অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েল সরকার ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড পশ্চিম তীরে বসতি নির্মাণের গতি ব্যাপক বাড়িয়েছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে দেশটি ফিলিস্তিনের অপর ভূখণ্ড গাজায় আগ্রাসন শুরুর পাশাপাশি পশ্চিম তীর, বিশেষ করে জেরুজালেমে বসতি নির্মাণ প্রকল্প দ্রুতগতিতে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, মূলত জেরুজালেমকে কেন্দ্র করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন বাধাগ্রস্ত করতেই এই পরিকল্পনা ইসরায়েলের।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বসতি নির্মাণ যদিও অবৈধ, তবু দেশটি সেটিকে থোড়াই কেয়ার করছে। জেরুজালেমের আশপাশে ও পশ্চিম তীরে অন্তত তিন বসতি স্থাপন প্রকল্প ইসরায়েল বিগত ছয় মাসের মধ্যে অনুমোদন দিয়েছে।
ইসরায়েলের এ ধরনের অমানবিক আচরণের বিষয়টি উঠে এসেছে দেশটির মানবাধিকার সংস্থা বিমকমের সারি ক্রনিশের কথায়। তিনি বলেছেন, ‘অগ্রাধিকারভিত্তিতে পরিচালিত এসব প্রকল্প বিগত ছয় মাসে নজিরবিহীন গতি পেয়েছে।’
ক্রনিশ বলেন, ‘গত বছরের ৭ অক্টোবরের ঘটনার পর থেকে পশ্চিম তীরে যেখানে অধিকাংশ ইসরায়েলি সরকারি প্রতিষ্ঠান কার্যক্রম গুটিয়ে নিয়েছে সেখানে ইসরায়েলি পরিকল্পনা কর্তৃপক্ষ সব বাধা উপেক্ষা করে নজিরবিহীন গতিতে এই বসতি স্থাপনের বিষয়টি এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।’
ইসরায়েল ১৯৮০ সালে জর্ডানের নিয়ন্ত্রণে থাকা পূর্ব জেরুজালেম দখল করে নেয়। পরে ১৯৮০ সালে অঞ্চলটিকে ইসরায়েলের সঙ্গে সংযুক্ত করে নেয়। এর পর থেকেই সেখানে ধীরে ধীরে ইহুদিদের সংখ্যা বাড়ানোর দিকে মনোযোগী হয় দেশটি।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের পর থেকেই জেরুজালেমকে কেন্দ্র করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে যে দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়নের কথা জোরেশোরে উচ্চারিত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের অনেক দেশই দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের পক্ষে কথা বলছে। এমনকি যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি বেশ কয়েকজন অবৈধ বসতি স্থাপনকারীর ওপর নিষেধাজ্ঞাও দিয়েছে। এই অবস্থায় বিশ্লেষকেরা বলছেন, ইসরায়েল সেটিকে বাধাগ্রস্ত করার লক্ষ্যেই এমনটা করছে।
বিগত ছয় মাসে; গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর ইসরায়েলি পরিকল্পনা বিভাগ সব মিলিয়ে তিনটি বসতির অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে দুটি পূর্ব জেরুজালেমে। যা বিগত ১ দশকের বেশি সময়ের প্রথম প্রথম বসতি স্থাপনের উদ্যোগ।
এই দুটি বসতি মূলত ইসরায়েলের উচ্চ নিরাপত্তার কিদমাত জায়নের বর্ধিত অংশ এবং জেরুজালেমের পূর্ব দিকে অবস্থিত ফিলিস্তিনি এলাকা রাস আল-আমুদের খুবই কাছে অবস্থিত। গার্ডিয়ানের কাছে আসা নথি থেকে দেখা গেছে, ৭ অক্টোবর গাজা থেকে ইসরায়েলে হামলার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ কিদমাত জায়ন প্রকল্প বাড়ানোর অনুমতি দেয়।
এই প্রকল্পের অংশ হিসেবে ফিলিস্তিনি অঞ্চল বাইত সাফাফার পাশে পূর্ব জেরুজালেমে গিভাত হামাতোস ও গিভাত শাকেদ নামে দুটি আবাসন প্রকল্প এগিয়ে নিচ্ছে ইসরায়েল। আন্তর্জাতিক বিরোধিতার কারণে দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় গিভাত হামাতোস প্রকল্পের কাজ বন্ধ থাকার পর মাস খানিক আগে তা আবারও ব্যাপক আকারে শুরু হয়েছে। অবশ্যই ২০২০ সালে থেকেই এই প্রকল্পের কাজ নতুন করে শুরু হয়েছিল। তবে চলতি বছরের ৪ জানুয়ারি এই প্রকল্প চূড়ান্ত অনুমোদন পায়।
বাইত সাফাফার যে অংশে এই প্রকল্প চলমান সেখানে কোনো ফিলিস্তিনির সুউচ্চ দালান তৈরির অনুমোদন নেই। কিন্তু ইসরায়েল ঠিকই ৭০০ সুউচ্চ দালান নির্মাণ প্রকল্প এগিয়ে নিচ্ছে। ফিলিস্তিনিরা অভিযোগ দিলেও কানে তুলছে না জেরুজালেম পৌর কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে বাইত সাফাফার বাসিন্দা ও স্থানীয় সম্প্রদায়ের নেতা আহমেদ সালমান (৭১) বলেন, ‘আমাদের পরিবার এখানে আড়াই শ বছর ধরে আছে...কিন্তু এখন আমি দেখতে পাচ্ছি না, কীভাবে আমার সন্তান ও নাতি-নাতনিরা এখানে জীবন কাটাবে।’
আহমেদ সালমান আরও বলেন, ‘একসময় পৌর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমাদের ভালো সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে তা নষ্ট হয়ে গেছে। যুদ্ধ শুরুর পর তাঁরা আমাদের সব আপত্তি অগ্রাহ্য করে প্রকল্পের অনুমতি দিয়েছে। আমরা আবারও আবেদন করেছি, কোনো আশা নেই আর।’
এদিকে বাইত সাফাফার কাছে লোয়ার অ্যাকুইডাক্ট নামে আরও একটি আবাসন প্রকল্প চালু করেছে ইসরায়েল। গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর এই লোয়ার অ্যাকুইডাক্ট প্রকল্পের অনুমতি দেওয়া হয়।
এসব প্রকল্পের বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে জেরুজালেমে অবস্থিত ইসরায়েলি মানবাধিকার এনজিও ‘ইর আমিমের’ কর্মী অ্যামি কোহেন বলেন, ‘অনেক বসতি স্থাপনের পরিকল্পনা কৌশলগতভাবে পূর্ব জেরুজালেমের দক্ষিণের এলাকাগুলো ঘিরে করা হয়েছে। এখানে বসতি নির্মিত হলে তা ফিলিস্তিনিদের অবস্থানকে আরও সংকুচিত করবে।
অ্যামি কোহেন আরও বলেন, ‘এই প্রকল্পগুলো বেথলেহাম ও দক্ষিণ পশ্চিম তীর থেকে পূর্ব জেরুজালেমের (ফিলিস্তিনিদের) সরাসরি প্রবেশ বন্ধ করে দেবে। এ ধরনের পদক্ষেপগুলো পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি কার্যকর স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় শর্তগুলোকে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত করে।’
উল্লেখ্য, জেরুজালেমের জনসংখ্যা প্রায় ১০ লাখ, যার ৪০ শতাংশই ফিলিস্তিনি। তবে ইসরায়েল সরকারের পরিকল্পনা হলো, জেরুজালেমে ইসরায়েলি ইহুদিদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ধরে রাখা। এর আগে, ১৯৬৭ সালের ৬ দিনের যুদ্ধের সময় ইসরায়েল জর্ডানের কাছ থেকে পূর্ব জেরুজালেম দখল করে নেয়। পরে ইসরায়েলের সঙ্গে সংযুক্ত করে নেয়। কিন্তু বিষয়টি আন্তর্জাতিক আইন ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় স্বীকৃত নয়।
ইসরায়েল সরকার ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড পশ্চিম তীরে বসতি নির্মাণের গতি ব্যাপক বাড়িয়েছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে দেশটি ফিলিস্তিনের অপর ভূখণ্ড গাজায় আগ্রাসন শুরুর পাশাপাশি পশ্চিম তীর, বিশেষ করে জেরুজালেমে বসতি নির্মাণ প্রকল্প দ্রুতগতিতে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, মূলত জেরুজালেমকে কেন্দ্র করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন বাধাগ্রস্ত করতেই এই পরিকল্পনা ইসরায়েলের।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বসতি নির্মাণ যদিও অবৈধ, তবু দেশটি সেটিকে থোড়াই কেয়ার করছে। জেরুজালেমের আশপাশে ও পশ্চিম তীরে অন্তত তিন বসতি স্থাপন প্রকল্প ইসরায়েল বিগত ছয় মাসের মধ্যে অনুমোদন দিয়েছে।
ইসরায়েলের এ ধরনের অমানবিক আচরণের বিষয়টি উঠে এসেছে দেশটির মানবাধিকার সংস্থা বিমকমের সারি ক্রনিশের কথায়। তিনি বলেছেন, ‘অগ্রাধিকারভিত্তিতে পরিচালিত এসব প্রকল্প বিগত ছয় মাসে নজিরবিহীন গতি পেয়েছে।’
ক্রনিশ বলেন, ‘গত বছরের ৭ অক্টোবরের ঘটনার পর থেকে পশ্চিম তীরে যেখানে অধিকাংশ ইসরায়েলি সরকারি প্রতিষ্ঠান কার্যক্রম গুটিয়ে নিয়েছে সেখানে ইসরায়েলি পরিকল্পনা কর্তৃপক্ষ সব বাধা উপেক্ষা করে নজিরবিহীন গতিতে এই বসতি স্থাপনের বিষয়টি এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।’
ইসরায়েল ১৯৮০ সালে জর্ডানের নিয়ন্ত্রণে থাকা পূর্ব জেরুজালেম দখল করে নেয়। পরে ১৯৮০ সালে অঞ্চলটিকে ইসরায়েলের সঙ্গে সংযুক্ত করে নেয়। এর পর থেকেই সেখানে ধীরে ধীরে ইহুদিদের সংখ্যা বাড়ানোর দিকে মনোযোগী হয় দেশটি।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের পর থেকেই জেরুজালেমকে কেন্দ্র করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে যে দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়নের কথা জোরেশোরে উচ্চারিত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের অনেক দেশই দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের পক্ষে কথা বলছে। এমনকি যুক্তরাষ্ট্র সম্প্রতি বেশ কয়েকজন অবৈধ বসতি স্থাপনকারীর ওপর নিষেধাজ্ঞাও দিয়েছে। এই অবস্থায় বিশ্লেষকেরা বলছেন, ইসরায়েল সেটিকে বাধাগ্রস্ত করার লক্ষ্যেই এমনটা করছে।
বিগত ছয় মাসে; গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর ইসরায়েলি পরিকল্পনা বিভাগ সব মিলিয়ে তিনটি বসতির অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে দুটি পূর্ব জেরুজালেমে। যা বিগত ১ দশকের বেশি সময়ের প্রথম প্রথম বসতি স্থাপনের উদ্যোগ।
এই দুটি বসতি মূলত ইসরায়েলের উচ্চ নিরাপত্তার কিদমাত জায়নের বর্ধিত অংশ এবং জেরুজালেমের পূর্ব দিকে অবস্থিত ফিলিস্তিনি এলাকা রাস আল-আমুদের খুবই কাছে অবস্থিত। গার্ডিয়ানের কাছে আসা নথি থেকে দেখা গেছে, ৭ অক্টোবর গাজা থেকে ইসরায়েলে হামলার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ কিদমাত জায়ন প্রকল্প বাড়ানোর অনুমতি দেয়।
এই প্রকল্পের অংশ হিসেবে ফিলিস্তিনি অঞ্চল বাইত সাফাফার পাশে পূর্ব জেরুজালেমে গিভাত হামাতোস ও গিভাত শাকেদ নামে দুটি আবাসন প্রকল্প এগিয়ে নিচ্ছে ইসরায়েল। আন্তর্জাতিক বিরোধিতার কারণে দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় গিভাত হামাতোস প্রকল্পের কাজ বন্ধ থাকার পর মাস খানিক আগে তা আবারও ব্যাপক আকারে শুরু হয়েছে। অবশ্যই ২০২০ সালে থেকেই এই প্রকল্পের কাজ নতুন করে শুরু হয়েছিল। তবে চলতি বছরের ৪ জানুয়ারি এই প্রকল্প চূড়ান্ত অনুমোদন পায়।
বাইত সাফাফার যে অংশে এই প্রকল্প চলমান সেখানে কোনো ফিলিস্তিনির সুউচ্চ দালান তৈরির অনুমোদন নেই। কিন্তু ইসরায়েল ঠিকই ৭০০ সুউচ্চ দালান নির্মাণ প্রকল্প এগিয়ে নিচ্ছে। ফিলিস্তিনিরা অভিযোগ দিলেও কানে তুলছে না জেরুজালেম পৌর কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে বাইত সাফাফার বাসিন্দা ও স্থানীয় সম্প্রদায়ের নেতা আহমেদ সালমান (৭১) বলেন, ‘আমাদের পরিবার এখানে আড়াই শ বছর ধরে আছে...কিন্তু এখন আমি দেখতে পাচ্ছি না, কীভাবে আমার সন্তান ও নাতি-নাতনিরা এখানে জীবন কাটাবে।’
আহমেদ সালমান আরও বলেন, ‘একসময় পৌর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমাদের ভালো সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে তা নষ্ট হয়ে গেছে। যুদ্ধ শুরুর পর তাঁরা আমাদের সব আপত্তি অগ্রাহ্য করে প্রকল্পের অনুমতি দিয়েছে। আমরা আবারও আবেদন করেছি, কোনো আশা নেই আর।’
এদিকে বাইত সাফাফার কাছে লোয়ার অ্যাকুইডাক্ট নামে আরও একটি আবাসন প্রকল্প চালু করেছে ইসরায়েল। গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর এই লোয়ার অ্যাকুইডাক্ট প্রকল্পের অনুমতি দেওয়া হয়।
এসব প্রকল্পের বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে জেরুজালেমে অবস্থিত ইসরায়েলি মানবাধিকার এনজিও ‘ইর আমিমের’ কর্মী অ্যামি কোহেন বলেন, ‘অনেক বসতি স্থাপনের পরিকল্পনা কৌশলগতভাবে পূর্ব জেরুজালেমের দক্ষিণের এলাকাগুলো ঘিরে করা হয়েছে। এখানে বসতি নির্মিত হলে তা ফিলিস্তিনিদের অবস্থানকে আরও সংকুচিত করবে।
অ্যামি কোহেন আরও বলেন, ‘এই প্রকল্পগুলো বেথলেহাম ও দক্ষিণ পশ্চিম তীর থেকে পূর্ব জেরুজালেমের (ফিলিস্তিনিদের) সরাসরি প্রবেশ বন্ধ করে দেবে। এ ধরনের পদক্ষেপগুলো পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি কার্যকর স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় শর্তগুলোকে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত করে।’
উল্লেখ্য, জেরুজালেমের জনসংখ্যা প্রায় ১০ লাখ, যার ৪০ শতাংশই ফিলিস্তিনি। তবে ইসরায়েল সরকারের পরিকল্পনা হলো, জেরুজালেমে ইসরায়েলি ইহুদিদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ধরে রাখা। এর আগে, ১৯৬৭ সালের ৬ দিনের যুদ্ধের সময় ইসরায়েল জর্ডানের কাছ থেকে পূর্ব জেরুজালেম দখল করে নেয়। পরে ইসরায়েলের সঙ্গে সংযুক্ত করে নেয়। কিন্তু বিষয়টি আন্তর্জাতিক আইন ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় স্বীকৃত নয়।
ফিলিস্তিনে দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বৈশ্বিক জনমত গঠনের জন্য একটি সম্মেলনের আয়োজন করেছে সৌদি আরব। দেশটির রাজধানী রিয়াদে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেলেবাননের প্রধানমন্ত্রী নাজিব মিকাতি বলেছেন, আগামী ৫ নভেম্বরের আগেই ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ যুদ্ধবিরতি হতে পারে। গতকাল বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিশেষ দূত আমোস হচস্টেইন টেলিফোনে আলাপকালে তাঁকে এই ইঙ্গিত দিয়েছেন বলেও জানিয়েছেন মিকাতি
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ত্রিপুরা সীমান্তে জরাজীর্ণ কাঁটাতারের বেড়ার ফায়দা তুলতে পারে স্বার্থান্বেষী মহল। এমন আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন ত্রিপুরার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও লোকসভা সদস্য বিপ্লব কুমার দেব। তাঁর মতে, বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলার ‘অস্থির’ পরিস্থিতির কারণে এই বিষয়টি থেকে ফায়দা লুটতে পারে স্বার্থান্বেষী মহল
৩ ঘণ্টা আগেকুয়েতে ঘরের ভেতরে চোখ ও হাত বেঁধে এক পুরুষকে লাঞ্ছিত ও নির্যাতনের অভিযোগে বাংলাদেশি এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির পুলিশ।
৩ ঘণ্টা আগে