অনলাইন ডেস্ক
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বহু পুরোনো আরজি কর হাসপাতালে এক তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় দোষীদের ফাঁসি চেয়ে এবার রাজপথে নামলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থাকে (সিবিআই) রোববারের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে হবে বলেও দাবি করেছেন তিনি।
শুক্রবার কলকাতার রাজপথে দেখা যায়, দাবির কথা লেখা অসংখ্য প্ল্যাকার্ড সহ একটি মিছিলের একেবারে সামনের সারিতে রয়েছেন মমতা। তাঁর সঙ্গে ছিলেন তৃণমূলের কংগ্রেসের মহিলা সাংসদ এবং বিধায়কেরা।
কলকাতার মৌলালী থেকে হাঁটা শুরু করে ধর্মতলার ডোরিনা ক্রসিংয়ে মিছিলটি গিয়ে শেষ হয়। এ সময় মুখ্যমন্ত্রী মমতা জানান—শনিবারও ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হবে নগরীর সব ব্লকে ব্লকে। তিনি বলেন, ‘ফেক ভিডিও তৈরি করে মানুষকে উত্তেজিত করে দিচ্ছে কেউ কেউ। সব সংবাদ সত্য নয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পয়সা কামানোর জন্য, রাজনীতি করার জন্য মিথ্যে ঘটনা বানানো হচ্ছে।’
এআই ব্যবহার করে সাইবার ক্রাইম করা হচ্ছে বলেও দাবি করেন মমতা। তিনি বলেন, ‘দোষীদের ফাঁসি হোক, আমরা ফাঁসির পক্ষে। রাজ্য সরকার কলকাতা পুলিশকে সব রকম সাহায্য করবে। প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীর কথা শুনে কলকাতা পুলিশ কাজ করেছে। সব রকম পরীক্ষা করেছে, ডগ স্কোয়াড পাঠিয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজ থেকে শুরু করে, যত এভিডেন্স, সব সংগ্রহ করেছে। রাত দুটো পর্যন্ত আমি ওদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলাম।’
মমতা দাবি করেন, ধর্ষিত ও নিহত তরুণী চিকিৎসকের মরদেহ নিয়ে যাওয়ার সময় তাঁর বাবা-মাকে নামিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বিজেপির এক নেত্রী।
পশ্চিমবঙ্গে নারীদের নিরাপত্তাহীনতার জন্য বিজেপিকে দায়ী করেন মুখ্যমন্ত্রী। বুধবার রাতে আরজি কর হাসপাতালে ভাঙচুরের জন্য বিজেপির পাশাপাশি সিপিএম দায়ী বলেও উল্লেখ করেন তিনি। প্রমাণ লোপাট করার জন্য আরজি কর হাসপাতালে হামলা করা হয় বলেও দাবি তাঁর।
তরুণী চিকিৎসকের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘মেয়েটি রাত ১টায় খেয়েছিল। ২টায় ঘুমোতে যায়। তারপর ৯টা পর্যন্ত ও কী করল, আপনারা কেউ খোঁজ নিলেন না?’
মমতা আরও বলেন, ‘আন্দোলনে আমার জন্ম। আন্দোলনেই আমার মৃত্যু হবে। ক্ষমতা থাকলে আমায় ছুঁয়ে দেখবেন।’
সব শেষে তিনি বলেন, ‘আমাকে শান্ত থাকতে দিন। যত শান্ত থাকব তত ভালো। না হলে আমি টর্নেডো, সাইক্লোন হয়ে যাই, জীবন্ত লাশ হয়ে যাই। কোথায় মারবেন আমাকে, পুলিশ থাকবে না, একা যাব, গুলি করে মারুন। দেখব কত ক্ষমতা। কিন্তু আমাকে চমকালে ধমকালে কোনো লাভ নেই।’
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বহু পুরোনো আরজি কর হাসপাতালে এক তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় দোষীদের ফাঁসি চেয়ে এবার রাজপথে নামলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থাকে (সিবিআই) রোববারের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে হবে বলেও দাবি করেছেন তিনি।
শুক্রবার কলকাতার রাজপথে দেখা যায়, দাবির কথা লেখা অসংখ্য প্ল্যাকার্ড সহ একটি মিছিলের একেবারে সামনের সারিতে রয়েছেন মমতা। তাঁর সঙ্গে ছিলেন তৃণমূলের কংগ্রেসের মহিলা সাংসদ এবং বিধায়কেরা।
কলকাতার মৌলালী থেকে হাঁটা শুরু করে ধর্মতলার ডোরিনা ক্রসিংয়ে মিছিলটি গিয়ে শেষ হয়। এ সময় মুখ্যমন্ত্রী মমতা জানান—শনিবারও ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হবে নগরীর সব ব্লকে ব্লকে। তিনি বলেন, ‘ফেক ভিডিও তৈরি করে মানুষকে উত্তেজিত করে দিচ্ছে কেউ কেউ। সব সংবাদ সত্য নয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পয়সা কামানোর জন্য, রাজনীতি করার জন্য মিথ্যে ঘটনা বানানো হচ্ছে।’
এআই ব্যবহার করে সাইবার ক্রাইম করা হচ্ছে বলেও দাবি করেন মমতা। তিনি বলেন, ‘দোষীদের ফাঁসি হোক, আমরা ফাঁসির পক্ষে। রাজ্য সরকার কলকাতা পুলিশকে সব রকম সাহায্য করবে। প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীর কথা শুনে কলকাতা পুলিশ কাজ করেছে। সব রকম পরীক্ষা করেছে, ডগ স্কোয়াড পাঠিয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজ থেকে শুরু করে, যত এভিডেন্স, সব সংগ্রহ করেছে। রাত দুটো পর্যন্ত আমি ওদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলাম।’
মমতা দাবি করেন, ধর্ষিত ও নিহত তরুণী চিকিৎসকের মরদেহ নিয়ে যাওয়ার সময় তাঁর বাবা-মাকে নামিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বিজেপির এক নেত্রী।
পশ্চিমবঙ্গে নারীদের নিরাপত্তাহীনতার জন্য বিজেপিকে দায়ী করেন মুখ্যমন্ত্রী। বুধবার রাতে আরজি কর হাসপাতালে ভাঙচুরের জন্য বিজেপির পাশাপাশি সিপিএম দায়ী বলেও উল্লেখ করেন তিনি। প্রমাণ লোপাট করার জন্য আরজি কর হাসপাতালে হামলা করা হয় বলেও দাবি তাঁর।
তরুণী চিকিৎসকের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘মেয়েটি রাত ১টায় খেয়েছিল। ২টায় ঘুমোতে যায়। তারপর ৯টা পর্যন্ত ও কী করল, আপনারা কেউ খোঁজ নিলেন না?’
মমতা আরও বলেন, ‘আন্দোলনে আমার জন্ম। আন্দোলনেই আমার মৃত্যু হবে। ক্ষমতা থাকলে আমায় ছুঁয়ে দেখবেন।’
সব শেষে তিনি বলেন, ‘আমাকে শান্ত থাকতে দিন। যত শান্ত থাকব তত ভালো। না হলে আমি টর্নেডো, সাইক্লোন হয়ে যাই, জীবন্ত লাশ হয়ে যাই। কোথায় মারবেন আমাকে, পুলিশ থাকবে না, একা যাব, গুলি করে মারুন। দেখব কত ক্ষমতা। কিন্তু আমাকে চমকালে ধমকালে কোনো লাভ নেই।’
ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোয় ২০২৪-এ বাংলাদেশিদের আশ্রয় প্রার্থনা করে আবেদনের রেকর্ড হয়েছে। যদিও তাঁদের সিংহভাগ আবেদন প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। আবেদনের সংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এজেন্সি ফর অ্যাসাইলামের (ইইউএএ) ওয়েবসাইটে
১৫ মিনিট আগেআফগানিস্তানে মেয়েদের শিক্ষার অধিকার নিয়ে কাজ করা এক অধিকারকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে তালেবান বাহিনী। পরিবারের বরাত দিয়ে আজ সোমবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, ২৫ বছর বয়সী ওয়াজির খানকে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাজধানী কাবুলের বাসা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনগ্নতাকে উদ্যাপন করতেও শৃঙ্খলা প্রয়োজন। তাই নগ্ন সৈকতে অনুপযুক্ত আচরণ রোধে নতুন আইন চালু করেছে জার্মানির রস্টক শহর। এখন থেকে এই শহরের নগ্ন সৈকতে পোশাক পরা কিংবা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী ব্যক্তিদের নিষিদ্ধ করা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেনকে এই সময়ের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। বাংলাদেশের সময় আজ রাত সাড়ে ৯টার দিকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে এমন বক্তব্য দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেন আমাদের সময়ের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা।’
৫ ঘণ্টা আগে