অনলাইন ডেস্ক
সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যস্থতায় রাশিয়া ও ইউক্রেন ১১৫ জন করে যুদ্ধবন্দি বিনিময় করেছে। রাশিয়ার কুরস্কে ইউক্রেন আক্রমণ শুরু করার দুই সপ্তাহের মাথায় এই বন্দীবিনিময় হলো। গতকাল শনিবার এই যুদ্ধবন্দী বিনিময় হয়।
পাকিস্তানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডন এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
গত ৬ আগস্ট রাশিয়ার কুরস্কে আক্রমণ শুরু করে ইউক্রেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে রাশিয়ার ভূখণ্ডের ভেতরে কোনো বিদেশি শক্তির এটিই সবচেয়ে বড় আক্রমণের ঘটনা।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বন্দিবিনিময়ের মাধ্যমে রাশিয়ার ১১৫ সেনাকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। তাঁদের কুরস্ক অঞ্চল থেকে আটক করেছিল ইউক্রেন বাহিনী। মুক্তি পাওয়া এই সেনাদের সবাই এখন বেলারুশে আছেন। রাশিয়ায় ফেরার পর তাঁদের প্রথমে চিকিৎসা দেওয়া হবে এবং পরে পুনর্বাসন করা হবে।
এই বন্দিবিনিময়ের ব্যবস্থা করার জন্য রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরব আমিরাতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে।
রয়টার্স জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি মুক্তি পাওয়া ইউক্রেন বন্দীদের একটি ছবি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছেন। তাতে দেখা যায়, তাঁরা ইউক্রেনের জাতীয় পতাকা গায়ে জড়িয়ে একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করছেন।
প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘আমাদের আরও ১১৫ জন যোদ্ধা আজ দেশে ফিরেছে। এরা ন্যাশনাল গার্ড, সশস্ত্র বাহিনী, নৌবাহিনী, স্টেট বর্ডার গার্ড সার্ভিসের সৈন্য।’
ইউক্রেনের মানবাধিকার কমিশনার দিমিত্রো লুবিনেটস জানান, যাঁরা ফিরে এসেছেন, তাঁদের মধ্যে ৮২ জন ২০২২ সালে মারিউপোল বন্দরের দখল ধরে রাখার জন্য লড়াই করেছিলেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুদ্ধবন্দী বিনিময়ে ব্যবস্থা করার কথা নিশ্চিত করে জানিয়েছে, তারা মধ্যস্থতা প্রচেষ্টা শুরু করার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিনিময় করা যুদ্ধবন্দীর সংখ্যা এখন ১ হাজার ৭৮৮তে দাঁড়িয়েছে।
রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ শুরুর পর থেকে এই নিয়ে আরব আমিরাতের মধ্যস্থতায় সপ্তমবারের মতো লড়াইরত দুই দেশের মধ্যে বন্দিবিনিময় হলো।
সংযুক্ত আরব আমিরাত যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ নিরাপত্তা মিত্র হলেও রাশিয়ার সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছে। এতে পশ্চিমা অনেক কর্মকর্তাই হতাশ হয়েছেন বলে জানাচ্ছে রয়টার্স।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যস্থতায় রাশিয়া ও ইউক্রেন ১১৫ জন করে যুদ্ধবন্দি বিনিময় করেছে। রাশিয়ার কুরস্কে ইউক্রেন আক্রমণ শুরু করার দুই সপ্তাহের মাথায় এই বন্দীবিনিময় হলো। গতকাল শনিবার এই যুদ্ধবন্দী বিনিময় হয়।
পাকিস্তানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডন এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
গত ৬ আগস্ট রাশিয়ার কুরস্কে আক্রমণ শুরু করে ইউক্রেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে রাশিয়ার ভূখণ্ডের ভেতরে কোনো বিদেশি শক্তির এটিই সবচেয়ে বড় আক্রমণের ঘটনা।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বন্দিবিনিময়ের মাধ্যমে রাশিয়ার ১১৫ সেনাকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। তাঁদের কুরস্ক অঞ্চল থেকে আটক করেছিল ইউক্রেন বাহিনী। মুক্তি পাওয়া এই সেনাদের সবাই এখন বেলারুশে আছেন। রাশিয়ায় ফেরার পর তাঁদের প্রথমে চিকিৎসা দেওয়া হবে এবং পরে পুনর্বাসন করা হবে।
এই বন্দিবিনিময়ের ব্যবস্থা করার জন্য রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরব আমিরাতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে।
রয়টার্স জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি মুক্তি পাওয়া ইউক্রেন বন্দীদের একটি ছবি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছেন। তাতে দেখা যায়, তাঁরা ইউক্রেনের জাতীয় পতাকা গায়ে জড়িয়ে একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করছেন।
প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘আমাদের আরও ১১৫ জন যোদ্ধা আজ দেশে ফিরেছে। এরা ন্যাশনাল গার্ড, সশস্ত্র বাহিনী, নৌবাহিনী, স্টেট বর্ডার গার্ড সার্ভিসের সৈন্য।’
ইউক্রেনের মানবাধিকার কমিশনার দিমিত্রো লুবিনেটস জানান, যাঁরা ফিরে এসেছেন, তাঁদের মধ্যে ৮২ জন ২০২২ সালে মারিউপোল বন্দরের দখল ধরে রাখার জন্য লড়াই করেছিলেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুদ্ধবন্দী বিনিময়ে ব্যবস্থা করার কথা নিশ্চিত করে জানিয়েছে, তারা মধ্যস্থতা প্রচেষ্টা শুরু করার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিনিময় করা যুদ্ধবন্দীর সংখ্যা এখন ১ হাজার ৭৮৮তে দাঁড়িয়েছে।
রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ শুরুর পর থেকে এই নিয়ে আরব আমিরাতের মধ্যস্থতায় সপ্তমবারের মতো লড়াইরত দুই দেশের মধ্যে বন্দিবিনিময় হলো।
সংযুক্ত আরব আমিরাত যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ নিরাপত্তা মিত্র হলেও রাশিয়ার সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছে। এতে পশ্চিমা অনেক কর্মকর্তাই হতাশ হয়েছেন বলে জানাচ্ছে রয়টার্স।
এখন পর্যন্ত প্রায় অর্ধশত প্রতারিত নারীর তথ্য পেয়েছে দ্য গার্ডিয়ান। যদিও প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে শঙ্কা করা হচ্ছে। ভুক্তভোগীদের বয়ান ও স্বাধীনভাবে তদন্তের পর এই ইস্যু নিয়ে গত বৃহস্পতিবার থেকে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের সিরিজ ‘স্পাই কপস’ প্রচার শুরু করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যমটি। আর এরপরই এ নিয়ে শুরু হয়
৫ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ‘নাৎসি’ আখ্যা দিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেছেন, ইহুদি জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছেন জেলেনস্কি। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গণমাধ্যম ক্রাসনায়া জভেজদাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব বলেন লাভরভ। জেলেনস্কি রুশ সংস্কৃতিকে সম্মান করেন না বলে
১২ মিনিট আগেগাজা ইস্যুতে আবারও জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আরব দেশগুলো। আগামীকাল মঙ্গলবার কায়রোতে অনুষ্ঠিত হবে বৈঠক। আলোচনা হবে, যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের হুমকি, মার্কিন প্রেসিডেন্টের গাজা দখল সংক্রান্ত হুমকিসহ ফিলিস্তিনের সার্বিক ইস্যু নিয়েই।
১৪ মিনিট আগেরাশিয়া থেকে নর্ড স্ট্রিম-২ পাইপলাইনের মাধ্যমে ইউরোপে, বিশেষ করে জার্মানিতে গ্যাস সরবরাহ করা হতো। তবে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের পর ইউরোপের দেশগুলো রাশিয়া থেকে গ্যাস গ্রহণ করা বন্ধ করে দেয়।
১ ঘণ্টা আগে