বাংলাদেশের কাছে ১৬১ কোটি রুপি বকেয়া পায় ত্রিপুরা স্টেট ইলেকট্রিসিটি করপোরেশন লিমিটেড (টিএসইসিএল)। আজ মঙ্গলবার ত্রিপুরার বিদ্যুৎ মন্ত্রী রতনলাল নাথ বিষয়টি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, বিষয়টি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে উত্থাপন করা হয়েছে। মেঘালয়ের সংবাদমাধ্যম শিলং টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রতনলাল নাথ জানান, টিএসইসিএল বর্তমানে প্রতিদিন ৭০ থেকে ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে সরবরাহ করছে। তিনি আরও বলেছেন, ‘বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার পর বকেয়ার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৬১ কোটি রুপি। বকেয়া আদায়ের জন্য আমরা ন্যাশনাল থারমাল পাওয়ার করপোরেশন-এটিপিসির বিদ্যুৎ ব্যাপার নিগম (এনভিভিপি) এবং কেন্দ্রীয় সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তারা বাংলাদেশকে বকেয়া পরিশোধের জন্য বলেছে।’
ত্রিপুরা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রধান প্রতিষ্ঠানই হলো এনভিভিপি এবং তারাই এই প্রকল্পের অর্থ আদায়ের কাজটি করে বলে জানান মন্ত্রী রতনলাল। তিনি বলেন, ‘প্রচুর বকেয়া থাকারও থাকার পরও টিএসইসিএল বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে অব্যাহত থাকবে।’
এর আগে, ২০১৬ সালের মার্চ মাসে ত্রিপুরা সরকার ত্রিপুরা পাওয়ার কোম্পানির বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট থেকে ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে সরবরাহ শুরু করে। কখনো কখনো এটি ১৬০ মেগাওয়াটেও পৌঁছায়। টিএসইসিএলের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘২০১৬ সালের প্রথম চুক্তির পর, আমরা পরে আরও দুইবার চুক্তি নবায়ন করেছি বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখার জন্য।’
ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার সম্প্রতি টিএসইসিএল থেকে কমপক্ষে ২৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করার জন্য অনুরোধ করেছে, কারণ তাদের বিদ্যুৎ চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে। আলাপ আলোচনা চলছে। তবে বিদ্যুৎ সরবরাহ বাড়ানোর জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমতি এবং পরিষ্কার করা প্রয়োজন, চুক্তি স্বাক্ষর এবং অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা পূর্ণ করা প্রয়োজন।’
তিনি আরও জানান, ২০২০ সালে টিএসইসিএল নেপালকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছিল। তবে নেপাল ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছে আবার আবেদন না করায় সরবরাহ বন্ধ করা হয়। ওই কর্মকর্তা কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশ এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের অধিকাংশ রাজ্যগুলোতে মূলত ত্রিপুরার দক্ষিণাঞ্চলীয় পালটানায় অবস্থিত ৭২৬ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ওটিপিসি গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট থেকে।
ত্রিপুরায় ২০১৩ সালের জুন মাসে পালটানা প্ল্যান্টটি স্থাপন করা হয়। ১০ হাজার কোটি রুপি খরচে নির্মিত পালটানা বিদ্যুৎ প্ল্যান্টটি দিল্লি ও ঢাকা সরকারের সহযোগিতার এক অনন্য উদাহরণ। এই কেন্দ্রের জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও টারবাইন পরিবহন করা হয়েছিল বাংলাদেশের ওপর দিয়ে।
বাংলাদেশের কাছে ১৬১ কোটি রুপি বকেয়া পায় ত্রিপুরা স্টেট ইলেকট্রিসিটি করপোরেশন লিমিটেড (টিএসইসিএল)। আজ মঙ্গলবার ত্রিপুরার বিদ্যুৎ মন্ত্রী রতনলাল নাথ বিষয়টি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, বিষয়টি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে উত্থাপন করা হয়েছে। মেঘালয়ের সংবাদমাধ্যম শিলং টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রতনলাল নাথ জানান, টিএসইসিএল বর্তমানে প্রতিদিন ৭০ থেকে ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে সরবরাহ করছে। তিনি আরও বলেছেন, ‘বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার পর বকেয়ার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৬১ কোটি রুপি। বকেয়া আদায়ের জন্য আমরা ন্যাশনাল থারমাল পাওয়ার করপোরেশন-এটিপিসির বিদ্যুৎ ব্যাপার নিগম (এনভিভিপি) এবং কেন্দ্রীয় সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তারা বাংলাদেশকে বকেয়া পরিশোধের জন্য বলেছে।’
ত্রিপুরা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রধান প্রতিষ্ঠানই হলো এনভিভিপি এবং তারাই এই প্রকল্পের অর্থ আদায়ের কাজটি করে বলে জানান মন্ত্রী রতনলাল। তিনি বলেন, ‘প্রচুর বকেয়া থাকারও থাকার পরও টিএসইসিএল বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে অব্যাহত থাকবে।’
এর আগে, ২০১৬ সালের মার্চ মাসে ত্রিপুরা সরকার ত্রিপুরা পাওয়ার কোম্পানির বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট থেকে ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে সরবরাহ শুরু করে। কখনো কখনো এটি ১৬০ মেগাওয়াটেও পৌঁছায়। টিএসইসিএলের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘২০১৬ সালের প্রথম চুক্তির পর, আমরা পরে আরও দুইবার চুক্তি নবায়ন করেছি বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রাখার জন্য।’
ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার সম্প্রতি টিএসইসিএল থেকে কমপক্ষে ২৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করার জন্য অনুরোধ করেছে, কারণ তাদের বিদ্যুৎ চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে। আলাপ আলোচনা চলছে। তবে বিদ্যুৎ সরবরাহ বাড়ানোর জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমতি এবং পরিষ্কার করা প্রয়োজন, চুক্তি স্বাক্ষর এবং অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা পূর্ণ করা প্রয়োজন।’
তিনি আরও জানান, ২০২০ সালে টিএসইসিএল নেপালকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছিল। তবে নেপাল ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছে আবার আবেদন না করায় সরবরাহ বন্ধ করা হয়। ওই কর্মকর্তা কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশ এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের অধিকাংশ রাজ্যগুলোতে মূলত ত্রিপুরার দক্ষিণাঞ্চলীয় পালটানায় অবস্থিত ৭২৬ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ওটিপিসি গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট থেকে।
ত্রিপুরায় ২০১৩ সালের জুন মাসে পালটানা প্ল্যান্টটি স্থাপন করা হয়। ১০ হাজার কোটি রুপি খরচে নির্মিত পালটানা বিদ্যুৎ প্ল্যান্টটি দিল্লি ও ঢাকা সরকারের সহযোগিতার এক অনন্য উদাহরণ। এই কেন্দ্রের জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও টারবাইন পরিবহন করা হয়েছিল বাংলাদেশের ওপর দিয়ে।
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ঢাকা সফর স্থগিত করা হয়েছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আজ বৃহস্পতিবার ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সফর স্থগিতের ঘোষণা দেয়। দুই দিনের সফরে ২৭ এপ্রিল তাঁর ঢাকা আসার কথা ছিল।
১৭ মিনিট আগেপেহেলগামের হামলায় ২৬ জনের নিহতের ঘটনায় গতকাল বুধবার সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিতসহ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে ভারত। এর বিপরীতে আজ বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির (এনএসসি) বৈঠকে বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসলামাবাদ। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সভাপতিত্বে এ বৈঠক
২৭ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক এক নতুন মোড় নিয়েছে। একসময় এই সম্পর্ক বেশ শীতল ছিল। আফ্রিকায় রাশিয়ার ক্রমবর্ধমান প্রভাব মোকাবিলায় এই সফরটি ইউক্রেনের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি।
১ ঘণ্টা আগেজম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনার পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আরও কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে ভারত। বুধবার একাধিক কঠোর পদক্ষেপ ঘোষণার পর আজ বৃহস্পতিবার আরও বড় পদক্ষেপ নিয়েছে নয়াদিল্লি। এবার পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য ইস্যু করা সব ধরনের ভিসা বাতিল ও নতুন ভিসা পরিষেবা
১ ঘণ্টা আগে