অনলাইন ডেস্ক
আগামী তিন বছরে অর্থাৎ ২০২৪ থেকে ২০২৬ সালের মধ্যে ১৫ লাখ অভিবাসী নেবে উত্তর আমেরিকার দেশ কানাডা। এরই মধ্যে এ সংক্রান্ত নতুন একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে দেশটির সরকার। তীব্র শ্রমিক সংকট মোকাবিলায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন কানাডার অভিবাসনমন্ত্রী শন ফ্রেজার।
জানা গেছে, চলতি বছরের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কানাডা তার বর্তমান অভিবাসন নীতি অপরিবর্তিত রাখবে। তবে ২০২৪ সালে ওই নীতিতে পরিবর্তন আনা হবে ও ২০২৬ সাল পর্যন্ত তা বহাল থাকবে।
বর্তমান অভিবাসন পরিকল্পনা অনুয়াযী, চলতি বছর ৪ লাখ ৬৫ হাজার অভিবাসী নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে কানাডার। তবে আগামী বছর নতুন করে ৪ লাখ ৮৫ হাজার অভিবাসী নেবে তারা। আর পরবর্তী দুই বছরে ৫ লাখ করে মোট ১০ লাখ অভিবাসী নেবে কানাডা।
কানাডার অভিবাসন বিষয়ক সরকারি ওয়েবসাইট ‘ইমিগ্রেশন ডট সিএ’ র তথ্য থেকে জানা গেছে, ২০২৪ সালে অর্থনৈতিক শ্রেণীর অধীনে প্রায় ২ লাখ ৮১ হাজার ১৩৫ জন অভিবাসী নেবে দেশটি। আর পরবর্তী দুই বছরে এই ক্যাটাগরিতে নেওয়া অভিবাসীর সংখ্যা ৩ লাখ ১ হাজার ২৫০ জনে উন্নীত হবে।
২০২৪ সালে পারিবারিক শ্রেণীতে ১ লাখ ১৪ হাজার অভিবাসী নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে কানাডা, যা বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ২৪ শতাংশ। ২০২৫ ও ২০২৬ সালে এই সংখ্যা ২ লাখ ৩৬ হাজারে পৌঁছবে (প্রতি বছর ১ লাখ ১৮ হাজার)।
অন্যদিকে, শরণার্থী ও সুরক্ষিত ব্যক্তি ক্যাটাগরিতে চলতি বছর ৭৬ হাজার ৩০৫ জন শরণার্থী নিচ্ছে কানাডা। ২০২৪ সালে এই ক্যাটাগরিতে ৭৬ হাজার ১১৫ জন শরণার্থী নেওয়া হবে। আর পরবর্তী দুই বছরে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৫০০ জন শরণার্থী নেবে অটোয়া (প্রতি বছর ৭২ হাজার ৭৫০ জন)।
আবার, ২০২৪ সালে মানবিক ক্যাটাগরিতে ১৩ হাজার ৭৫০ জন অভিবাসী নেবে কানাডা। আর ২০২৫ ও ২০২৬ সালে এই ক্যাটাগরিতে অভিবাসন অনুমোদনের সংখ্যা ১৬ লাভ করা হবে (প্রতিবছর ৮ হাজার)।
নতুন লেভেল প্ল্যানে এক্সপ্রেস এন্ট্রি ও পিএনপি লক্ষ্যমাত্রাও বৃদ্ধি করবে কানাডা সরকার। ২০২৪ সালে এক্সপ্রেস এন্ট্রির মাধ্যমে ১ লাখ ১০ হাজার ৭৭০ জনকে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি দেবে দেশটির ফেডারেল সরকার। ২০২৫-২০২৬ সালে এই সংখ্যা বছরপ্রতি ১ লাখ ১৭ হাজার ৫০০ জনে উন্নীত করা হবে।
এদিকে, প্রাদেশিকভাবে (পিএনপি) ২০২৪ সালের জন্য কানাডার লক্ষ্যমাত্রা হলো ১ লাখ ১০ হাজার। তবে ২০২৫-২০২৬ সালে এই ক্যাটাগরিতে প্রতি বছর ১ লাখ ২০ হাজার অভিবাসী কানাডায় স্থায়ী হওয়ার সুযোগ পাবে।
অন্যদিকে, ২০২৪ সালে স্বামী-স্ত্রী, পার্টনার ও সন্তানের জন্য স্পন্সরশিপ প্রোগ্রামে ৮২ হাজার অভিবাসী নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে কানাডা। আর ২০২৫-২০২৬ সালে এই ক্যাটাগরিতে প্রতি বছর ৮৪ হাজার জন্য অভিবাসন নেবে উত্তর আমেরিকার এ দেশ।
আবার বাবা-মা, দাদা-দাদির জন্য পিজিপি প্রোগ্রামের আওতায় ২০২৪ সালের মধ্যে ৩২ হাজার অভিবাসী নেবে কানাডা। পরবর্তী দুই বছরেও এই সংখ্যা অপরিবর্তি থাকবে।
কানাডার ফেডারেল সিস্টেমের বাইরে থাকা কুইবেক প্রদেশও শনিবার (৪ অক্টোবর) অভিবাসন পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। ফরাসি ভাষা অধ্যুষিত এ প্রদেশ ২০২৪-২৫ সালের মধ্যে তারা ১ লাখ অভিবাসী নেবে। কুইবেক কানাডার একমাত্র প্রদেশ, যাদের এককভাবে স্থায়ী অভিবাসী নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে।
আগামী তিন বছরে অর্থাৎ ২০২৪ থেকে ২০২৬ সালের মধ্যে ১৫ লাখ অভিবাসী নেবে উত্তর আমেরিকার দেশ কানাডা। এরই মধ্যে এ সংক্রান্ত নতুন একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে দেশটির সরকার। তীব্র শ্রমিক সংকট মোকাবিলায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন কানাডার অভিবাসনমন্ত্রী শন ফ্রেজার।
জানা গেছে, চলতি বছরের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কানাডা তার বর্তমান অভিবাসন নীতি অপরিবর্তিত রাখবে। তবে ২০২৪ সালে ওই নীতিতে পরিবর্তন আনা হবে ও ২০২৬ সাল পর্যন্ত তা বহাল থাকবে।
বর্তমান অভিবাসন পরিকল্পনা অনুয়াযী, চলতি বছর ৪ লাখ ৬৫ হাজার অভিবাসী নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে কানাডার। তবে আগামী বছর নতুন করে ৪ লাখ ৮৫ হাজার অভিবাসী নেবে তারা। আর পরবর্তী দুই বছরে ৫ লাখ করে মোট ১০ লাখ অভিবাসী নেবে কানাডা।
কানাডার অভিবাসন বিষয়ক সরকারি ওয়েবসাইট ‘ইমিগ্রেশন ডট সিএ’ র তথ্য থেকে জানা গেছে, ২০২৪ সালে অর্থনৈতিক শ্রেণীর অধীনে প্রায় ২ লাখ ৮১ হাজার ১৩৫ জন অভিবাসী নেবে দেশটি। আর পরবর্তী দুই বছরে এই ক্যাটাগরিতে নেওয়া অভিবাসীর সংখ্যা ৩ লাখ ১ হাজার ২৫০ জনে উন্নীত হবে।
২০২৪ সালে পারিবারিক শ্রেণীতে ১ লাখ ১৪ হাজার অভিবাসী নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে কানাডা, যা বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ২৪ শতাংশ। ২০২৫ ও ২০২৬ সালে এই সংখ্যা ২ লাখ ৩৬ হাজারে পৌঁছবে (প্রতি বছর ১ লাখ ১৮ হাজার)।
অন্যদিকে, শরণার্থী ও সুরক্ষিত ব্যক্তি ক্যাটাগরিতে চলতি বছর ৭৬ হাজার ৩০৫ জন শরণার্থী নিচ্ছে কানাডা। ২০২৪ সালে এই ক্যাটাগরিতে ৭৬ হাজার ১১৫ জন শরণার্থী নেওয়া হবে। আর পরবর্তী দুই বছরে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৫০০ জন শরণার্থী নেবে অটোয়া (প্রতি বছর ৭২ হাজার ৭৫০ জন)।
আবার, ২০২৪ সালে মানবিক ক্যাটাগরিতে ১৩ হাজার ৭৫০ জন অভিবাসী নেবে কানাডা। আর ২০২৫ ও ২০২৬ সালে এই ক্যাটাগরিতে অভিবাসন অনুমোদনের সংখ্যা ১৬ লাভ করা হবে (প্রতিবছর ৮ হাজার)।
নতুন লেভেল প্ল্যানে এক্সপ্রেস এন্ট্রি ও পিএনপি লক্ষ্যমাত্রাও বৃদ্ধি করবে কানাডা সরকার। ২০২৪ সালে এক্সপ্রেস এন্ট্রির মাধ্যমে ১ লাখ ১০ হাজার ৭৭০ জনকে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি দেবে দেশটির ফেডারেল সরকার। ২০২৫-২০২৬ সালে এই সংখ্যা বছরপ্রতি ১ লাখ ১৭ হাজার ৫০০ জনে উন্নীত করা হবে।
এদিকে, প্রাদেশিকভাবে (পিএনপি) ২০২৪ সালের জন্য কানাডার লক্ষ্যমাত্রা হলো ১ লাখ ১০ হাজার। তবে ২০২৫-২০২৬ সালে এই ক্যাটাগরিতে প্রতি বছর ১ লাখ ২০ হাজার অভিবাসী কানাডায় স্থায়ী হওয়ার সুযোগ পাবে।
অন্যদিকে, ২০২৪ সালে স্বামী-স্ত্রী, পার্টনার ও সন্তানের জন্য স্পন্সরশিপ প্রোগ্রামে ৮২ হাজার অভিবাসী নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে কানাডা। আর ২০২৫-২০২৬ সালে এই ক্যাটাগরিতে প্রতি বছর ৮৪ হাজার জন্য অভিবাসন নেবে উত্তর আমেরিকার এ দেশ।
আবার বাবা-মা, দাদা-দাদির জন্য পিজিপি প্রোগ্রামের আওতায় ২০২৪ সালের মধ্যে ৩২ হাজার অভিবাসী নেবে কানাডা। পরবর্তী দুই বছরেও এই সংখ্যা অপরিবর্তি থাকবে।
কানাডার ফেডারেল সিস্টেমের বাইরে থাকা কুইবেক প্রদেশও শনিবার (৪ অক্টোবর) অভিবাসন পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। ফরাসি ভাষা অধ্যুষিত এ প্রদেশ ২০২৪-২৫ সালের মধ্যে তারা ১ লাখ অভিবাসী নেবে। কুইবেক কানাডার একমাত্র প্রদেশ, যাদের এককভাবে স্থায়ী অভিবাসী নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে।
বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে কথিত চলমান সহিংসতা ও নির্যাতন বন্ধে ভারত সরকারকে দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে আবেদন করা হয়েছিল ভারতের সুপ্রিম কোর্টে। তবে দেশটির সর্বোচ্চ আদালত এই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে। গতকাল রোববার এই আবেদন উত্থাপন করা হয়।
৩৮ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘে দুটি ভিন্ন ভোটে রাশিয়ার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের এই অবস্থান ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের তৃতীয় বার্ষিকীর দিনে ট্রাম্প প্রশাসনের যুদ্ধবিষয়ক অবস্থান পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছে। যুদ্ধ শুরুর তিন বছর পর, যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে রাশিয়ার পক্ষে অবস্থান নিল।
১ ঘণ্টা আগেফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ বলেছেন, ইউক্রেনে যে কোনো শান্তিচুক্তির সঙ্গে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা থাকতে হবে। এই শান্তি ইউক্রেনের আত্মসমর্পণ হওয়া উচিত নয়, এটি এমন কোনো যুদ্ধবিরতি হওয়া উচিত নয় যেখানে কোনো নিশ্চয়তা থাকবে না।
১ ঘণ্টা আগেজার্মানির পার্লামেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছে ফ্রেডরিখ মের্ৎসের নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল জোট সিডিইউ-সিএসইউ। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করতে না পারলেও প্রতিদ্বন্দ্বীদের চেয়ে ভালো ব্যবধানে এগিয়ে আছে এই জোট। ভোটের ফল সামনে আসতেই ইউরোপীয় ঐক্যের ওপর জোর দেওয়ার কথা জানান ফ্রেডরিখ মের্ৎস।
২ ঘণ্টা আগে