অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনের ভূখণ্ড হয়ে ইউরোপের দেশগুলো রাশিয়ার গ্যাস রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেছে। ইউক্রেনের গ্যাস ট্রানজিট পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান নাফতোগ্যাজের সঙ্গে রাশিয়ার গ্যাস রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান গ্যাজপ্রমের পাঁচ বছরের চুক্তির মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়ায় ইউক্রেন রাশিয়াকে এই সুবিধা বন্ধ করে দিয়েছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাফতোগ্যাজ ও গ্যাজপ্রমের মধ্যকার চুক্তির শেষ দিন ছিল ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর। তার আগেই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানান, তাঁর দেশ আর নিজ ভূখণ্ডের ওপর দিয়ে রাশিয়ার গ্যাস ইউরোপে যাওয়ার সুবিধা দেবে না।
ইউক্রেন আগে থেকেই সতর্ক করেছিল, রাশিয়ার সঙ্গে চলমান সামরিক সংঘাতের মধ্যে পাঁচ বছর মেয়াদি ট্রানজিট চুক্তি তারা নবায়ন করবে না। এক বিবৃতিতে ইউক্রেনের জ্বালানিমন্ত্রী হারমান গালুশচেঙ্কো বলেন, ‘আমরা রাশিয়ার গ্যাস ট্রানজিট বন্ধ করেছি। এটি একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। রাশিয়া তার বাজার হারাচ্ছে এবং আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবে। ইউরোপ এরই মধ্যে রাশিয়ার গ্যাস আর ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
রাশিয়ার জ্বালানি জায়ান্ট গ্যাজপ্রম জানিয়েছে, চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কারণে গতকাল বুধবার মস্কো সময় সকাল ৮টা থেকে ইউরোপে গ্যাস রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেছে। প্রতিষ্ঠানটি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ইউক্রেনের পক্ষ থেকে বারবার এবং স্পষ্টভাবে এই চুক্তি নবায়নের বিষয়ে অস্বীকৃতি জানানোর কারণে, গ্যাজপ্রম প্রযুক্তিগত এবং আইনি দিক থেকে ইউক্রেনের ভূখণ্ডের মাধ্যমে গ্যাস সরবরাহ করার ক্ষমতা হারিয়েছে।’
রাশিয়া ইউক্রেনের ভূখণ্ড দিয়ে স্লোভাকিয়া, মলদোভা, হাঙ্গেরিসহ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশে সরবরাহ করে রাশিয়া। তবে রাশিয়ার গ্যাস ইউরোপে যাওয়া বন্ধ হলেও এই বিষয়টিকে বড় করে দেখতে নারাজ ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এক বিবৃতিতে ইউরোপীয় কমিশন বলেছে, ‘কমিশন প্রায় এক বছর ধরে এমন একটি পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে যেখানে ইউক্রেনের মাধ্যমে রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাবে।’
তবে স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো গতকাল বুধবার এই পদক্ষেপের কড়া সমালোচনা করে বলেছেন, ‘এর মূল্য দিতে হবে ইউরোপকেই।’ এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনের মাধ্যমে গ্যাস ট্রানজিট বন্ধ করা আমাদের ইইউয়ের সবার জন্য গুরুতর প্রভাব ফেলবে, রাশিয়ান ফেডারেশনের ওপর নয়।’
ইউক্রেনের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হতে পারে তা আগাম ধারণা করেই গত সপ্তাহে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করতে মস্কো সফর করেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমালোচক ফিকো।
এদিকে, অন্য এক অর্থনৈতিক বিরোধের জেরে গ্যাজপ্রম আগেই জানায় যে তারা মলদোভায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করবে। এই অবস্থায় চিসিনাউ (মলদোভার রাজধানী) জ্বালানি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে বাধ্য করেছে। দেশটির সরকার বলেছে, বিচ্ছিন্ন রুশপন্থী অঞ্চল ট্রান্সনিস্ট্রিয়া গতকাল গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়েছে।
মলদোভার সরকারের মুখপাত্র দানিয়েল ভোদা বলেছেন, ‘ট্রান্সনিস্ট্রিয়া অঞ্চলে রাশিয়ার ব্ল্যাকমেল বন্ধ করতে হবে।’ স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, শীতপ্রধান ওই অঞ্চল বাড়িঘর উষ্ণ রাখারা যে ব্যবস্থায় বিঘ্ন ঘটেছে। এই অবস্থায় মলদোভার জ্বালানি সরবরাহকারী একটি প্রতিষ্ঠান সেখানকার বাসিন্দাদের ‘গরম পোশাক পরতে’, ‘এক কামরায় একত্রিত হতে, দরজা-জানালা পর্দা এবং কম্বল দিয়ে বন্ধ করতে এবং ঘরোয়া তাপ উৎপাদনকারী ব্যবস্থার সহায়তা নিতে বলেছে।’
কিয়েভ থেকে আল জাজিরার প্রতিবেদক জোনাহ হাল বলেছেন, ‘এটি ইইউ জ্বালানি বাজারে রাশিয়ার প্রভাবের অবসান ঘটিয়েছে। অতীতে রাশিয়া এই প্রভাব ব্যবহার করে বেশি দাম আদায় করত বা শীতকালে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করার হুমকি দিত।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘এটি অবশ্যই ইউরোপীয় ইউনিয়নের খরচও বাড়িয়েছে। কারণ, তারা অধিক ব্যয়বহুল তরল প্রাকৃতিক গ্যাস এবং বিকল্প সরবরাহ ব্যবস্থার দিকে ঝুঁকতে বাধ্য হয়েছে। এর ফলে ব্লকের অর্থনৈতিক উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ভবিষ্যতে বিশ্ব প্রতিযোগিতায় এর অবস্থান নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘এই ট্রানজিট বন্ধ হওয়ার ফলে মস্কো তাদের সবচেয়ে লাভজনক এবং ভৌগোলিকভাবে সহজলভ্য গ্যাস বাজার হারাবে।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেছেন, ‘রাশিয়া অংশীদারদের প্রতি নির্মম ব্ল্যাকমেলের পথ বেছে নিচ্ছে।’
উল্লেখ্য, ২০২২ সালে ইউক্রেনে সামরিক সংঘাত শুরু হওয়ার পর ইইউ রাশিয়ার জ্বালানি-নির্ভরতা কমানোর জন্য তাদের প্রচেষ্টা দ্বিগুণ করেছে এবং বিকল্প উৎস খুঁজে পেয়েছে। ২০২০ সালে পাঁচ বছরের সর্বশেষ চুক্তি শুরু হওয়ার সময় ইউক্রেনের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে ইইউতে প্রায় ৬৫ বিলিয়ন ঘনমিটার গ্যাস সরবরাহ করা হতো। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের হিসাবে এটি ১৪ বিলিয়ন ঘনমিটারে নেমে এসেছে। ইউরোপীয় কমিশন বলেছে, এই পরিমাণ সম্পূর্ণরূপে তরল প্রাকৃতিক গ্যাস এবং রাশিয়াবিহীন পাইপলাইন আমদানির মাধ্যমে প্রতিস্থাপন করা সম্ভব।
রাশিয়া এখনো কৃষ্ণসাগরের তলদেশে তুর্কস্ট্রিম পাইপলাইন দিয়ে গ্যাস রপ্তানি করছে। রাশিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা হাঙ্গেরি কৃষ্ণসাগরের পাইপলাইনের মাধ্যমে তাদের বেশির ভাগ রাশিয়ান গ্যাস আমদানি করে। ফলে ইউক্রেনের সিদ্ধান্তের প্রভাব থেকে বুদাপেস্ট অনেকটাই রক্ষা পাবে।
ইউক্রেনের ভূখণ্ড হয়ে ইউরোপের দেশগুলো রাশিয়ার গ্যাস রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেছে। ইউক্রেনের গ্যাস ট্রানজিট পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান নাফতোগ্যাজের সঙ্গে রাশিয়ার গ্যাস রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান গ্যাজপ্রমের পাঁচ বছরের চুক্তির মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়ায় ইউক্রেন রাশিয়াকে এই সুবিধা বন্ধ করে দিয়েছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাফতোগ্যাজ ও গ্যাজপ্রমের মধ্যকার চুক্তির শেষ দিন ছিল ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর। তার আগেই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানান, তাঁর দেশ আর নিজ ভূখণ্ডের ওপর দিয়ে রাশিয়ার গ্যাস ইউরোপে যাওয়ার সুবিধা দেবে না।
ইউক্রেন আগে থেকেই সতর্ক করেছিল, রাশিয়ার সঙ্গে চলমান সামরিক সংঘাতের মধ্যে পাঁচ বছর মেয়াদি ট্রানজিট চুক্তি তারা নবায়ন করবে না। এক বিবৃতিতে ইউক্রেনের জ্বালানিমন্ত্রী হারমান গালুশচেঙ্কো বলেন, ‘আমরা রাশিয়ার গ্যাস ট্রানজিট বন্ধ করেছি। এটি একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। রাশিয়া তার বাজার হারাচ্ছে এবং আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবে। ইউরোপ এরই মধ্যে রাশিয়ার গ্যাস আর ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
রাশিয়ার জ্বালানি জায়ান্ট গ্যাজপ্রম জানিয়েছে, চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কারণে গতকাল বুধবার মস্কো সময় সকাল ৮টা থেকে ইউরোপে গ্যাস রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেছে। প্রতিষ্ঠানটি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ইউক্রেনের পক্ষ থেকে বারবার এবং স্পষ্টভাবে এই চুক্তি নবায়নের বিষয়ে অস্বীকৃতি জানানোর কারণে, গ্যাজপ্রম প্রযুক্তিগত এবং আইনি দিক থেকে ইউক্রেনের ভূখণ্ডের মাধ্যমে গ্যাস সরবরাহ করার ক্ষমতা হারিয়েছে।’
রাশিয়া ইউক্রেনের ভূখণ্ড দিয়ে স্লোভাকিয়া, মলদোভা, হাঙ্গেরিসহ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশে সরবরাহ করে রাশিয়া। তবে রাশিয়ার গ্যাস ইউরোপে যাওয়া বন্ধ হলেও এই বিষয়টিকে বড় করে দেখতে নারাজ ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এক বিবৃতিতে ইউরোপীয় কমিশন বলেছে, ‘কমিশন প্রায় এক বছর ধরে এমন একটি পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে যেখানে ইউক্রেনের মাধ্যমে রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাবে।’
তবে স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো গতকাল বুধবার এই পদক্ষেপের কড়া সমালোচনা করে বলেছেন, ‘এর মূল্য দিতে হবে ইউরোপকেই।’ এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনের মাধ্যমে গ্যাস ট্রানজিট বন্ধ করা আমাদের ইইউয়ের সবার জন্য গুরুতর প্রভাব ফেলবে, রাশিয়ান ফেডারেশনের ওপর নয়।’
ইউক্রেনের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হতে পারে তা আগাম ধারণা করেই গত সপ্তাহে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করতে মস্কো সফর করেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমালোচক ফিকো।
এদিকে, অন্য এক অর্থনৈতিক বিরোধের জেরে গ্যাজপ্রম আগেই জানায় যে তারা মলদোভায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করবে। এই অবস্থায় চিসিনাউ (মলদোভার রাজধানী) জ্বালানি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে বাধ্য করেছে। দেশটির সরকার বলেছে, বিচ্ছিন্ন রুশপন্থী অঞ্চল ট্রান্সনিস্ট্রিয়া গতকাল গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়েছে।
মলদোভার সরকারের মুখপাত্র দানিয়েল ভোদা বলেছেন, ‘ট্রান্সনিস্ট্রিয়া অঞ্চলে রাশিয়ার ব্ল্যাকমেল বন্ধ করতে হবে।’ স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, শীতপ্রধান ওই অঞ্চল বাড়িঘর উষ্ণ রাখারা যে ব্যবস্থায় বিঘ্ন ঘটেছে। এই অবস্থায় মলদোভার জ্বালানি সরবরাহকারী একটি প্রতিষ্ঠান সেখানকার বাসিন্দাদের ‘গরম পোশাক পরতে’, ‘এক কামরায় একত্রিত হতে, দরজা-জানালা পর্দা এবং কম্বল দিয়ে বন্ধ করতে এবং ঘরোয়া তাপ উৎপাদনকারী ব্যবস্থার সহায়তা নিতে বলেছে।’
কিয়েভ থেকে আল জাজিরার প্রতিবেদক জোনাহ হাল বলেছেন, ‘এটি ইইউ জ্বালানি বাজারে রাশিয়ার প্রভাবের অবসান ঘটিয়েছে। অতীতে রাশিয়া এই প্রভাব ব্যবহার করে বেশি দাম আদায় করত বা শীতকালে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করার হুমকি দিত।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘এটি অবশ্যই ইউরোপীয় ইউনিয়নের খরচও বাড়িয়েছে। কারণ, তারা অধিক ব্যয়বহুল তরল প্রাকৃতিক গ্যাস এবং বিকল্প সরবরাহ ব্যবস্থার দিকে ঝুঁকতে বাধ্য হয়েছে। এর ফলে ব্লকের অর্থনৈতিক উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ভবিষ্যতে বিশ্ব প্রতিযোগিতায় এর অবস্থান নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘এই ট্রানজিট বন্ধ হওয়ার ফলে মস্কো তাদের সবচেয়ে লাভজনক এবং ভৌগোলিকভাবে সহজলভ্য গ্যাস বাজার হারাবে।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেছেন, ‘রাশিয়া অংশীদারদের প্রতি নির্মম ব্ল্যাকমেলের পথ বেছে নিচ্ছে।’
উল্লেখ্য, ২০২২ সালে ইউক্রেনে সামরিক সংঘাত শুরু হওয়ার পর ইইউ রাশিয়ার জ্বালানি-নির্ভরতা কমানোর জন্য তাদের প্রচেষ্টা দ্বিগুণ করেছে এবং বিকল্প উৎস খুঁজে পেয়েছে। ২০২০ সালে পাঁচ বছরের সর্বশেষ চুক্তি শুরু হওয়ার সময় ইউক্রেনের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে ইইউতে প্রায় ৬৫ বিলিয়ন ঘনমিটার গ্যাস সরবরাহ করা হতো। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের হিসাবে এটি ১৪ বিলিয়ন ঘনমিটারে নেমে এসেছে। ইউরোপীয় কমিশন বলেছে, এই পরিমাণ সম্পূর্ণরূপে তরল প্রাকৃতিক গ্যাস এবং রাশিয়াবিহীন পাইপলাইন আমদানির মাধ্যমে প্রতিস্থাপন করা সম্ভব।
রাশিয়া এখনো কৃষ্ণসাগরের তলদেশে তুর্কস্ট্রিম পাইপলাইন দিয়ে গ্যাস রপ্তানি করছে। রাশিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা হাঙ্গেরি কৃষ্ণসাগরের পাইপলাইনের মাধ্যমে তাদের বেশির ভাগ রাশিয়ান গ্যাস আমদানি করে। ফলে ইউক্রেনের সিদ্ধান্তের প্রভাব থেকে বুদাপেস্ট অনেকটাই রক্ষা পাবে।
বিশ্বের প্রবীণতম ব্যক্তি হিসেবে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস স্বীকৃত জাপানের তোমিকো ইতোওকা ১১৬ বছর বয়সে মারা গেছেন। জাপানের হিয়োগো প্রদেশের আশিয়া শহরের একটি বৃদ্ধাশ্রমে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
৫ ঘণ্টা আগেইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) ঘোষণা করেছে, ২০২৫ সালের পুরোটা সময়, তারা কেবল ২০২৪ সালে দাখিল করা বাবা–মা এবং দাদা-দাদিদের এই প্রোগ্রামের অধীনে ফ্যামিলি স্পনসরশিপ আবেদনগুলো প্রক্রিয়া করবে।
৬ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন আবশের বিজনেস প্ল্যাটফর্ম সম্প্রতি সেবার ফি হালনাগাদ করেছে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, দেশত্যাগ ও পুনঃপ্রবেশ ভিসার ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১০৩ দশমিক ৫ সৌদি রিয়াল। ইকামা নবায়নের ফি ৫১ দশমিক ৭৫ রিয়াল এবং ফাইনাল এক্সিট ভিসার ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৭০ রিয়াল।
৬ ঘণ্টা আগেভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু–কাশ্মীরের বান্দিপোরা জেলায় সেনাবাহিনীর একটি গাড়ি রাস্তা থেকে গভীর খাদে পড়ে চার সেনা নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, বান্দিপোরা জেলার এসকে পায়েন গ্রামের কাছে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটের দিকে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ ঘণ্টা আগে