অনলাইন ডেস্ক
ব্রিটিশ পার্লামেন্টের বিরোধীদলীয় নেতা কেমি ব্যাডেনক মন্ত্রিসভা থেকে টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের প্রতি। টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি এবং তাঁর পরিবার বাংলাদেশে অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলার আত্মসাৎ করেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কনজারভেটিভ পার্টির নেতা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা পোস্টে এই দাবি জানান। এতে তিনি বলেন, ‘কিয়ার স্টারমারের উচিত এখনই টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করা। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ব্যক্তিগত বন্ধুকে দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন, অথচ তিনিই দুর্নীতির অভিযোগের মুখে আছেন।’
কেমি ব্যাডেনক এমন এক সময়ে এই দাবি করলেন, যার কিছু আগেই বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, টিউলিপ সিদ্দিকের ক্ষমা চাওয়া উচিত। সানডে টাইমসকে ড. ইউনূস এ কথা বলেছেন।
এদিকে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, টিউলিপ সিদ্দিক লন্ডনের এমন কিছু বাড়ি বসবাস করেছেন যেগুলোর সঙ্গে তাঁর খালা ও বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাম জড়িত। শেখ হাসিনা যিনি সব মিলিয়ে দীর্ঘ ২০ বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশ শাসন করেছেন। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত বছর ক্ষমতাচ্যুত হন এবং বর্তমানে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্তের মুখে।
এদিকে, টিউলিপ সিদ্দিক নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর মানদণ্ড উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেছেন এবং জোর দিয়ে বলেছেন যে, তিনি কোনো অন্যায় করেননি। উপদেষ্টা স্যার লরি ম্যাগনাসের কাছে এক চিঠিতে তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, আমি কোনো ভুল করিনি। তবে সমস্ত বিভ্রান্তি দূর করতে চাই যাতে আপনি বিষয়টি স্বাধীনভাবে তদন্ত করতে পারেন।’
টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর চিঠিতে আরও বলেছেন, ‘সম্প্রতি আমার আর্থিক বিষয় এবং বাংলাদেশের সাবেক সরকারের সঙ্গে আমার পরিবারের সম্পর্ক নিয়ে অনেক ভুল তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে আমি কোনো ভুল করিনি।
এদিকে, কেয়ার স্টারমার সিদ্দিকের প্রতি আস্থা প্রকাশ করে বলেছেন, তিনি যথাযথভাবে কাজ করেছেন এবং নিজেকে স্বেচ্ছায় তদন্তের জন্য হস্তান্তর করেছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিট জানিয়েছে, স্যার লরি এখন বিষয়টি তদন্ত করবেন এবং যদি প্রয়োজন হয়, পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন।
এদিকে, কেমি ব্যাডেনক আরও বলেছেন, টিউলিপ সিদ্দিক বর্তমান সরকারের জন্য একটি বিভ্রান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। বাংলাদেশ সরকার শেখ হাসিনার শাসনের সঙ্গে টিউলিপ সিদ্দিকের সম্পর্ক নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা বলেন, টিউলিপ সিদ্দিক যেসব সম্পত্তি ব্যবহার করেছেন তা তদন্ত করা উচিত এবং যদি সেগুলো লুটপাটের মাধ্যমে অর্জিত হয়ে থাকে, তবে সেগুলো বাংলাদেশের জনগণের কাছে ফেরত দেওয়া উচিত।
টিউলিপ সিদ্দিক বর্তমানে ট্রেজারির অর্থনীতিবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি অর্থনৈতিক অপরাধ, অর্থ পাচার এবং অবৈধ অর্থের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের দায়িত্বে আছেন।
এই অভিযোগগুলো শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনের (এএসি) তদন্তের অংশ। শেখ হাসিনার শাসনকালকে অনেকে স্বৈরাচারী হিসেবে বিবেচনা করেন, যেখানে বিরোধী মত দমন করা হতো। দেশ ছেড়ে যাওয়ার পর নতুন সরকার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনেছে।
ব্রিটিশ পার্লামেন্টের বিরোধীদলীয় নেতা কেমি ব্যাডেনক মন্ত্রিসভা থেকে টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের প্রতি। টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি এবং তাঁর পরিবার বাংলাদেশে অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলার আত্মসাৎ করেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কনজারভেটিভ পার্টির নেতা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা পোস্টে এই দাবি জানান। এতে তিনি বলেন, ‘কিয়ার স্টারমারের উচিত এখনই টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করা। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ব্যক্তিগত বন্ধুকে দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন, অথচ তিনিই দুর্নীতির অভিযোগের মুখে আছেন।’
কেমি ব্যাডেনক এমন এক সময়ে এই দাবি করলেন, যার কিছু আগেই বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, টিউলিপ সিদ্দিকের ক্ষমা চাওয়া উচিত। সানডে টাইমসকে ড. ইউনূস এ কথা বলেছেন।
এদিকে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, টিউলিপ সিদ্দিক লন্ডনের এমন কিছু বাড়ি বসবাস করেছেন যেগুলোর সঙ্গে তাঁর খালা ও বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাম জড়িত। শেখ হাসিনা যিনি সব মিলিয়ে দীর্ঘ ২০ বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশ শাসন করেছেন। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত বছর ক্ষমতাচ্যুত হন এবং বর্তমানে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্তের মুখে।
এদিকে, টিউলিপ সিদ্দিক নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর মানদণ্ড উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেছেন এবং জোর দিয়ে বলেছেন যে, তিনি কোনো অন্যায় করেননি। উপদেষ্টা স্যার লরি ম্যাগনাসের কাছে এক চিঠিতে তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, আমি কোনো ভুল করিনি। তবে সমস্ত বিভ্রান্তি দূর করতে চাই যাতে আপনি বিষয়টি স্বাধীনভাবে তদন্ত করতে পারেন।’
টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর চিঠিতে আরও বলেছেন, ‘সম্প্রতি আমার আর্থিক বিষয় এবং বাংলাদেশের সাবেক সরকারের সঙ্গে আমার পরিবারের সম্পর্ক নিয়ে অনেক ভুল তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে আমি কোনো ভুল করিনি।
এদিকে, কেয়ার স্টারমার সিদ্দিকের প্রতি আস্থা প্রকাশ করে বলেছেন, তিনি যথাযথভাবে কাজ করেছেন এবং নিজেকে স্বেচ্ছায় তদন্তের জন্য হস্তান্তর করেছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিট জানিয়েছে, স্যার লরি এখন বিষয়টি তদন্ত করবেন এবং যদি প্রয়োজন হয়, পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন।
এদিকে, কেমি ব্যাডেনক আরও বলেছেন, টিউলিপ সিদ্দিক বর্তমান সরকারের জন্য একটি বিভ্রান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। বাংলাদেশ সরকার শেখ হাসিনার শাসনের সঙ্গে টিউলিপ সিদ্দিকের সম্পর্ক নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা বলেন, টিউলিপ সিদ্দিক যেসব সম্পত্তি ব্যবহার করেছেন তা তদন্ত করা উচিত এবং যদি সেগুলো লুটপাটের মাধ্যমে অর্জিত হয়ে থাকে, তবে সেগুলো বাংলাদেশের জনগণের কাছে ফেরত দেওয়া উচিত।
টিউলিপ সিদ্দিক বর্তমানে ট্রেজারির অর্থনীতিবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি অর্থনৈতিক অপরাধ, অর্থ পাচার এবং অবৈধ অর্থের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের দায়িত্বে আছেন।
এই অভিযোগগুলো শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশনের (এএসি) তদন্তের অংশ। শেখ হাসিনার শাসনকালকে অনেকে স্বৈরাচারী হিসেবে বিবেচনা করেন, যেখানে বিরোধী মত দমন করা হতো। দেশ ছেড়ে যাওয়ার পর নতুন সরকার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনেছে।
শ্রীলঙ্কায় ইসলাম ধর্ম অবমাননা ও ধর্মীয় বিদ্বেষ উসকে দেওয়ার অভিযোগে এক কট্টরপন্থী বৌদ্ধ ভিক্ষুকে ৯ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দণ্ডপ্রাপ্ত বৌদ্ধ ভিক্ষুর নাম গালাগোদাত্তে জ্ঞানাসারা। তিনি শ্রীলঙ্কার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষের ঘনিষ্ঠ মিত্র ছিলেন। বিবিসির একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে,
১ ঘণ্টা আগেসিএনএন জানিয়েছে, বিগত দুই দশকে চীনে বুনো শূকরের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। যদিও এক সময় অতিরিক্ত শিকারের কারণে দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে এই প্রাণীগুলো প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল। পরিস্থিতি সামাল দিতে ২০০০ সালে চীনের সরকার বুনো শূকরকে চীন, শিকার, বন, শূকর, বন্যপ্রাণী, সংরক্ষণ, শিকারি, যুদ্ধ
২ ঘণ্টা আগেগত আগস্টে ৯১ বছর বয়সে মারা গেছেন থিবেরভিল। তাঁর কোনো উত্তরাধিকারী ছিল না। তবে তাঁর মৃত্যুর পর একটি ফোনকল পান নরম্যান্ডির থিবেরভিল শহরের মেয়র। তিনি জানতে পারেন, মৃত্যুর আগে নিজের নামের সঙ্গে মিল থাকা শহরটিকে প্রায় ১০ মিলিয়ন ইউরো দান করে গেছেন থিবেরভিল।
৩ ঘণ্টা আগেস্মিথ গত নভেম্বরেই তাঁর পদত্যাগের কথা জানিয়েছিলেন। তিনি জানান, তাঁর কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর বিচার বিভাগ থেকে সরে দাঁড়াবেন। তবে জ্যাক স্মিথ এমন একসময়ে পদত্যাগ করলেন, যখন ট্রাম্পের গোপন নথি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা নিয়ে নতুন করে বিতর্ক চলছে।
৪ ঘণ্টা আগে