অনলাইন ডেস্ক
‘আমি কখন আমার নিজের স্মার্টফোন পাব?’ —প্রায়ই বাচ্চাদের কাছ থেকে এ ধরনের প্রশ্নের সম্মুখীন হন অভিভাবকেরা। শিশুদের ওপর এ ধরনের গেজেটের নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন তাঁরা। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের অভিভাবকদের মধ্যে স্মার্টফোনমুক্ত শৈশব গড়ার একটি আন্দোলন বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
এ আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিন সন্তানের মা ডেইজি গ্রিনওয়েল। স্কুলশিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের নিয়ে একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে আন্দোলনটির ভিত্তি গড়েন তিনি। গ্রিনওয়েল বলেন, ‘আমি আমার সন্তানকে এমন কিছু দিতে চাই না, যা তার মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করবে ও এতে আসক্ত করে তুলবে। তবে আমি এটাও জানি, তার ক্লাসের বাকি শিক্ষার্থীদেরও স্মার্টফোনের চাহিদা রয়েছে। ফলে তাকে একা স্মার্টফোনমুক্ত রাখাটা চাপের।’
অভিভাবকেরা বলছেন, অনলাইনে শিশুরা মোটেও নিরাপদ নয়। এতে প্রায়ই তাদের অনলাইন বুলিং বা অনলাইন হেনস্তা, সামাজিক চাপ ও ক্ষতিকর কনটেন্টের মুখোমুখি হতে হয়। ফলে বিষয়টি নিয়ে শিশুদের মা-বাবা অনেক বেশি চিন্তিত। এমন অবস্থায় সমমনা অভিভাবকদের নিয়ে বাচ্চাদের স্মার্টফোনমুক্ত শৈশব উপহার দেওয়ার পরিকল্পনা করেন গ্রিনওয়েল এবং তাঁর বন্ধু ক্লেয়ার রেনল্ডস।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে এই আন্দোলনটি ব্যাপক গতি পায়। ইংল্যান্ডের নানা প্রান্তের অভিভাবকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে উদ্যোগটি। গ্রিনওয়েল বলেন, ‘এখন দেশটির প্রায় প্রতিটি এলাকায় এই বিষয়ে পেশাদার (যেমন শিক্ষক) ও দক্ষতাসম্পন্ন (যেমন গবেষক, চিকিৎসক) ব্যক্তিদের নিয়ে কয়েকটি ওয়ার্কিং গ্রুপ রয়েছে।
এই ক্যাম্পেইনে প্রচার করা হচ্ছে, শিশুদের হাতে যেন স্মার্টফোন তুলে না দেওয়া হয়। অনেক অভিভাবকই জানিয়েছেন, শিশুদের নিরাপত্তার কারণেই তাদের মানা করতে পারছেন না তাঁরা।
মার্কিন সামাজিক মনোবিজ্ঞানী জোনাথন হাইটের সদ্য প্রকাশিত বই ‘দ্য অ্যাংশাস জেনারেশন’-এ এসব অভিভাবকের উদ্বেগের বিষয়টিই যেন প্রকাশ পেয়েছে। এতে তিনি বলেছেন, ‘তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্যের অনেক উন্নতি হচ্ছিল। তারপর ২০১৩ সাল থেকে সবকিছুই এলোমেলো হতে শুরু করে। আমাদের বাচ্চাদের জীবন স্মার্টফোনমুক্ত করতে হবে।’
যুক্তরাজ্যে ১১ বা ১২ বছর বয়সী প্রায় সব শিক্ষার্থীর হাতে স্মার্টফোন রয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির স্কুলমন্ত্রী ডেমিয়েন হিন্ডস। তিনি বলেন, এসব শিশুর মধ্যে স্মার্টফোন ব্যবহারে এক ধরনের প্রথা তৈরি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
‘আমি কখন আমার নিজের স্মার্টফোন পাব?’ —প্রায়ই বাচ্চাদের কাছ থেকে এ ধরনের প্রশ্নের সম্মুখীন হন অভিভাবকেরা। শিশুদের ওপর এ ধরনের গেজেটের নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন তাঁরা। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের অভিভাবকদের মধ্যে স্মার্টফোনমুক্ত শৈশব গড়ার একটি আন্দোলন বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
এ আন্দোলনে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিন সন্তানের মা ডেইজি গ্রিনওয়েল। স্কুলশিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের নিয়ে একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে আন্দোলনটির ভিত্তি গড়েন তিনি। গ্রিনওয়েল বলেন, ‘আমি আমার সন্তানকে এমন কিছু দিতে চাই না, যা তার মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করবে ও এতে আসক্ত করে তুলবে। তবে আমি এটাও জানি, তার ক্লাসের বাকি শিক্ষার্থীদেরও স্মার্টফোনের চাহিদা রয়েছে। ফলে তাকে একা স্মার্টফোনমুক্ত রাখাটা চাপের।’
অভিভাবকেরা বলছেন, অনলাইনে শিশুরা মোটেও নিরাপদ নয়। এতে প্রায়ই তাদের অনলাইন বুলিং বা অনলাইন হেনস্তা, সামাজিক চাপ ও ক্ষতিকর কনটেন্টের মুখোমুখি হতে হয়। ফলে বিষয়টি নিয়ে শিশুদের মা-বাবা অনেক বেশি চিন্তিত। এমন অবস্থায় সমমনা অভিভাবকদের নিয়ে বাচ্চাদের স্মার্টফোনমুক্ত শৈশব উপহার দেওয়ার পরিকল্পনা করেন গ্রিনওয়েল এবং তাঁর বন্ধু ক্লেয়ার রেনল্ডস।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে এই আন্দোলনটি ব্যাপক গতি পায়। ইংল্যান্ডের নানা প্রান্তের অভিভাবকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে উদ্যোগটি। গ্রিনওয়েল বলেন, ‘এখন দেশটির প্রায় প্রতিটি এলাকায় এই বিষয়ে পেশাদার (যেমন শিক্ষক) ও দক্ষতাসম্পন্ন (যেমন গবেষক, চিকিৎসক) ব্যক্তিদের নিয়ে কয়েকটি ওয়ার্কিং গ্রুপ রয়েছে।
এই ক্যাম্পেইনে প্রচার করা হচ্ছে, শিশুদের হাতে যেন স্মার্টফোন তুলে না দেওয়া হয়। অনেক অভিভাবকই জানিয়েছেন, শিশুদের নিরাপত্তার কারণেই তাদের মানা করতে পারছেন না তাঁরা।
মার্কিন সামাজিক মনোবিজ্ঞানী জোনাথন হাইটের সদ্য প্রকাশিত বই ‘দ্য অ্যাংশাস জেনারেশন’-এ এসব অভিভাবকের উদ্বেগের বিষয়টিই যেন প্রকাশ পেয়েছে। এতে তিনি বলেছেন, ‘তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্যের অনেক উন্নতি হচ্ছিল। তারপর ২০১৩ সাল থেকে সবকিছুই এলোমেলো হতে শুরু করে। আমাদের বাচ্চাদের জীবন স্মার্টফোনমুক্ত করতে হবে।’
যুক্তরাজ্যে ১১ বা ১২ বছর বয়সী প্রায় সব শিক্ষার্থীর হাতে স্মার্টফোন রয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির স্কুলমন্ত্রী ডেমিয়েন হিন্ডস। তিনি বলেন, এসব শিশুর মধ্যে স্মার্টফোন ব্যবহারে এক ধরনের প্রথা তৈরি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় বসবাস করা ৯৩ বছর বয়সী এক ব্যক্তি তাঁর ৬০ বছর বয়সী স্ত্রীকে অন্তত দুবার হত্যার চেষ্টা করার অভিযোগ স্বীকার করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, স্ত্রীকে একা ছেড়ে যেতে চাননি বলেই ওই হত্যাচেষ্টা চালান বৃদ্ধ স্বামী।
২ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মার্কিন নির্বাচন। পঞ্জিকা অনুযায়ী, সেই দিনটি হচ্ছে নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবার। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এটাই নিয়ম যে চার বছর পরপর যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, তা অবশ্যই নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগেস্পেনের ভ্যালেন্সিয়া অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় কমপক্ষে ৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে আজ বুধবার রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতে আইনি জটিলতার মুখে পড়েছে উইকিপিডিয়া। দেশটির বৃহত্তম সংবাদ সংস্থা এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল (এএনআই) সংস্থাটির বিরুদ্ধে ২ কোটি রুপির (প্রায় ২ লাখ ৩৭ হাজার ৮৭৪ মার্কিন ডলার) মানহানি মামলা করেছে। উইকিপিডিয়ার পরিচালনা প্রতিষ্ঠান উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেছে এএনআই।
৪ ঘণ্টা আগে