অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন গেম ‘লুডো’ খেলতে গিয়ে পরিচয় এবং প্রেম; অতঃপর ঘর ছাড়লেন তরুণী। তবে প্রেমিককে পাওয়ার জন্য প্রেমিকা যা যা করেছেন, তা শুনে চোখ কপালে উঠবে অনেকের। যদিও পরিবারের দাবি, মেয়ের দুঃসাহসী অভিযানের পেছনে অন্য কারও হাত রয়েছে।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেঙ্গালুরুর বাসিন্দা মুলায়ম সিং যাদবের সঙ্গে পরিচয় হয় ইকরা জিওয়ানি নামের ওই পাকিস্তানি তরুণীর। এরপর দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা।
গত সেপ্টেম্বরে গয়না বিক্রি ও বন্ধুদের কাছ থেকে ধার করে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান ইকরা। কিন্তু পাসপোর্ট ও ভিসা না থাকায় বৈধভাবে ভারতে আসা অসম্ভব হয়ে পড়ে। অবশেষে বুদ্ধি খাটিয়ে করাচি থেকে প্রথমে দুবাই যান তিনি। সেখান থেকে যান নেপালে। এরপর সীমান্ত থেকে ভারতে প্রবেশ করেন ওই তরুণী। পরে প্রেমিকের কাছে বেঙ্গালুরুতে যান। হিন্দুরীতিতে বিয়ে করে সংসার শুরু করেন দুজন।
সবকিছু ঠিকঠাকই চলছিল। তবে বিপত্তি বাধে প্রতিবেশীদের কারণে। ইকরাকে নামাজ পড়তে দেখে পুলিশকে সন্দেহের কথা জানান প্রতিবেশীরা। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ইকরার হোয়াটসঅ্যাপ কল চেক করে এ বছরের শুরুতে গ্রেপ্তার করা হয় ইকরাকে। অবৈধভাবে ভারতে ঢোকার দায়ে গ্রেপ্তার হন তিনি। আটক করা হয় মুলায়মকেও। জালিয়াতি এবং যথাযথ নথি ছাড়া একজন বিদেশি নাগরিককে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ আনা হয় তাঁর বিরুদ্ধে।
সম্প্রতি ইকরাকে পাকিস্তানে ফেরত পাঠানো হয়েছে। আর মুলায়ম আছেন বেঙ্গালুরুর কারাগারে। পুলিশ জানিয়েছে, ইকরার জন্য নকল আধার কার্ড বানিয়েছিলেন তিনি। এ ছাড়া পাসপোর্টের জন্যও আবেদন করেছিলেন।
এদিকে ইকরার পরিবার মেয়েকে ফেরত পেয়ে সন্তোষ জানিয়েছে। তাদের ভাষ্য, ‘আমাদের মেয়ে ভুল বুঝতে পেরেছে। বিষয়টি মিটে গেছে, এ সম্পর্ক এখানেই শেষ।’ ভারত ও পাকিস্তান সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতাও জানিয়েছেন তাঁরা।
তবে মুলায়মের পরিবার দুজনের সম্পর্ককে মেনে নিয়েছে। তারা বলছে, এখানে কোনো অসৎ উদ্দেশ্য ছিল না। স্রেফ প্রেমের টানে এমন কাণ্ড করেছেন মুলায়ম।
অনলাইন গেম ‘লুডো’ খেলতে গিয়ে পরিচয় এবং প্রেম; অতঃপর ঘর ছাড়লেন তরুণী। তবে প্রেমিককে পাওয়ার জন্য প্রেমিকা যা যা করেছেন, তা শুনে চোখ কপালে উঠবে অনেকের। যদিও পরিবারের দাবি, মেয়ের দুঃসাহসী অভিযানের পেছনে অন্য কারও হাত রয়েছে।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেঙ্গালুরুর বাসিন্দা মুলায়ম সিং যাদবের সঙ্গে পরিচয় হয় ইকরা জিওয়ানি নামের ওই পাকিস্তানি তরুণীর। এরপর দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা।
গত সেপ্টেম্বরে গয়না বিক্রি ও বন্ধুদের কাছ থেকে ধার করে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান ইকরা। কিন্তু পাসপোর্ট ও ভিসা না থাকায় বৈধভাবে ভারতে আসা অসম্ভব হয়ে পড়ে। অবশেষে বুদ্ধি খাটিয়ে করাচি থেকে প্রথমে দুবাই যান তিনি। সেখান থেকে যান নেপালে। এরপর সীমান্ত থেকে ভারতে প্রবেশ করেন ওই তরুণী। পরে প্রেমিকের কাছে বেঙ্গালুরুতে যান। হিন্দুরীতিতে বিয়ে করে সংসার শুরু করেন দুজন।
সবকিছু ঠিকঠাকই চলছিল। তবে বিপত্তি বাধে প্রতিবেশীদের কারণে। ইকরাকে নামাজ পড়তে দেখে পুলিশকে সন্দেহের কথা জানান প্রতিবেশীরা। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ইকরার হোয়াটসঅ্যাপ কল চেক করে এ বছরের শুরুতে গ্রেপ্তার করা হয় ইকরাকে। অবৈধভাবে ভারতে ঢোকার দায়ে গ্রেপ্তার হন তিনি। আটক করা হয় মুলায়মকেও। জালিয়াতি এবং যথাযথ নথি ছাড়া একজন বিদেশি নাগরিককে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ আনা হয় তাঁর বিরুদ্ধে।
সম্প্রতি ইকরাকে পাকিস্তানে ফেরত পাঠানো হয়েছে। আর মুলায়ম আছেন বেঙ্গালুরুর কারাগারে। পুলিশ জানিয়েছে, ইকরার জন্য নকল আধার কার্ড বানিয়েছিলেন তিনি। এ ছাড়া পাসপোর্টের জন্যও আবেদন করেছিলেন।
এদিকে ইকরার পরিবার মেয়েকে ফেরত পেয়ে সন্তোষ জানিয়েছে। তাদের ভাষ্য, ‘আমাদের মেয়ে ভুল বুঝতে পেরেছে। বিষয়টি মিটে গেছে, এ সম্পর্ক এখানেই শেষ।’ ভারত ও পাকিস্তান সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতাও জানিয়েছেন তাঁরা।
তবে মুলায়মের পরিবার দুজনের সম্পর্ককে মেনে নিয়েছে। তারা বলছে, এখানে কোনো অসৎ উদ্দেশ্য ছিল না। স্রেফ প্রেমের টানে এমন কাণ্ড করেছেন মুলায়ম।
ভারতের রাজনৈতিক দল লোকতন্ত্র বাঁচাও অভিযান দাবি করেছে, ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটাররা বিদ্বেষের রাজনীতি নয়, জনস্বার্থের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন। দলের সদস্যরা রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা অঞ্চলের দুমকায় সাংবাদিকদের জানান, ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৪৩টি আসনের ভোটারদের সঙ্
৬ মিনিট আগেঝাড়খণ্ডের প্রায় প্রতিটি চৌরাস্তার কাছে বিজেপির বিশাল বিশাল ব্যানার-হোর্ডিং। এগুলোতে ভোটারদের সামনে দুটি বিকল্প দেওয়া হয়েছে। একটিতে লেখা, ‘হয় অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দাও অথবা আদিবাসীদের বাঁচাও।’ অন্যান্য ব্যানার-হোর্ডিংগুলোতেও একই বার্তা। এর সবই মূলত রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে ভয় ছড়ানোর কৌ
২৩ মিনিট আগেএটিএসিএমএস একটি সুপারসনিক (শব্দের গতির চেয়ে কয়েকগুণ বেশি গতি সম্পন্ন) ট্যাকটিক্যাল ব্যালিস্টিক মিসাইল। এটি প্রথমে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠান লিং-টেমকো-ভট তৈরি করেছিল। বর্তমানে এটি বিক্রি করছে লকহিড মার্টিন। এ ক্ষেপণাস্ত্রের দীর্ঘতম পাল্লা ৩০০ কিলোমিটার। এটি এম-২৭০ মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টে
২ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের জানুয়ারি মাসের ২৮ তারিখ শুরু হবে ৪৮ তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা। বিগত কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশ এই মেলায় নিয়মিত অংশগ্রহণ করলেও এবার অংশগ্রহণকারী দেশের তালিকায় নেই। আয়োজকদের ঘোষণা অনুযায়ী, এবারের মেলায় মূল প্রতিপাদ্য দেশ হিসেবে থাকবে জার্মানি। সেখানে প্রদর্শিত হবে জার্মানির
২ ঘণ্টা আগে