অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন দিয়েছেন। কেবল তাই নয়, ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণায় বিপুল পরিমাণ তহবিলও জুগিয়েছেন। এবার মার্কিন এই ধনকুবের ব্রিটিশ রাজনীতিতে নজর দিয়েছেন। যুক্তরাজ্যের সংস্কারপন্থী রাজনৈতিক দল রিফর্ম ইউকে পার্টির প্রধান নাইজেল ফারাজকে তিনি প্রায় ১০ কোটি ডলার দেবেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইলন মাস্ক যুক্তরাজ্যের রাজনীতি নিয়ে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। এই গ্রীষ্মে সাউথপোর্ট দাঙ্গার সময় তিনি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমারে সমালোচনা করে বলেছিলেন, তিনি দেশের সব সম্প্রদায়ের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন।
এই অবস্থায় ইলন মাস্ক নাইজেল ফারাজকে ৭৮ মিলিয়ন পাউন্ড বা ৯৭ মিলিয়ন ডলার (৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার) অনুদান দেবেন বলে গুঞ্জন উঠেছে। দ্য টাইমস জানিয়েছে, মাস্ক ফারাজকে বড় ধরনের আর্থিক সহায়তা দেওয়ার একটি ‘বিশ্বাসযোগ্য’ সম্ভাবনা রয়েছে। এই বিষয়টি ফারাজের রিফর্ম ইউকে পার্টিকে সহায়তা করবে।
মাস্ক এর আগেও ব্রিটিশ রাজনীতি নিয়ে তাঁর মতামতের ইঙ্গিত দিয়েছেন। গত সপ্তাহে একটি নতুন নির্বাচনের দাবিতে ভাইরাল হওয়া একটি অনলাইন পিটিশনের লিংক শেয়ার করে তিনি লিখেন, ‘ব্রিটিশ জনগণ একটি অত্যাচারী পুলিশি রাষ্ট্র থেকে মুক্তি চায়।’
ইলন মাস্কের দেওয়া এই অর্থ যদি নাইজেল ফারাজ এই অর্থ পান, তবে তা ব্রিটিশ রাজনীতি এবং কনজারভেটিভ পার্টির মেরুদণ্ড ধসিয়ে দিতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে। বিশেষত নতুন নেতা কেমি ব্যাডেনকের নেতৃত্বে কনজারভেটিভ পার্টি যখন তাদের অবস্থান শক্তিশালী করার চেষ্টা করছে তখন এই অনুদান তাদের জন্য মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে দেখা দিতে পারে।
এ বিষয়ে ফারাজ বলেছেন, ‘আমি এটুকুই বলতে পারি যে, আমি মাস্কের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি এবং তিনি আমার নীতিগত অবস্থানগুলোকে সমর্থন করছেন। আমাদের দুজনেরই ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বন্ধুত্ব রয়েছে এবং ট্রাম্প আমার সম্পর্কে মাস্কের সামনে ইতিবাচক কথা বলেছেন। আমাদের মধ্যে একটি ভালো সম্পর্ক রয়েছে।’
মাস্ক সম্প্রতি শীর্ষস্থানীয় ডানপন্থী অনেক রাজনীতিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হচ্ছেন। এমনকি তিনি যুক্তরাষ্ট্র সরকারে একটি ‘শীর্ষ’ পদও পেয়েছেন। ট্রাম্প নিশ্চিত করেছেন যে, মাস্ক একটি নতুন বিভাগে নেতৃত্ব দেবেন, যা একটি আরও দক্ষ সরকার গঠনে কাজ করবে। এই পদটি বৈধ হলে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি আরও বেশি প্রভাবশালী হয়ে উঠবেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন দিয়েছেন। কেবল তাই নয়, ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণায় বিপুল পরিমাণ তহবিলও জুগিয়েছেন। এবার মার্কিন এই ধনকুবের ব্রিটিশ রাজনীতিতে নজর দিয়েছেন। যুক্তরাজ্যের সংস্কারপন্থী রাজনৈতিক দল রিফর্ম ইউকে পার্টির প্রধান নাইজেল ফারাজকে তিনি প্রায় ১০ কোটি ডলার দেবেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইলন মাস্ক যুক্তরাজ্যের রাজনীতি নিয়ে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। এই গ্রীষ্মে সাউথপোর্ট দাঙ্গার সময় তিনি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমারে সমালোচনা করে বলেছিলেন, তিনি দেশের সব সম্প্রদায়ের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন।
এই অবস্থায় ইলন মাস্ক নাইজেল ফারাজকে ৭৮ মিলিয়ন পাউন্ড বা ৯৭ মিলিয়ন ডলার (৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার) অনুদান দেবেন বলে গুঞ্জন উঠেছে। দ্য টাইমস জানিয়েছে, মাস্ক ফারাজকে বড় ধরনের আর্থিক সহায়তা দেওয়ার একটি ‘বিশ্বাসযোগ্য’ সম্ভাবনা রয়েছে। এই বিষয়টি ফারাজের রিফর্ম ইউকে পার্টিকে সহায়তা করবে।
মাস্ক এর আগেও ব্রিটিশ রাজনীতি নিয়ে তাঁর মতামতের ইঙ্গিত দিয়েছেন। গত সপ্তাহে একটি নতুন নির্বাচনের দাবিতে ভাইরাল হওয়া একটি অনলাইন পিটিশনের লিংক শেয়ার করে তিনি লিখেন, ‘ব্রিটিশ জনগণ একটি অত্যাচারী পুলিশি রাষ্ট্র থেকে মুক্তি চায়।’
ইলন মাস্কের দেওয়া এই অর্থ যদি নাইজেল ফারাজ এই অর্থ পান, তবে তা ব্রিটিশ রাজনীতি এবং কনজারভেটিভ পার্টির মেরুদণ্ড ধসিয়ে দিতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে। বিশেষত নতুন নেতা কেমি ব্যাডেনকের নেতৃত্বে কনজারভেটিভ পার্টি যখন তাদের অবস্থান শক্তিশালী করার চেষ্টা করছে তখন এই অনুদান তাদের জন্য মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে দেখা দিতে পারে।
এ বিষয়ে ফারাজ বলেছেন, ‘আমি এটুকুই বলতে পারি যে, আমি মাস্কের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি এবং তিনি আমার নীতিগত অবস্থানগুলোকে সমর্থন করছেন। আমাদের দুজনেরই ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বন্ধুত্ব রয়েছে এবং ট্রাম্প আমার সম্পর্কে মাস্কের সামনে ইতিবাচক কথা বলেছেন। আমাদের মধ্যে একটি ভালো সম্পর্ক রয়েছে।’
মাস্ক সম্প্রতি শীর্ষস্থানীয় ডানপন্থী অনেক রাজনীতিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হচ্ছেন। এমনকি তিনি যুক্তরাষ্ট্র সরকারে একটি ‘শীর্ষ’ পদও পেয়েছেন। ট্রাম্প নিশ্চিত করেছেন যে, মাস্ক একটি নতুন বিভাগে নেতৃত্ব দেবেন, যা একটি আরও দক্ষ সরকার গঠনে কাজ করবে। এই পদটি বৈধ হলে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি আরও বেশি প্রভাবশালী হয়ে উঠবেন।
ভারতের পাঞ্জাব ও হরিয়ানার কৃষকেরা ফের আন্দোলন শুরু করেছেন। তাঁরা আবারও ‘দিল্লি চলো’ মিছিল শুরু করেছেন। লক্ষ্য ভারতের পার্লামেন্ট। তবে তাঁরা সেখানে পৌঁছাতে না পারলেও তাঁদের মিছিলের কারণে দিল্লির প্রবেশমুখগুলোতে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়েছে। বলা যায়, একপ্রকার স্থবিরই...
১ ঘণ্টা আগেগাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলমান সংঘাতের ফলে উপত্যকাটি এক ভয়াবহ মানবিক সংকটের মুখে পড়েছে। ত্রাণকর্মীদের হত্যা, ত্রাণবাহী যানবাহনের ওপর হামলা এবং ক্রমবর্ধমান নিরাপত্তাহীনতার কারণে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ) গাজার প্রধান ক্রসিং কারেম শালোম দিয়ে ত্রাণ সরবরাহ বন্ধের ঘোষণা
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাঁর ছেলে হান্টার বাইডেনের দুটি মামলা নির্বাহী আদেশে বাতিল করে দিয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার তিনি এই আদেশে স্বাক্ষর করেন। তবে এর আগে, বাইডেন বলেছিলেন, তিনি তাঁর ছেলের বিরুদ্ধে চলমান মামলায় হস্তক্ষেপ করবেন না। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে...
৩ ঘণ্টা আগেপশ্চিম আফ্রিকার দেশ গিনিতে ফুটবল ম্যাচকে কেন্দ্র করে হওয়া সংঘর্ষে প্রায় ১০০ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় হাসপাতালের চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এই আহত হয়েছেন আরও অনেকে...
৪ ঘণ্টা আগে