অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনের নীতিনির্ধারকেরা যেসব স্থাপনা বা অবকাঠামোতে বসে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন, এবার সেসব স্থানে হামলা চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। আজ বৃহস্পতিবার কাজাখস্তানের রাজধানী আস্তানায় কালেকটিভ সিকিউরিটি ট্রিটি অর্গানাইজেশন বা সমষ্টিগত নিরাপত্তা চুক্তি সংস্থা (সিএসটিও) সম্মেলনে উপস্থিত হয়ে এই হুমকি দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দাবি করেছেন, রাশিয়া ন্যাটোভুক্ত সব দেশের সম্মিলিত ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনের চেয়ে দশগুণ বেশি ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদন করে। প্রয়োজন হলে, রাশিয়া কিয়েভের সিদ্ধান্ত গ্রহণ কেন্দ্রগুলোতে তাদের নতুন মাঝারি পাল্লার হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ওরেশনিক দিয়ে হামলা করার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেন, ‘রাশিয়া শত্রুর কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়া হিসেবে এই নতুন ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করতে বাধ্য হয়েছে।’ রাশিয়ার এই ব্যবস্থা গ্রহণ মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ ভূখণ্ডে হামলা চালানোর ঘটনার প্রতিক্রিয়া হিসেবে নেওয়া হয়েছে। পুতিন আরও দাবি করেন, ‘বিশ্বে রুশ (ক্ষেপণাস্ত্র) ওরেশনিকের কোনো তুলনা নেই এবং পশ্চিমা দেশগুলো এর সমতুল্য কোনো ক্ষেপণাস্ত্র শিগগিরই তৈরি করতে পারবে না।’
ভ্লাদিমির পুতিন আরও বলেন, ‘ওরেশনিকের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা গেলে এর আঘাতের শক্তি পারমাণবিক অস্ত্রের সমান হতে পারে।’ তিনি উল্লেখ করেন, কিয়েভের সিদ্ধান্ত গ্রহণ কেন্দ্রগুলো ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্রের লক্ষ্যবস্তু হতে পারে। রাশিয়ার নেতা জানান, ইউক্রেন এরই মধ্যে মস্কো ও সেন্ট পিটার্সবার্গে একাধিক হামলা চালিয়েছে। এ মাসের শুরুতে ইউক্রেন মস্কোর ওপর সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলাটি চালিয়েছিল।
মার্কিন ও ব্রিটিশ নিরাপত্তা সূত্রগুলো গত সপ্তাহে দ্য গার্ডিয়ানকে জানিয়েছে, রাশিয়ার ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্রটি পারমাণবিক অস্ত্র বহনের ক্ষমতাসম্পন্ন মাঝারি পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। তাত্ত্বিকভাবে এর পাল্লা সাড়ে ৫ হাজার কিলোমিটারের নিচে। অর্থাৎ, এই ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়া, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল থেকে ছোড়া হলে তা ইউরোপের অধিকাংশ এলাকায়ই আঘাত হানতে পারবে, তবে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছানোর সক্ষমতা নেই।
রুশ রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাজাখস্তানে পুতিন আরও বলেছেন যে, অন্যান্য নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা শিগগিরই আসতে পারে এবং রাশিয়া ইউক্রেনের রণক্ষেত্রে ওরেশনিকের ব্যবহার চালিয়ে যাবে।
ইউক্রেনের নীতিনির্ধারকেরা যেসব স্থাপনা বা অবকাঠামোতে বসে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন, এবার সেসব স্থানে হামলা চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। আজ বৃহস্পতিবার কাজাখস্তানের রাজধানী আস্তানায় কালেকটিভ সিকিউরিটি ট্রিটি অর্গানাইজেশন বা সমষ্টিগত নিরাপত্তা চুক্তি সংস্থা (সিএসটিও) সম্মেলনে উপস্থিত হয়ে এই হুমকি দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দাবি করেছেন, রাশিয়া ন্যাটোভুক্ত সব দেশের সম্মিলিত ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনের চেয়ে দশগুণ বেশি ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদন করে। প্রয়োজন হলে, রাশিয়া কিয়েভের সিদ্ধান্ত গ্রহণ কেন্দ্রগুলোতে তাদের নতুন মাঝারি পাল্লার হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ওরেশনিক দিয়ে হামলা করার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেন, ‘রাশিয়া শত্রুর কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়া হিসেবে এই নতুন ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করতে বাধ্য হয়েছে।’ রাশিয়ার এই ব্যবস্থা গ্রহণ মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ ভূখণ্ডে হামলা চালানোর ঘটনার প্রতিক্রিয়া হিসেবে নেওয়া হয়েছে। পুতিন আরও দাবি করেন, ‘বিশ্বে রুশ (ক্ষেপণাস্ত্র) ওরেশনিকের কোনো তুলনা নেই এবং পশ্চিমা দেশগুলো এর সমতুল্য কোনো ক্ষেপণাস্ত্র শিগগিরই তৈরি করতে পারবে না।’
ভ্লাদিমির পুতিন আরও বলেন, ‘ওরেশনিকের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা গেলে এর আঘাতের শক্তি পারমাণবিক অস্ত্রের সমান হতে পারে।’ তিনি উল্লেখ করেন, কিয়েভের সিদ্ধান্ত গ্রহণ কেন্দ্রগুলো ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্রের লক্ষ্যবস্তু হতে পারে। রাশিয়ার নেতা জানান, ইউক্রেন এরই মধ্যে মস্কো ও সেন্ট পিটার্সবার্গে একাধিক হামলা চালিয়েছে। এ মাসের শুরুতে ইউক্রেন মস্কোর ওপর সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলাটি চালিয়েছিল।
মার্কিন ও ব্রিটিশ নিরাপত্তা সূত্রগুলো গত সপ্তাহে দ্য গার্ডিয়ানকে জানিয়েছে, রাশিয়ার ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্রটি পারমাণবিক অস্ত্র বহনের ক্ষমতাসম্পন্ন মাঝারি পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। তাত্ত্বিকভাবে এর পাল্লা সাড়ে ৫ হাজার কিলোমিটারের নিচে। অর্থাৎ, এই ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়া, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল থেকে ছোড়া হলে তা ইউরোপের অধিকাংশ এলাকায়ই আঘাত হানতে পারবে, তবে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছানোর সক্ষমতা নেই।
রুশ রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাজাখস্তানে পুতিন আরও বলেছেন যে, অন্যান্য নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা শিগগিরই আসতে পারে এবং রাশিয়া ইউক্রেনের রণক্ষেত্রে ওরেশনিকের ব্যবহার চালিয়ে যাবে।
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি আলোচনা শুরুর পর প্রথমবারের মতো প্রতিক্রিয়া জানালেন লেবাননের ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ প্রধান নাঈম কাশেম। আজ শনিবার ফিলিস্তিনিদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, এই চুক্তি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অটল প্রতিরোধ গড়ে তোলার প্রমাণ। টাইমস অব ইসরায়েল এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গে কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় করা গ্রেপ্তার স্থানীয় পুলিশ স্বেচ্ছাসেবী সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিয়েছেন আদালত। আগামী সোমবার তাঁর সাজা ঘোষণা করা হবে। আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
২ ঘণ্টা আগেগাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ
৩ ঘণ্টা আগেব্লিঙ্কেনের শেষ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি হয়। ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ নিয়ে তাঁর নীতি সমালোচনার মুখে পড়লে দুজন সাংবাদিককে টেনে বের করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে