অনলাইন ডেস্ক
হলিউডের যৌন আবেদনময়ী তারকা ছিলেন মেরিলিন মনরো। ১৯৫০ এবং ১৯৬০ এর দশকের শুরুর দিকে উদ্দাম ও খোলামেলা জীবনাচারের জন্য অসংখ্য পুরুষের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন তিনি। তাঁর সঙ্গ পেতে উন্মুখ ছিলেন সেই সময়ের বাঘা-বাঘা সব ব্যক্তি। এসব ব্যক্তির মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির নামটিও বেশ জোরেশোরে আলোচিত হয়।
১৯৬২ সালের ৪ আগস্ট লস অ্যাঞ্জেলেসে নিজের বাসায় অতিরিক্ত মাদক সেবনে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে মৃত্যু হয় মনরোর। তবে তাঁর এই মৃত্যু নিয়ে নানা তত্ত্ব প্রচলিত আছে। এই মৃত্যুটিকে কেউ বলেন আত্মহত্যা, আবার কেউ কেউ এটিকে বিষপ্রয়োগে হত্যা বলেও দাবি করেন।
মৃত্যুর ৬২ বছর পরও মেরিলিন মনরোর আবেদন এখনো কমেনি। আর তাই হয়তো শুধুমাত্র তাঁর কাছাকাছি একটি সমাধি ভল্টে থাকতে ১ লাখ ৯৫ হাজার ডলার খরচ করলেন এক ব্যক্তি। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ২ কোটি ১৩ লাখ টাকারও বেশি।
আজ সোমবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্যালিফোর্নিয়ার বেভারলি হিলসের প্রযুক্তি বিনিয়োগকারী অ্যান্টনি জাবিন ওই সমাধিটি কিনে নিয়েছেন। কারণ তিনি সব সময় এমনকি মৃত্যুর পরও মনরোর পাশে থাকার স্বপ্ন দেখেন।
তবে মনরোর ঠিক পাশের ভল্টটি জাবিনের আগেই ১৯৯২ সালে কিনে নিয়েছিলেন আরেকজন। সেই ব্যক্তি আর কেউ নন, প্লেবয় ম্যাগাজিনের প্রতিষ্ঠাতা হিউ হেফনার। ২০১৭ সালে হেফনারের মৃত্যুর পর তাঁকে মনরোর পাশের ভল্টে সমাধিস্থ করা হয়।
প্রতি বছর অসংখ্য ভক্ত অনুরাগী ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে অবস্থিত মেরিলিন মনরোর সমাধি দেখতে যান। জেন্টলম্যান প্রেফার ব্লন্ডিস, সাম লাইক ইট হট এবং হাউ টু ম্যারি অ্যা মিলিয়নিয়ার সহ হলিউডের নামকরা সব সিনেমার নায়িকা ছিলেন তিনি।
মনরোর কাছাকাছি সমাধিস্থল কেনা ছাড়াও ইতিপূর্বে তাঁর একটি সাঁতারের পোশাকও কিনেছিলেন জাবিন। মনরোর একটি গোলাপি সিল্ক পুচ্চি পোশাক এক সময় নিলামে বিক্রি হয়েছিল ৩ লাখ ২৫ হাজার ডলারে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা সাড়ে তিন কোটি টাকারও বেশি। তাঁর ব্যবহৃত একটি লিপস্টিক বাংলাদেশি মুদ্রার মান অনুযায়ী ৭১ লাখ টাকারও বেশি দামে বিক্রি হয়েছিল।
হলিউডের যৌন আবেদনময়ী তারকা ছিলেন মেরিলিন মনরো। ১৯৫০ এবং ১৯৬০ এর দশকের শুরুর দিকে উদ্দাম ও খোলামেলা জীবনাচারের জন্য অসংখ্য পুরুষের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন তিনি। তাঁর সঙ্গ পেতে উন্মুখ ছিলেন সেই সময়ের বাঘা-বাঘা সব ব্যক্তি। এসব ব্যক্তির মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির নামটিও বেশ জোরেশোরে আলোচিত হয়।
১৯৬২ সালের ৪ আগস্ট লস অ্যাঞ্জেলেসে নিজের বাসায় অতিরিক্ত মাদক সেবনে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে মৃত্যু হয় মনরোর। তবে তাঁর এই মৃত্যু নিয়ে নানা তত্ত্ব প্রচলিত আছে। এই মৃত্যুটিকে কেউ বলেন আত্মহত্যা, আবার কেউ কেউ এটিকে বিষপ্রয়োগে হত্যা বলেও দাবি করেন।
মৃত্যুর ৬২ বছর পরও মেরিলিন মনরোর আবেদন এখনো কমেনি। আর তাই হয়তো শুধুমাত্র তাঁর কাছাকাছি একটি সমাধি ভল্টে থাকতে ১ লাখ ৯৫ হাজার ডলার খরচ করলেন এক ব্যক্তি। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ২ কোটি ১৩ লাখ টাকারও বেশি।
আজ সোমবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্যালিফোর্নিয়ার বেভারলি হিলসের প্রযুক্তি বিনিয়োগকারী অ্যান্টনি জাবিন ওই সমাধিটি কিনে নিয়েছেন। কারণ তিনি সব সময় এমনকি মৃত্যুর পরও মনরোর পাশে থাকার স্বপ্ন দেখেন।
তবে মনরোর ঠিক পাশের ভল্টটি জাবিনের আগেই ১৯৯২ সালে কিনে নিয়েছিলেন আরেকজন। সেই ব্যক্তি আর কেউ নন, প্লেবয় ম্যাগাজিনের প্রতিষ্ঠাতা হিউ হেফনার। ২০১৭ সালে হেফনারের মৃত্যুর পর তাঁকে মনরোর পাশের ভল্টে সমাধিস্থ করা হয়।
প্রতি বছর অসংখ্য ভক্ত অনুরাগী ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে অবস্থিত মেরিলিন মনরোর সমাধি দেখতে যান। জেন্টলম্যান প্রেফার ব্লন্ডিস, সাম লাইক ইট হট এবং হাউ টু ম্যারি অ্যা মিলিয়নিয়ার সহ হলিউডের নামকরা সব সিনেমার নায়িকা ছিলেন তিনি।
মনরোর কাছাকাছি সমাধিস্থল কেনা ছাড়াও ইতিপূর্বে তাঁর একটি সাঁতারের পোশাকও কিনেছিলেন জাবিন। মনরোর একটি গোলাপি সিল্ক পুচ্চি পোশাক এক সময় নিলামে বিক্রি হয়েছিল ৩ লাখ ২৫ হাজার ডলারে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা সাড়ে তিন কোটি টাকারও বেশি। তাঁর ব্যবহৃত একটি লিপস্টিক বাংলাদেশি মুদ্রার মান অনুযায়ী ৭১ লাখ টাকারও বেশি দামে বিক্রি হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্র তো বটেই, সারা বিশ্বের মানুষ নজর রেখেছেন ওয়াশিংটন ডিসিতে। আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পর ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। ট্রাম্পের এই দ্বিতীয় মেয়াদ নানা কারণেই আলোচনায়।
১ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় আরজি কর নামের একটি হাসপাতালে ইন্টার্ন চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার মামলায় সঞ্জয় রায় নামে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। স্থানীয় সময় আজ সোমবার পশ্চিমবঙ্গের শিয়ালদহে অবস্থিত কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত এই
২ ঘণ্টা আগেমহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)–কে অবমাননার দায়ে এক পপ গায়ককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ইরানের একটি আদালত। জনপ্রিয় ও বিতর্কিত এই পপ গায়কের নাম আমির হোসেইন মাগসুদলু ওরফে তাতালু। ইরানি সংবাদমাধ্যমগুলোর বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ইনডিপেনডেন্টের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেসময়টা গত বছরের অক্টোবরের কোনো এক বিকেল। গাজার বাইত লাহিয়ার একটি ভবনে ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানে। মুহূর্তেই সবকিছু ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে একটি পরিবার। সেই হামলায় একটি পরিবারের পুরোটাই শেষ হয়ে যায়। বাবা, মা ও ভাইবোন সবাই মারা পড়ে। ধ্বংসস্তূপের মধ্যে কেবল একা বেঁচে ছিল...
৩ ঘণ্টা আগে