অনলাইন ডেস্ক
চীনা নাগরিকদের জন্য ইস্যু করা পর্যটক ভিসা স্থগিত করেছে ভারত। রোববার ভারত সরকারের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বৈশ্বিক বিমান পরিবহন সংস্থাগুলোর জোট ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইএটিএ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত প্রায় ২২ হাজার শিক্ষার্থীকে চীনে প্রবেশের অনুমতি না দেওয়ায় ভারত সরকার এই পদক্ষেপ নিয়েছে বলা ধারণা বিশ্লেষকদের। করোনাভাইরাস মহামারির পর থেকেই ভারতের প্রতিবেশী দেশটি আজ পর্যন্ত কোনো ভারতীয় শিক্ষার্থীকে চীনে প্রবেশের অনুমতি দেয়নি। ২০২০ সালের শুরুতে করোনাভাইরাস মহামারি শুরু হলে এসব শিক্ষার্থীরা চীন ছেড়ে ভারতে এসেছিলেন।
গত ২০ এপ্রিল আইএটিএ থেকে ভারত সম্পর্কে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ‘চীনের নাগরিকদের জন্য ইস্যু করা পর্যটক ভিসা আর বৈধ নয়। তবে নিম্নলিখিত দেশের যাত্রীদের ভারতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে—ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ এবং নেপাল।
আইএটিএ আরও জানিয়েছে, এমনকি ১০ বছরে মেয়াদি টুরিস্ট ভিসাও আর বৈধ নয়।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি ১৭ মার্চ এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন, কঠোর বিধিনিষেধ আরোপের মাধ্যমে হাজার হাজার ভারতীয় শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবন হুমকির মধ্যে ফেলছে বেইজিং। দিল্লি বেইজিংকে এই বিষয়ে একটি ‘যৌক্তিক অবস্থান’ গ্রহণ করতে আহ্বান জানিয়েছে।’
অরিন্দম বাগচি বলেন, ‘চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র গত 8 ফেব্রুয়ারি বলেছিলেন—চীন বিষয়টি দুই দেশের সঙ্গে সমন্বয় করেই বিবেচনা করবে এবং বিদেশি শিক্ষার্থীদের চীনে ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। তবে আমি স্পষ্ট করে বলছি—আজ পর্যন্ত চীন ভারতীয় ছাত্রদের প্রত্যাবর্তন সম্পর্কে কোনো সুস্পষ্ট প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। আমরা চীনকে আমাদের শিক্ষার্থীদের স্বার্থে একটি সহনশীল অবস্থান গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করছি যেন তাঁরা দ্রুত সময়ের মধ্যে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করে। চীনে ফিরে গিয়ে যাতে আমাদের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে।’
অরিন্দম বাগচি আরও বলেন, গত বছরের সেপ্টেম্বরে দুশানবেতে এক বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইয়ের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। কিন্তু তারপরও সেই ব্যাপারে উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি হয়নি।
চীনা নাগরিকদের জন্য ইস্যু করা পর্যটক ভিসা স্থগিত করেছে ভারত। রোববার ভারত সরকারের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বৈশ্বিক বিমান পরিবহন সংস্থাগুলোর জোট ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইএটিএ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
চীনের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত প্রায় ২২ হাজার শিক্ষার্থীকে চীনে প্রবেশের অনুমতি না দেওয়ায় ভারত সরকার এই পদক্ষেপ নিয়েছে বলা ধারণা বিশ্লেষকদের। করোনাভাইরাস মহামারির পর থেকেই ভারতের প্রতিবেশী দেশটি আজ পর্যন্ত কোনো ভারতীয় শিক্ষার্থীকে চীনে প্রবেশের অনুমতি দেয়নি। ২০২০ সালের শুরুতে করোনাভাইরাস মহামারি শুরু হলে এসব শিক্ষার্থীরা চীন ছেড়ে ভারতে এসেছিলেন।
গত ২০ এপ্রিল আইএটিএ থেকে ভারত সম্পর্কে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ‘চীনের নাগরিকদের জন্য ইস্যু করা পর্যটক ভিসা আর বৈধ নয়। তবে নিম্নলিখিত দেশের যাত্রীদের ভারতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে—ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ এবং নেপাল।
আইএটিএ আরও জানিয়েছে, এমনকি ১০ বছরে মেয়াদি টুরিস্ট ভিসাও আর বৈধ নয়।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি ১৭ মার্চ এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন, কঠোর বিধিনিষেধ আরোপের মাধ্যমে হাজার হাজার ভারতীয় শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবন হুমকির মধ্যে ফেলছে বেইজিং। দিল্লি বেইজিংকে এই বিষয়ে একটি ‘যৌক্তিক অবস্থান’ গ্রহণ করতে আহ্বান জানিয়েছে।’
অরিন্দম বাগচি বলেন, ‘চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র গত 8 ফেব্রুয়ারি বলেছিলেন—চীন বিষয়টি দুই দেশের সঙ্গে সমন্বয় করেই বিবেচনা করবে এবং বিদেশি শিক্ষার্থীদের চীনে ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। তবে আমি স্পষ্ট করে বলছি—আজ পর্যন্ত চীন ভারতীয় ছাত্রদের প্রত্যাবর্তন সম্পর্কে কোনো সুস্পষ্ট প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। আমরা চীনকে আমাদের শিক্ষার্থীদের স্বার্থে একটি সহনশীল অবস্থান গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করছি যেন তাঁরা দ্রুত সময়ের মধ্যে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করে। চীনে ফিরে গিয়ে যাতে আমাদের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে।’
অরিন্দম বাগচি আরও বলেন, গত বছরের সেপ্টেম্বরে দুশানবেতে এক বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইয়ের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। কিন্তু তারপরও সেই ব্যাপারে উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি হয়নি।
অমিত শাহ বলেন, ‘হেমন্ত সরেন অনুপ্রবেশকারীদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন। তারা উপজাতিদের জমি দখল করছে। এটি কখনোই মেনে নেওয়া হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হেমন্ত সরেন কংগ্রেসের সহযোগিতায় মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ (কোটা) ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছেন। আমি হুঁশিয়ারি দিচ্ছি, বিজেপি এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা সফল হতে দেবে
১ ঘণ্টা আগেচীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য চারটি সীমারেখা নির্ধারণ করেছেন। যেগুলো অতিক্রম করা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উচিত হবে। গতকাল শনিবার পেরুর রাজধানী লিমায় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্
২ ঘণ্টা আগেভারতের রাজনৈতিক দল লোকতন্ত্র বাঁচাও অভিযান দাবি করেছে, ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটাররা বিদ্বেষের রাজনীতি নয়, জনস্বার্থের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন। দলের সদস্যরা রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা অঞ্চলের দুমকায় সাংবাদিকদের জানান, ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৪৩টি আসনের ভোটারদের সঙ্
২ ঘণ্টা আগেঝাড়খণ্ডের প্রায় প্রতিটি চৌরাস্তার কাছে বিজেপির বিশাল বিশাল ব্যানার-হোর্ডিং। এগুলোতে ভোটারদের সামনে দুটি বিকল্প দেওয়া হয়েছে। একটিতে লেখা, ‘হয় অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দাও অথবা আদিবাসীদের বাঁচাও।’ অন্যান্য ব্যানার-হোর্ডিংগুলোতেও একই বার্তা। এর সবই মূলত রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে ভয় ছড়ানোর কৌ
৩ ঘণ্টা আগে