ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
মহানবী (সা.)-এর সময়ে আরবের প্রখ্যাত পৌত্তলিক নেতা ছিলেন আমর ইবনে হিশাম। তাঁর উপাধি ছিল আবুল হাকাম তথা প্রজ্ঞার জনক। তিনি গভীর জ্ঞানের অধিকারী হিসেবে বিবেচিত ছিলেন এবং কোরাইশের প্রবীণ নেতাদের মধ্যে দক্ষতা ও উপলব্ধির জন্য বিখ্যাত ছিলেন। তবে ইসলামের প্রতি ভীষণ শত্রুতা প্রদর্শন এবং ইসলামের বাণী প্রত্যাখ্যান করায় তিনি আবু জাহল তথা অজ্ঞতার জনক হিসেবে পরিচিতি পান।
ইসলামের সঙ্গে আবু জাহলের শত্রুতা এবং নবী (সা.)-এর প্রতি তাঁর বিদ্বেষ সর্বজনবিদিত। তিনি কোরাইশ বংশের লোক হলেও আবদুল মুত্তালিবের সন্তান না হওয়ায় নবী (সা.)-এর চাচা ছিলেন না। তাঁর বংশধারা হলো, আবু জাহল আমর ইবনে হিশাম ইবনে মুগিরা ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে ওমর ইবনে মাখজুম। (উমদাতুল কারি: ১৭/৮৪)
ইসলামের আবির্ভাবের পর থেকেই তিনি এর ঘোর বিরোধিতা এবং মুসলমানদের অকথ্য নির্যাতন শুরু করেন। নবী (সা.) তাঁকে এ উম্মতের ফেরাউন উপাধি দিয়েছিলেন। মুসা (আ.)-এর সময়ের মিসরের শাসক ফেরাউন মৃত্যুর সময় আত্মসমর্পণ করে মুসা ও হারুনের রবের প্রতি ইমান আনার ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু একেবারে শেষ সময় হওয়ার কারণে তা গৃহীত হয়নি। তবে আবু জাহল মৃত্যুর সময়ও বলেছিলেন, তাঁকে যেন তাঁর তরবারি দিয়ে হত্যা করা হয় এবং মাথা গলাসহ বড় করে কাটা হয়, যেন দর্শকেরা তাঁকে বড়ই দেখে। তিনি আরও ঘোষণা দিয়েছিলেন, তাঁর মনে মুহাম্মদ (সা.) ও মুসলমানদের প্রতি অতীতের চেয়ে বেশি শত্রুতা ও ঘৃণা রয়েছে। (মুহাম্মদ ইদরিস কান্ধলভি, সিরাতুল মুস্তাফা: ২/১০১-১০২)
মহান আল্লাহ দুজন কিশোরের হাতে ফেরাউনখ্যাত অহংকারী আবু জাহলের পতন ঘটিয়েছেন। আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.) বর্ণনা করেন, বদরের যুদ্ধে আমি সৈন্য সারিতে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হঠাৎ দেখি, আমার ডানে ও বাঁয়ে আনসারি দুজন কিশোর দাঁড়িয়ে আছে। তাদের মধ্যে দাঁড়িয়ে যখন আমি কিছুটা অস্বস্তি বোধ করছি; তখনই তাদের একজন আমাকে চুপিচুপি জিজ্ঞেস করল, ‘চাচা, আপনি আবু জাহলকে চেনেন?’ আমি বললাম, ‘ভাতিজা, আমি তাঁকে চিনি। তবে তাঁকে তোমার কী দরকার?’ সে উত্তর দিল, ‘আমি শুনেছি, সে নবী (সা.)-কে অনেক কষ্ট দিয়েছে। আল্লাহর কসম, আমি যদি তাকে দেখতে পাই, আমার ছায়া তাকে অতিক্রম করবে না, যতক্ষণ না আমি তাকে হত্যা করি কিংবা সে আমাকে হত্যা করে।’ তিনি বলেন, ‘আমি তার কথায় অভিভূত হলাম এবং স্বস্তি অনুভব করলাম। অন্যজনও আমাকে তেমনই বলল।’
এমন কে আছে, যে আবু জাহলের খবর নিয়ে আসবে?’ তখন আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) নিহতদের মধ্যে খোঁজ নিলেন এবং আবু জাহলের সন্ধান পেলেন।
দুই কিশোরের কথায় আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.) যখন বিস্মিত হচ্ছিলেন; তখনই যুদ্ধের ময়দানে আবু জাহলকে ছুটতে দেখলেন। তিনি কিশোর দুজনকে দেখিয়ে দিয়ে বললেন, ‘তোমরা আমার কাছে যার পরিচয় জানতে চেয়েছ; ওই তো সে যাচ্ছে।’ শোনামাত্রই তারা তরবারি নিয়ে আবু জাহলের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাঁকে ধরাশায়ী করে দিল। (বুখারি, হাদিস: ২৯৭২)
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) ছিলেন একজন ফকিহ সাহাবি। সবচেয়ে বিনয়ী ছিলেন। নবী (সা.) এক রাতে জিনদের দ্বীনের দাওয়াত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। যাওয়ার আগে ঘোষণা করলেন, ‘আজ এমন একজন আমার সঙ্গী হবে, যার হৃদয়ে সামান্য পরিমাণও অহংকার নেই।’ আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) দাঁড়িয়ে গেলেন। নবী (সা.) তাঁকে সঙ্গে নিয়ে জিনদের উদ্দেশে বের হলেন। (সিরাতুল মুস্তাফা, ২/১০০) দুজন কিশোরের হাতে আবু জাহল ধরাশায়ী হওয়ার পর শুধু তাঁর শ্বাসপ্রশ্বাসটুকুই বাকি ছিল। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, (যুদ্ধ শেষে) নবী (সা.) বললেন, ‘এমন কে আছে, যে আবু জাহলের খবর নিয়ে আসবে?’ তখন আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) নিহতদের মধ্যে খোঁজ নিলেন এবং আবু জাহলের সন্ধান পেলেন। আফরার দুই ছেলের আঘাতে মৃতপ্রায় অবস্থায় পড়ে আছেন। (বুখারি, হাদিস: ৩৭৪৫) তখন আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) তাঁর বুকের ওপর উঠে বসেন। আবু জাহল চোখ খুলে দেখেন আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ তাঁর বুকের ওপর বসা। এতে আবু জাহল অপমানবোধ করে বলেন, ‘ওহে ছাগল চরানো রাখাল, তুমি অনেক বড় স্থানে চড়ে বসেছ। এত বড় সম্মানিত উচ্চাসনে এর আগে কেউ বসেনি।’ আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বললেন, ‘আল্লাহর প্রশংসা, যিনি আমাকে এই সুযোগ দান করেছেন। আজকে কার দিন? আজকে কে বিজয়ী হয়েছে? আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.) বিজয়ী হয়েছেন।’ আবু জাহল বলেন, ‘আমাকে আমার তরবারি দিয়ে হত্যা করবে এবং আমার মাথা গলাসহ বড় করে কাটবে, যেন আমাকে দর্শকেরা বড়ই দেখে। আর মুহাম্মদকে বলবে, আজও আমার মনে তোমাদের প্রতি অতীতের চেয়ে বেশি শত্রুতা ও ঘৃণা রয়েছে।’ এরপর আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)-এর হাতেই আবু জাহল নিহত হন। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) নবী (সা.)-কে সবকিছু অবগত করলে নবী (সা.) বললেন, ‘আবু জাহল আমার এবং আমার উম্মতের ফেরাউন; যার অনিষ্ট মুসা (আ.)-এর ফেরাউনের অনিষ্ট থেকে বেশি। মুসা (আ.)-এর ফেরাউন মৃত্যুর সময় নমনীয় হয়ে ইমানের কালিমা পড়েছিল। (জীবনের একেবারে শেষ সময় হওয়ার কারণে যদিও তা গ্রহণযোগ্য হয়নি) কিন্তু এই উম্মতের ফেরাউন মৃত্যুর সময়ও কুফর ও অহংকার ছাড়েনি।’ (সিরাতুল মুস্তাফা, ২/১০১-১০২)
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
মহানবী (সা.)-এর সময়ে আরবের প্রখ্যাত পৌত্তলিক নেতা ছিলেন আমর ইবনে হিশাম। তাঁর উপাধি ছিল আবুল হাকাম তথা প্রজ্ঞার জনক। তিনি গভীর জ্ঞানের অধিকারী হিসেবে বিবেচিত ছিলেন এবং কোরাইশের প্রবীণ নেতাদের মধ্যে দক্ষতা ও উপলব্ধির জন্য বিখ্যাত ছিলেন। তবে ইসলামের প্রতি ভীষণ শত্রুতা প্রদর্শন এবং ইসলামের বাণী প্রত্যাখ্যান করায় তিনি আবু জাহল তথা অজ্ঞতার জনক হিসেবে পরিচিতি পান।
ইসলামের সঙ্গে আবু জাহলের শত্রুতা এবং নবী (সা.)-এর প্রতি তাঁর বিদ্বেষ সর্বজনবিদিত। তিনি কোরাইশ বংশের লোক হলেও আবদুল মুত্তালিবের সন্তান না হওয়ায় নবী (সা.)-এর চাচা ছিলেন না। তাঁর বংশধারা হলো, আবু জাহল আমর ইবনে হিশাম ইবনে মুগিরা ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে ওমর ইবনে মাখজুম। (উমদাতুল কারি: ১৭/৮৪)
ইসলামের আবির্ভাবের পর থেকেই তিনি এর ঘোর বিরোধিতা এবং মুসলমানদের অকথ্য নির্যাতন শুরু করেন। নবী (সা.) তাঁকে এ উম্মতের ফেরাউন উপাধি দিয়েছিলেন। মুসা (আ.)-এর সময়ের মিসরের শাসক ফেরাউন মৃত্যুর সময় আত্মসমর্পণ করে মুসা ও হারুনের রবের প্রতি ইমান আনার ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু একেবারে শেষ সময় হওয়ার কারণে তা গৃহীত হয়নি। তবে আবু জাহল মৃত্যুর সময়ও বলেছিলেন, তাঁকে যেন তাঁর তরবারি দিয়ে হত্যা করা হয় এবং মাথা গলাসহ বড় করে কাটা হয়, যেন দর্শকেরা তাঁকে বড়ই দেখে। তিনি আরও ঘোষণা দিয়েছিলেন, তাঁর মনে মুহাম্মদ (সা.) ও মুসলমানদের প্রতি অতীতের চেয়ে বেশি শত্রুতা ও ঘৃণা রয়েছে। (মুহাম্মদ ইদরিস কান্ধলভি, সিরাতুল মুস্তাফা: ২/১০১-১০২)
মহান আল্লাহ দুজন কিশোরের হাতে ফেরাউনখ্যাত অহংকারী আবু জাহলের পতন ঘটিয়েছেন। আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.) বর্ণনা করেন, বদরের যুদ্ধে আমি সৈন্য সারিতে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হঠাৎ দেখি, আমার ডানে ও বাঁয়ে আনসারি দুজন কিশোর দাঁড়িয়ে আছে। তাদের মধ্যে দাঁড়িয়ে যখন আমি কিছুটা অস্বস্তি বোধ করছি; তখনই তাদের একজন আমাকে চুপিচুপি জিজ্ঞেস করল, ‘চাচা, আপনি আবু জাহলকে চেনেন?’ আমি বললাম, ‘ভাতিজা, আমি তাঁকে চিনি। তবে তাঁকে তোমার কী দরকার?’ সে উত্তর দিল, ‘আমি শুনেছি, সে নবী (সা.)-কে অনেক কষ্ট দিয়েছে। আল্লাহর কসম, আমি যদি তাকে দেখতে পাই, আমার ছায়া তাকে অতিক্রম করবে না, যতক্ষণ না আমি তাকে হত্যা করি কিংবা সে আমাকে হত্যা করে।’ তিনি বলেন, ‘আমি তার কথায় অভিভূত হলাম এবং স্বস্তি অনুভব করলাম। অন্যজনও আমাকে তেমনই বলল।’
এমন কে আছে, যে আবু জাহলের খবর নিয়ে আসবে?’ তখন আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) নিহতদের মধ্যে খোঁজ নিলেন এবং আবু জাহলের সন্ধান পেলেন।
দুই কিশোরের কথায় আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.) যখন বিস্মিত হচ্ছিলেন; তখনই যুদ্ধের ময়দানে আবু জাহলকে ছুটতে দেখলেন। তিনি কিশোর দুজনকে দেখিয়ে দিয়ে বললেন, ‘তোমরা আমার কাছে যার পরিচয় জানতে চেয়েছ; ওই তো সে যাচ্ছে।’ শোনামাত্রই তারা তরবারি নিয়ে আবু জাহলের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাঁকে ধরাশায়ী করে দিল। (বুখারি, হাদিস: ২৯৭২)
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) ছিলেন একজন ফকিহ সাহাবি। সবচেয়ে বিনয়ী ছিলেন। নবী (সা.) এক রাতে জিনদের দ্বীনের দাওয়াত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। যাওয়ার আগে ঘোষণা করলেন, ‘আজ এমন একজন আমার সঙ্গী হবে, যার হৃদয়ে সামান্য পরিমাণও অহংকার নেই।’ আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) দাঁড়িয়ে গেলেন। নবী (সা.) তাঁকে সঙ্গে নিয়ে জিনদের উদ্দেশে বের হলেন। (সিরাতুল মুস্তাফা, ২/১০০) দুজন কিশোরের হাতে আবু জাহল ধরাশায়ী হওয়ার পর শুধু তাঁর শ্বাসপ্রশ্বাসটুকুই বাকি ছিল। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, (যুদ্ধ শেষে) নবী (সা.) বললেন, ‘এমন কে আছে, যে আবু জাহলের খবর নিয়ে আসবে?’ তখন আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) নিহতদের মধ্যে খোঁজ নিলেন এবং আবু জাহলের সন্ধান পেলেন। আফরার দুই ছেলের আঘাতে মৃতপ্রায় অবস্থায় পড়ে আছেন। (বুখারি, হাদিস: ৩৭৪৫) তখন আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) তাঁর বুকের ওপর উঠে বসেন। আবু জাহল চোখ খুলে দেখেন আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ তাঁর বুকের ওপর বসা। এতে আবু জাহল অপমানবোধ করে বলেন, ‘ওহে ছাগল চরানো রাখাল, তুমি অনেক বড় স্থানে চড়ে বসেছ। এত বড় সম্মানিত উচ্চাসনে এর আগে কেউ বসেনি।’ আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বললেন, ‘আল্লাহর প্রশংসা, যিনি আমাকে এই সুযোগ দান করেছেন। আজকে কার দিন? আজকে কে বিজয়ী হয়েছে? আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.) বিজয়ী হয়েছেন।’ আবু জাহল বলেন, ‘আমাকে আমার তরবারি দিয়ে হত্যা করবে এবং আমার মাথা গলাসহ বড় করে কাটবে, যেন আমাকে দর্শকেরা বড়ই দেখে। আর মুহাম্মদকে বলবে, আজও আমার মনে তোমাদের প্রতি অতীতের চেয়ে বেশি শত্রুতা ও ঘৃণা রয়েছে।’ এরপর আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)-এর হাতেই আবু জাহল নিহত হন। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) নবী (সা.)-কে সবকিছু অবগত করলে নবী (সা.) বললেন, ‘আবু জাহল আমার এবং আমার উম্মতের ফেরাউন; যার অনিষ্ট মুসা (আ.)-এর ফেরাউনের অনিষ্ট থেকে বেশি। মুসা (আ.)-এর ফেরাউন মৃত্যুর সময় নমনীয় হয়ে ইমানের কালিমা পড়েছিল। (জীবনের একেবারে শেষ সময় হওয়ার কারণে যদিও তা গ্রহণযোগ্য হয়নি) কিন্তু এই উম্মতের ফেরাউন মৃত্যুর সময়ও কুফর ও অহংকার ছাড়েনি।’ (সিরাতুল মুস্তাফা, ২/১০১-১০২)
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
রাসুল (সা.) হুদায়বিয়া সন্ধি সম্পন্ন করার পর বিভিন্ন রাজা-বাদশাহর কাছে ইসলামের বাণী পৌঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। তিনি সপ্তম হিজরিতে ছয়জন রাষ্ট্রপ্রধানের কাছে ইসলামের দাওয়াতসংবলিত পত্র লেখেন।
১৪ ঘণ্টা আগেআমাদের দেশে মাঝেমধ্যেই হিল্লা বিয়ের কথা শোনা যায়। ইসলামে কি এই বিয়ে বৈধ?
১৪ ঘণ্টা আগেবগুড়া জেলা শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত মোগল আমলের ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা খেরুয়া মসজিদ। প্রায় ৫৯ শতাংশ জমির বিশাল এক মাঠের পশ্চিম পাশে অবস্থিত এই মসজিদ। এর চারপাশ ঘিরে আছে তাল, নারকেল, আম ও কদমগাছের সারি। মসজিদের দেয়ালে উৎকীর্ণ শিলালিপি থেকে জানা যায়, ১৫৮২ সালে জওহর আলী কাকশালের পুত্র মির
১৪ ঘণ্টা আগেপাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ কিছু নফল নামাজ রয়েছে। কোরআন-হাদিসে সেসব নামাজের ব্যাপারে অনেক ফজিলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। তাহাজ্জুদ, ইশরাক, চাশত ও আওয়াবিন সেসব নফল নামাজের মধ্যে অধিক গুরুত্বপূর্ণ।
৩ দিন আগে