ড. এ এন এম মাসউদুর রহমান

আল্লাহ তাআলা এই বিশ্বজাহানের মালিক। তিনি এর পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছেন মানুষকে। তাই মানুষকে ‘খলিফা’ বা প্রতিনিধি বলা হয়। আর জনপ্রতিনিধিকে বলা হয় ‘খলিফাতুন নাস’। পরিবার, সমাজ, গ্রাম-মহল্লা, রাষ্ট্র—প্রতিটি স্তরেই যিনি জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত হয়ে তাদেরই নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন, তিনিই জনপ্রতিনিধি। যেমন আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তিনিই তোমাদের পৃথিবীতে প্রতিনিধি বানিয়েছেন।’ (সুরা ফাতির: ৩৯)। জনপ্রতিনিধি সম্মান ও মর্যাদার পদ। এই পদের দায়-দায়িত্ব গুরুগম্ভীর হওয়ায় যে কেউ এর যোগ্য হতে পারে না। বরং জনপ্রতিনিধি হওয়ার জন্য কিছু বৈশিষ্ট্য থাকা জরুরি। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যের কথা তুলে ধরা হলো:
প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া
জনপ্রতিনিধি প্রাপ্তবয়স্ক ও বিবেকবান হওয়া আবশ্যক। কেননা, অপ্রাপ্তবয়স্ক ও পাগল নেতৃত্বের যোগ্য হতে পারে না। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা নির্বোধদের হাতে তোমাদের ধন-সম্পদ দিয়ো না, যাকে আল্লাহ তোমাদের জন্য করেছেন জীবিকার মাধ্যম।’ (সুরা নিসা: ৫)। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তিন ব্যক্তির দোষ-ত্রুটি ক্ষমা করা হয়েছে। অপ্রাপ্তবয়স্ক, যতক্ষণ না সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়। ঘুমন্ত ব্যক্তি, যতক্ষণ না সে জাগ্রত হয়। পাগল, যতক্ষণ না সে জ্ঞানপ্রাপ্ত হয়।’ (নাসায়ি)
সুস্থ হওয়া
শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ হওয়া নেতা হওয়ার অন্যতম শর্ত। কোনো ব্যক্তি অসুস্থ হলে তিনি দায়িত্ব পালনে অপারগ। যেমন অন্ধ, বধির, বোবা ব্যক্তি জনপ্রতিনিধি হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তাকে তোমাদের জন্য মনোনীত করেছেন এবং তাকে জ্ঞানে ও দেহে অনেক বাড়িয়ে দিয়েছেন।’ (সুরা বাকারা: ২৪৭)
যোগ্য হওয়া
রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব উত্তমভাবে পালনের যোগ্য হওয়া জনপ্রতিনিধির অন্যতম বৈশিষ্ট্য। রাষ্ট্রীয় দায়িত্বসমূহ সুচারুরূপে পালনের জন্য জনপ্রতিনিধির স্বভাবগত যোগ্যতা একান্ত অপরিহার্য। আলী (রা.) বলেন, ‘মানুষের নেতৃত্বদানের অধিকারী হবে সে, যে তাদের সবার তুলনায় অধিক দৃঢ় ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ও অধিক শক্তিশালী হবে।’ সায়িদ হাভি বলেন, ‘জনপ্রতিনিধির জন্য শর্ত হলো, তাকে অবশ্যই জনগণের নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্য হতে হবে।’ (আল-ইসলাম: ২ / ১৪৮)
ন্যায়পরায়ণ হওয়া
জনপ্রতিনিধিকে সুবিচার, ন্যায়পরায়ণতা ও নিরপেক্ষতার গুণে গুণান্বিত হতে হবে। অন্যথায় সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করা অসম্ভব। ন্যায়বিচার একটি মানসিক অবস্থাবিশেষ, তা জনপ্রতিনিধিকে সর্বপ্রকার পাপ থেকে যেমন দূরে রাখে, তেমনি জাতীয় পর্যায়ে বিশ্বাসঘাতকতা, মিথ্যা, প্রতারণা ও নির্যাতনমূলক কার্যক্রম থেকেও পবিত্র থাকতে উদ্বুদ্ধ করে।
আইনে পারদর্শী হওয়া
জনপ্রতিনিধিকে রাষ্ট্রের আইন বিষয়ে অভিজ্ঞ ও পারদর্শী হওয়া আবশ্যক। ইসলামি রাষ্ট্র হলে আল্লাহর আইন সম্পর্কে পারদর্শী হতে হবে। সমাজের অন্যান্য সাধারণ নাগরিকের মতো জনপ্রতিনিধিও সমভাবে আইনের আওতায় থাকবেন। (অভিযুক্ত হলে তাঁকে বিচারের আওতায় আনার সুযোগ থাকতে হবে। ইসলামে জনপ্রতিনিধির ক্ষমতা ও কার্যাবলি লাগামবদ্ধ করা হয়েছে।) সায়িদ হাভি বলেন, ‘রাষ্ট্রের বিধিবিধান সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া সর্বপ্রথম আবশ্যক। কেননা, তিনি তাঁর রাষ্ট্রে তা বাস্তবায়ন করে থাকেন।’ (আল-ইসলাম: ২/ ১৪৮)।
জন্মসূত্রের পবিত্রতা
জনপ্রতিনিধিকে অবশ্যই জন্মসূত্রে পবিত্র হতে হবে। ব্যভিচারের পথ বন্ধ করার জন্য এমন শর্তারোপ করা হয়েছে। ব্যভিচারপ্রসূত ব্যক্তিকে যদি রাষ্ট্রের উচ্চতর আসনে বসানো হয়, তাহলে তা গোটা জাতির জন্য কলঙ্কের বিষয়। ফলে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো সেই জনগোষ্ঠীর পক্ষে সম্ভব নয়।
মানবিক হওয়া
জনপ্রতিনিধিকে অবশ্যই উন্নতমানের মানবিক ও ইসলামি চারিত্রিক গুণে ভূষিত হতে হবে। কোরআন মজিদে এই গুণসমূহের সমন্বিত গুণ তাকওয়ার কথা বলা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি অধিক মর্যাদাসম্পন্ন, যে তোমাদের মধ্যে অধিক মুত্তাকি।’ (সুরা হুজুরাত: ১৩)
অর্থ-পদের মোহ না থাকা
জনপ্রতিনিধি জনগণের রায়ের ভিত্তিতে নির্বাচিত হন। তিনি ওই পদ পাওয়ার জন্য কারও দ্বারস্থ হবেন না অথবা পদের মোহে অর্থ খরচ করবেন না। এমন করলে তা তার অযোগ্যতা বলে বিবেচিত হবে। এমনকি তিনি যখন জনগণের রায়ে নির্বাচিত হবেন, তখনো আর্থিক দিক থেকে স্বচ্ছ থাকবেন এবং অনিয়ম করবেন না, যার দ্বারা অর্থ আত্মসাৎ বা এ-জাতীয় কোনো দোষ প্রকাশ হয়ে পড়ে।
আদর্শিক হওয়া
জনপ্রতিনিধি জনগণের উদ্দেশ্যে যা কিছু বলবেন, তা অবশ্যই ব্যক্তিগত জীবনে পালন করবেন। যদি তাঁর কথা ও কাজে সামঞ্জস্য না থাকে, তবে তিনি সমাজে মূল্যহীন হয়ে পড়বেন। ফলে তাঁর কথা কারও ওপর প্রভাব ফেলতে সক্ষম হবে না। কেননা, আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা কি মানুষকে ভালো কাজের আদেশ দিচ্ছ আর নিজদের বেলায় ভুলে যাচ্ছ? অথচ তোমরা কিতাব তিলাওয়াত করো। তোমরা কি বোঝো না?’ (সুরা বাকারা: ৪৪)। তিনি আরও বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা তা কেন বলো, যা তোমরা নিজেরা করো না? তোমরা যা করো না, তা বলা আল্লাহর কাছে বড়ই ক্রোধের বিষয়।’ (সুরা সফ: ২-৩)
আল্লাহর ওপর ভরসা করা
জনপ্রতিনিধিকে অবশ্যই আল্লাহর ওপর নির্ভরশীল হতে হবে। কেননা, আল্লাহ ছাড়া কারও ওপর ভরসা করা তাঁর জন্য সমীচীন নয়। কাজে-কর্মে আল্লাহর ওপর ভরসা ও তাঁর কাছে সাহায্য কামনা করবেন। আল্লাহ বলেন, ‘এরপর (সিদ্ধান্ত দেওয়ার পর) যখন সংকল্প করবে, তখন আল্লাহর ওপর ভরসা করবে।’ (সুরা আল ইমরান: ১৫৯)
লেখক: অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

আল্লাহ তাআলা এই বিশ্বজাহানের মালিক। তিনি এর পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছেন মানুষকে। তাই মানুষকে ‘খলিফা’ বা প্রতিনিধি বলা হয়। আর জনপ্রতিনিধিকে বলা হয় ‘খলিফাতুন নাস’। পরিবার, সমাজ, গ্রাম-মহল্লা, রাষ্ট্র—প্রতিটি স্তরেই যিনি জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত হয়ে তাদেরই নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন, তিনিই জনপ্রতিনিধি। যেমন আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তিনিই তোমাদের পৃথিবীতে প্রতিনিধি বানিয়েছেন।’ (সুরা ফাতির: ৩৯)। জনপ্রতিনিধি সম্মান ও মর্যাদার পদ। এই পদের দায়-দায়িত্ব গুরুগম্ভীর হওয়ায় যে কেউ এর যোগ্য হতে পারে না। বরং জনপ্রতিনিধি হওয়ার জন্য কিছু বৈশিষ্ট্য থাকা জরুরি। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যের কথা তুলে ধরা হলো:
প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া
জনপ্রতিনিধি প্রাপ্তবয়স্ক ও বিবেকবান হওয়া আবশ্যক। কেননা, অপ্রাপ্তবয়স্ক ও পাগল নেতৃত্বের যোগ্য হতে পারে না। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা নির্বোধদের হাতে তোমাদের ধন-সম্পদ দিয়ো না, যাকে আল্লাহ তোমাদের জন্য করেছেন জীবিকার মাধ্যম।’ (সুরা নিসা: ৫)। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তিন ব্যক্তির দোষ-ত্রুটি ক্ষমা করা হয়েছে। অপ্রাপ্তবয়স্ক, যতক্ষণ না সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়। ঘুমন্ত ব্যক্তি, যতক্ষণ না সে জাগ্রত হয়। পাগল, যতক্ষণ না সে জ্ঞানপ্রাপ্ত হয়।’ (নাসায়ি)
সুস্থ হওয়া
শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ হওয়া নেতা হওয়ার অন্যতম শর্ত। কোনো ব্যক্তি অসুস্থ হলে তিনি দায়িত্ব পালনে অপারগ। যেমন অন্ধ, বধির, বোবা ব্যক্তি জনপ্রতিনিধি হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তাকে তোমাদের জন্য মনোনীত করেছেন এবং তাকে জ্ঞানে ও দেহে অনেক বাড়িয়ে দিয়েছেন।’ (সুরা বাকারা: ২৪৭)
যোগ্য হওয়া
রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব উত্তমভাবে পালনের যোগ্য হওয়া জনপ্রতিনিধির অন্যতম বৈশিষ্ট্য। রাষ্ট্রীয় দায়িত্বসমূহ সুচারুরূপে পালনের জন্য জনপ্রতিনিধির স্বভাবগত যোগ্যতা একান্ত অপরিহার্য। আলী (রা.) বলেন, ‘মানুষের নেতৃত্বদানের অধিকারী হবে সে, যে তাদের সবার তুলনায় অধিক দৃঢ় ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ও অধিক শক্তিশালী হবে।’ সায়িদ হাভি বলেন, ‘জনপ্রতিনিধির জন্য শর্ত হলো, তাকে অবশ্যই জনগণের নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্য হতে হবে।’ (আল-ইসলাম: ২ / ১৪৮)
ন্যায়পরায়ণ হওয়া
জনপ্রতিনিধিকে সুবিচার, ন্যায়পরায়ণতা ও নিরপেক্ষতার গুণে গুণান্বিত হতে হবে। অন্যথায় সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করা অসম্ভব। ন্যায়বিচার একটি মানসিক অবস্থাবিশেষ, তা জনপ্রতিনিধিকে সর্বপ্রকার পাপ থেকে যেমন দূরে রাখে, তেমনি জাতীয় পর্যায়ে বিশ্বাসঘাতকতা, মিথ্যা, প্রতারণা ও নির্যাতনমূলক কার্যক্রম থেকেও পবিত্র থাকতে উদ্বুদ্ধ করে।
আইনে পারদর্শী হওয়া
জনপ্রতিনিধিকে রাষ্ট্রের আইন বিষয়ে অভিজ্ঞ ও পারদর্শী হওয়া আবশ্যক। ইসলামি রাষ্ট্র হলে আল্লাহর আইন সম্পর্কে পারদর্শী হতে হবে। সমাজের অন্যান্য সাধারণ নাগরিকের মতো জনপ্রতিনিধিও সমভাবে আইনের আওতায় থাকবেন। (অভিযুক্ত হলে তাঁকে বিচারের আওতায় আনার সুযোগ থাকতে হবে। ইসলামে জনপ্রতিনিধির ক্ষমতা ও কার্যাবলি লাগামবদ্ধ করা হয়েছে।) সায়িদ হাভি বলেন, ‘রাষ্ট্রের বিধিবিধান সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া সর্বপ্রথম আবশ্যক। কেননা, তিনি তাঁর রাষ্ট্রে তা বাস্তবায়ন করে থাকেন।’ (আল-ইসলাম: ২/ ১৪৮)।
জন্মসূত্রের পবিত্রতা
জনপ্রতিনিধিকে অবশ্যই জন্মসূত্রে পবিত্র হতে হবে। ব্যভিচারের পথ বন্ধ করার জন্য এমন শর্তারোপ করা হয়েছে। ব্যভিচারপ্রসূত ব্যক্তিকে যদি রাষ্ট্রের উচ্চতর আসনে বসানো হয়, তাহলে তা গোটা জাতির জন্য কলঙ্কের বিষয়। ফলে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো সেই জনগোষ্ঠীর পক্ষে সম্ভব নয়।
মানবিক হওয়া
জনপ্রতিনিধিকে অবশ্যই উন্নতমানের মানবিক ও ইসলামি চারিত্রিক গুণে ভূষিত হতে হবে। কোরআন মজিদে এই গুণসমূহের সমন্বিত গুণ তাকওয়ার কথা বলা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি অধিক মর্যাদাসম্পন্ন, যে তোমাদের মধ্যে অধিক মুত্তাকি।’ (সুরা হুজুরাত: ১৩)
অর্থ-পদের মোহ না থাকা
জনপ্রতিনিধি জনগণের রায়ের ভিত্তিতে নির্বাচিত হন। তিনি ওই পদ পাওয়ার জন্য কারও দ্বারস্থ হবেন না অথবা পদের মোহে অর্থ খরচ করবেন না। এমন করলে তা তার অযোগ্যতা বলে বিবেচিত হবে। এমনকি তিনি যখন জনগণের রায়ে নির্বাচিত হবেন, তখনো আর্থিক দিক থেকে স্বচ্ছ থাকবেন এবং অনিয়ম করবেন না, যার দ্বারা অর্থ আত্মসাৎ বা এ-জাতীয় কোনো দোষ প্রকাশ হয়ে পড়ে।
আদর্শিক হওয়া
জনপ্রতিনিধি জনগণের উদ্দেশ্যে যা কিছু বলবেন, তা অবশ্যই ব্যক্তিগত জীবনে পালন করবেন। যদি তাঁর কথা ও কাজে সামঞ্জস্য না থাকে, তবে তিনি সমাজে মূল্যহীন হয়ে পড়বেন। ফলে তাঁর কথা কারও ওপর প্রভাব ফেলতে সক্ষম হবে না। কেননা, আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা কি মানুষকে ভালো কাজের আদেশ দিচ্ছ আর নিজদের বেলায় ভুলে যাচ্ছ? অথচ তোমরা কিতাব তিলাওয়াত করো। তোমরা কি বোঝো না?’ (সুরা বাকারা: ৪৪)। তিনি আরও বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমরা তা কেন বলো, যা তোমরা নিজেরা করো না? তোমরা যা করো না, তা বলা আল্লাহর কাছে বড়ই ক্রোধের বিষয়।’ (সুরা সফ: ২-৩)
আল্লাহর ওপর ভরসা করা
জনপ্রতিনিধিকে অবশ্যই আল্লাহর ওপর নির্ভরশীল হতে হবে। কেননা, আল্লাহ ছাড়া কারও ওপর ভরসা করা তাঁর জন্য সমীচীন নয়। কাজে-কর্মে আল্লাহর ওপর ভরসা ও তাঁর কাছে সাহায্য কামনা করবেন। আল্লাহ বলেন, ‘এরপর (সিদ্ধান্ত দেওয়ার পর) যখন সংকল্প করবে, তখন আল্লাহর ওপর ভরসা করবে।’ (সুরা আল ইমরান: ১৫৯)
লেখক: অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জনগণের প্রতি ন্যায়পরায়ণ হতে এবং জনগণকে বলা হয়েছে শাসকের ভালো কাজের আনুগত্য করতে।
শাসনক্ষমতা মূলত আল্লাহর পক্ষ থেকে এক বড় নিয়ামত। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা এই ক্ষমতা দান করেন, আবার যার কাছ থেকে ইচ্ছা তা কেড়ে নেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘বলো, হে সার্বভৌম শক্তির মালিক আল্লাহ, তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা প্রদান করো এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নাও; যাকে ইচ্ছা তুমি সম্মানিত করো আর যাকে ইচ্ছা তুমি হীন করো। কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয়ই তুমি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা আলে ইমরান: ২৬)
একজন শাসকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো ন্যায়পরায়ণতা। জনগণের অধিকার রক্ষা করা এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা শাসকের মৌলিক কর্তব্য। ইসলামে ন্যায়বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা মানুষকে ইনসাফ ও দয়া প্রদর্শনের নির্দেশ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফ, দয়া এবং আত্মীয়স্বজনকে (তাদের হক) প্রদানের হুকুম দেন আর অশ্লীলতা, মন্দ কাজ ও জুলুম করতে নিষেধ করেন। তিনি তোমাদেরকে উপদেশ দেন, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ করো।’ (সুরা নাহল: ৯০)
ন্যায়পরায়ণ শাসককে পরকালে এক বিশাল পুরস্কারের সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন কোনো আশ্রয় থাকবে না, তখন ন্যায়পরায়ণ শাসক আল্লাহর আরশের ছায়ায় আশ্রয় পাবেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা সাত ব্যক্তিকে সেই দিনে তাঁর (আরশের) ছায়া দান করবেন, যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না; প্রথমজন হলেন ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ (শাসক)।’ (বুখারি: ১৪২৩)
সুতরাং, ইসলামে শাসনক্ষমতাকে একটি আমানত হিসেবে গণ্য করা হয়, যার সঠিক ব্যবহার শাসককে ইহকাল ও পরকালে সফল করে তোলে।

আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জনগণের প্রতি ন্যায়পরায়ণ হতে এবং জনগণকে বলা হয়েছে শাসকের ভালো কাজের আনুগত্য করতে।
শাসনক্ষমতা মূলত আল্লাহর পক্ষ থেকে এক বড় নিয়ামত। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা এই ক্ষমতা দান করেন, আবার যার কাছ থেকে ইচ্ছা তা কেড়ে নেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘বলো, হে সার্বভৌম শক্তির মালিক আল্লাহ, তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা প্রদান করো এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নাও; যাকে ইচ্ছা তুমি সম্মানিত করো আর যাকে ইচ্ছা তুমি হীন করো। কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয়ই তুমি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা আলে ইমরান: ২৬)
একজন শাসকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো ন্যায়পরায়ণতা। জনগণের অধিকার রক্ষা করা এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা শাসকের মৌলিক কর্তব্য। ইসলামে ন্যায়বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা মানুষকে ইনসাফ ও দয়া প্রদর্শনের নির্দেশ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফ, দয়া এবং আত্মীয়স্বজনকে (তাদের হক) প্রদানের হুকুম দেন আর অশ্লীলতা, মন্দ কাজ ও জুলুম করতে নিষেধ করেন। তিনি তোমাদেরকে উপদেশ দেন, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ করো।’ (সুরা নাহল: ৯০)
ন্যায়পরায়ণ শাসককে পরকালে এক বিশাল পুরস্কারের সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন কোনো আশ্রয় থাকবে না, তখন ন্যায়পরায়ণ শাসক আল্লাহর আরশের ছায়ায় আশ্রয় পাবেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা সাত ব্যক্তিকে সেই দিনে তাঁর (আরশের) ছায়া দান করবেন, যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না; প্রথমজন হলেন ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ (শাসক)।’ (বুখারি: ১৪২৩)
সুতরাং, ইসলামে শাসনক্ষমতাকে একটি আমানত হিসেবে গণ্য করা হয়, যার সঠিক ব্যবহার শাসককে ইহকাল ও পরকালে সফল করে তোলে।

আল্লাহ তাআলা এই বিশ্বজাহানের মালিক। তিনি এর পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছেন মানুষকে। তাই মানুষকে ‘খলিফা’ বা প্রতিনিধি বলা হয়। আর জনপ্রতিনিধিকে বলা হয় ‘খলিফাতুন নাস’। পরিবার, সমাজ, গ্রাম-মহল্লা, রাষ্ট্র—প্রতিটি স্তরেই যিনি জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত হয়ে তাদেরই নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন, তিনিই জনপ্রতিনিধি। যেমন আল্লাহ
১২ জানুয়ারি ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৫ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৫ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

আল্লাহ তাআলা এই বিশ্বজাহানের মালিক। তিনি এর পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছেন মানুষকে। তাই মানুষকে ‘খলিফা’ বা প্রতিনিধি বলা হয়। আর জনপ্রতিনিধিকে বলা হয় ‘খলিফাতুন নাস’। পরিবার, সমাজ, গ্রাম-মহল্লা, রাষ্ট্র—প্রতিটি স্তরেই যিনি জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত হয়ে তাদেরই নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন, তিনিই জনপ্রতিনিধি। যেমন আল্লাহ
১২ জানুয়ারি ২০২৪
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
নতুন সূচি অনুযায়ী, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। এ ছাড়া ২০২৬ সালের দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার)।
কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানানো হয়।
আল-হাইআতুল উলয়ার অফিস ব্যবস্থাপক মু. অছিউর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির ৬৬ নম্বর সভার সিদ্ধান্ত ও ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত মনিটরিং সেলের সভার সিদ্ধান্তক্রমে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। টানা ১০ দিন পরীক্ষা চলার পর ৫ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) পরীক্ষা শেষ হবে।
প্রথম দিনের পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং শেষ হবে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে। অবশিষ্ট ৯ দিন পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৯টায় এবং শেষ হবে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে।
প্রথম দিন তিরমিজি শরিফ প্রথম খণ্ডের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর শেষ দিন পরীক্ষা হবে মুওয়াত্তায়ে ইমাম মালিক ও মুওয়াত্তায়ে ইমাম মুহাম্মদ কিতাবের।
এ ছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের প্রধান পরিচালক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী জানান, বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। শুক্রবারসহ চলবে ২৪ জানুয়ারি (শনিবার) পর্যন্ত।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
নতুন সূচি অনুযায়ী, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। এ ছাড়া ২০২৬ সালের দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার)।
কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানানো হয়।
আল-হাইআতুল উলয়ার অফিস ব্যবস্থাপক মু. অছিউর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির ৬৬ নম্বর সভার সিদ্ধান্ত ও ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত মনিটরিং সেলের সভার সিদ্ধান্তক্রমে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। টানা ১০ দিন পরীক্ষা চলার পর ৫ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) পরীক্ষা শেষ হবে।
প্রথম দিনের পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং শেষ হবে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে। অবশিষ্ট ৯ দিন পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৯টায় এবং শেষ হবে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে।
প্রথম দিন তিরমিজি শরিফ প্রথম খণ্ডের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর শেষ দিন পরীক্ষা হবে মুওয়াত্তায়ে ইমাম মালিক ও মুওয়াত্তায়ে ইমাম মুহাম্মদ কিতাবের।
এ ছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের প্রধান পরিচালক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী জানান, বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। শুক্রবারসহ চলবে ২৪ জানুয়ারি (শনিবার) পর্যন্ত।

আল্লাহ তাআলা এই বিশ্বজাহানের মালিক। তিনি এর পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছেন মানুষকে। তাই মানুষকে ‘খলিফা’ বা প্রতিনিধি বলা হয়। আর জনপ্রতিনিধিকে বলা হয় ‘খলিফাতুন নাস’। পরিবার, সমাজ, গ্রাম-মহল্লা, রাষ্ট্র—প্রতিটি স্তরেই যিনি জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত হয়ে তাদেরই নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন, তিনিই জনপ্রতিনিধি। যেমন আল্লাহ
১২ জানুয়ারি ২০২৪
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিজনেস ডিরেক্টর মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক দেশবরেণ্য ইসলামি চিন্তাবিদ, আলেম ও শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের উপস্থিতিতে বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মেধাবী কিশোর-কিশোরী হাফেজদের জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরা এবং তাদের মূল্যায়ন করার উদ্দেশ্যে পুষ্টি পবিত্র কোরআন চর্চার যে যাত্রা শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে। আমাদের বিশ্বাস, দ্বিতীয় এই আসরে পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট আরও জনপ্রিয়তা অর্জন করবে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, টি কে গ্রুপের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে ইসলামের খেদমতে এই আয়োজন সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
অনুষ্ঠানে টি কে গ্রুপের পরিচালক (এইচআর) আলমাস রাইসুল গনিও বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কারি এবং ‘পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট’-এর প্রধান বিচারক শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আজহারী। তিনি বলেন, ‘কিশোর ও তরুণ প্রজন্মকে পবিত্র কোরআনের প্রতি অনুরাগী করতে এই আয়োজন প্রশংসার দাবিদার। সমাজে ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় টি কে গ্রুপের এই উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই।’
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের খুদে প্রতিভাবান হাফেজগণ প্রাথমিক অডিশন রাউন্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। অভিজ্ঞ বিচারক এবং আলেমগণের বিবেচনায় সেরা প্রতিযোগীরা মূল পর্বে অংশগ্রহণ করবে। রিজিওনাল অডিশনে অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীরা পুষ্টির পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় উপহার পাবে।
২২ ডিসেম্বর থেকে দেশব্যাপী অডিশন পর্ব শুরু হবে। চূড়ান্ত পর্ব পবিত্র রমজান মাসজুড়ে প্রতিদিন বিকেল ৫টা হতে মাগরিবের আজানের আগে দেশের অন্যতম চ্যানেল ‘নাইন’-এ প্রচারিত হবে। চূড়ান্ত পর্যায়ে বিজয়ীরা পাবেন লক্ষাধিক টাকাসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিভিন্ন ইউনিটের হেড অব সেলস, হেড অব বিজনেসসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিজনেস ডিরেক্টর মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক দেশবরেণ্য ইসলামি চিন্তাবিদ, আলেম ও শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের উপস্থিতিতে বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মেধাবী কিশোর-কিশোরী হাফেজদের জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরা এবং তাদের মূল্যায়ন করার উদ্দেশ্যে পুষ্টি পবিত্র কোরআন চর্চার যে যাত্রা শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে। আমাদের বিশ্বাস, দ্বিতীয় এই আসরে পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট আরও জনপ্রিয়তা অর্জন করবে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, টি কে গ্রুপের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে ইসলামের খেদমতে এই আয়োজন সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
অনুষ্ঠানে টি কে গ্রুপের পরিচালক (এইচআর) আলমাস রাইসুল গনিও বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কারি এবং ‘পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট’-এর প্রধান বিচারক শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আজহারী। তিনি বলেন, ‘কিশোর ও তরুণ প্রজন্মকে পবিত্র কোরআনের প্রতি অনুরাগী করতে এই আয়োজন প্রশংসার দাবিদার। সমাজে ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় টি কে গ্রুপের এই উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই।’
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের খুদে প্রতিভাবান হাফেজগণ প্রাথমিক অডিশন রাউন্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। অভিজ্ঞ বিচারক এবং আলেমগণের বিবেচনায় সেরা প্রতিযোগীরা মূল পর্বে অংশগ্রহণ করবে। রিজিওনাল অডিশনে অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীরা পুষ্টির পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় উপহার পাবে।
২২ ডিসেম্বর থেকে দেশব্যাপী অডিশন পর্ব শুরু হবে। চূড়ান্ত পর্ব পবিত্র রমজান মাসজুড়ে প্রতিদিন বিকেল ৫টা হতে মাগরিবের আজানের আগে দেশের অন্যতম চ্যানেল ‘নাইন’-এ প্রচারিত হবে। চূড়ান্ত পর্যায়ে বিজয়ীরা পাবেন লক্ষাধিক টাকাসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিভিন্ন ইউনিটের হেড অব সেলস, হেড অব বিজনেসসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আল্লাহ তাআলা এই বিশ্বজাহানের মালিক। তিনি এর পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছেন মানুষকে। তাই মানুষকে ‘খলিফা’ বা প্রতিনিধি বলা হয়। আর জনপ্রতিনিধিকে বলা হয় ‘খলিফাতুন নাস’। পরিবার, সমাজ, গ্রাম-মহল্লা, রাষ্ট্র—প্রতিটি স্তরেই যিনি জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত হয়ে তাদেরই নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন, তিনিই জনপ্রতিনিধি। যেমন আল্লাহ
১২ জানুয়ারি ২০২৪
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে