অনলাইন ডেস্ক
ডেনমার্ক মুসলমানদের পবিত্র কোরআন শরিফসহ অন্যান্য ধর্মগ্রন্থ পোড়ানো বন্ধে উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে। নিরাপত্তা ও কূটনৈতিক দিক বিবেচনায় দেশটির সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ডেনমার্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বাকস্বাধীনতা রক্ষা করা খুবই কঠিন একটা কাজ। কারণ, অনেক চরমপন্থীই এর সুযোগ নেয় এবং নিরাপত্তা হুমকি তৈরি করে।
ডেনমার্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লার্স লোককে রাসমুসেন বলেছেন, ড্যানিশ সরকার কোরআন পোড়ানো রোধে আইনি উপায় খুঁজে বের করবে, যাতে করে অন্যান্য দেশের দূতাবাসের সামনে কেউ কোরআনের কপি পোড়াতে না পারে।
রোববার এক বিবৃতিতে রাসমুসেন বলেছেন, দূতাবাসের সামনে কোরআন পোড়ানো চরমপন্থা এবং ঘৃর্ণিত কাজ। কয়েকজন বেপরোয়া ব্যক্তি এই কাজ করেছে। এই কয়েকজন ব্যক্তির কর্মকাণ্ড গোটা ড্যানিশ রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করে না।
ডেনমার্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই ধরনের বিক্ষোভ চরমপন্থিদের উপকার করে এবং নিরাপত্তা হুমকির সৃষ্টি করে। আর তাই দূতাবাসের বাইরে বিক্ষোভসহ কিছু পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রীয়ভাবে হস্তক্ষেপ করার আইনি উপায় খতিয়ে দেখছে কোপেনহেগেন।
এক বিবৃতিতে ডেনমার্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা এমন কিছু বিক্ষোভে হস্তক্ষেপ করতে চায় যেখানে ‘অন্যান্য দেশ, সংস্কৃতি ও ধর্মের অবমাননা করা হচ্ছে এবং যেখানে নিরাপত্তা উদ্বেগসহ ডেনমার্কের জন্য উল্লেখযোগ্য নেতিবাচক পরিণতি ডেকে আনতে পারে।’
সুইডেনের প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন সেখানে একই ধরনের প্রক্রিয়ার কাজ শুরু হয়েছে।
স্ক্যান্ডিনেভিয়ান উভয় দেশই সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে চাপের মুখে পড়েছে, কর্তৃপক্ষ একাধিক বিতর্কিত বিক্ষোভের অনুমতি দেওয়ার পরে যেখানে ইসলামের পবিত্র গ্রন্থ ধ্বংস করা হয়েছিল, বেশ কয়েকটি মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের সাথে কূটনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি করেছিল।
একটি পৃথক বিবৃতিতে, সুইডিশ প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন বলেছেন, অনুরূপ প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে সুইডেনেও চলছে। তিনি তার ডেনিশ সমকক্ষ মেটে ফ্রেডেরিকসেনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যোগাযোগ করছেন।
উলফ ক্রিস্টারসন ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে আইনি পরিস্থিতির বিশ্লেষণ শুরু করেছি। আমাদের জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্যই এমনি করা হচ্ছে।’
উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে ডেনমার্কের উগ্র ডানপন্থী দুজন ইসলামবিদ্বেষী ব্যক্তি কোপেনহেগেনে ইরাকের দূতাবাসের বাইরে পবিত্র কোরআন অবমাননা করে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। এর পাশেই মাটিতে ইরাকের পতাকা পড়ে ছিল। এর সপ্তাহখানেক আগে ‘ড্যানিশ প্যাট্রিয়টস’ নামে উগ্র এই ডানপন্থী গোষ্ঠীর সদস্যরা ফেসবুকে সরাসরি সম্প্রচার করে একই ধরনের কাজ করেছিল।
ডেনমার্ক মুসলমানদের পবিত্র কোরআন শরিফসহ অন্যান্য ধর্মগ্রন্থ পোড়ানো বন্ধে উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে। নিরাপত্তা ও কূটনৈতিক দিক বিবেচনায় দেশটির সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ডেনমার্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বাকস্বাধীনতা রক্ষা করা খুবই কঠিন একটা কাজ। কারণ, অনেক চরমপন্থীই এর সুযোগ নেয় এবং নিরাপত্তা হুমকি তৈরি করে।
ডেনমার্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লার্স লোককে রাসমুসেন বলেছেন, ড্যানিশ সরকার কোরআন পোড়ানো রোধে আইনি উপায় খুঁজে বের করবে, যাতে করে অন্যান্য দেশের দূতাবাসের সামনে কেউ কোরআনের কপি পোড়াতে না পারে।
রোববার এক বিবৃতিতে রাসমুসেন বলেছেন, দূতাবাসের সামনে কোরআন পোড়ানো চরমপন্থা এবং ঘৃর্ণিত কাজ। কয়েকজন বেপরোয়া ব্যক্তি এই কাজ করেছে। এই কয়েকজন ব্যক্তির কর্মকাণ্ড গোটা ড্যানিশ রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করে না।
ডেনমার্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই ধরনের বিক্ষোভ চরমপন্থিদের উপকার করে এবং নিরাপত্তা হুমকির সৃষ্টি করে। আর তাই দূতাবাসের বাইরে বিক্ষোভসহ কিছু পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রীয়ভাবে হস্তক্ষেপ করার আইনি উপায় খতিয়ে দেখছে কোপেনহেগেন।
এক বিবৃতিতে ডেনমার্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা এমন কিছু বিক্ষোভে হস্তক্ষেপ করতে চায় যেখানে ‘অন্যান্য দেশ, সংস্কৃতি ও ধর্মের অবমাননা করা হচ্ছে এবং যেখানে নিরাপত্তা উদ্বেগসহ ডেনমার্কের জন্য উল্লেখযোগ্য নেতিবাচক পরিণতি ডেকে আনতে পারে।’
সুইডেনের প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন সেখানে একই ধরনের প্রক্রিয়ার কাজ শুরু হয়েছে।
স্ক্যান্ডিনেভিয়ান উভয় দেশই সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে চাপের মুখে পড়েছে, কর্তৃপক্ষ একাধিক বিতর্কিত বিক্ষোভের অনুমতি দেওয়ার পরে যেখানে ইসলামের পবিত্র গ্রন্থ ধ্বংস করা হয়েছিল, বেশ কয়েকটি মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের সাথে কূটনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি করেছিল।
একটি পৃথক বিবৃতিতে, সুইডিশ প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন বলেছেন, অনুরূপ প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে সুইডেনেও চলছে। তিনি তার ডেনিশ সমকক্ষ মেটে ফ্রেডেরিকসেনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যোগাযোগ করছেন।
উলফ ক্রিস্টারসন ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে আইনি পরিস্থিতির বিশ্লেষণ শুরু করেছি। আমাদের জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্যই এমনি করা হচ্ছে।’
উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে ডেনমার্কের উগ্র ডানপন্থী দুজন ইসলামবিদ্বেষী ব্যক্তি কোপেনহেগেনে ইরাকের দূতাবাসের বাইরে পবিত্র কোরআন অবমাননা করে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। এর পাশেই মাটিতে ইরাকের পতাকা পড়ে ছিল। এর সপ্তাহখানেক আগে ‘ড্যানিশ প্যাট্রিয়টস’ নামে উগ্র এই ডানপন্থী গোষ্ঠীর সদস্যরা ফেসবুকে সরাসরি সম্প্রচার করে একই ধরনের কাজ করেছিল।
গাজায় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে আইসিসি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। ছয়টি মহাদেশের ১২৪টি দেশে তাঁরা আটক হতে পারেন।
৭ মিনিট আগেকলকাতার মেট্রোরেলে এক নারী যাত্রীকে বাংলা বাদ দিয়ে হিন্দিতে কথা বলতে জোরাজুরি করেছেন আরেক নারী। এই ঘটনার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ভিডিওতে হিন্দিতে কথা বলতে না পারা নারীকে ‘বাংলাদেশি’ বলেও তাচ্ছিল্য করা হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগেভারতের বিশেষ করে তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ভারতীয় পরিবারগুলোর সন্তান দেখাশোনার কাজ বেছে নিচ্ছেন। প্রতি ঘণ্টা ১৩ থেকে ১৮ ডলার পান তাঁরা। তবে এই সম্মানী এলাকা ও প্রয়োজনের ওপর নির্ভর করে। অনেক পরিবার বেবি সিটারদের থাকা–খাওয়ার ব্যবস্থাও করে দিচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়াতে হামলা চালানোর পর যুদ্ধের তীব্রতা বেড়েছে। এর মধ্যে রাশিয়া জানাল, পূর্ব ইউক্রেনের দোনেৎস্ক অঞ্চলের দালনে গ্রাম দখলে নিয়েছে তাদের সেনারা। অবশ্য রাশিয়ার গ্রাম দখলের বিষয়টি স্বীকার করেনি ইউক্রেনের জেনারেল স্টাফ।
২ ঘণ্টা আগে