অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যের সদ্য নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাককে ভারতীয় বংশোদ্ভূত বলা হলেও সম্প্রতি শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই দাবি করছেন, তিনি আসলে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত। ঋষি সুনাক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর উভয় দেশের জনগণই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে এবং ঋষির শিকড় নিজেদের ভূমিতে বলে দাবি করেছে।
ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এক প্রতিবেদনে বলেছে, ঋষি সুনাকের দাদা ও নানারা বাস করতেন পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের গুজরানওয়ালায়। সেই সূত্রে ঋষির শিকড় পাকিস্তানে বলে দাবি করছেন অনেকে। তবে ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগ হওয়ার বেশ আগেই ঋষির দাদা-দাদি আফ্রিকার দেশ কেনিয়ার নাইরোবিতে পাড়ি জমিয়েছিলেন। সেখানেই জন্ম হয়েছিল ঋষির বাবা যশবীরের। পরে অবশ্য নাইরোবি থেকে তাঁরা ব্রিটেনে যান এবং সেখানে জন্ম হয় ঋষির।
ভারতীয় আরেক গণমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলেছে, ঋষি সুনাক সব সময় নিজেকে ‘গর্বিত হিন্দু’ বলে পরিচয় দেন এবং প্রায়ই বিভিন্ন ভাষণে তাঁর ‘শিকড় ভারতে’ বলে উল্লেখ করেন। তাঁকে তাঁর পরিবারের সঙ্গে দীপাবলি উদ্যাপন করা, মন্দিরের খাবার খাওয়া এবং গো-পূজায় অংশ নিতে দেখা গেছে। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পরে তিনি ভাগবত গীতা ছুঁয়ে শপথ নিয়েছিলেন। ঋষি সুনাক বলেছেন, তিনি কখনো তাঁর বিশ্বাস লুকানোর চেষ্টা করেন না। এমনকি যুক্তরাজ্যের আদমশুমারি ফরম পূরণ করার সময়ে তিনি নিজেকে ‘ব্রিটিশ ভারতীয়’ বলে চিহ্নিত করেছেন বলেও জানিয়েছেন।
ঋষিকে নিয়ে এসব বিতর্কের পরিপ্রেক্ষিতে একজন বিশিষ্ট পাঞ্জাবি কবি ড. গুরভজন সিং গিল বলেছেন, সুনাকের সাফল্য ভারত ও পাকিস্তান উভয়েরই। এ নিয়ে আসলে কোনো বিতর্ক নেই। সীমান্তের দুই পাশের পাঞ্জাবের মানুষেরই গর্ব করা উচিত। সুনাকের শিকড় দেশভাগের আগে ভারতের অবিভক্ত পাঞ্জাবে।
এদিকে গুজরানওয়ালা খালসা এডুকেশনাল কাউন্সিলের সভাপতি ডা. এস পি সিং বলেছেন, ‘সুনাকের পূর্বপুরুষেরা ক্ষত্রিয় সম্প্রদায়ের ছিলেন। ক্ষত্রিয়দের সাধারণত ভারত, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে পাওয়া যায়। ঐতিহ্যগতভাবে তাঁরা রেশম বয়ন, কৃষিকাজ ও কেরানি পেশার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সুনাকের দাদা রামদাস সুনাক ১৯৩৫ সালে কেনিয়ার নাইরোবিতে কেরানি হিসেবে কাজ করার জন্য গুজরানওয়ালা ছেড়ে চলে যান।’
ঋষি সুনাকের নানা রঘুবীর বেরির জন্ম ও বেড়ে ওঠাও পাঞ্জাবে। পরে তিনি রেলওয়ের প্রকৌশলী হিসেবে আফ্রিকার দেশ তানজানিয়ায় পাড়ি জমিয়েছিলেন। সেখানে তিনি তানজানিয়ার মেয়ে শ্রাক্ষাকে বিয়ে করেছিলেন। পরে তাঁরাও সেখান থেকে যুক্তরাজ্যে পাড়ি দিয়েছিলেন।
যুক্তরাজ্যের সদ্য নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাককে ভারতীয় বংশোদ্ভূত বলা হলেও সম্প্রতি শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই দাবি করছেন, তিনি আসলে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত। ঋষি সুনাক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর উভয় দেশের জনগণই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে এবং ঋষির শিকড় নিজেদের ভূমিতে বলে দাবি করেছে।
ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এক প্রতিবেদনে বলেছে, ঋষি সুনাকের দাদা ও নানারা বাস করতেন পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের গুজরানওয়ালায়। সেই সূত্রে ঋষির শিকড় পাকিস্তানে বলে দাবি করছেন অনেকে। তবে ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগ হওয়ার বেশ আগেই ঋষির দাদা-দাদি আফ্রিকার দেশ কেনিয়ার নাইরোবিতে পাড়ি জমিয়েছিলেন। সেখানেই জন্ম হয়েছিল ঋষির বাবা যশবীরের। পরে অবশ্য নাইরোবি থেকে তাঁরা ব্রিটেনে যান এবং সেখানে জন্ম হয় ঋষির।
ভারতীয় আরেক গণমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলেছে, ঋষি সুনাক সব সময় নিজেকে ‘গর্বিত হিন্দু’ বলে পরিচয় দেন এবং প্রায়ই বিভিন্ন ভাষণে তাঁর ‘শিকড় ভারতে’ বলে উল্লেখ করেন। তাঁকে তাঁর পরিবারের সঙ্গে দীপাবলি উদ্যাপন করা, মন্দিরের খাবার খাওয়া এবং গো-পূজায় অংশ নিতে দেখা গেছে। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পরে তিনি ভাগবত গীতা ছুঁয়ে শপথ নিয়েছিলেন। ঋষি সুনাক বলেছেন, তিনি কখনো তাঁর বিশ্বাস লুকানোর চেষ্টা করেন না। এমনকি যুক্তরাজ্যের আদমশুমারি ফরম পূরণ করার সময়ে তিনি নিজেকে ‘ব্রিটিশ ভারতীয়’ বলে চিহ্নিত করেছেন বলেও জানিয়েছেন।
ঋষিকে নিয়ে এসব বিতর্কের পরিপ্রেক্ষিতে একজন বিশিষ্ট পাঞ্জাবি কবি ড. গুরভজন সিং গিল বলেছেন, সুনাকের সাফল্য ভারত ও পাকিস্তান উভয়েরই। এ নিয়ে আসলে কোনো বিতর্ক নেই। সীমান্তের দুই পাশের পাঞ্জাবের মানুষেরই গর্ব করা উচিত। সুনাকের শিকড় দেশভাগের আগে ভারতের অবিভক্ত পাঞ্জাবে।
এদিকে গুজরানওয়ালা খালসা এডুকেশনাল কাউন্সিলের সভাপতি ডা. এস পি সিং বলেছেন, ‘সুনাকের পূর্বপুরুষেরা ক্ষত্রিয় সম্প্রদায়ের ছিলেন। ক্ষত্রিয়দের সাধারণত ভারত, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে পাওয়া যায়। ঐতিহ্যগতভাবে তাঁরা রেশম বয়ন, কৃষিকাজ ও কেরানি পেশার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সুনাকের দাদা রামদাস সুনাক ১৯৩৫ সালে কেনিয়ার নাইরোবিতে কেরানি হিসেবে কাজ করার জন্য গুজরানওয়ালা ছেড়ে চলে যান।’
ঋষি সুনাকের নানা রঘুবীর বেরির জন্ম ও বেড়ে ওঠাও পাঞ্জাবে। পরে তিনি রেলওয়ের প্রকৌশলী হিসেবে আফ্রিকার দেশ তানজানিয়ায় পাড়ি জমিয়েছিলেন। সেখানে তিনি তানজানিয়ার মেয়ে শ্রাক্ষাকে বিয়ে করেছিলেন। পরে তাঁরাও সেখান থেকে যুক্তরাজ্যে পাড়ি দিয়েছিলেন।
এখন পর্যন্ত প্রায় অর্ধশত প্রতারিত নারীর তথ্য পেয়েছে দ্য গার্ডিয়ান। যদিও প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে শঙ্কা করা হচ্ছে। ভুক্তভোগীদের বয়ান ও স্বাধীনভাবে তদন্তের পর এই ইস্যু নিয়ে গত বৃহস্পতিবার থেকে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের সিরিজ ‘স্পাই কপস’ প্রচার শুরু করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যমটি। আর এরপরই এ নিয়ে শুরু হয়
২৩ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ‘নাৎসি’ আখ্যা দিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেছেন, ইহুদি জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছেন জেলেনস্কি। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গণমাধ্যম ক্রাসনায়া জভেজদাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব বলেন লাভরভ। জেলেনস্কি রুশ সংস্কৃতিকে সম্মান করেন না বলে
৩০ মিনিট আগেগাজা ইস্যুতে আবারও জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আরব দেশগুলো। আগামীকাল মঙ্গলবার কায়রোতে অনুষ্ঠিত হবে বৈঠক। আলোচনা হবে, যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের হুমকি, মার্কিন প্রেসিডেন্টের গাজা দখল সংক্রান্ত হুমকিসহ ফিলিস্তিনের সার্বিক ইস্যু নিয়েই।
৩৩ মিনিট আগেরাশিয়া থেকে নর্ড স্ট্রিম-২ পাইপলাইনের মাধ্যমে ইউরোপে, বিশেষ করে জার্মানিতে গ্যাস সরবরাহ করা হতো। তবে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের পর ইউরোপের দেশগুলো রাশিয়া থেকে গ্যাস গ্রহণ করা বন্ধ করে দেয়।
১ ঘণ্টা আগে