলা সম্ভব নয়।
গ্রিফিথ এশিয়া ইনস্টিটিউটের প্রতিরক্ষা ও বিমান বিশেষজ্ঞ পিটার লেটন বলেন, চীনের বিমানের ক্ষেত্রে পঞ্চম প্রজন্মের বলে শনাক্ত করা কঠিন। কারণ এগুলোর ডিজাইনে এমন কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা কখনো দেখা যায় না।
চীনের জে–২০ এবং জে–৩৫ বিমানের স্টিলথ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তবে এগুলোর সক্ষমতা জনসাধারণের কাছে অজানা এবং শুধু জে–২০ বর্তমানে চীনা বহরে রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র ইন্দো–প্যাসিফিক অঞ্চলে চীনকে প্রতিহত করতে উন্নত ক্ষেপণাস্ত্র এবং অন্যান্য ব্যবস্থা তৈরিতে প্রচুর বিনিয়োগ করছে। সম্প্রতি তারা গুয়ামের মতো কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ স্থানে উন্নত রাডার দিয়ে একটি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধ ব্যবস্থা পরীক্ষা করেছে।
চীনের নতুন ডিজাইনের বিমান দিনের বেলা জনসমক্ষে উড়ানো ‘কৌতূহলজনক’ বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্র–ভিত্তিক স্টিমসন সেন্টারের সিনিয়র ফেলো কেলি গ্রিয়েকো।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের এনজিএডি নিয়ে চলমান আলোচনার সময় এটি বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে সেই বিতর্ককে প্রভাবিত করার একটি প্রচেষ্টা হতে পারে।
আজ শুক্রবার চীনের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, পিপলস লিবারেশন আর্মি নেভি তাদের নতুন অ্যামফিবিয়াস অ্যাসল্ট শিপ চালু করেছে।
দ্য ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পক্ষ থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণের জন্য ভারতের কাছে করা অনুরোধটি বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রত্যর্পণ চুক্তির সীমাবদ্ধতাও রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেকেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় মনমোহন সিং একবার শেক্সপিয়ারের জন্মস্থান স্ট্রাটফোর্ড-আপন-অ্যাভনে গিয়ে একটি নাটক দেখেন। নাটকের বিরতিতে একজন সুদর্শন ব্যক্তি তাঁর কাছে এসে বলেন, ‘আমরা পাকিস্তানে হিন্দু এবং শিখদের মিস করি।’
৬ ঘণ্টা আগেট্রেনের বগির নিচে ঝুলে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার ভ্রমণ করেছেন এক ব্যক্তি। গত মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) মধ্যপ্রদেশের ইতারসি থেকে ছাড়া জবলপুর-দানাপুর এক্সপ্রেসে এই ঘটনা ঘটে। ট্রেনটি জবলপুর স্টেশনের কাছে পৌঁছালে, রেলওয়ের কর্মীরা নিয়মিত পরিদর্শনের সময় ট্রেনের দুই চাকার মাঝে এক ব্যক্তিকে শুয়ে থাকতে দেখেন।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রচণ্ড ভিড়ের কারণে শীতকালে পর্যটকদের প্রবেশ সীমিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপানের ইয়ামাগাটা অঞ্চলের বিখ্যাত হট স্প্রিং শহর গিনজান অনসেন। অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য জনপ্রিয় এই শহর এখন অতিরিক্ত পর্যটনের সমাধান নিয়ে ভাবছে।
৯ ঘণ্টা আগে