অনলাইন ডেস্ক
মস্কোর কাছে একটি কনসার্টে হামলাকারী এবং এই হামলার নির্দেশ যারা দিয়েছে, তাদের অনিবার্যভাবে শাস্তি দেওয়া হবে। স্থানীয় সময় আজ শনিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোর উপকণ্ঠে অবস্থিত ক্রাসনোগরস্ক শহরের ক্রোকাস সিটি হলে গতকাল শুক্রবার সন্ত্রাসী হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৩। এদের মধ্যে গুলির আঘাতে অনেকেই যেমন মারা গেছে, তেমনি কনসার্ট হলে অগ্নিকাণ্ডেও মারা গেছে বেশ কয়েকজন।
পুতিন এই হামলাকারীদের ‘শত্রু’ এবং তাদের কর্মকাণ্ডকে ‘আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেছেন, যেসব রাষ্ট্র আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদকে পরাজিত করতে চায় সেই রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে কাজ করতে রাশিয়া প্রস্তুত।
পুতিন বলেন, ‘সব অপরাধী, অপরাধের সংগঠক এবং যারা এই অপরাধের নির্দেশ দিয়েছে তারা যে-ই হোক না কেন তাদের ন্যায়সংগত এবং অনিবার্যভাবে শাস্তি দেওয়া হবে। যারা সন্ত্রাসীদের পেছনে দাঁড়িয়েছে, যারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে, আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে এই নৃশংস হামলা করেছে—আমরা তাদের চিহ্নিত করব এবং শাস্তি দেব।’
রুশ প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, হামলাকারী চার ব্যক্তি ইউক্রেনের দিকে পালিয়ে যাচ্ছিল। তারা সীমান্ত অতিক্রম করার আশা করছিল। সে সময় চারজনকে আটক করা হয়।
তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনের কিছু লোক হামলাকারীদের রাশিয়া থেকে সীমান্ত অতিক্রম করতে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিল।’ তবে ইউক্রেন এই হামলায় জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছে।
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘তারা (হামলাকারীরা) লুকানোর চেষ্টা করেছিল এবং ইউক্রেনের দিকে চলে গিয়েছিল। তদন্তের প্রাথমিক তথ্য অনুসারে, ইউক্রেনের দিক থেকে তাদের রাশিয়ার সীমান্ত অতিক্রম করার জন্য একটি জায়গা প্রস্তুত রাখা হয়েছিল।’
ইসলামিক স্টেট-খোরাসান বা আইএসকে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসলামিক স্টেট-খোরাসান টেলিগ্রাম চ্যানেলে এক সংক্ষিপ্ত ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছে। ইসলামিক স্টেট সংশ্লিষ্ট সংবাদ সংস্থা ‘আমাক’-এর টেলিগ্রাম চ্যানেলে শেয়ার করা হয় ওই ভিডিওটি।
ভিডিওটিতে হামলার দায় স্বীকার করে আইএস। তবে কীভাবে তারা হামলা চালিয়েছে বা কারা এতে যুক্ত ছিল সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি গোষ্ঠীটি।
মস্কোর কাছে একটি কনসার্টে হামলাকারী এবং এই হামলার নির্দেশ যারা দিয়েছে, তাদের অনিবার্যভাবে শাস্তি দেওয়া হবে। স্থানীয় সময় আজ শনিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোর উপকণ্ঠে অবস্থিত ক্রাসনোগরস্ক শহরের ক্রোকাস সিটি হলে গতকাল শুক্রবার সন্ত্রাসী হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৩। এদের মধ্যে গুলির আঘাতে অনেকেই যেমন মারা গেছে, তেমনি কনসার্ট হলে অগ্নিকাণ্ডেও মারা গেছে বেশ কয়েকজন।
পুতিন এই হামলাকারীদের ‘শত্রু’ এবং তাদের কর্মকাণ্ডকে ‘আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেছেন, যেসব রাষ্ট্র আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদকে পরাজিত করতে চায় সেই রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে কাজ করতে রাশিয়া প্রস্তুত।
পুতিন বলেন, ‘সব অপরাধী, অপরাধের সংগঠক এবং যারা এই অপরাধের নির্দেশ দিয়েছে তারা যে-ই হোক না কেন তাদের ন্যায়সংগত এবং অনিবার্যভাবে শাস্তি দেওয়া হবে। যারা সন্ত্রাসীদের পেছনে দাঁড়িয়েছে, যারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে, আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে এই নৃশংস হামলা করেছে—আমরা তাদের চিহ্নিত করব এবং শাস্তি দেব।’
রুশ প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, হামলাকারী চার ব্যক্তি ইউক্রেনের দিকে পালিয়ে যাচ্ছিল। তারা সীমান্ত অতিক্রম করার আশা করছিল। সে সময় চারজনকে আটক করা হয়।
তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনের কিছু লোক হামলাকারীদের রাশিয়া থেকে সীমান্ত অতিক্রম করতে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিল।’ তবে ইউক্রেন এই হামলায় জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছে।
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘তারা (হামলাকারীরা) লুকানোর চেষ্টা করেছিল এবং ইউক্রেনের দিকে চলে গিয়েছিল। তদন্তের প্রাথমিক তথ্য অনুসারে, ইউক্রেনের দিক থেকে তাদের রাশিয়ার সীমান্ত অতিক্রম করার জন্য একটি জায়গা প্রস্তুত রাখা হয়েছিল।’
ইসলামিক স্টেট-খোরাসান বা আইএসকে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসলামিক স্টেট-খোরাসান টেলিগ্রাম চ্যানেলে এক সংক্ষিপ্ত ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছে। ইসলামিক স্টেট সংশ্লিষ্ট সংবাদ সংস্থা ‘আমাক’-এর টেলিগ্রাম চ্যানেলে শেয়ার করা হয় ওই ভিডিওটি।
ভিডিওটিতে হামলার দায় স্বীকার করে আইএস। তবে কীভাবে তারা হামলা চালিয়েছে বা কারা এতে যুক্ত ছিল সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি গোষ্ঠীটি।
গাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ
৩৮ মিনিট আগেব্লিঙ্কেনের শেষ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি হয়। ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ নিয়ে তাঁর নীতি সমালোচনার মুখে পড়লে দুজন সাংবাদিককে টেনে বের করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেআগামী ২০ জানুয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। রীতি মেনে মার্কিন প্রেসিডেন্টদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান খোলা জায়গায় হয়। কিন্তু এবার তা হচ্ছে না, চার দেয়ালের ভেতর ও ছাদের নিচেই শপথ নিতে হচ্ছে ট্রাম্পকে। ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল ভবনের রোটুন্ডা হলে শপথ অনুষ্ঠান হবে।
৩ ঘণ্টা আগেটানা ১৫ মাস ধরে চলা গাজা যুদ্ধে আগামীকাল রোববার থেকে যুদ্ধবিরতি হতে যাচ্ছে। হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি অনুযায়ী তিন ধাপে কার্যকর হবে এই যুদ্ধবিরতি। আজ শনিবার ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় চুক্তি অনুমোদিত হওয়ার পর ইসরায়েলের বিচার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চুক্তির প্রথম পর্যায়ে তাঁরা
৪ ঘণ্টা আগে