অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি দাবি করেছেন, তাঁর দেশে রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ করছে উত্তর কোরিয়ার সেনারা। এর আগে ইউক্রেনসহ পশ্চিমা বিশ্ব অভিযোগ করে আসছিল যে, উত্তর কোরিয়া রাশিয়াকে গোলাবারুদসহ বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করছে। এবার তার চেয়েও গুরুতর অভিযোগ তুললেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলটিকোর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট গত রোববার তাঁর দৈনন্দিন রাত্রিকালীন ভাষণে এই দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার মতো শাসকদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান একটি জোট দেখতে পাচ্ছি। এটি আর কেবল অস্ত্র হস্তান্তরের বিষয় নয়, এটি আসলে উত্তর কোরিয়া থেকে দখলদার (রুশ) সামরিক বাহিনীতে লোকবল স্থানান্তরের বিষয়।’
রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউক্রেন আক্রমণের পর থেকে মস্কোর সঙ্গে পিয়ংইয়ংয়ের সম্পর্ক উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বেড়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় গত জুন মাসে বিগত ২৫ বছরের মধ্যে রাশিয়ার প্রথম কোনো প্রেসিডেন্ট হিসেবে ভ্লাদিমির পুতিন উত্তর কোরিয়া সফর করেন এবং দেশটির সঙ্গে একটি প্রতিরক্ষা চুক্তিও সাক্ষর করেন। তার আগে উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উনও রাশিয়া সফর করেছিলেন।
উল্লিখিত প্রতিরক্ষা চুক্তির আলোকে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী কিম ইয়ং-হিউন চলতি মাসের শুরুতে বলেছিলেন যে, উত্তর কোরিয়া সম্ভবত রাশিয়ান সৈন্যদের পাশাপাশি লড়াই করার জন্য ইউক্রেনে সৈন্য মোতায়েন করতে যাচ্ছে। ইউক্রেনের গণমাধ্যমগুলো চলতি মাসের অক্টোবরের শুরুতে জানিয়েছিল, কিয়েভের বাহিনী দোনেৎস্কের কাছে রাশিয়া অধিকৃত অঞ্চলে বোমা হামলার পর উত্তর কোরিয়ার বেশ কয়েকজন সৈন্য মারা গেছে।
রোববারের ভাষণে জেলেনস্কি ইউক্রেনের পশ্চিমা মিত্রদের কাছে কিয়েভকে রাশিয়ার ভূখণ্ডের আরও গভীরে হামলার জন্য দূরপাল্লার অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেওয়ার জন্য পুনরায় আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘রাশিয়া ও এর সহযোগীদের সঙ্গে আমাদের সামর্থ্যকে খাপ খাওয়াতে হলে আমাদের এখনই কাজ করতে হবে।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘যখন আমরা ইউক্রেনকে আমাদের বাহিনীর জন্য বৃহত্তর দূরপাল্লার সক্ষমতা এবং আরও সিদ্ধান্তমূলক সরবরাহ দেওয়ার কথা বলি, তখন এটি কেবল সামরিক সরঞ্জামের তালিকা নয়। সত্যিকারের শান্তি কেবল শক্তির মাধ্যমেই অর্জন করা যায়। আগামী সপ্তাহের পুরোটা আমাদের অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করার জন্য কিয়েভ নিবেদিত থাকবে এ ধরনের শক্তি লাভের জন্য, সত্যিকারের শান্তির জন্য।’
চলতি সপ্তাহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) মঞ্চে ইউক্রেন ও এর মিত্র দেশগুলোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। কারণ, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা গতকাল সোমবার লুক্সেমবার্গে জড়ো হয়েছেন। যেখানে তাঁরা যুদ্ধের জন্য জেলেনস্কির ‘বিজয় পরিকল্পনা’ নিয়ে আলোচনা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তাঁরা ইউক্রেনের জন্য ইইউ তহবিল অবমুক্ত করারও চেষ্টা করবে, যা হাঙ্গেরি আটকে রেখেছে। বুদাপেস্ট ইইউ, ওয়াশিংটন এবং জি-৭-এর তরফ থেকে ইউক্রেনকে দিতে যাওয়া একটি বড় ঋণের পরিকল্পনাও বাধা দিচ্ছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি দাবি করেছেন, তাঁর দেশে রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ করছে উত্তর কোরিয়ার সেনারা। এর আগে ইউক্রেনসহ পশ্চিমা বিশ্ব অভিযোগ করে আসছিল যে, উত্তর কোরিয়া রাশিয়াকে গোলাবারুদসহ বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করছে। এবার তার চেয়েও গুরুতর অভিযোগ তুললেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলটিকোর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট গত রোববার তাঁর দৈনন্দিন রাত্রিকালীন ভাষণে এই দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার মতো শাসকদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান একটি জোট দেখতে পাচ্ছি। এটি আর কেবল অস্ত্র হস্তান্তরের বিষয় নয়, এটি আসলে উত্তর কোরিয়া থেকে দখলদার (রুশ) সামরিক বাহিনীতে লোকবল স্থানান্তরের বিষয়।’
রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউক্রেন আক্রমণের পর থেকে মস্কোর সঙ্গে পিয়ংইয়ংয়ের সম্পর্ক উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বেড়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় গত জুন মাসে বিগত ২৫ বছরের মধ্যে রাশিয়ার প্রথম কোনো প্রেসিডেন্ট হিসেবে ভ্লাদিমির পুতিন উত্তর কোরিয়া সফর করেন এবং দেশটির সঙ্গে একটি প্রতিরক্ষা চুক্তিও সাক্ষর করেন। তার আগে উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উনও রাশিয়া সফর করেছিলেন।
উল্লিখিত প্রতিরক্ষা চুক্তির আলোকে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী কিম ইয়ং-হিউন চলতি মাসের শুরুতে বলেছিলেন যে, উত্তর কোরিয়া সম্ভবত রাশিয়ান সৈন্যদের পাশাপাশি লড়াই করার জন্য ইউক্রেনে সৈন্য মোতায়েন করতে যাচ্ছে। ইউক্রেনের গণমাধ্যমগুলো চলতি মাসের অক্টোবরের শুরুতে জানিয়েছিল, কিয়েভের বাহিনী দোনেৎস্কের কাছে রাশিয়া অধিকৃত অঞ্চলে বোমা হামলার পর উত্তর কোরিয়ার বেশ কয়েকজন সৈন্য মারা গেছে।
রোববারের ভাষণে জেলেনস্কি ইউক্রেনের পশ্চিমা মিত্রদের কাছে কিয়েভকে রাশিয়ার ভূখণ্ডের আরও গভীরে হামলার জন্য দূরপাল্লার অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেওয়ার জন্য পুনরায় আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘রাশিয়া ও এর সহযোগীদের সঙ্গে আমাদের সামর্থ্যকে খাপ খাওয়াতে হলে আমাদের এখনই কাজ করতে হবে।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘যখন আমরা ইউক্রেনকে আমাদের বাহিনীর জন্য বৃহত্তর দূরপাল্লার সক্ষমতা এবং আরও সিদ্ধান্তমূলক সরবরাহ দেওয়ার কথা বলি, তখন এটি কেবল সামরিক সরঞ্জামের তালিকা নয়। সত্যিকারের শান্তি কেবল শক্তির মাধ্যমেই অর্জন করা যায়। আগামী সপ্তাহের পুরোটা আমাদের অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করার জন্য কিয়েভ নিবেদিত থাকবে এ ধরনের শক্তি লাভের জন্য, সত্যিকারের শান্তির জন্য।’
চলতি সপ্তাহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) মঞ্চে ইউক্রেন ও এর মিত্র দেশগুলোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। কারণ, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা গতকাল সোমবার লুক্সেমবার্গে জড়ো হয়েছেন। যেখানে তাঁরা যুদ্ধের জন্য জেলেনস্কির ‘বিজয় পরিকল্পনা’ নিয়ে আলোচনা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তাঁরা ইউক্রেনের জন্য ইইউ তহবিল অবমুক্ত করারও চেষ্টা করবে, যা হাঙ্গেরি আটকে রেখেছে। বুদাপেস্ট ইইউ, ওয়াশিংটন এবং জি-৭-এর তরফ থেকে ইউক্রেনকে দিতে যাওয়া একটি বড় ঋণের পরিকল্পনাও বাধা দিচ্ছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ লাওসে এবার মারা গেলেন অস্ট্রেলিয়ার এক কিশোরী। সম্প্রতি কাঁধে ব্যাকপ্যাক ঝুলিয়ে দেশটিতে ঘুরতে গিয়েছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার সিএনএন জানিয়েছে, সন্দেহজনক অ্যালকোহল পান করার পর ১৯ বছর বয়সী বিয়াঙ্কা জোনসের মৃত্যু ঘটে। বিগত কিছুদিনের মধ্যে বিয়াঙ্কার মৃত্যু ছিল এ ধরনের চতুর্থ ঘটনা।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে আদানি গ্রুপের প্রধান গৌতম আদানিকে ঘুষ ও জালিয়াতির অভিযোগে অভিযুক্ত করার পর আন্তর্জাতিক বাজারে ভারতীয় শিল্প গোষ্ঠীটির শেয়ারদরে ধস নেমেছে। আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ প্রকাশ্যে আসার পর আজ বৃহস্পতিবার নাগাদ গোষ্ঠীটি ২৭ বিলিয়ন ডলার বা ২ লাখ ২৮ হাজার কোটি
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানে যাত্রীবাহী একটি বাসে অজ্ঞাত বন্দুকধারীর গুলিতে অন্তত ৩৮ জন নিহত হয়েছে। এ ছাড়া, এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ২৯ জন আহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে এ ঘটনা ঘটে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য
২ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা কেন্দ্রিক স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের শীর্ষ নেতারা কাতার ত্যাগ করেছেন। তবে দেশটির রাজধানী দোহায় অবস্থিত হামাসের রাজনৈতিক কার্যালয় এখনো বন্ধ হয়নি। গোষ্ঠীটির শীর্ষ নেতারা কাতার ত্যাগ করে তুরস্কে গিয়েছেন এমন গুঞ্জন শোনা গেলেও বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাই, এই অবস্থায় প্রশ্ন উঠে
২ ঘণ্টা আগে