অনলাইন ডেস্ক
ভারত থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) ডিজেলসহ বিভিন্ন জ্বালানি রপ্তানি ২০২৪ সালের প্রথম তিন প্রান্তিকে ৫৮ শতাংশ বেড়েছে। এতে ইইউয়ের শীর্ষ জ্বালানি তেল রপ্তানিকারক দেশে পরিণত হয়েছে ভারত। তবে এসব জ্বালানির বড় অংশ রাশিয়া থেকে ছাড়ে কিনেছে ভারত। এরপর পরিশোধন করে চড়া দামে ইইউয়ে বিক্রি করেছে।
সেন্টার ফর রিসার্চ অন এনার্জি অ্যান্ড ক্লিন এয়ারের (সিআরইএ) মাসিক ট্র্যাকার রিপোর্টে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।
ইউক্রেনে আগ্রাসনের পর রাশিয়াকে অর্থনৈতিক দিক থেকে ভঙ্গুর করে দিতে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও জি৭ দেশগুলো রাশিয়ার অপরিশোধিত তেলের ওপর মূল্যসীমা ও আমদানি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
তবে রাশিয়ার অপরিশোধিত ও পরিশোধিত তেলের ক্ষেত্রে কোনো স্পষ্ট নীতিমালা না থাকায় নিষেধাজ্ঞার আওতাবহির্ভূত দেশগুলো রাশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ তেল আমদানি করেছে। এরপর পরিশোধন করে মূল্যসীমা আরোপকারী ইইউ জোটভুক্ত দেশেই রপ্তানি করছে।
ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকে ভারত রাশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম তেল আমদানিকারক। যুদ্ধের আগে ভারতের মোট আমদানি করা তেলের মধ্যে রুশ তেলের পরিমাণ এক শতাংশেরও কম ছিল। কিন্তু এখন তা প্রায় ৪০ শতাংশে পৌঁছেছে। রাশিয়ার তেল ভারত কম দামে কিনে পরিশোধনের পর পূর্ণ দামে ইইউয়ে রপ্তানি করছে। ইউরোপীয় দেশগুলো মস্কো থেকে সরাসরি তেল আমদানি কমানোর ফলে এই চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে।
সেন্টার ফর রিসার্চ অন এনার্জি অ্যান্ড ক্লিন এয়ারের (সিআরইএ) সাম্প্রতিক রিপোর্টে জানানো হয়েছে, পরিশোধনের সুবিধা কাজে লাগিয়ে ভারত এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নে সবচেয়ে বড় তেল রপ্তানিকারক। ভারতের জামনগর, বদিনার (গুজরাট) ও নিউ ম্যাঙ্গালোরে শোধনাগারে রুশ তেল পরিশোধন করা হয়। এসব শোধনাগার থেকে ২০২৪ সালের প্রথম তিন প্রান্তিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে রপ্তানি ৫৮ শতাংশ তেল রপ্তানি বেড়েছে।
জামনগরের শোধনাগারটি রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ও বদিনারের শোধনাগারটি রাশিয়ার রোসনেফট-সমর্থিত নাইয়ারা এনার্জির একটি ইউনিট। ম্যাঙ্গালোর শোধনাগার অ্যান্ড পেট্রোকেমিক্যালস লিমিটেড (এমআরপিএল) ভারতের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস করপোরেশনের (ওএনজিসি) একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান।
সিআরইএ জানিয়েছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশগুলো এখনো ভারত থেকে তেল আমদানি করে চলেছে। এতে ভারত রাশিয়া থেকে আরও অপরিশোধিত তেল আমদানি করছে ও রাশিয়ার বৈদেশিক আয় বাড়ছে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আগে ইউরোপ প্রতিদিন গড়ে ১ লাখ ৫৪ হাজার ব্যারেল ডিজেল ও জেট ফুয়েল আমদানি করত, যা এখন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।
সিআরইএ আমদানির নির্দিষ্ট পরিমাণ না জানালেও ইউরোপের এই থিংক ট্যাংক আগের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছিল, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ১৩ মাসে মূল্যসীমা আরোপকারী দেশগুলো অপরিশোধিত রুশ তেল থেকে তৈরিকৃত তেলজাত পণ্য আমদানিতে প্রায় ৮ দশমিক ৫ বিলিয়ন ইউরো ব্যয় করেছে। যা ইইউয়ের ২০২৪ থেকে ২০২৭ সালের মধ্যে ইউক্রেনকে সহায়তায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ অর্থের ৬৮ শতাংশের সমান।
ফিনল্যান্ডভিত্তিক থিংক ট্যাংক সিআরইএ আগের প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছিল, তেলের মূল্যসীমা কার্যকর হওয়ার (ডিসেম্বর ২০২২) পর থেকে এই ১৩ মাসে ভারতের রপ্তানিকৃত তেলের এক-তৃতীয়াংশের বেশি রাশিয়ান অপরিশোধিত থেকে তৈরি হয়েছে, যার বাজারমূল্য ৬ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন ডলার)।
রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল ক্রয় ও এ থেকে তৈরি ডিজেলের মতো জ্বালানি রপ্তানিতে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। তবে মূল্যসীমা আরোপকারী জোট নামে পরিচিত গ্রুপ অব সেভেন (জি৭), ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও অস্ট্রেলিয়া ২০২২ সালের ৫ ডিসেম্বর থেকে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত রুশ তেলের মূল্যসীমা ৬০ ডলার নির্ধারণ করে। বাজার তেলের জোগান অব্যাহত রাখার পাশাপাশি মস্কোর বৈদেশিক মুদ্রা আয় কমাতে এটি করা হয়েছিল।
সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে সিআরইএ জানিয়েছে, বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম তেল ভোক্তা ও আমদানিকারক ভারত অক্টোবর মাসে রাশিয়া থেকে প্রায় দুই বিলিয়ন ইউরো মূল্যের অপরিশোধিত তেল কিনেছে। আগের মাসের যা ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন ইউরো ছিল।
সিআরইএ আরও জানিয়েছে, রাশিয়ার অপরিশোধিত তেলের ৩৪ শতাংশ সমুদ্রপথে ট্যাংকারে সরবরাহ করা হয়েছে, যা মূল্যসীমা নীতির আওতায় ছিল। বাকি অংশ ‘শ্যাডো’ ট্যাংকার দিয়ে সরবরাহ করা হয়েছে, যা নিয়ম বহির্ভূত।
সিআরইএ আরও জানিয়েছে, অক্টোবরে রাশিয়ার অপরিশোধিত তেলের ৪৭ শতাংশ কিনেছে চীন, এরপর ভারত ৩৭ শতাংশ, ইইউ ৬ শতাংশ ও তুরস্ক ৬ শতাংশ।
অক্টোবরে রুশ জ্বালানি পণ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্রেতা ছিল ভারত। এতে শীর্ষ পাঁচ আমদানিকারকের মোট মাসিক রপ্তানি আয়ের ১৯ শতাংশ (২ দশমিক ৬ বিলিয়ন ইউরো) ভারতের থেকে পেয়েছে রাশিয়া। ভারতের আমদানির প্রায় ৭৭ শতাংশই (মূল্য প্রায় ২ বিলিয়ন ইউরো) ছিল অপরিশোধিত তেল। সেপ্টেম্বরে ভারত রাশিয়ার শীর্ষ পাঁচ আমদানিকারকের তালিকায় ২১ শতাংশ (২ দশমিক ৮ বিলিয়ন ইউরো) অবদান রেখেছিল। ভারতের আমদানির প্রায় ৮৫ শতাংশ (মূল্য ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন ইউরো) ছিল অপরিশোধিত তেল।
সংস্থাটি জানিয়েছে, ২০২২ সালের ৫ ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের অক্টোবরের শেষ পর্যন্ত রাশিয়ার মোট কয়লা রপ্তানির ৪৬ শতাংশ কিনেছে চীন, তারপর ভারত ১৭ শতাংশ, তুরস্ক ১০ শতাংশ, দক্ষিণ কোরিয়া ১০ শতাংশ ও তাইওয়ান ৫ শতাংশ।
সিআরইএর মতে, রাশিয়ার মোট সমুদ্রপথে রপ্তানি করা তেলের ৮৩ শতাংশ শ্যাডো ট্যাংকারে পরিবহন করা হচ্ছে, যা পশ্চিমা নীতি অনুসরণ করতে বাধ্য নয়।
ভারত থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) ডিজেলসহ বিভিন্ন জ্বালানি রপ্তানি ২০২৪ সালের প্রথম তিন প্রান্তিকে ৫৮ শতাংশ বেড়েছে। এতে ইইউয়ের শীর্ষ জ্বালানি তেল রপ্তানিকারক দেশে পরিণত হয়েছে ভারত। তবে এসব জ্বালানির বড় অংশ রাশিয়া থেকে ছাড়ে কিনেছে ভারত। এরপর পরিশোধন করে চড়া দামে ইইউয়ে বিক্রি করেছে।
সেন্টার ফর রিসার্চ অন এনার্জি অ্যান্ড ক্লিন এয়ারের (সিআরইএ) মাসিক ট্র্যাকার রিপোর্টে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।
ইউক্রেনে আগ্রাসনের পর রাশিয়াকে অর্থনৈতিক দিক থেকে ভঙ্গুর করে দিতে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও জি৭ দেশগুলো রাশিয়ার অপরিশোধিত তেলের ওপর মূল্যসীমা ও আমদানি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
তবে রাশিয়ার অপরিশোধিত ও পরিশোধিত তেলের ক্ষেত্রে কোনো স্পষ্ট নীতিমালা না থাকায় নিষেধাজ্ঞার আওতাবহির্ভূত দেশগুলো রাশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ তেল আমদানি করেছে। এরপর পরিশোধন করে মূল্যসীমা আরোপকারী ইইউ জোটভুক্ত দেশেই রপ্তানি করছে।
ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকে ভারত রাশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম তেল আমদানিকারক। যুদ্ধের আগে ভারতের মোট আমদানি করা তেলের মধ্যে রুশ তেলের পরিমাণ এক শতাংশেরও কম ছিল। কিন্তু এখন তা প্রায় ৪০ শতাংশে পৌঁছেছে। রাশিয়ার তেল ভারত কম দামে কিনে পরিশোধনের পর পূর্ণ দামে ইইউয়ে রপ্তানি করছে। ইউরোপীয় দেশগুলো মস্কো থেকে সরাসরি তেল আমদানি কমানোর ফলে এই চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে।
সেন্টার ফর রিসার্চ অন এনার্জি অ্যান্ড ক্লিন এয়ারের (সিআরইএ) সাম্প্রতিক রিপোর্টে জানানো হয়েছে, পরিশোধনের সুবিধা কাজে লাগিয়ে ভারত এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নে সবচেয়ে বড় তেল রপ্তানিকারক। ভারতের জামনগর, বদিনার (গুজরাট) ও নিউ ম্যাঙ্গালোরে শোধনাগারে রুশ তেল পরিশোধন করা হয়। এসব শোধনাগার থেকে ২০২৪ সালের প্রথম তিন প্রান্তিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে রপ্তানি ৫৮ শতাংশ তেল রপ্তানি বেড়েছে।
জামনগরের শোধনাগারটি রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ও বদিনারের শোধনাগারটি রাশিয়ার রোসনেফট-সমর্থিত নাইয়ারা এনার্জির একটি ইউনিট। ম্যাঙ্গালোর শোধনাগার অ্যান্ড পেট্রোকেমিক্যালস লিমিটেড (এমআরপিএল) ভারতের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস করপোরেশনের (ওএনজিসি) একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান।
সিআরইএ জানিয়েছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশগুলো এখনো ভারত থেকে তেল আমদানি করে চলেছে। এতে ভারত রাশিয়া থেকে আরও অপরিশোধিত তেল আমদানি করছে ও রাশিয়ার বৈদেশিক আয় বাড়ছে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আগে ইউরোপ প্রতিদিন গড়ে ১ লাখ ৫৪ হাজার ব্যারেল ডিজেল ও জেট ফুয়েল আমদানি করত, যা এখন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।
সিআরইএ আমদানির নির্দিষ্ট পরিমাণ না জানালেও ইউরোপের এই থিংক ট্যাংক আগের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছিল, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ১৩ মাসে মূল্যসীমা আরোপকারী দেশগুলো অপরিশোধিত রুশ তেল থেকে তৈরিকৃত তেলজাত পণ্য আমদানিতে প্রায় ৮ দশমিক ৫ বিলিয়ন ইউরো ব্যয় করেছে। যা ইইউয়ের ২০২৪ থেকে ২০২৭ সালের মধ্যে ইউক্রেনকে সহায়তায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ অর্থের ৬৮ শতাংশের সমান।
ফিনল্যান্ডভিত্তিক থিংক ট্যাংক সিআরইএ আগের প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছিল, তেলের মূল্যসীমা কার্যকর হওয়ার (ডিসেম্বর ২০২২) পর থেকে এই ১৩ মাসে ভারতের রপ্তানিকৃত তেলের এক-তৃতীয়াংশের বেশি রাশিয়ান অপরিশোধিত থেকে তৈরি হয়েছে, যার বাজারমূল্য ৬ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন ডলার)।
রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল ক্রয় ও এ থেকে তৈরি ডিজেলের মতো জ্বালানি রপ্তানিতে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। তবে মূল্যসীমা আরোপকারী জোট নামে পরিচিত গ্রুপ অব সেভেন (জি৭), ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও অস্ট্রেলিয়া ২০২২ সালের ৫ ডিসেম্বর থেকে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত রুশ তেলের মূল্যসীমা ৬০ ডলার নির্ধারণ করে। বাজার তেলের জোগান অব্যাহত রাখার পাশাপাশি মস্কোর বৈদেশিক মুদ্রা আয় কমাতে এটি করা হয়েছিল।
সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে সিআরইএ জানিয়েছে, বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম তেল ভোক্তা ও আমদানিকারক ভারত অক্টোবর মাসে রাশিয়া থেকে প্রায় দুই বিলিয়ন ইউরো মূল্যের অপরিশোধিত তেল কিনেছে। আগের মাসের যা ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন ইউরো ছিল।
সিআরইএ আরও জানিয়েছে, রাশিয়ার অপরিশোধিত তেলের ৩৪ শতাংশ সমুদ্রপথে ট্যাংকারে সরবরাহ করা হয়েছে, যা মূল্যসীমা নীতির আওতায় ছিল। বাকি অংশ ‘শ্যাডো’ ট্যাংকার দিয়ে সরবরাহ করা হয়েছে, যা নিয়ম বহির্ভূত।
সিআরইএ আরও জানিয়েছে, অক্টোবরে রাশিয়ার অপরিশোধিত তেলের ৪৭ শতাংশ কিনেছে চীন, এরপর ভারত ৩৭ শতাংশ, ইইউ ৬ শতাংশ ও তুরস্ক ৬ শতাংশ।
অক্টোবরে রুশ জ্বালানি পণ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্রেতা ছিল ভারত। এতে শীর্ষ পাঁচ আমদানিকারকের মোট মাসিক রপ্তানি আয়ের ১৯ শতাংশ (২ দশমিক ৬ বিলিয়ন ইউরো) ভারতের থেকে পেয়েছে রাশিয়া। ভারতের আমদানির প্রায় ৭৭ শতাংশই (মূল্য প্রায় ২ বিলিয়ন ইউরো) ছিল অপরিশোধিত তেল। সেপ্টেম্বরে ভারত রাশিয়ার শীর্ষ পাঁচ আমদানিকারকের তালিকায় ২১ শতাংশ (২ দশমিক ৮ বিলিয়ন ইউরো) অবদান রেখেছিল। ভারতের আমদানির প্রায় ৮৫ শতাংশ (মূল্য ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন ইউরো) ছিল অপরিশোধিত তেল।
সংস্থাটি জানিয়েছে, ২০২২ সালের ৫ ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের অক্টোবরের শেষ পর্যন্ত রাশিয়ার মোট কয়লা রপ্তানির ৪৬ শতাংশ কিনেছে চীন, তারপর ভারত ১৭ শতাংশ, তুরস্ক ১০ শতাংশ, দক্ষিণ কোরিয়া ১০ শতাংশ ও তাইওয়ান ৫ শতাংশ।
সিআরইএর মতে, রাশিয়ার মোট সমুদ্রপথে রপ্তানি করা তেলের ৮৩ শতাংশ শ্যাডো ট্যাংকারে পরিবহন করা হচ্ছে, যা পশ্চিমা নীতি অনুসরণ করতে বাধ্য নয়।
ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ ইস্যুকে তুরুপের তাস করেছিল। কিন্তু বিজেপির সেই কৌশল কাজে দেয়নি। রাজ্যটির সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলে আদিবাসী ভোটারদের সমর্থন অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে বিজেপির এই প্রচারণ
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ও কারাবন্দী সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ইসলামাবাদে একটি ব্যাপক প্রতিবাদ সমাবেশে অংশ নেওয়ার জন্য তার সমর্থকদের আহ্বান জানিয়েছিলেন। গত ১৩ নভেম্বর তিনি তাঁর সমর্থকদের শেষবারের মতো প্রতিবাদে অংশ নেওয়ার ‘চূড়ান্ত ডাক’ দেন। তিনি দাবি করেন, ২৬ তম সংশোধনী
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে রাজধানী ইসলামাবাদের পথে রওনা হয়ে গেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থকেরা। আদালত ইমরান খানের ‘চূড়ান্ত ডাক’কে অবৈধ বলে ঘোষণা করলেও রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন পিটিআই সমর্থকেরা। তবে সরকার এই সমাবেশ পণ্ড করতে নানা প্রচেষ্টা
২ ঘণ্টা আগেচাকরির প্রলোভন দেখিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতের ওডিশায় এক কিশোরীকে পাচার করা হয়েছিল। পরে তাঁকে স্থানীয় একটি ম্যাসাজ পারলারে কাজ করতে বাধ্য করা হয়। মাসের পর মাস বিনা বেতনে কাজ করার পর ওই কিশোরী পালিয়ে ওডিশার কটকের মধুপাটনার লিংক রোড এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। সেখান থেকে তাঁকে উদ্ধার করে মধুপাটনা..
৪ ঘণ্টা আগে