ইসলাম ডেস্ক
নামাজের অন্যতম আবশ্যক আমল হলো দুই রাকাত পর বৈঠক করা এবং তাতে তাশাহহুদ পাঠ করা। তাশাহহুদ নামের দোয়াটি আত্তাহিয়্যাতু নামেও পরিচিত। নামাজের বৈঠকগুলোতে তাশাহহুদ পাঠ করা জরুরি। নামাজে যখন আমরা দোয়াটি পাঠ করি, তখন এর অর্থ ও মর্ম উপলব্ধি করা এবং যথাযথভাবে তা পাঠ করার জন্য এর বিধান জানা আবশ্যক।
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, ‘আমরা যখন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পেছনে নামাজ আদায় করতাম, তখন আমরা বলতাম, ‘আসসালামু আলা জিবরিলা ওয়া মিকাইলা ওয়া আসসালামু আলা ফুলান ওয়া ফুলান।’ তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘আল্লাহ তাআলা নিজেই তো সালাম। তাই যখন তোমরা কেউ নামাজ আদায় করবে, তখন সে যেন তাশাহহুদ পাঠ করে। কেননা, যখন তোমরা এই দোয়া পড়বে, তখন তা আসমান ও জমিনে অবস্থানকারী আল্লাহর সব নেকবান্দার কাছে পৌঁছে যাবে।’ (বুখারি: ৪০২; মুসলিম: ৬২৬৫)
তাশাহহুদ উচ্চারণ: আত্তাহিয়্যাতু লিল্লাহি ওয়াস সালাওয়াতু ওয়াত ত্বাইয়্যিবাতু, আসসালামু আলাইকা আইয়্যুহান নাবিয়্যু ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু; আসসালামু আলাইনা ওয়া আলা ইবাদিল্লাহিস সালিহিন। আশহাদু আল-লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু।’
অনুবাদ: সমস্ত মৌখিক, শারীরিক ও আর্থিক ইবাদত আল্লাহর জন্য। হে নবী, আপনার প্রতি সালাম এবং আল্লাহর রহমত ও বরকত নাজিল হোক। সালাম আমাদের প্রতি এবং আল্লাহর নেক বান্দাদের প্রতি। আমি সাক্ষ্য প্রদান করছি, আল্লাহ ছাড়া আর কোনো উপাস্য নাই এবং আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি, নিশ্চয়ই মুহাম্মদ আল্লাহর বান্দা এবং রাসুল।
নামাজের অন্যতম আবশ্যক আমল হলো দুই রাকাত পর বৈঠক করা এবং তাতে তাশাহহুদ পাঠ করা। তাশাহহুদ নামের দোয়াটি আত্তাহিয়্যাতু নামেও পরিচিত। নামাজের বৈঠকগুলোতে তাশাহহুদ পাঠ করা জরুরি। নামাজে যখন আমরা দোয়াটি পাঠ করি, তখন এর অর্থ ও মর্ম উপলব্ধি করা এবং যথাযথভাবে তা পাঠ করার জন্য এর বিধান জানা আবশ্যক।
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, ‘আমরা যখন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পেছনে নামাজ আদায় করতাম, তখন আমরা বলতাম, ‘আসসালামু আলা জিবরিলা ওয়া মিকাইলা ওয়া আসসালামু আলা ফুলান ওয়া ফুলান।’ তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘আল্লাহ তাআলা নিজেই তো সালাম। তাই যখন তোমরা কেউ নামাজ আদায় করবে, তখন সে যেন তাশাহহুদ পাঠ করে। কেননা, যখন তোমরা এই দোয়া পড়বে, তখন তা আসমান ও জমিনে অবস্থানকারী আল্লাহর সব নেকবান্দার কাছে পৌঁছে যাবে।’ (বুখারি: ৪০২; মুসলিম: ৬২৬৫)
তাশাহহুদ উচ্চারণ: আত্তাহিয়্যাতু লিল্লাহি ওয়াস সালাওয়াতু ওয়াত ত্বাইয়্যিবাতু, আসসালামু আলাইকা আইয়্যুহান নাবিয়্যু ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু; আসসালামু আলাইনা ওয়া আলা ইবাদিল্লাহিস সালিহিন। আশহাদু আল-লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু।’
অনুবাদ: সমস্ত মৌখিক, শারীরিক ও আর্থিক ইবাদত আল্লাহর জন্য। হে নবী, আপনার প্রতি সালাম এবং আল্লাহর রহমত ও বরকত নাজিল হোক। সালাম আমাদের প্রতি এবং আল্লাহর নেক বান্দাদের প্রতি। আমি সাক্ষ্য প্রদান করছি, আল্লাহ ছাড়া আর কোনো উপাস্য নাই এবং আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি, নিশ্চয়ই মুহাম্মদ আল্লাহর বান্দা এবং রাসুল।
আসর শব্দের অর্থ সময়। পবিত্র কোরআনে আসর নামে একটি সুরা রয়েছে। আল্লাহ তাআলা আসর বা সময়ের শপথ করেছেন। মুসলিমরা দৈনন্দিন যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে, তার তৃতীয় ওয়াক্তকে আসর নামে অভিহিত করা হয়। এ ছাড়াও পবিত্র কোরআনে এটিকে সালাত আল-ওসতা বা মধ্যবর্তী নামাজ হিসেবে সম্বোধন করা হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেজ্ঞানগর্ভ ও উপদেশে ভরা কোরআন জীবনের জন্য অপরিহার্য একটি গাইড বই। মানুষ কোথায় কখন কী করবে, কেন করবে, কীভাবে করবে—তা বলে দেওয়া হয়েছে কোরআনে। কোরআন তথা আল্লাহপ্রদত্ত আসমানি কিতাবের হিদায়াতের বাইরে কোনো সঠিক জীবনদর্শন নেই, কোনো ধর্মদর্শন নেই, কোনো মুক্তির পথ নেই। মানবজাতির সূচনালগ্নেই কথাটি জানিয়ে দেওয়া
২ দিন আগেএকজন মুমিনের কাছে রমজান বছরের শ্রেষ্ঠ মাস। মহানবী (সা.) এ পবিত্র মাসকে বেশ গুরুত্ব দিতেন। অন্যান্য কাজকর্ম থেকে নিজেকে গুটিয়ে অধিক পরিমাণে ইবাদতে মশগুল হতেন। সাহাবিদের অভ্যাসও ছিল একই রকম। গুরুত্ব বিবেচনায় রমজানের প্রস্তুতিও শুরু হতো বেশ আগে থেকেই। রজব মাসের চাঁদ দেখার পর থেকেই মহানবী (সা.) অধীর আগ
২ দিন আগেহাজার বছরের মুসলিম ঐতিহ্যের স্মারক টুপি। ইসলামের সূচনাকাল থেকেই টুপি পরিধানের চল রয়েছে। ফিকহের দৃষ্টিকোণে টুপি পরা সুন্নত। মহানবী (সা.) সর্বদা টুপি পরতেন, হাদিসের একাধিক বর্ণনায় তার প্রমাণ মেলে। সাহাবায়ে কেরাম ও পরবর্তী যুগের সব অনুসরণীয় মুসলিম টুপি পরেছেন। শালীনতা ও সৌন্দর্যের আবরণ টুপি মুসলমানদের
২ দিন আগে