বিশ্বে বর্তমানে ৩ হাজার ৩২৩ জন বিলিয়নিয়ার রয়েছেন। এদের মধ্যে ১৩ শতাংশ বা ৪৩১ জন হলেন নারী বিলিয়নিয়ার। সোমবার ‘আলট্রাটা বিলিয়নিয়ার পরিসংখ্যানের’ তথ্য দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসি বলেছে, ধীরে ধীরে নারীরা বৈশ্বিক সম্পদের বড় অংশীদার হয়ে উঠছেন। তাঁদের অনেকেই এখন নতুন লক্ষ্য ও দাতব্য কর্মকাণ্ড নিয়ে বিলিয়নিয়ার ক্লাবে পা রাখছেন।
এনবিসি জানিয়েছে, গত এক দশকে বিশ্ব জুড়ে নারী বিলিয়নিয়ারের সংখ্যা এবং তাদের শেয়ার ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়েছে। আলট্রাটা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—নারী উদ্যোক্তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি, নারীদের প্রতি সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন এবং বড় অঙ্কের পারিবারিক সম্পদের উত্তরাধিকারের মতো কারণগুলো ভবিষ্যতে বিলিয়নিয়ার ক্লাবে নারীদের উপস্থিতি আরও বাড়াবে।
বর্তমানে ৪৩১ নারী বিলিয়নিয়ারের মধ্যে তিন-চতুর্থাংশই তাঁদের সম্পদের একটি অংশ উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন। এর মধ্যে ৩৮ শতাংশই সম্পূর্ণ উত্তরাধিকারসূত্রে ধনী হয়েছেন।
মজার বিষয় হলো—বিশ্বের শীর্ষ তিন ধনী নারীই উত্তরাধিকার সূত্রে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন। এঁদের মধ্যে অ্যালিস ওয়ালটনের সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১০৪ বিলিয়ন ডলার, জুলিয়া ফ্লেশার কচের সম্পদ রয়েছে ৭৬ বিলিয়ন ডলারের এবং ফ্রাঁসোয়াজ বেটেনকোর্ট মেয়ার্সের সম্পদ রয়েছে ৭৩ বিলিয়ন ডলারের। উত্তরাধিকার সূত্রে পুরুষদের ধনী হওয়ার হার অনেক কম। পরিসংখ্যান বলছে, মাত্র ৫ শতাংশ পুরুষ বিলিয়নিয়ার উত্তরাধিকার সূত্রে তাঁদের সম্পদ পেয়েছেন।
এদিকে পরিসংখ্যান বলছে, নারী বিলিয়নিয়ারদের ২৫ শতাংশ সম্পূর্ণ নিজের চেষ্টায় ধনী হয়েছেন। তবে পুরুষ বিলিয়নিয়ারদের মধ্যে ৬৬ শতাংশই সম্পূর্ণ নিজের চেষ্টায় সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, উত্তরাধিকারসূত্রে সম্পদ প্রাপ্তি কিংবা বিলিয়নিয়ার হওয়ার প্রবণতা ভবিষ্যতে আরও বাড়বে। সেরুলি অ্যাসোসিয়েটসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আগামী দশকে নারীরা প্রায় ৩০ ট্রিলিয়ন সম্পদ উত্তরাধিকারসূত্রে পেতে পারেন।
পুরুষ ও নারী বিলিয়নিয়ারদের মধ্যে সম্পদ ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশেষ পার্থক্য দেখা গেছে। বিশেষ করে, সম্পদের ব্যয় এবং দানের ক্ষেত্রে এটি লক্ষণীয়। ধনী নারীরা ধনী পুরুষের তুলনায় অলাভজনক প্রতিষ্ঠান এবং সামাজিক সংগঠনে অনেক বেশি হারে মনোযোগ দেন। প্রায় ২০ শতাংশ নারী বিলিয়নিয়ার তাঁদের পেশাগত সময়ের বেশির ভাগটাই দাতব্য সংগঠনে ব্যয় করেন। উত্তরাধিকারসূত্রে সম্পদ প্রাপ্তি তাঁদের দাতব্য কর্মকাণ্ডে আগ্রহ বাড়ায়। কারণ তাঁদের ব্যবসা করা কিংবা সম্পদ বাড়ানোর দায়বদ্ধতা তুলনামূলকভাবে কম থাকে।
বিশ্লেষকেরা আরও বলছেন, নারীরা বিলাসবহুল রিয়েল এস্টেট এবং শিল্পকর্মে বেশি আগ্রহী। ১০ মিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের বাড়ি নারীরা পুরুষদের দেড় গুণ বেশি ক্রয় করেন। পুরুষেরা বেশি ঝোঁকেন প্রাইভেট জেট, ইয়ট এবং দামি গাড়ির দিকে।
দেখা গেছে, নারী বিলিয়নিয়ারদের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় শখ দানশীলতা, প্রায় ৭১ শতাংশের। অন্যদিকে ৭১ শতাংশ পুরুষ বিলিয়নিয়ারের শীর্ষ শখ হলো খেলা। নারীরা শিল্প, শিক্ষা এবং ভ্রমণে আগ্রহী। আর পুরুষেরা বেশি আগ্রহী বিমানচালনা, আউটডোর অ্যাক্টিভিটি এবং রাজনীতিতে।
নারী বিলিয়নিয়ারেরা শুধুমাত্র সম্পদ অর্জন বা ভোগ করাতেই সীমাবদ্ধ নন। তাঁরা সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার জন্যও ভূমিকা রাখছেন।
বিশ্বে বর্তমানে ৩ হাজার ৩২৩ জন বিলিয়নিয়ার রয়েছেন। এদের মধ্যে ১৩ শতাংশ বা ৪৩১ জন হলেন নারী বিলিয়নিয়ার। সোমবার ‘আলট্রাটা বিলিয়নিয়ার পরিসংখ্যানের’ তথ্য দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসি বলেছে, ধীরে ধীরে নারীরা বৈশ্বিক সম্পদের বড় অংশীদার হয়ে উঠছেন। তাঁদের অনেকেই এখন নতুন লক্ষ্য ও দাতব্য কর্মকাণ্ড নিয়ে বিলিয়নিয়ার ক্লাবে পা রাখছেন।
এনবিসি জানিয়েছে, গত এক দশকে বিশ্ব জুড়ে নারী বিলিয়নিয়ারের সংখ্যা এবং তাদের শেয়ার ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়েছে। আলট্রাটা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—নারী উদ্যোক্তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি, নারীদের প্রতি সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন এবং বড় অঙ্কের পারিবারিক সম্পদের উত্তরাধিকারের মতো কারণগুলো ভবিষ্যতে বিলিয়নিয়ার ক্লাবে নারীদের উপস্থিতি আরও বাড়াবে।
বর্তমানে ৪৩১ নারী বিলিয়নিয়ারের মধ্যে তিন-চতুর্থাংশই তাঁদের সম্পদের একটি অংশ উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন। এর মধ্যে ৩৮ শতাংশই সম্পূর্ণ উত্তরাধিকারসূত্রে ধনী হয়েছেন।
মজার বিষয় হলো—বিশ্বের শীর্ষ তিন ধনী নারীই উত্তরাধিকার সূত্রে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন। এঁদের মধ্যে অ্যালিস ওয়ালটনের সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১০৪ বিলিয়ন ডলার, জুলিয়া ফ্লেশার কচের সম্পদ রয়েছে ৭৬ বিলিয়ন ডলারের এবং ফ্রাঁসোয়াজ বেটেনকোর্ট মেয়ার্সের সম্পদ রয়েছে ৭৩ বিলিয়ন ডলারের। উত্তরাধিকার সূত্রে পুরুষদের ধনী হওয়ার হার অনেক কম। পরিসংখ্যান বলছে, মাত্র ৫ শতাংশ পুরুষ বিলিয়নিয়ার উত্তরাধিকার সূত্রে তাঁদের সম্পদ পেয়েছেন।
এদিকে পরিসংখ্যান বলছে, নারী বিলিয়নিয়ারদের ২৫ শতাংশ সম্পূর্ণ নিজের চেষ্টায় ধনী হয়েছেন। তবে পুরুষ বিলিয়নিয়ারদের মধ্যে ৬৬ শতাংশই সম্পূর্ণ নিজের চেষ্টায় সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, উত্তরাধিকারসূত্রে সম্পদ প্রাপ্তি কিংবা বিলিয়নিয়ার হওয়ার প্রবণতা ভবিষ্যতে আরও বাড়বে। সেরুলি অ্যাসোসিয়েটসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আগামী দশকে নারীরা প্রায় ৩০ ট্রিলিয়ন সম্পদ উত্তরাধিকারসূত্রে পেতে পারেন।
পুরুষ ও নারী বিলিয়নিয়ারদের মধ্যে সম্পদ ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশেষ পার্থক্য দেখা গেছে। বিশেষ করে, সম্পদের ব্যয় এবং দানের ক্ষেত্রে এটি লক্ষণীয়। ধনী নারীরা ধনী পুরুষের তুলনায় অলাভজনক প্রতিষ্ঠান এবং সামাজিক সংগঠনে অনেক বেশি হারে মনোযোগ দেন। প্রায় ২০ শতাংশ নারী বিলিয়নিয়ার তাঁদের পেশাগত সময়ের বেশির ভাগটাই দাতব্য সংগঠনে ব্যয় করেন। উত্তরাধিকারসূত্রে সম্পদ প্রাপ্তি তাঁদের দাতব্য কর্মকাণ্ডে আগ্রহ বাড়ায়। কারণ তাঁদের ব্যবসা করা কিংবা সম্পদ বাড়ানোর দায়বদ্ধতা তুলনামূলকভাবে কম থাকে।
বিশ্লেষকেরা আরও বলছেন, নারীরা বিলাসবহুল রিয়েল এস্টেট এবং শিল্পকর্মে বেশি আগ্রহী। ১০ মিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের বাড়ি নারীরা পুরুষদের দেড় গুণ বেশি ক্রয় করেন। পুরুষেরা বেশি ঝোঁকেন প্রাইভেট জেট, ইয়ট এবং দামি গাড়ির দিকে।
দেখা গেছে, নারী বিলিয়নিয়ারদের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় শখ দানশীলতা, প্রায় ৭১ শতাংশের। অন্যদিকে ৭১ শতাংশ পুরুষ বিলিয়নিয়ারের শীর্ষ শখ হলো খেলা। নারীরা শিল্প, শিক্ষা এবং ভ্রমণে আগ্রহী। আর পুরুষেরা বেশি আগ্রহী বিমানচালনা, আউটডোর অ্যাক্টিভিটি এবং রাজনীতিতে।
নারী বিলিয়নিয়ারেরা শুধুমাত্র সম্পদ অর্জন বা ভোগ করাতেই সীমাবদ্ধ নন। তাঁরা সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার জন্যও ভূমিকা রাখছেন।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক এক নতুন মোড় নিয়েছে। একসময় এই সম্পর্ক বেশ শীতল ছিল। আফ্রিকায় রাশিয়ার ক্রমবর্ধমান প্রভাব মোকাবিলায় এই সফরটি ইউক্রেনের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি।
৩ মিনিট আগেজম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনার পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আরও কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে ভারত। বুধবার একাধিক কঠোর পদক্ষেপ ঘোষণার পর আজ বৃহস্পতিবার আরও বড় পদক্ষেপ নিয়েছে নয়াদিল্লি। এবার পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য ইস্যু করা সব ধরনের ভিসা বাতিল ও নতুন ভিসা পরিষেবা
১৮ মিনিট আগেজম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলায় জড়িত সন্দেহে তিন ব্যক্তির নাম প্রকাশ করেছে। এই হামলায় ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছিলেন। পুলিশ সন্দেহভাজনদের মধ্যে দুজনকে পাকিস্তানি নাগরিক হিসেবে শনাক্ত করেছে। এ ছাড়া তাঁদের গ্রেপ্তারে সহায়তা করলে বা ধরিয়ে দিতে পারলে ২০ লাখ রুপি পুরস্কার ঘোষ
১ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজার ৯০ শতাংশ বাড়িই হয় ধ্বংস হয়েছে, নয়তো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মূলত, গাজায় দেড় বছরের বেশি সময় ধরে চলা ইসরায়েলের নির্বিচার হামলার কারণেই, এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। জাতিসংঘের মানবিক সমন্বয় দপ্তর-ওসিএইচএ এর তথ্যের বরাত দিয়ে এ কথা জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা আইওএম।
৩ ঘণ্টা আগে