ভারতের উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে চলমান মহাকুম্ভ মেলায় নজর কেড়েছেন উত্তরাখণ্ডের এক তরুণী। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘সুন্দর সাধ্বী’ হিসেবে ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়ে গেছেন। তবে হর্ষা রিচারিয়া নামে ৩০ বছর বয়সী ওই নারী পরিষ্কার করেছেন, তিনি কোনো সাধ্বী নন এবং কখনোই নিজেকে সাধ্বী বলে দাবি করেননি।
বুধবার এনডিটিভি জানিয়েছে—মহাকুম্ভ মেলায় ঐতিহ্যবাহী পোশাক, রুদ্রাক্ষ মালা ও তিলক পরিহিত অবস্থায় প্রথমে অনেকেই হর্ষাকে একজন কম বয়সী সাধ্বী হিসেবে ধরে নিয়েছিলেন। পরে তাঁর ছবি ও ভিডিও দ্রুত সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এবং তাঁকে ‘সুন্দর সাধ্বী’ বা ‘ভাইরাল সাধ্বী’ উপাধি দেওয়া হয়।
এ অবস্থায় একটি সংবাদ চ্যানেলের সাক্ষাৎকারে হর্ষা বলেন, ‘আমি কখনোই বলিনি যে, আমি শৈশব থেকে সাধ্বী ছিলাম। আমি এখনো সাধ্বী নই। আমি বারবার বলছি যে, আমি শুধু মন্ত্র দীক্ষা নিয়েছি।’
হর্ষা রিচারিয়ার ইনস্টাগ্রাম বায়ো অনুযায়ী, তিনি একজন উপস্থাপিকা, সমাজকর্মী এবং ইনফ্লুয়েন্সার। নিজেকে তিনি নিরঞ্জনী আখড়ার আচার্য মহামণ্ডলেশ্বর স্বামী কৈলাসানন্দ গিরিজি মহারাজের শিষ্য হিসেবে পরিচয় দেন।
দুই বছর আগে তিনি উপস্থাপনা, অভিনয় ও মডেলিংয়ের জীবন ছেড়ে আধ্যাত্মিকতার পথে হাঁটতে শুরু করেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমি সুকুন (মানসিক শান্তি) খুঁজতে সবকিছু ছেড়ে এই নতুন পরিচয় গ্রহণ করেছি।’
মহাকুম্ভ মেলাকে নিজের আধ্যাত্মিক যাত্রার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ বলে মনে করেন হর্ষা। ত্রিবেণি সঙ্গমে (গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতী নদীর মিলনস্থল) পবিত্র স্নানকে তিনি অত্যন্ত প্রতীকী হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
ভাইরাল হওয়া সত্ত্বেও হর্ষা তাঁর আধ্যাত্মিক পথে মনোযোগী। তিনি বলেন, ‘আমি সনাতন সংস্কৃতি ও ধর্মের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ভাগ্যে যা লেখা থাকে, তা ঘুরপথে হলেও একদিন ঠিক পৌঁছে যায়।’
গতকাল মঙ্গলবার মহাকুম্ভের প্রথম ‘অমৃত স্নান’ অনুষ্ঠানে অংশ নেন হর্ষা। পবিত্র ত্রিবেণি সঙ্গমে স্নান করার পর তিনি এটিকে অত্যন্ত তৃপ্তিদায়ক এবং আধ্যাত্মিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেন।
ইনস্টাগ্রামে তিনি লিখেছেন, ‘মহাদেব ও পরমপূজ্য গুরুদেবের আশীর্বাদে ১৪৪ বছরের পূর্ণ মহাকুম্ভে অংশগ্রহণ করতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি এবং প্রথম রাজকীয় স্নানে অংশ নিয়ে আত্মতৃপ্তি অনুভব করেছি।’
ভারতের উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে চলমান মহাকুম্ভ মেলায় নজর কেড়েছেন উত্তরাখণ্ডের এক তরুণী। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘সুন্দর সাধ্বী’ হিসেবে ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়ে গেছেন। তবে হর্ষা রিচারিয়া নামে ৩০ বছর বয়সী ওই নারী পরিষ্কার করেছেন, তিনি কোনো সাধ্বী নন এবং কখনোই নিজেকে সাধ্বী বলে দাবি করেননি।
বুধবার এনডিটিভি জানিয়েছে—মহাকুম্ভ মেলায় ঐতিহ্যবাহী পোশাক, রুদ্রাক্ষ মালা ও তিলক পরিহিত অবস্থায় প্রথমে অনেকেই হর্ষাকে একজন কম বয়সী সাধ্বী হিসেবে ধরে নিয়েছিলেন। পরে তাঁর ছবি ও ভিডিও দ্রুত সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এবং তাঁকে ‘সুন্দর সাধ্বী’ বা ‘ভাইরাল সাধ্বী’ উপাধি দেওয়া হয়।
এ অবস্থায় একটি সংবাদ চ্যানেলের সাক্ষাৎকারে হর্ষা বলেন, ‘আমি কখনোই বলিনি যে, আমি শৈশব থেকে সাধ্বী ছিলাম। আমি এখনো সাধ্বী নই। আমি বারবার বলছি যে, আমি শুধু মন্ত্র দীক্ষা নিয়েছি।’
হর্ষা রিচারিয়ার ইনস্টাগ্রাম বায়ো অনুযায়ী, তিনি একজন উপস্থাপিকা, সমাজকর্মী এবং ইনফ্লুয়েন্সার। নিজেকে তিনি নিরঞ্জনী আখড়ার আচার্য মহামণ্ডলেশ্বর স্বামী কৈলাসানন্দ গিরিজি মহারাজের শিষ্য হিসেবে পরিচয় দেন।
দুই বছর আগে তিনি উপস্থাপনা, অভিনয় ও মডেলিংয়ের জীবন ছেড়ে আধ্যাত্মিকতার পথে হাঁটতে শুরু করেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমি সুকুন (মানসিক শান্তি) খুঁজতে সবকিছু ছেড়ে এই নতুন পরিচয় গ্রহণ করেছি।’
মহাকুম্ভ মেলাকে নিজের আধ্যাত্মিক যাত্রার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ বলে মনে করেন হর্ষা। ত্রিবেণি সঙ্গমে (গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতী নদীর মিলনস্থল) পবিত্র স্নানকে তিনি অত্যন্ত প্রতীকী হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
ভাইরাল হওয়া সত্ত্বেও হর্ষা তাঁর আধ্যাত্মিক পথে মনোযোগী। তিনি বলেন, ‘আমি সনাতন সংস্কৃতি ও ধর্মের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ভাগ্যে যা লেখা থাকে, তা ঘুরপথে হলেও একদিন ঠিক পৌঁছে যায়।’
গতকাল মঙ্গলবার মহাকুম্ভের প্রথম ‘অমৃত স্নান’ অনুষ্ঠানে অংশ নেন হর্ষা। পবিত্র ত্রিবেণি সঙ্গমে স্নান করার পর তিনি এটিকে অত্যন্ত তৃপ্তিদায়ক এবং আধ্যাত্মিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেন।
ইনস্টাগ্রামে তিনি লিখেছেন, ‘মহাদেব ও পরমপূজ্য গুরুদেবের আশীর্বাদে ১৪৪ বছরের পূর্ণ মহাকুম্ভে অংশগ্রহণ করতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি এবং প্রথম রাজকীয় স্নানে অংশ নিয়ে আত্মতৃপ্তি অনুভব করেছি।’
জর্ডান সরকার দেশটির ইসলামপন্থী গোষ্ঠী মুসলিম ব্রাদারহুডকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। সম্প্রতি রকেট ও ড্রোন হামলার ষড়যন্ত্র সন্দেহে এই গোষ্ঠীর কয়েক সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছিল জর্ডানের নিরাপত্তা বাহিনী। এর এক সপ্তাহ পরেই দেশটির পক্ষ থেকে এই কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হলো।
১৭ মিনিট আগেপাঞ্জাবের ফিরোজপুর সেক্টর দিয়ে সীমান্ত অতিক্রম করায় ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) এক সদস্যকে আটক করেছে পাকিস্তানের সীমান্তরক্ষীরা। সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, গত বুধবার আটক হওয়া ওই বিএসএফ জওয়ানের নাম পি কে সিং। তিনি বিএসএফ-এর ১৮২ নম্বর ব্যাটালিয়নে কনস্টেবল পদে ছিলেন।
২০ মিনিট আগেভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ঢাকা সফর স্থগিত করা হয়েছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আজ বৃহস্পতিবার ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সফর স্থগিতের ঘোষণা দেয়। দুই দিনের সফরে ২৭ এপ্রিল তাঁর ঢাকা আসার কথা ছিল।
১ ঘণ্টা আগেপেহেলগামের হামলায় ২৬ জনের নিহতের ঘটনায় গতকাল বুধবার সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিতসহ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে ভারত। এর বিপরীতে আজ বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির (এনএসসি) বৈঠকে বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসলামাবাদ। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সভাপতিত্বে এ বৈঠক
২ ঘণ্টা আগে