অনলাইন ডেস্ক
পাকিস্তানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ‘এক্স’ ব্যবহার নিষিদ্ধ। তবু কিছু কিছু সরকারি দপ্তর এখনো এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করছে। গতকাল শুক্রবার লাহোর হাইকোর্ট এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পাকিস্তান টেলিকমিউনিকেশন অথরিটির (পিটিএ) কাছে জানতে চেয়েছেন। এক্সের নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে দায়ের করা আবেদনগুলোর বিষয়ে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও কোন কোন সরকারি প্রতিষ্ঠান এখনো এই অ্যাপ ব্যবহার করছে, সে সম্পর্কেও ব্যাখ্যা চেয়েছেন আদালত।
আবেদনের শুনানি করেন প্রধান বিচারপতি আলিয়া নিলমের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি বেঞ্চ এবং পিটিএর একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তাকে পরবর্তী শুনানিতে প্রাসঙ্গিক নথিপত্রসহ হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন।
পাকিস্তানে ‘এক্স’ ব্যবহারের আইনি অবস্থান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সরবরাহ করতে এবং কোন কোন সরকারি প্রতিষ্ঠান এখনো নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করছে, তা স্পষ্ট করে ব্যাখ্যা দিতে বলেছেন বেঞ্চ।
বেঞ্চের সদস্য বিচারপতি আলী জিয়া বাজওয়া প্রশ্ন করেন, যদি ‘এক্স’ নিষিদ্ধ হয়েও ব্যবহার করা যায়, তাহলে এর দায়িত্ব কার? পিটিএর আইনজীবী বেঞ্চকে জানান, ব্যবহারকারীরা ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (ভিপিএন) ব্যবহার করে ‘এক্স’ অ্যাক্সেস করছেন।
বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও ‘এক্স’ কীভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে, সে বিষয়ে একটি প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে এবং পরবর্তী শুনানির তারিখ ২০ মার্চ নির্ধারণ করা হয়।
এর আগে আবেদনে জানানো হয়, সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে এবং ‘এক্স’-এর অ্যাক্সেস বন্ধ করে দিয়েছে, যা পাকিস্তানের সংবিধানের ১৯ ও ১৯-এ অনুচ্ছেদের লঙ্ঘন। তথ্যপ্রাপ্তির অধিকার প্রত্যেক নাগরিকের মৌলিক অধিকার।
আবেদনকারীরা আদালতের কাছে সব ধরনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর থাকা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং এ-সংক্রান্ত সব সরকারি নির্দেশনা বাতিল ঘোষণার আবেদন জানান।
পাকিস্তানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ‘এক্স’ ব্যবহার নিষিদ্ধ। তবু কিছু কিছু সরকারি দপ্তর এখনো এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করছে। গতকাল শুক্রবার লাহোর হাইকোর্ট এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পাকিস্তান টেলিকমিউনিকেশন অথরিটির (পিটিএ) কাছে জানতে চেয়েছেন। এক্সের নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে দায়ের করা আবেদনগুলোর বিষয়ে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও কোন কোন সরকারি প্রতিষ্ঠান এখনো এই অ্যাপ ব্যবহার করছে, সে সম্পর্কেও ব্যাখ্যা চেয়েছেন আদালত।
আবেদনের শুনানি করেন প্রধান বিচারপতি আলিয়া নিলমের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি বেঞ্চ এবং পিটিএর একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তাকে পরবর্তী শুনানিতে প্রাসঙ্গিক নথিপত্রসহ হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন।
পাকিস্তানে ‘এক্স’ ব্যবহারের আইনি অবস্থান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সরবরাহ করতে এবং কোন কোন সরকারি প্রতিষ্ঠান এখনো নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করছে, তা স্পষ্ট করে ব্যাখ্যা দিতে বলেছেন বেঞ্চ।
বেঞ্চের সদস্য বিচারপতি আলী জিয়া বাজওয়া প্রশ্ন করেন, যদি ‘এক্স’ নিষিদ্ধ হয়েও ব্যবহার করা যায়, তাহলে এর দায়িত্ব কার? পিটিএর আইনজীবী বেঞ্চকে জানান, ব্যবহারকারীরা ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (ভিপিএন) ব্যবহার করে ‘এক্স’ অ্যাক্সেস করছেন।
বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও ‘এক্স’ কীভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে, সে বিষয়ে একটি প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে এবং পরবর্তী শুনানির তারিখ ২০ মার্চ নির্ধারণ করা হয়।
এর আগে আবেদনে জানানো হয়, সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে এবং ‘এক্স’-এর অ্যাক্সেস বন্ধ করে দিয়েছে, যা পাকিস্তানের সংবিধানের ১৯ ও ১৯-এ অনুচ্ছেদের লঙ্ঘন। তথ্যপ্রাপ্তির অধিকার প্রত্যেক নাগরিকের মৌলিক অধিকার।
আবেদনকারীরা আদালতের কাছে সব ধরনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর থাকা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং এ-সংক্রান্ত সব সরকারি নির্দেশনা বাতিল ঘোষণার আবেদন জানান।
মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এই হামলা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলতে পারে এবং এটি ট্রাম্পের প্রশাসনের অধীনে মধ্যপ্রাচ্যে সবচেয়ে বড় সামরিক অভিযান। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, এই পদক্ষেপের মাধ্যমে মার্কিন প্রশাসন ইরানের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে চায় এবং তাদের পরমাণু...
১ ঘণ্টা আগেএকটি নির্মাণাধীন ভবনে পার্টি করার সময় এক নারীকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়েছিল। এর জেরে বিহার রাজ্যের একই গ্রাম থেকে আসা ছয়জন শ্রমিকের মধ্যে তর্ক শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগেসিরিয়ার বানিয়াস শহরে আলাওয়ি সম্প্রদায়ের ওপর ভয়াবহ গণগত্যা চালিয়েছে সুন্নি নিরাপত্তা বাহিনী। দেশটির নতুন সরকার কর্তৃক পরিচালিত একটি অভিযানে চার দিনে কমপক্ষে ১ হাজার ৪০০ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা। এদের মধ্যে বেশিরভাগই সংখ্যালঘু আলাওয়ি সম্প্রদায়ের।
১০ ঘণ্টা আগেইরাকি জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এবং আমেরিকার নেতৃত্বাধীন যৌথ বাহিনীর অভিযানে আইএসের এক শীর্ষ নেতা নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, নিহত আইএস নেতার নাম আব্দাল্লাহ মাক্কি মুসলিহ আল-রিফাই ওরফে আবু খাদিজাহ।
১১ ঘণ্টা আগে