অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়া থেকে নর্ড স্ট্রিম-২ পাইপলাইন ইউরোপে, বিশেষ করে জার্মানিতে গ্যাস সরবরাহের জন্য তৈরি করা হচ্ছিল। সেটি দিয়ে এখনো গ্যাস পরিবহন শুরু করেনি, এমনকি কাজও পুরোপুরি শেষ হয়নি। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের পর ইউরোপের দেশগুলো রাশিয়া থেকে গ্যাস গ্রহণ করা বন্ধ করে দেয় এবং এই প্রকল্পের কাজও থেমে যায়। তবে সম্প্রতি এই পাইপলাইন দিয়ে রাশিয়ার গ্যাস ফের ইউরোপে প্রবাহের জন্য দূতিয়ালি শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
জার্মানির সংবাদমাধ্যম বিল্ডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ রাষ্ট্রদূত (স্পেশাল প্রেসিডেনশিয়াল এনভয় ফর স্পেশাল মিশনস) রিচার্ড গ্রেনেল একাধিকবার অনানুষ্ঠানিকভাবে সুইজারল্যান্ড সফর করেছেন নর্ড স্ট্রিম-২ গ্যাস পাইপলাইন পুনরায় চালুর বিষয়ে আলোচনা করতে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রস্তাবিত চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করবে। এই চুক্তির মাধ্যমে নর্ড স্ট্রিম-২ পাইপলাইন দিয়ে রাশিয়ার গ্যাস ইউরোপে সরবরাহ করা হবে। বিল্ড আরও দাবি করেছে, পাইপলাইন পুনরুদ্ধার ও পুনর্নির্মাণের পরিকল্পনাও রয়েছে, যাতে ফিনল্যান্ড থেকে জার্মানিতে ‘সবুজ’ হাইড্রোজেন পরিবহন করা সম্ভব হয়।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, এই চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র সরকার সরাসরি জড়িত থাকবে না, তবে আমেরিকান বিনিয়োগকারীরা এতে অংশগ্রহণ করতে চান। বিল্ডের তথ্য অনুযায়ী, জার্মানি সরকারের সূত্র জানিয়েছে, তারা সুইজারল্যান্ডে গ্রেনেলের বৈঠকের বিষয়ে কিছুই জানত না। অন্যদিকে, গ্রেনেল নিজেও আলোচনায় তাঁর সম্পৃক্ততার বিষয়টি নিশ্চিত করেননি।
গতকাল রোববার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন বিনিয়োগকারীরা রাশিয়ার নর্ড স্ট্রিম-২ গ্যাস পাইপলাইন চালুর একটি প্রস্তাব উত্থাপন করছে। ব্রিটিশ দৈনিকটি সূত্রের বরাতে জানিয়েছে, আগে কখনো ব্যবহার না হওয়া এই রুটটি রাশিয়া ও জার্মানির মধ্যে গ্যাস পরিবহনের পাশাপাশি চলমান ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় চাপ প্রয়োগের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হতে পারে।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমস আরও জানিয়েছে, সুইজারল্যান্ডভিত্তিক নর্ড স্ট্রিম-২ অপারেটরের সাবেক নির্বাহী পরিচালক ম্যাথিয়াস ওয়ার্নিগ চুক্তিটি চূড়ান্ত করার চেষ্টা করছেন। অজ্ঞাতনামা মার্কিন বিনিয়োগকারীরা এ পরিকল্পনাকে সমর্থন দিচ্ছেন, যা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার নিদর্শন হিসেবে অভিহিত করেছে সংবাদমাধ্যমটি।
প্রথম দফা ক্ষমতায় থাকাকালে ট্রাম্প নর্ড স্ট্রিম ২-এর কড়া সমালোচনা করেছিলেন এবং এর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলেন। এমনকি গত অক্টোবর মাসে তিনি গর্ব করে বলেছিলেন, তাঁর পদক্ষেপই প্রকল্পটি ‘ধ্বংস’ করেছে।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়ার্নিগের প্রস্তাবের অংশ হিসেবে মার্কিন ব্যবসায়ীরা হোয়াইট হাউসের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন, যা ইউক্রেনে শান্তি আলোচনা নিয়ে ব্যাক-চ্যানেল (পরোক্ষ বা গোপন) কূটনীতির অংশ। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, মার্কিন নেতৃত্বাধীন একটি বিনিয়োগকারী গোষ্ঠী গ্যাজপ্রমের (নর্ড স্ট্রিম ২-এর মালিক) সঙ্গে নিষেধাজ্ঞা-পরবর্তী একটি চুক্তির রূপরেখা তৈরি করেছে।
রাশিয়া থেকে নর্ড স্ট্রিম-২ পাইপলাইন ইউরোপে, বিশেষ করে জার্মানিতে গ্যাস সরবরাহের জন্য তৈরি করা হচ্ছিল। সেটি দিয়ে এখনো গ্যাস পরিবহন শুরু করেনি, এমনকি কাজও পুরোপুরি শেষ হয়নি। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের পর ইউরোপের দেশগুলো রাশিয়া থেকে গ্যাস গ্রহণ করা বন্ধ করে দেয় এবং এই প্রকল্পের কাজও থেমে যায়। তবে সম্প্রতি এই পাইপলাইন দিয়ে রাশিয়ার গ্যাস ফের ইউরোপে প্রবাহের জন্য দূতিয়ালি শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
জার্মানির সংবাদমাধ্যম বিল্ডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ রাষ্ট্রদূত (স্পেশাল প্রেসিডেনশিয়াল এনভয় ফর স্পেশাল মিশনস) রিচার্ড গ্রেনেল একাধিকবার অনানুষ্ঠানিকভাবে সুইজারল্যান্ড সফর করেছেন নর্ড স্ট্রিম-২ গ্যাস পাইপলাইন পুনরায় চালুর বিষয়ে আলোচনা করতে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রস্তাবিত চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করবে। এই চুক্তির মাধ্যমে নর্ড স্ট্রিম-২ পাইপলাইন দিয়ে রাশিয়ার গ্যাস ইউরোপে সরবরাহ করা হবে। বিল্ড আরও দাবি করেছে, পাইপলাইন পুনরুদ্ধার ও পুনর্নির্মাণের পরিকল্পনাও রয়েছে, যাতে ফিনল্যান্ড থেকে জার্মানিতে ‘সবুজ’ হাইড্রোজেন পরিবহন করা সম্ভব হয়।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, এই চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র সরকার সরাসরি জড়িত থাকবে না, তবে আমেরিকান বিনিয়োগকারীরা এতে অংশগ্রহণ করতে চান। বিল্ডের তথ্য অনুযায়ী, জার্মানি সরকারের সূত্র জানিয়েছে, তারা সুইজারল্যান্ডে গ্রেনেলের বৈঠকের বিষয়ে কিছুই জানত না। অন্যদিকে, গ্রেনেল নিজেও আলোচনায় তাঁর সম্পৃক্ততার বিষয়টি নিশ্চিত করেননি।
গতকাল রোববার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন বিনিয়োগকারীরা রাশিয়ার নর্ড স্ট্রিম-২ গ্যাস পাইপলাইন চালুর একটি প্রস্তাব উত্থাপন করছে। ব্রিটিশ দৈনিকটি সূত্রের বরাতে জানিয়েছে, আগে কখনো ব্যবহার না হওয়া এই রুটটি রাশিয়া ও জার্মানির মধ্যে গ্যাস পরিবহনের পাশাপাশি চলমান ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় চাপ প্রয়োগের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হতে পারে।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমস আরও জানিয়েছে, সুইজারল্যান্ডভিত্তিক নর্ড স্ট্রিম-২ অপারেটরের সাবেক নির্বাহী পরিচালক ম্যাথিয়াস ওয়ার্নিগ চুক্তিটি চূড়ান্ত করার চেষ্টা করছেন। অজ্ঞাতনামা মার্কিন বিনিয়োগকারীরা এ পরিকল্পনাকে সমর্থন দিচ্ছেন, যা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার নিদর্শন হিসেবে অভিহিত করেছে সংবাদমাধ্যমটি।
প্রথম দফা ক্ষমতায় থাকাকালে ট্রাম্প নর্ড স্ট্রিম ২-এর কড়া সমালোচনা করেছিলেন এবং এর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলেন। এমনকি গত অক্টোবর মাসে তিনি গর্ব করে বলেছিলেন, তাঁর পদক্ষেপই প্রকল্পটি ‘ধ্বংস’ করেছে।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়ার্নিগের প্রস্তাবের অংশ হিসেবে মার্কিন ব্যবসায়ীরা হোয়াইট হাউসের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন, যা ইউক্রেনে শান্তি আলোচনা নিয়ে ব্যাক-চ্যানেল (পরোক্ষ বা গোপন) কূটনীতির অংশ। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, মার্কিন নেতৃত্বাধীন একটি বিনিয়োগকারী গোষ্ঠী গ্যাজপ্রমের (নর্ড স্ট্রিম ২-এর মালিক) সঙ্গে নিষেধাজ্ঞা-পরবর্তী একটি চুক্তির রূপরেখা তৈরি করেছে।
বর্তমানে ছোট ওষুধ (পিল বা ক্যাপসুল) বাজারে আসার ৯ বছর পর মেডিকেয়ার মূল্য আলোচনার জন্য যোগ্য হয়। ট্রাম্প প্রশাসন এটিকে ১৩ বছর করতে চায়, যা বায়োটেক ওষুধের সমতুল্য। তবে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করেছিল, বর্তমান নিয়ম নতুন ওষুধ উদ্ভাবনকে বাধাগ্রস্ত করে। আগে এই বিষয় নিয়ে তারা আলোচনা করতে
১ ঘণ্টা আগেতাজমহল—ভালোবাসার প্রতীক, মুগ্ধতা ছড়ানো এক আশ্চর্য স্থাপনা। যা শুধু ভারত নয়, সারা বিশ্বের মানুষকে বিস্মিত করে। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন, আজকের দিনে এই ধরনের একটি স্থাপনা তৈরি করতে কত খরচ হতো?
১ ঘণ্টা আগেআদালতে প্রধান বিচারপতি কেন্দ্র সরকারকে জিজ্ঞেস করেন, ‘হিন্দু দেবোত্তর বোর্ডের সদস্য হিসেবে কোনো মুসলিমকে সদস্য হতে দেবে সরকার? খোলাখুলি বলুন। যদি না দেয়, তবে ওয়াক্ফ বোর্ডে হিন্দু কেন?’ তিনি আরও বলেন, এই আইন নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতা হচ্ছে, এটি ‘খুবই উদ্বেগজনক’।
২ ঘণ্টা আগেচীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের গুইঝৌ প্রদেশে নির্মাণাধীন হুয়াজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন সেতুটি চলতি বছরের জুনে চালু হবে। নদীর পানিস্তর থেকে সেতুটি প্রায় ২ হাজার ৫১ ফুট ওপরে থাকবে। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু ফ্রান্সের মিলাউ ভায়াডাক্টের চেয়ে এই সেতুটি প্রায় ৯৪৭ ফুট বেশি উঁচু হবে।
৩ ঘণ্টা আগে