অনলাইন ডেস্ক
ভারতীয় পার্লামেন্টে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছে কংগ্রেস ও বিরোধীরা। মণিপুরের ঘটনায় কেন্দ্রীয় সরকারের ভূমিকার পরিপ্রেক্ষিতে বিরোধী জোট এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মণিপুরে দুই নারীকে ধর্ষণের পর নগ্ন করে ঘোরানোর পর লোকসভায় সরকারের ভূমিকা নিয়ে ব্যাপক হট্টগোল তৈরি হয়। একপর্যায়ে তৈরি হয় অচলাবস্থা। এই পরিস্থিতিতে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বিরোধীদের কাছে এক চিঠিতে অচলাবস্থা কাটানোর আহ্বান জানিয়েছেন। অমিত শাহের চিঠির পরপরই বিরোধীদের পক্ষ থেকে এই পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়টি সামনে এল। ভারতের প্রাচীন এই দলটি ছাড়াও ভারত রাষ্ট্র সমিতি (বিআরএস) নামে অপর একটি দলও অনাস্থা প্রস্তাব এনেছে। ভারত রাষ্ট্র সমিতি বিরোধীদের জোট ইন্ডিয়ার অংশ নয়।
ভারতের সংবিধান অনুসারে, অনাস্থা প্রস্তাবের পক্ষে অন্তত ৫০ জন সদস্যের সমর্থন থাকলেই কেবল সরকারে বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব লোকসভায় ভোটাভুটিতে দেওয়া হয়। এখানে অনাস্থা প্রস্তাব উত্থাপনকারী দল কংগ্রেসের সদস্য ৫২ জন এবং বিআরএস-এর সদস্য সংখ্যা ৯ জন। ফলে স্বাভাবিকভাবে বলা যায়, এই প্রস্তাব লোকসভায় গৃহীত হবে।
তবে ৫৪৩ আসন বিশিষ্ট লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। তাদের দখলে রয়েছে ৩৩১টি আসন। বিপরীতে সদ্য গঠিত বিরোধী জোট ইন্ডিয়ার দখলে রয়েছে মাত্র ১৪৪টি আসন।
যদিও বিরোধীদের কাছে এটি স্পষ্ট যে, তারা কোনোভাবেই অনাস্থা প্রস্তাব পাশ করাতে পারবে না তবে তাদের দাবি এই প্রস্তাব তাদের মণিপুর ইস্যুতে বিতর্ক করতে প্রয়োজনীয় অনুপ্রেরণা জোগাবে। তাদের দাবি, এই প্রস্তাব পার্লামেন্টে মণিপুর ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বক্তব্য রাখতে বাধ্য করতে সহায়তা করবে।
এর আগে, গত ১৮ জুলাই ভারতে বিজেপিবিরোধী জোট গঠন করেছে দুই ডজনেরও বেশি বিরোধী রাজনৈতিক দল। জোটের নাম দেওয়া হয় বেঙ্গালুরুতে ২৬টি দল এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন জোটের ঘোষণা দেয়। কংগ্রেসের বর্তমান সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে সংবাদ সম্মেলনে নতুন জোটের নাম ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘নতুন জোটের নাম হবে ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স বা ইন্ডিয়া।’
ভারতীয় পার্লামেন্টে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছে কংগ্রেস ও বিরোধীরা। মণিপুরের ঘটনায় কেন্দ্রীয় সরকারের ভূমিকার পরিপ্রেক্ষিতে বিরোধী জোট এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মণিপুরে দুই নারীকে ধর্ষণের পর নগ্ন করে ঘোরানোর পর লোকসভায় সরকারের ভূমিকা নিয়ে ব্যাপক হট্টগোল তৈরি হয়। একপর্যায়ে তৈরি হয় অচলাবস্থা। এই পরিস্থিতিতে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বিরোধীদের কাছে এক চিঠিতে অচলাবস্থা কাটানোর আহ্বান জানিয়েছেন। অমিত শাহের চিঠির পরপরই বিরোধীদের পক্ষ থেকে এই পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়টি সামনে এল। ভারতের প্রাচীন এই দলটি ছাড়াও ভারত রাষ্ট্র সমিতি (বিআরএস) নামে অপর একটি দলও অনাস্থা প্রস্তাব এনেছে। ভারত রাষ্ট্র সমিতি বিরোধীদের জোট ইন্ডিয়ার অংশ নয়।
ভারতের সংবিধান অনুসারে, অনাস্থা প্রস্তাবের পক্ষে অন্তত ৫০ জন সদস্যের সমর্থন থাকলেই কেবল সরকারে বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব লোকসভায় ভোটাভুটিতে দেওয়া হয়। এখানে অনাস্থা প্রস্তাব উত্থাপনকারী দল কংগ্রেসের সদস্য ৫২ জন এবং বিআরএস-এর সদস্য সংখ্যা ৯ জন। ফলে স্বাভাবিকভাবে বলা যায়, এই প্রস্তাব লোকসভায় গৃহীত হবে।
তবে ৫৪৩ আসন বিশিষ্ট লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। তাদের দখলে রয়েছে ৩৩১টি আসন। বিপরীতে সদ্য গঠিত বিরোধী জোট ইন্ডিয়ার দখলে রয়েছে মাত্র ১৪৪টি আসন।
যদিও বিরোধীদের কাছে এটি স্পষ্ট যে, তারা কোনোভাবেই অনাস্থা প্রস্তাব পাশ করাতে পারবে না তবে তাদের দাবি এই প্রস্তাব তাদের মণিপুর ইস্যুতে বিতর্ক করতে প্রয়োজনীয় অনুপ্রেরণা জোগাবে। তাদের দাবি, এই প্রস্তাব পার্লামেন্টে মণিপুর ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বক্তব্য রাখতে বাধ্য করতে সহায়তা করবে।
এর আগে, গত ১৮ জুলাই ভারতে বিজেপিবিরোধী জোট গঠন করেছে দুই ডজনেরও বেশি বিরোধী রাজনৈতিক দল। জোটের নাম দেওয়া হয় বেঙ্গালুরুতে ২৬টি দল এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন জোটের ঘোষণা দেয়। কংগ্রেসের বর্তমান সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে সংবাদ সম্মেলনে নতুন জোটের নাম ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘নতুন জোটের নাম হবে ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স বা ইন্ডিয়া।’
বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কথিত চলমান সহিংসতা ও নির্যাতন বন্ধে ভারত সরকারকে দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে আবেদন করা হয়েছিল ভারতের সুপ্রিম কোর্টে। তবে দেশটির সর্বোচ্চ আদালত এই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে। গতকাল রোববার এই আবেদন উত্থাপন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘে দুটি ভিন্ন ভোটে রাশিয়ার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের এই অবস্থান ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের তৃতীয় বার্ষিকীর দিনে ট্রাম্প প্রশাসনের যুদ্ধবিষয়ক অবস্থান পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছে। যুদ্ধ শুরুর তিন বছর পর, যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে রাশিয়ার পক্ষে অবস্থান নিল।
১ ঘণ্টা আগেফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ বলেছেন, ইউক্রেনে যে কোনো শান্তিচুক্তির সঙ্গে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা থাকতে হবে। এই শান্তি ইউক্রেনের আত্মসমর্পণ হওয়া উচিত নয়, এটি এমন কোনো যুদ্ধবিরতি হওয়া উচিত নয় যেখানে কোনো নিশ্চয়তা থাকবে না।
২ ঘণ্টা আগেজার্মানির পার্লামেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছে ফ্রেডরিখ মের্ৎসের নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল জোট সিডিইউ-সিএসইউ। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করতে না পারলেও প্রতিদ্বন্দ্বীদের চেয়ে ভালো ব্যবধানে এগিয়ে আছে এই জোট। ভোটের ফল সামনে আসতেই ইউরোপীয় ঐক্যের ওপর জোর দেওয়ার কথা জানান ফ্রেডরিখ মের্ৎস।
২ ঘণ্টা আগে