অনলাইন ডেস্ক
ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের ক্ষমতাসীন দল শিবসেনার নেতৃবৃন্দের মধ্যে কে ‘আসল’, তা নিয়ে বিভাজন ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে। একপক্ষের দাবি শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা বাল ঠাকরের ছেলে উদ্ধব ঠাকরেই আসল নেতা। বিদ্রোহীদের দাবি তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ, সুতরাং তারাই আসল।
শিবসেনার বিদ্রোহী অংশের নেতা একনাথ সিন্ধের পক্ষে রয়েছেন প্রায় ৪০ জন বিধায়ক। সঙ্গে দলীয় আরও ১০ জনের মতো নেতা। তাঁরা বর্তমানে বিজেপি শাসিত রাজ্য আসামের গুয়াহাটিতে একটি বিলাসবহুল হোটেলে অবস্থান করছেন। সেখানে তাঁরা বিজেপি নেতৃবৃন্দের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন বলে দাবি উদ্ধব ঠাকরের অনুসারীদের।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, উদ্ধব ঠাকরে এরই মধ্যে রাজ্যের বিধানসভার দলীয় নেতা হিসেবে একনাথ সিন্ধের পরিবর্তে অজয় চৌধুরীকে মনোনীত করেছেন। বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার নরহরি জিরওয়াল অজয় চৌধুরীকে বিধানসভার নেতা পদে দাখিল করা আবেদনপত্রও গ্রহণ করেছেন। বিপরীতে দলীয় হুইপের পদে একনাথ সিন্ধের গ্রুপের মনোনীত প্রার্থী ভারত গোগাওয়ালার আবেদন নাকচ করেছেন।
এদিকে, বিদ্রোহ ঘোষণা করায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে ডেপুটি স্পিকারকে অনুরোধ করেছেন একনাথ সিন্ধেসহ আরও ১৫ জন বিধায়ককে বিধানসভা থেকে বহিষ্কার করতে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ডেপুটি স্পিকার কেন তাঁদের বহিষ্কার করা হবে না এই মর্মে নোটিশ জারি করলে দুই স্বতন্ত্র বিধায়ক একনাথ সিন্ধের গ্রুপকে রক্ষার্থে সরাসরি ডেপুটি স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনেন।
অপরদিকে, একনাথ সিন্ধে জানিয়েছেন তিনি নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়ে দাবি জানাবেন যে তাঁরাই আসল শিবসেনা। কারণ, তাঁর কাছেই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বিধায়ক রয়েছে।
মহারাষ্ট্রে শিবসেনার মিত্র শারদ পাওয়ারের দল ন্যাশনালিস্ট পার্টি–এনসিপি এবং কংগ্রেস জানিয়েছে তাঁরা উদ্ধব ঠাকরেকেই সমর্থন করবেন। তবে বিশ্লেষকদের ধারণা শিবসেনা যদি বিদ্রোহীদের বরখাস্ত করতে ব্যর্থ হয় তবে জোটের মিত্রদের সমর্থনের পরও সরকার টেকানো কঠিন হয়ে যাবে।
ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের ক্ষমতাসীন দল শিবসেনার নেতৃবৃন্দের মধ্যে কে ‘আসল’, তা নিয়ে বিভাজন ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে। একপক্ষের দাবি শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা বাল ঠাকরের ছেলে উদ্ধব ঠাকরেই আসল নেতা। বিদ্রোহীদের দাবি তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ, সুতরাং তারাই আসল।
শিবসেনার বিদ্রোহী অংশের নেতা একনাথ সিন্ধের পক্ষে রয়েছেন প্রায় ৪০ জন বিধায়ক। সঙ্গে দলীয় আরও ১০ জনের মতো নেতা। তাঁরা বর্তমানে বিজেপি শাসিত রাজ্য আসামের গুয়াহাটিতে একটি বিলাসবহুল হোটেলে অবস্থান করছেন। সেখানে তাঁরা বিজেপি নেতৃবৃন্দের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন বলে দাবি উদ্ধব ঠাকরের অনুসারীদের।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, উদ্ধব ঠাকরে এরই মধ্যে রাজ্যের বিধানসভার দলীয় নেতা হিসেবে একনাথ সিন্ধের পরিবর্তে অজয় চৌধুরীকে মনোনীত করেছেন। বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার নরহরি জিরওয়াল অজয় চৌধুরীকে বিধানসভার নেতা পদে দাখিল করা আবেদনপত্রও গ্রহণ করেছেন। বিপরীতে দলীয় হুইপের পদে একনাথ সিন্ধের গ্রুপের মনোনীত প্রার্থী ভারত গোগাওয়ালার আবেদন নাকচ করেছেন।
এদিকে, বিদ্রোহ ঘোষণা করায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে ডেপুটি স্পিকারকে অনুরোধ করেছেন একনাথ সিন্ধেসহ আরও ১৫ জন বিধায়ককে বিধানসভা থেকে বহিষ্কার করতে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ডেপুটি স্পিকার কেন তাঁদের বহিষ্কার করা হবে না এই মর্মে নোটিশ জারি করলে দুই স্বতন্ত্র বিধায়ক একনাথ সিন্ধের গ্রুপকে রক্ষার্থে সরাসরি ডেপুটি স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনেন।
অপরদিকে, একনাথ সিন্ধে জানিয়েছেন তিনি নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়ে দাবি জানাবেন যে তাঁরাই আসল শিবসেনা। কারণ, তাঁর কাছেই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বিধায়ক রয়েছে।
মহারাষ্ট্রে শিবসেনার মিত্র শারদ পাওয়ারের দল ন্যাশনালিস্ট পার্টি–এনসিপি এবং কংগ্রেস জানিয়েছে তাঁরা উদ্ধব ঠাকরেকেই সমর্থন করবেন। তবে বিশ্লেষকদের ধারণা শিবসেনা যদি বিদ্রোহীদের বরখাস্ত করতে ব্যর্থ হয় তবে জোটের মিত্রদের সমর্থনের পরও সরকার টেকানো কঠিন হয়ে যাবে।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৮ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
৯ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
১০ ঘণ্টা আগে